নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সৌদি সরকারের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণে পবিত্র ওমরাহ পালন করতে গেলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আরবি বিভাগের তিন শিক্ষার্থী। বিভাগের চেয়ারম্যান ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
‘দুই পবিত্র মসজিদের খাদেম বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সউদের মেহমান’ শীর্ষক প্রকল্পের অংশ হিসেবে তাঁরাসহ বাংলাদেশ থেকে ৩০ জন এ আমন্ত্রণ পেয়েছেন। বিশ্বব্যাপী এক হাজার ইসলামি চিন্তাবিদ, পেশাবিদ, শিক্ষার্থীকে এই প্রকল্পের অধীনে সৌদি সরকার রাজকীয়ভাবে ওমরাহ পালনের সুযোগ দিচ্ছে।
সৌদি সরকারের আমন্ত্রণ পাওয়া ঢাবির তিন শিক্ষার্থী হলেন—আরবি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ইজাজুল হক ও মোহাম্মদ রইস উদ্দিন এবং তৃতীয় বর্ষের হামিদা ইসলাম।
সফরে অংশ নেওয়া ঢাবি আরবি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ইজাজুল হক বলেন, ‘আরবি বিভাগের চেয়ারম্যান মহোদয়ের মাধ্যমে ঢাকাস্থ সৌদি দূতাবাসের এই রাজকীয় আমন্ত্রণ পেয়ে আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি। সৌদি আরবের এই আন্তর্জাতিক প্রোগ্রামে বাংলাদেশ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে উপস্থাপন করতে পেরে আমি গর্বিত। পবিত্র দুই শহর ভ্রমণ, পবিত্র ওমরাহ পালন এবং মহানবী (সা.)-এর রওজা পাক জিয়ারত আমার কাছে স্বপ্নের মতো।’
আরবি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক বলেন, ‘ঢাকাস্থ সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ আদ-দুহাইলান একজন মননশীল চিন্তার মানুষ। তিনি সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের নতুন যুগের সূচনা করেছেন। এই ওমরাহ প্রকল্পে অন্য পেশাবিদদের সঙ্গে ঢাবিসহ দেশসেরা কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানিয়ে নতুন প্রজন্মের প্রতি দায়বদ্ধতার প্রমাণ দিয়েছেন। আমাদের শিক্ষার্থীদের এতে অংশগ্রহণ আমাদের আনন্দিত করেছে।’
সৌদি সরকারের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আমন্ত্রণে পবিত্র ওমরাহ পালন করতে গেলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আরবি বিভাগের তিন শিক্ষার্থী। বিভাগের চেয়ারম্যান ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
‘দুই পবিত্র মসজিদের খাদেম বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সউদের মেহমান’ শীর্ষক প্রকল্পের অংশ হিসেবে তাঁরাসহ বাংলাদেশ থেকে ৩০ জন এ আমন্ত্রণ পেয়েছেন। বিশ্বব্যাপী এক হাজার ইসলামি চিন্তাবিদ, পেশাবিদ, শিক্ষার্থীকে এই প্রকল্পের অধীনে সৌদি সরকার রাজকীয়ভাবে ওমরাহ পালনের সুযোগ দিচ্ছে।
সৌদি সরকারের আমন্ত্রণ পাওয়া ঢাবির তিন শিক্ষার্থী হলেন—আরবি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ইজাজুল হক ও মোহাম্মদ রইস উদ্দিন এবং তৃতীয় বর্ষের হামিদা ইসলাম।
সফরে অংশ নেওয়া ঢাবি আরবি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ইজাজুল হক বলেন, ‘আরবি বিভাগের চেয়ারম্যান মহোদয়ের মাধ্যমে ঢাকাস্থ সৌদি দূতাবাসের এই রাজকীয় আমন্ত্রণ পেয়ে আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি। সৌদি আরবের এই আন্তর্জাতিক প্রোগ্রামে বাংলাদেশ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে উপস্থাপন করতে পেরে আমি গর্বিত। পবিত্র দুই শহর ভ্রমণ, পবিত্র ওমরাহ পালন এবং মহানবী (সা.)-এর রওজা পাক জিয়ারত আমার কাছে স্বপ্নের মতো।’
আরবি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. যুবাইর মুহাম্মদ এহসানুল হক বলেন, ‘ঢাকাস্থ সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ আদ-দুহাইলান একজন মননশীল চিন্তার মানুষ। তিনি সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের নতুন যুগের সূচনা করেছেন। এই ওমরাহ প্রকল্পে অন্য পেশাবিদদের সঙ্গে ঢাবিসহ দেশসেরা কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানিয়ে নতুন প্রজন্মের প্রতি দায়বদ্ধতার প্রমাণ দিয়েছেন। আমাদের শিক্ষার্থীদের এতে অংশগ্রহণ আমাদের আনন্দিত করেছে।’
দুনিয়ার সফরের শেষ গন্তব্য মৃত্যু। মৃত্যু এক অপ্রিয় সত্য, যা সুনিশ্চিত অনিবার্য ও অবশ্যম্ভাবী। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘প্রতিটি প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৮৫)
১৬ ঘণ্টা আগেএকজন মুমিনের জন্য তার জীবনকে ইসলামের নির্দেশনা মোতাবেক পরিচালিত করা এবং ইসলামে যা কিছু নিষিদ্ধ, তা ত্যাগ করা আবশ্যক। হাদিস শরিফে এটাকে উত্তম ধার্মিকতা আখ্যা দেওয়া হয়েছে। হজরত আবু জর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন...
২ দিন আগেআসর শব্দের অর্থ সময়। পবিত্র কোরআনে আসর নামে একটি সুরা রয়েছে। আল্লাহ তাআলা আসর বা সময়ের শপথ করেছেন। মুসলিমরা দৈনন্দিন যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে, তার তৃতীয় ওয়াক্তকে আসর নামে অভিহিত করা হয়। এ ছাড়াও পবিত্র কোরআনে এটিকে সালাত আল-ওসতা বা মধ্যবর্তী নামাজ হিসেবে সম্বোধন করা হয়েছে।
৩ দিন আগেজ্ঞানগর্ভ ও উপদেশে ভরা কোরআন জীবনের জন্য অপরিহার্য একটি গাইড বই। মানুষ কোথায় কখন কী করবে, কেন করবে, কীভাবে করবে—তা বলে দেওয়া হয়েছে কোরআনে। কোরআন তথা আল্লাহপ্রদত্ত আসমানি কিতাবের হিদায়াতের বাইরে কোনো সঠিক জীবনদর্শন নেই, কোনো ধর্মদর্শন নেই, কোনো মুক্তির পথ নেই। মানবজাতির সূচনালগ্নেই কথাটি জানিয়ে দেওয়া
৪ দিন আগে