ইসলাম ডেস্ক
সুরা কাউসার পবিত্র কোরআনের সবচেয়ে ছোট সুরা। এটি মক্কায় অবতীর্ণ এবং এর আয়াতসংখ্যা তিন। এই তিনটি আয়াতে গুরুত্বপূর্ণ তিনটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। নামাজ আদায়ের সময় যখন এ সুরাটি তিলাওয়াত করি, তখন এসব বিষয় অনুধাবন এবং তা থেকে শিক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করা উচিত।
প্রথম আয়াতে আল্লাহ তাআলা মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা)-এর প্রতি তাঁর দেওয়া নেয়ামতের ঘোষণা দিয়েছেন। বলেছেন, ‘আমি অবশ্যই তোমাকে কাউসার দান করেছি।’ সহিহ হাদিসে বলা হয়েছে, ‘কাউসার একটি ঝরনা, যা বেহেশতে মহানবী (সা.)-কে দান করা হবে।’ কোনো কোনো হাদিসে কাউসার বলতে ‘হাউস’ বোঝানো হয়েছে। যে হাউস থেকে ইমানদারেরা জান্নাতে যাওয়ার আগে নবীজির পবিত্র হাতে পানি পান করবেন। অনেকে বলেছেন, কাউসার অর্থ প্রভূতকল্যাণ। এতে এই আয়াতের মর্মে মহানবী (সা.)-কে দান করা আল্লাহর সব নিয়ামত অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়। (ইবনে কাসির)
দ্বিতীয় আয়াতে সেই নিয়ামতের শোকরিয়া আদায় করার নির্দেশ দিয়ে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘সুতরাং তোমার পালনকর্তার জন্য নামাজ আদায় করো এবং কোরবানি করো।’ অর্থাৎ আল্লাহর দেওয়া এসব নিয়ামতের বিনিময়ে নামাজ ও কোরবানির মাধ্যমে তাঁর কৃতজ্ঞতা আদায় করতে হবে। কোরবানি বলতে এখানে জিলহজ মাসে পবিত্র ঈদুল আজহার সময় যে পশু কোরবানি দেওয়া হয়, তাকেই বোঝানো হয়েছে।
তৃতীয় আয়াতে আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)-এর প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারীদের অভিশাপ দিয়ে বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই তোমার প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী নির্বংশ।’ নবীজির কোনো ছেলেসন্তান জীবিত না থাকায় অনেক কাফির তাঁকে নির্বংশ বলে ঠাট্টা করেছিল। তাদের উচিত জবাব দিতেই মহান আল্লাহ তাআলা এই আয়াতের অবতারণা করেন। বলেন, নবীর প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারীরাই বরং ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে। তাদের কথা মানুষ ঘৃণাভরে স্মরণ করবে।
সুরা কাউসার পবিত্র কোরআনের সবচেয়ে ছোট সুরা। এটি মক্কায় অবতীর্ণ এবং এর আয়াতসংখ্যা তিন। এই তিনটি আয়াতে গুরুত্বপূর্ণ তিনটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। নামাজ আদায়ের সময় যখন এ সুরাটি তিলাওয়াত করি, তখন এসব বিষয় অনুধাবন এবং তা থেকে শিক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করা উচিত।
প্রথম আয়াতে আল্লাহ তাআলা মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা)-এর প্রতি তাঁর দেওয়া নেয়ামতের ঘোষণা দিয়েছেন। বলেছেন, ‘আমি অবশ্যই তোমাকে কাউসার দান করেছি।’ সহিহ হাদিসে বলা হয়েছে, ‘কাউসার একটি ঝরনা, যা বেহেশতে মহানবী (সা.)-কে দান করা হবে।’ কোনো কোনো হাদিসে কাউসার বলতে ‘হাউস’ বোঝানো হয়েছে। যে হাউস থেকে ইমানদারেরা জান্নাতে যাওয়ার আগে নবীজির পবিত্র হাতে পানি পান করবেন। অনেকে বলেছেন, কাউসার অর্থ প্রভূতকল্যাণ। এতে এই আয়াতের মর্মে মহানবী (সা.)-কে দান করা আল্লাহর সব নিয়ামত অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়। (ইবনে কাসির)
দ্বিতীয় আয়াতে সেই নিয়ামতের শোকরিয়া আদায় করার নির্দেশ দিয়ে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘সুতরাং তোমার পালনকর্তার জন্য নামাজ আদায় করো এবং কোরবানি করো।’ অর্থাৎ আল্লাহর দেওয়া এসব নিয়ামতের বিনিময়ে নামাজ ও কোরবানির মাধ্যমে তাঁর কৃতজ্ঞতা আদায় করতে হবে। কোরবানি বলতে এখানে জিলহজ মাসে পবিত্র ঈদুল আজহার সময় যে পশু কোরবানি দেওয়া হয়, তাকেই বোঝানো হয়েছে।
তৃতীয় আয়াতে আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)-এর প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারীদের অভিশাপ দিয়ে বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই তোমার প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী নির্বংশ।’ নবীজির কোনো ছেলেসন্তান জীবিত না থাকায় অনেক কাফির তাঁকে নির্বংশ বলে ঠাট্টা করেছিল। তাদের উচিত জবাব দিতেই মহান আল্লাহ তাআলা এই আয়াতের অবতারণা করেন। বলেন, নবীর প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারীরাই বরং ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে। তাদের কথা মানুষ ঘৃণাভরে স্মরণ করবে।
ভ্রমণের সময় নামাজের ক্ষেত্রে বিশেষ ছাড় দিয়েছে ইসলাম। কোনো ব্যক্তি নিজের আবাসস্থল থেকে ৪৮ মাইল তথা ৭৮ কিলোমিটার দূরের কোনো গন্তব্যে ভ্রমণের নিয়তে বের হয়ে তাঁর এলাকা পেরিয়ে গেলেই শরিয়তের দৃষ্টিতে সে মুসাফির হয়ে যায়। (জাওয়াহিরুল ফিকহ: ১/৪৩৬)
১ ঘণ্টা আগেজুবাইদা বিনতে জাফর ইবনে মানসুর পঞ্চম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদের স্ত্রী ও জাফর ইবনুল মানসুরের কন্যা। তাঁর মা ছিলেন আল-খায়জুরানের বড় বোন সালসাল ইবনে আত্তা। জুবাইদার আসল নাম আমাতুল আজিজ। দাদা আল-মানসুর তাঁকে আদর করে জুবাইদা (ছোট মাখনের টুকরা) নামে ডাকতেন এবং এ নামেই তিনি ইতিহাসে বিখ্যাত।
১ দিন আগেকুয়েতে অনুষ্ঠিত ১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের হাফেজ আনাস মাহফুজ। বিশ্বের ৭৪টি দেশের প্রতিযোগীদের পেছনে ফেলে দেশের জন্য এ গৌরব বয়ে আনেন তিনি।
১ দিন আগে