ইসলাম ডেস্ক
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা মোট ২৫ জন নবীর নাম উল্লেখ করেছেন। হাদিসে মহানবী (সা.) নবীদের সংখ্যা ১ লাখ ২৪ হাজার বলেছেন। পৃথিবীর সূচনালগ্ন থেকে কোন নবী কোথায় ইন্তেকাল করেছেন এবং সমাহিত হয়েছেন—তা সংরক্ষিত নেই। তবে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অনেক স্থাপনাকে বিভিন্ন নবীর সমাধি হিসেবে বিশ্বাস করা হয়। এখানে তেমনই কয়েকজন নবীর সমাধির স্থিরচিত্র তুলে ধরা হলো। ১. আদ সম্প্রদায়ের নবী হজরত হুদ (আ.)-এর কথা কোরআনে এসেছে। ইয়েমেনের হাদারামাউত অঞ্চলের এই মাজারটিকে তাঁর কবর বলে মনে করা হয়। ছবি: ইয়েমেন টুরিজম
২. অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের হেবরনের ওল্ড সিটির প্যাট্রিয়ার্কস গুহায় সমাহিত আছেন হজরত ইবরাহিম (আ.)। ছবি: সংগৃহীত
৩. ওল্ড সিটির প্যাট্রিয়ার্কস গুহায় ইবরাহিম (আ.)-এর পাশে হজরত ইসহাক (আ.), হজরত ইয়াকুব (আ.) ও তাঁর পরিবারের কয়েকজন সদস্য সমাহিত আছেন বলে বিশ্বাস করা হয়। ছবি: সংগৃহীত
৪. ইসরায়েলের দখলকৃত লোয়ার গ্যালিলি শহরের পশ্চিম টাইবেরিয়াসে মাদায়েনবাসীর নবী হজরত শোআইব (আ.)-এর কবর অবস্থিত। এটি দ্রুজ ধর্মের একটি উপাসনালয় হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ছবি: সংগৃহীত
৫. ফিলিস্তিনের জেরুজালেম থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই সমাধিকে হজরত মুসা (আ.)-এর কবর মনে করা হয়। ছবি: সংগৃহীত
৬. জর্ডানের পেত্রা উপত্যকার কাছাকাছি হোর পর্বতের চূড়ায় অবস্থিত সাদা দালানের এই সমাধিকে হজরত হারুন (আ.)-এর কবর মনে করা হয়। ছবি: সংগৃহীত
৭. জেরুজালেমের ওল্ড সিটির বাইরের এই সমাধিকে হজরত দাউদ (আ.)-এর কবর বলা হয়। অবশ্য অনেকে এটিকে তাঁর বিশ্রামস্থল বলেও দাবি করেন। ছবি: ইন্টারপাল
৮. জেরুজালেমের পশ্চিম তীরের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ নবী ইউনুস পর্বতে নির্মিত এই সমাধিকে হজরত ইউনুস (আ.)-এর কবর মনে করা হয়। ছবি: সংগৃহীত
৯. ফিলিস্তিনের নাবলুসের পাশের শহর সেবাসতিয়ার একটি ফিলিস্তিনি গ্রামে ইয়াহইয়া (আ.)-এর মসজিদ ও সমাধি অবস্থিত। ছবি: সংগৃহীত
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা মোট ২৫ জন নবীর নাম উল্লেখ করেছেন। হাদিসে মহানবী (সা.) নবীদের সংখ্যা ১ লাখ ২৪ হাজার বলেছেন। পৃথিবীর সূচনালগ্ন থেকে কোন নবী কোথায় ইন্তেকাল করেছেন এবং সমাহিত হয়েছেন—তা সংরক্ষিত নেই। তবে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অনেক স্থাপনাকে বিভিন্ন নবীর সমাধি হিসেবে বিশ্বাস করা হয়। এখানে তেমনই কয়েকজন নবীর সমাধির স্থিরচিত্র তুলে ধরা হলো। ১. আদ সম্প্রদায়ের নবী হজরত হুদ (আ.)-এর কথা কোরআনে এসেছে। ইয়েমেনের হাদারামাউত অঞ্চলের এই মাজারটিকে তাঁর কবর বলে মনে করা হয়। ছবি: ইয়েমেন টুরিজম
