ইসলাম ডেস্ক
বছরজুড়ে সময়ের বৈচিত্র্য ও ঋতুর পালাবদল নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহর অনন্য নিয়ামত। একেক মৌসুমে একেক ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়। শীত ও গ্রীষ্ম বছরের প্রধানতম দুটি ঋতু। তবে অতিরিক্ত গরম ও অতিরিক্ত শীত—দুটোই আল্লাহ তাআলার অসন্তুষ্টির আলামত। হাদিসে এ দুটি বিষয়কে জাহান্নাম থেকে আগত বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘জাহান্নাম তার রবের কাছে অভিযোগ করে বলে—হে রব, আমার এক অংশ অন্য অংশকে খেয়ে ফেলেছে। মহান আল্লাহ তখন তাকে দুটি নিশ্বাস ফেলার অনুমতি দেন। একটি নিশ্বাস শীতকালে, আরেকটি গ্রীষ্মকালে। কাজেই তোমরা গরমের প্রচণ্ডতা এবং শীতের তীব্রতা অনুভব করো।’ (বুখারি: ৩২৬০)
গরম থেকে বাঁচতে জোহরের নামাজ দেরি করে পড়ার নির্দেশনা দিয়েছেন মহানবী (সা.)। গ্রীষ্মকালে তিনি নিজেও জোহরের নামাজ দেরিতে আদায় করেছেন। তাই এটি সুন্নত। হজরত আবু জর (রা.) বলেন, এক সফরে আমরা আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে ছিলাম।
একসময় মুয়াজ্জিন জোহরের আজান দিতে চাইলেন। তখন নবী (সা.) বলেন, ‘গরম কমতে দাও।’ কিছুক্ষণ পর আবার মুয়াজ্জিন আজান দিতে চাইলে নবী (সা.) (আবার) বললেন, ‘গরম কমতে দাও।’ এভাবে তিনি (নামাজ আদায়ে) এত বিলম্ব করলেন, আমরা টিলাগুলোর ছায়া দেখতে পেলাম। এরপর নবী (সা.) বলেন, ‘গরমের প্রচণ্ডতা জাহান্নামের উত্তাপের অংশ। কাজেই গরম প্রচণ্ড হলে উত্তাপ কমার পর নামাজ আদায় করো।’ (বুখারি: ৫৩৯)
বছরজুড়ে সময়ের বৈচিত্র্য ও ঋতুর পালাবদল নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহর অনন্য নিয়ামত। একেক মৌসুমে একেক ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়। শীত ও গ্রীষ্ম বছরের প্রধানতম দুটি ঋতু। তবে অতিরিক্ত গরম ও অতিরিক্ত শীত—দুটোই আল্লাহ তাআলার অসন্তুষ্টির আলামত। হাদিসে এ দুটি বিষয়কে জাহান্নাম থেকে আগত বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘জাহান্নাম তার রবের কাছে অভিযোগ করে বলে—হে রব, আমার এক অংশ অন্য অংশকে খেয়ে ফেলেছে। মহান আল্লাহ তখন তাকে দুটি নিশ্বাস ফেলার অনুমতি দেন। একটি নিশ্বাস শীতকালে, আরেকটি গ্রীষ্মকালে। কাজেই তোমরা গরমের প্রচণ্ডতা এবং শীতের তীব্রতা অনুভব করো।’ (বুখারি: ৩২৬০)
গরম থেকে বাঁচতে জোহরের নামাজ দেরি করে পড়ার নির্দেশনা দিয়েছেন মহানবী (সা.)। গ্রীষ্মকালে তিনি নিজেও জোহরের নামাজ দেরিতে আদায় করেছেন। তাই এটি সুন্নত। হজরত আবু জর (রা.) বলেন, এক সফরে আমরা আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে ছিলাম।
একসময় মুয়াজ্জিন জোহরের আজান দিতে চাইলেন। তখন নবী (সা.) বলেন, ‘গরম কমতে দাও।’ কিছুক্ষণ পর আবার মুয়াজ্জিন আজান দিতে চাইলে নবী (সা.) (আবার) বললেন, ‘গরম কমতে দাও।’ এভাবে তিনি (নামাজ আদায়ে) এত বিলম্ব করলেন, আমরা টিলাগুলোর ছায়া দেখতে পেলাম। এরপর নবী (সা.) বলেন, ‘গরমের প্রচণ্ডতা জাহান্নামের উত্তাপের অংশ। কাজেই গরম প্রচণ্ড হলে উত্তাপ কমার পর নামাজ আদায় করো।’ (বুখারি: ৫৩৯)
দুনিয়ার সফরের শেষ গন্তব্য মৃত্যু। মৃত্যু এক অপ্রিয় সত্য, যা সুনিশ্চিত অনিবার্য ও অবশ্যম্ভাবী। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘প্রতিটি প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৮৫)
১১ ঘণ্টা আগেএকজন মুমিনের জন্য তার জীবনকে ইসলামের নির্দেশনা মোতাবেক পরিচালিত করা এবং ইসলামে যা কিছু নিষিদ্ধ, তা ত্যাগ করা আবশ্যক। হাদিস শরিফে এটাকে উত্তম ধার্মিকতা আখ্যা দেওয়া হয়েছে। হজরত আবু জর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন...
১ দিন আগেআসর শব্দের অর্থ সময়। পবিত্র কোরআনে আসর নামে একটি সুরা রয়েছে। আল্লাহ তাআলা আসর বা সময়ের শপথ করেছেন। মুসলিমরা দৈনন্দিন যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে, তার তৃতীয় ওয়াক্তকে আসর নামে অভিহিত করা হয়। এ ছাড়াও পবিত্র কোরআনে এটিকে সালাত আল-ওসতা বা মধ্যবর্তী নামাজ হিসেবে সম্বোধন করা হয়েছে।
২ দিন আগেজ্ঞানগর্ভ ও উপদেশে ভরা কোরআন জীবনের জন্য অপরিহার্য একটি গাইড বই। মানুষ কোথায় কখন কী করবে, কেন করবে, কীভাবে করবে—তা বলে দেওয়া হয়েছে কোরআনে। কোরআন তথা আল্লাহপ্রদত্ত আসমানি কিতাবের হিদায়াতের বাইরে কোনো সঠিক জীবনদর্শন নেই, কোনো ধর্মদর্শন নেই, কোনো মুক্তির পথ নেই। মানবজাতির সূচনালগ্নেই কথাটি জানিয়ে দেওয়া
৩ দিন আগে