ইসলাম ডেস্ক
বিপদাপদ মহান আল্লাহর পরীক্ষা। তাই কোনো বিপদে পতিত হলে কিংবা কোনো দুর্ঘটনার মুখোমুখি হলে কোনোভাবেই ভেঙে পড়া যাবে না। আল্লাহর প্রতি অগাধ আস্থা-বিশ্বাস ও পরম ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। পবিত্র কোরআনে মুমিনের গুণাবলি উল্লেখ করে মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যখন তারা বিপদে পতিত হয়, তখন বলে, নিশ্চয়ই আমরা আল্লাহর জন্য এবং আমরা সবাই তাঁরই সান্নিধ্যে ফিরে যাব। এরাই তারা, যাদের প্রতি তাদের রবের পক্ষ থেকে বিশেষ অনুগ্রহ এবং রহমত বর্ষিত হয়, আর তারাই সৎ পথে পরিচালিত।’ (সুরা বাকারা: ১৫৬-১৫৭)
বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়ার সম্ভাব্য জাগতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে এবং ধৈর্যধারণ করতে হবে। আল্লাহর প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও ধৈর্য সমস্যা সমাধানে দারুণ ভূমিকা রাখে। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সফল উল্লেখ করে বলেন, ‘আজ আমি তাদেরকে তাদের ধৈর্যের কারণে এমন প্রতিদান দিয়েছি যে তারাই সফলকাম।’ (সুরা মুমিনুন: ১১১) পাশাপাশি আল্লাহর ভয় অন্তরে জাগরূক রাখতে হবে। আল্লাহ কোনো না কোনো সমাধান বের করে দেবেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য নিষ্কৃতির পথ তৈরি করে দেন।’ (সুরা তালাক: ২)
বান্দার কাজ সম্ভাব্য সকল উপায় অবলম্বন করা এবং আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা। আল্লাহ বান্দার ডাকে সাড়া দেন। এরশাদ হয়েছে, ‘আর আমার বান্দারা যখন আমার ব্যাপারে আপনাকে জিজ্ঞেস করে, (তখন বলে দিন) নিশ্চয়ই আমি খুবই কাছে। কোনো বান্দা যখন আমাকে ডাকে, আমি তার ডাকে সাড়া দিই। কাজেই তারাও আমার ডাকে সাড়া দিক এবং আমার প্রতি ইমান আনুক, যাতে তারা সঠিক পথে চলতে পারে।’ (সুরা বাকারা: ১৮৬)
বিপদাপদ মহান আল্লাহর পরীক্ষা। তাই কোনো বিপদে পতিত হলে কিংবা কোনো দুর্ঘটনার মুখোমুখি হলে কোনোভাবেই ভেঙে পড়া যাবে না। আল্লাহর প্রতি অগাধ আস্থা-বিশ্বাস ও পরম ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। পবিত্র কোরআনে মুমিনের গুণাবলি উল্লেখ করে মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যখন তারা বিপদে পতিত হয়, তখন বলে, নিশ্চয়ই আমরা আল্লাহর জন্য এবং আমরা সবাই তাঁরই সান্নিধ্যে ফিরে যাব। এরাই তারা, যাদের প্রতি তাদের রবের পক্ষ থেকে বিশেষ অনুগ্রহ এবং রহমত বর্ষিত হয়, আর তারাই সৎ পথে পরিচালিত।’ (সুরা বাকারা: ১৫৬-১৫৭)
বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়ার সম্ভাব্য জাগতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে এবং ধৈর্যধারণ করতে হবে। আল্লাহর প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও ধৈর্য সমস্যা সমাধানে দারুণ ভূমিকা রাখে। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সফল উল্লেখ করে বলেন, ‘আজ আমি তাদেরকে তাদের ধৈর্যের কারণে এমন প্রতিদান দিয়েছি যে তারাই সফলকাম।’ (সুরা মুমিনুন: ১১১) পাশাপাশি আল্লাহর ভয় অন্তরে জাগরূক রাখতে হবে। আল্লাহ কোনো না কোনো সমাধান বের করে দেবেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য নিষ্কৃতির পথ তৈরি করে দেন।’ (সুরা তালাক: ২)
বান্দার কাজ সম্ভাব্য সকল উপায় অবলম্বন করা এবং আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা। আল্লাহ বান্দার ডাকে সাড়া দেন। এরশাদ হয়েছে, ‘আর আমার বান্দারা যখন আমার ব্যাপারে আপনাকে জিজ্ঞেস করে, (তখন বলে দিন) নিশ্চয়ই আমি খুবই কাছে। কোনো বান্দা যখন আমাকে ডাকে, আমি তার ডাকে সাড়া দিই। কাজেই তারাও আমার ডাকে সাড়া দিক এবং আমার প্রতি ইমান আনুক, যাতে তারা সঠিক পথে চলতে পারে।’ (সুরা বাকারা: ১৮৬)
একজন মুমিনের জন্য তার জীবনকে ইসলামের নির্দেশনা মোতাবেক পরিচালিত করা এবং ইসলামে যা কিছু নিষিদ্ধ, তা ত্যাগ করা আবশ্যক। হাদিস শরিফে এটাকে উত্তম ধার্মিকতা আখ্যা দেওয়া হয়েছে। হজরত আবু জর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন...
১ ঘণ্টা আগেআসর শব্দের অর্থ সময়। পবিত্র কোরআনে আসর নামে একটি সুরা রয়েছে। আল্লাহ তাআলা আসর বা সময়ের শপথ করেছেন। মুসলিমরা দৈনন্দিন যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে, তার তৃতীয় ওয়াক্তকে আসর নামে অভিহিত করা হয়। এ ছাড়াও পবিত্র কোরআনে এটিকে সালাত আল-ওসতা বা মধ্যবর্তী নামাজ হিসেবে সম্বোধন করা হয়েছে।
১ দিন আগেজ্ঞানগর্ভ ও উপদেশে ভরা কোরআন জীবনের জন্য অপরিহার্য একটি গাইড বই। মানুষ কোথায় কখন কী করবে, কেন করবে, কীভাবে করবে—তা বলে দেওয়া হয়েছে কোরআনে। কোরআন তথা আল্লাহপ্রদত্ত আসমানি কিতাবের হিদায়াতের বাইরে কোনো সঠিক জীবনদর্শন নেই, কোনো ধর্মদর্শন নেই, কোনো মুক্তির পথ নেই। মানবজাতির সূচনালগ্নেই কথাটি জানিয়ে দেওয়া
২ দিন আগেএকজন মুমিনের কাছে রমজান বছরের শ্রেষ্ঠ মাস। মহানবী (সা.) এ পবিত্র মাসকে বেশ গুরুত্ব দিতেন। অন্যান্য কাজকর্ম থেকে নিজেকে গুটিয়ে অধিক পরিমাণে ইবাদতে মশগুল হতেন। সাহাবিদের অভ্যাসও ছিল একই রকম। গুরুত্ব বিবেচনায় রমজানের প্রস্তুতিও শুরু হতো বেশ আগে থেকেই। রজব মাসের চাঁদ দেখার পর থেকেই মহানবী (সা.) অধীর আগ
২ দিন আগে