২. অধিকৃত ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের হেবরনের ওল্ড সিটির প্যাট্রিয়ার্কস গুহায় সমাহিত আছেন হজরত ইবরাহিম (আ.)। ছবি: সংগৃহীত
৩. ওল্ড সিটির প্যাট্রিয়ার্কস গুহায় ইবরাহিম (আ.)-এর পাশে হজরত ইসহাক (আ.), হজরত ইয়াকুব (আ.) ও তাঁর পরিবারের কয়েকজন সদস্য সমাহিত আছেন বলে বিশ্বাস করা হয়। ছবি: সংগৃহীত
৪. ইসরায়েলের দখলকৃত লোয়ার গ্যালিলি শহরের পশ্চিম টাইবেরিয়াসে মাদায়েনবাসীর নবী হজরত শোআইব (আ.)-এর কবর অবস্থিত। এটি দ্রুজ ধর্মের একটি উপাসনালয় হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ছবি: সংগৃহীত
৫. ফিলিস্তিনের জেরুজালেম থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই সমাধিকে হজরত মুসা (আ.)-এর কবর মনে করা হয়। ছবি: সংগৃহীত
৬. জর্ডানের পেত্রা উপত্যকার কাছাকাছি হোর পর্বতের চূড়ায় অবস্থিত সাদা দালানের এই সমাধিকে হজরত হারুন (আ.)-এর কবর মনে করা হয়। ছবি: সংগৃহীত
৭. জেরুজালেমের ওল্ড সিটির বাইরের এই সমাধিকে হজরত দাউদ (আ.)-এর কবর বলা হয়। অবশ্য অনেকে এটিকে তাঁর বিশ্রামস্থল বলেও দাবি করেন। ছবি: ইন্টারপাল
৮. জেরুজালেমের পশ্চিম তীরের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ নবী ইউনুস পর্বতে নির্মিত এই সমাধিকে হজরত ইউনুস (আ.)-এর কবর মনে করা হয়। ছবি: সংগৃহীত
৯. ফিলিস্তিনের নাবলুসের পাশের শহর সেবাসতিয়ার একটি ফিলিস্তিনি গ্রামে ইয়াহইয়া (আ.)-এর মসজিদ ও সমাধি অবস্থিত। ছবি: সংগৃহীত
একজন মুমিনের জন্য তার জীবনকে ইসলামের নির্দেশনা মোতাবেক পরিচালিত করা এবং ইসলামে যা কিছু নিষিদ্ধ, তা ত্যাগ করা আবশ্যক। হাদিস শরিফে এটাকে উত্তম ধার্মিকতা আখ্যা দেওয়া হয়েছে। হজরত আবু জর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন...
১ ঘণ্টা আগেআসর শব্দের অর্থ সময়। পবিত্র কোরআনে আসর নামে একটি সুরা রয়েছে। আল্লাহ তাআলা আসর বা সময়ের শপথ করেছেন। মুসলিমরা দৈনন্দিন যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে, তার তৃতীয় ওয়াক্তকে আসর নামে অভিহিত করা হয়। এ ছাড়াও পবিত্র কোরআনে এটিকে সালাত আল-ওসতা বা মধ্যবর্তী নামাজ হিসেবে সম্বোধন করা হয়েছে।
১ দিন আগেজ্ঞানগর্ভ ও উপদেশে ভরা কোরআন জীবনের জন্য অপরিহার্য একটি গাইড বই। মানুষ কোথায় কখন কী করবে, কেন করবে, কীভাবে করবে—তা বলে দেওয়া হয়েছে কোরআনে। কোরআন তথা আল্লাহপ্রদত্ত আসমানি কিতাবের হিদায়াতের বাইরে কোনো সঠিক জীবনদর্শন নেই, কোনো ধর্মদর্শন নেই, কোনো মুক্তির পথ নেই। মানবজাতির সূচনালগ্নেই কথাটি জানিয়ে দেওয়া
২ দিন আগেএকজন মুমিনের কাছে রমজান বছরের শ্রেষ্ঠ মাস। মহানবী (সা.) এ পবিত্র মাসকে বেশ গুরুত্ব দিতেন। অন্যান্য কাজকর্ম থেকে নিজেকে গুটিয়ে অধিক পরিমাণে ইবাদতে মশগুল হতেন। সাহাবিদের অভ্যাসও ছিল একই রকম। গুরুত্ব বিবেচনায় রমজানের প্রস্তুতিও শুরু হতো বেশ আগে থেকেই। রজব মাসের চাঁদ দেখার পর থেকেই মহানবী (সা.) অধীর আগ
২ দিন আগে