হুসাইন আহমদ শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
কোরবানি সম্পর্কে কোরআন-হাদিসে ব্যাপক আলোচনা এসেছে। কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘হে নবী, তুমি তাদের আদমের দুই পুত্র হাবিল ও কাবিলের ঘটনা ভালো করে বর্ণনা করো। তারা যখন কোরবানি করেছিল, তখন একজনের কোরবানি কবুল হলো, কিন্তু অন্যজনের কোরবানি কবুল হলো না। ক্ষিপ্ত হয়ে সে বলল, আমি তোমাকে খুন করব। অন্যজন বলল, প্রভু তো শুধু আল্লাহ। তিনি মুত্তাকিদের কোরবানিই কবুল করেন।’ (সুরা মায়েদা: ২৭) অন্য আয়াতে এরশাদ হয়েছে, ‘হে নবী, তাদের বলুন, আমার সালাত, আমার কোরবানি, আমার জীবন, আমার মরণ, আমার সবকিছুই বিশ্বজাহানের প্রতিপালক আল্লাহরই জন্য। তিনি একক ও অদ্বিতীয়। এ আদেশই আমি পেয়েছি। আমি সমর্পিতদের মধ্যে প্রথম।’ (সুরা আনআম: ১৬২ ও ১৬৩)।
কোরবানি সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় ১০ বছর থেকেছেন এবং প্রতিবছর কোরবানি করেছেন।’ (তিরমিজি: ১৫০৭)। অন্যত্র রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরবানির দিন মানুষ যে কাজ করে, তার মধ্যে আল্লাহ তাআলার কাছে সবচেয়ে পছন্দের কাজ হচ্ছে (কোরবানির পশুর) রক্ত প্রবাহিত করা। অর্থাৎ কোরবানি করা।’ (তিরমিজি: ১৪৯৩)
কোরবানির ফজিলত সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, হজরত জায়েদ ইবনে আরকাম (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সাহাবিগণ বলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, কোরবানিতে কি আমাদের জন্য সওয়াব আছে?’ তিনি বললেন, ‘কোরবানির পশুর প্রতিটি পশমের পরিবর্তে একটি করে প্রতিদান রয়েছে।’ সাহাবিগণ আবার জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, পশমওয়ালা পশুদের ব্যাপারে কী হবে? অর্থাৎ এদের পশম তো অনেক বেশি?’ তিনি বললেন, ‘পশমওয়ালা পশুদের প্রতিটি পশমের পরিবর্তে একটি করে নেকি রয়েছে।’ (ইবনে মাজাহ: ৩১২৭)
কোরবানি সম্পর্কে কোরআন-হাদিসে ব্যাপক আলোচনা এসেছে। কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘হে নবী, তুমি তাদের আদমের দুই পুত্র হাবিল ও কাবিলের ঘটনা ভালো করে বর্ণনা করো। তারা যখন কোরবানি করেছিল, তখন একজনের কোরবানি কবুল হলো, কিন্তু অন্যজনের কোরবানি কবুল হলো না। ক্ষিপ্ত হয়ে সে বলল, আমি তোমাকে খুন করব। অন্যজন বলল, প্রভু তো শুধু আল্লাহ। তিনি মুত্তাকিদের কোরবানিই কবুল করেন।’ (সুরা মায়েদা: ২৭) অন্য আয়াতে এরশাদ হয়েছে, ‘হে নবী, তাদের বলুন, আমার সালাত, আমার কোরবানি, আমার জীবন, আমার মরণ, আমার সবকিছুই বিশ্বজাহানের প্রতিপালক আল্লাহরই জন্য। তিনি একক ও অদ্বিতীয়। এ আদেশই আমি পেয়েছি। আমি সমর্পিতদের মধ্যে প্রথম।’ (সুরা আনআম: ১৬২ ও ১৬৩)।
কোরবানি সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় ১০ বছর থেকেছেন এবং প্রতিবছর কোরবানি করেছেন।’ (তিরমিজি: ১৫০৭)। অন্যত্র রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরবানির দিন মানুষ যে কাজ করে, তার মধ্যে আল্লাহ তাআলার কাছে সবচেয়ে পছন্দের কাজ হচ্ছে (কোরবানির পশুর) রক্ত প্রবাহিত করা। অর্থাৎ কোরবানি করা।’ (তিরমিজি: ১৪৯৩)
কোরবানির ফজিলত সম্পর্কে হাদিসে এসেছে, হজরত জায়েদ ইবনে আরকাম (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সাহাবিগণ বলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, কোরবানিতে কি আমাদের জন্য সওয়াব আছে?’ তিনি বললেন, ‘কোরবানির পশুর প্রতিটি পশমের পরিবর্তে একটি করে প্রতিদান রয়েছে।’ সাহাবিগণ আবার জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, পশমওয়ালা পশুদের ব্যাপারে কী হবে? অর্থাৎ এদের পশম তো অনেক বেশি?’ তিনি বললেন, ‘পশমওয়ালা পশুদের প্রতিটি পশমের পরিবর্তে একটি করে নেকি রয়েছে।’ (ইবনে মাজাহ: ৩১২৭)
ভ্রমণের সময় নামাজের ক্ষেত্রে বিশেষ ছাড় দিয়েছে ইসলাম। কোনো ব্যক্তি নিজের আবাসস্থল থেকে ৪৮ মাইল তথা ৭৮ কিলোমিটার দূরের কোনো গন্তব্যে ভ্রমণের নিয়তে বের হয়ে তাঁর এলাকা পেরিয়ে গেলেই শরিয়তের দৃষ্টিতে সে মুসাফির হয়ে যায়। (জাওয়াহিরুল ফিকহ: ১/৪৩৬)
১৮ ঘণ্টা আগেজুবাইদা বিনতে জাফর ইবনে মানসুর পঞ্চম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদের স্ত্রী ও জাফর ইবনুল মানসুরের কন্যা। তাঁর মা ছিলেন আল-খায়জুরানের বড় বোন সালসাল ইবনে আত্তা। জুবাইদার আসল নাম আমাতুল আজিজ। দাদা আল-মানসুর তাঁকে আদর করে জুবাইদা (ছোট মাখনের টুকরা) নামে ডাকতেন এবং এ নামেই তিনি ইতিহাসে বিখ্যাত।
২ দিন আগেকুয়েতে অনুষ্ঠিত ১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের হাফেজ আনাস মাহফুজ। বিশ্বের ৭৪টি দেশের প্রতিযোগীদের পেছনে ফেলে দেশের জন্য এ গৌরব বয়ে আনেন তিনি।
২ দিন আগে