মাওলানা আমজাদ ইউনুস, শিক্ষক
প্রত্যেক ইমানদার মুসলমানের মনে পরকালে জান্নাত লাভের পরম তৃষ্ণা থাকে। জান্নাত লাভের জন্য তাঁদের চেষ্টারও কমতি থাকে না। রাসুল (সা.) নিজ উম্মতকে জান্নাত লাভের দোয়া শিক্ষা দিয়েছেন এবং বিভিন্ন সময় জান্নাত লাভের সহজ আমল বাতলে দিয়েছেন।
নিচে জান্নাত লাভের পাঁচটি আমল তুলে ধরা হলো—
আজানের উত্তর দেওয়া: উমর বিন খাত্তাব (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আজানের জবাব যদি কেউ মন থেকে (গুরুত্বের সঙ্গে) বলে, তাহলে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।’ (মুসলিম)
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া: উবাদা ইবনে সামিত (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘আল্লাহ তাআলা বান্দার ওপর পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন। যে ব্যক্তি এই নামাজগুলো যথাযথভাবে আদায় করবে এবং অবহেলাবশত তাতে কোনো ত্রুটি করবে না, তার সঙ্গে আল্লাহ তাআলার চুক্তি হয়েছে যে, তিনি তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।’ (আবু দাউদ)
সায়্যিদুল ইস্তেগফার পাঠ করা: শাদ্দাদ ইবনে আউস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি দিনের বেলা সায়্যিদুল ইস্তেগফার পাঠ করবে, সন্ধ্যা হওয়ার আগেই সে মারা গেলে জান্নাতি হবে। আর যে ব্যক্তি রাতের বেলা পাঠ করবে, সকাল হওয়ার আগেই মারা গেলে সে জান্নাতি হবে।’ (সহিহ বুখারি)
আয়াতুল কুরসি পাঠ করা: আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি প্রতি ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসি পাঠ করবে, মৃত্যু ছাড়া জান্নাতে যাওয়ার পথে তার কোনো বাধা থাকবে না। অর্থাৎ মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে সে জান্নাতে যাবে।’ (নাসায়ি)
দুই জিনিসের হেফাজত করা: সাহল ইবনু সাদ (রা.) হতে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি তার দুই চোয়ালের মাঝের বস্তু (জিহ্বা) এবং দুই রানের মাঝখানের বস্তুর (লজ্জাস্থান) জামানত আমাকে দেবে, আমি তার জান্নাতের জিম্মাদার।’ (সহিহ বুখারি)
প্রত্যেক ইমানদার মুসলমানের মনে পরকালে জান্নাত লাভের পরম তৃষ্ণা থাকে। জান্নাত লাভের জন্য তাঁদের চেষ্টারও কমতি থাকে না। রাসুল (সা.) নিজ উম্মতকে জান্নাত লাভের দোয়া শিক্ষা দিয়েছেন এবং বিভিন্ন সময় জান্নাত লাভের সহজ আমল বাতলে দিয়েছেন।
নিচে জান্নাত লাভের পাঁচটি আমল তুলে ধরা হলো—
আজানের উত্তর দেওয়া: উমর বিন খাত্তাব (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আজানের জবাব যদি কেউ মন থেকে (গুরুত্বের সঙ্গে) বলে, তাহলে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।’ (মুসলিম)
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া: উবাদা ইবনে সামিত (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘আল্লাহ তাআলা বান্দার ওপর পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন। যে ব্যক্তি এই নামাজগুলো যথাযথভাবে আদায় করবে এবং অবহেলাবশত তাতে কোনো ত্রুটি করবে না, তার সঙ্গে আল্লাহ তাআলার চুক্তি হয়েছে যে, তিনি তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।’ (আবু দাউদ)
সায়্যিদুল ইস্তেগফার পাঠ করা: শাদ্দাদ ইবনে আউস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি দিনের বেলা সায়্যিদুল ইস্তেগফার পাঠ করবে, সন্ধ্যা হওয়ার আগেই সে মারা গেলে জান্নাতি হবে। আর যে ব্যক্তি রাতের বেলা পাঠ করবে, সকাল হওয়ার আগেই মারা গেলে সে জান্নাতি হবে।’ (সহিহ বুখারি)
আয়াতুল কুরসি পাঠ করা: আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি প্রতি ফরজ নামাজের পর আয়াতুল কুরসি পাঠ করবে, মৃত্যু ছাড়া জান্নাতে যাওয়ার পথে তার কোনো বাধা থাকবে না। অর্থাৎ মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে সে জান্নাতে যাবে।’ (নাসায়ি)
দুই জিনিসের হেফাজত করা: সাহল ইবনু সাদ (রা.) হতে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি তার দুই চোয়ালের মাঝের বস্তু (জিহ্বা) এবং দুই রানের মাঝখানের বস্তুর (লজ্জাস্থান) জামানত আমাকে দেবে, আমি তার জান্নাতের জিম্মাদার।’ (সহিহ বুখারি)
জুবাইদা বিনতে জাফর ইবনে মানসুর পঞ্চম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদের স্ত্রী ও জাফর ইবনুল মানসুরের কন্যা। তাঁর মা ছিলেন আল-খায়জুরানের বড় বোন সালসাল ইবনে আত্তা। জুবাইদার আসল নাম আমাতুল আজিজ। দাদা আল-মানসুর তাঁকে আদর করে জুবাইদা (ছোট মাখনের টুকরা) নামে ডাকতেন এবং এ নামেই তিনি ইতিহাসে বিখ্যাত।
৪ ঘণ্টা আগেকুয়েতে অনুষ্ঠিত ১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের হাফেজ আনাস মাহফুজ। বিশ্বের ৭৪টি দেশের প্রতিযোগীদের পেছনে ফেলে দেশের জন্য এ গৌরব বয়ে আনেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেবিয়ে ইসলামি জীবনব্যবস্থার একটি মৌলিক অংশ। এটি ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে শান্তি ও স্থিতি নিয়ে আসে। তবে বিয়ের আগে আর্থিক সচ্ছলতা অর্জন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি বিয়ে-পরবর্তী জীবনে দায়িত্ব পালনের জন্য ব্যক্তিকে সক্ষম করে।
৪ ঘণ্টা আগে