ইসলাম ডেস্ক
সুরা আন-নাসর পবিত্র কোরআনের ১১০তম সুরা। এটি মদিনায় অবতীর্ণ। এর আয়াতসংখ্যা ৩। এই সুরায় মহানবী (সা.)-এর নবুয়তি মিশনের সমাপ্তির দিকের অবস্থা চিত্রিত হয়েছে। ইবনে আব্বাস (রা.) ওবায়দুল্লাহ ইবনে উতবাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘সর্বশেষ নাজিলকৃত পূর্ণাঙ্গ সুরা কোনটি?’ তিনি বললেন, ‘সুরা নাসর।’ (মুসলিম)
এই সুরার শুরুতে আল্লাহর সাহায্য ও বিজয়ের সুখবর দেওয়া হয়েছে। ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে, ইসলামের যে মহান বার্তা মহানবী (সা.) পৃথিবীবাসীকে দিতে এসেছিলেন, তা পূর্ণতা পাচ্ছে খুব শিগগিরই। হক-বাতিল স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা বিজয়ী জাতি হিসেবে পৃথিবীতে আবির্ভূত হচ্ছে। ফলে মানুষ দলে দলে ইসলামে প্রবেশ করবে।
এমন সুন্দর মুহূর্তে মহানবী (সা.)-এর তিনটি করণীয়ের কথা বলে দিয়েছেন আল্লাহ তাআলা। এক. আল্লাহর প্রশংসা করা, দুই. তাঁর পবিত্রতা ঘোষণা করা এবং তিন. তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা। তাফসিরকারগণ বলেন, এই তিনটি করণীয়ের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা ইঙ্গিত দিয়েছেন, মহানবী (সা.)-এর মিশন সফলভাবে সম্পন্ন হতে যাচ্ছে। ফলে তিনি আল্লাহর কাছে চলে যাবেন। তাই তাঁর পবিত্রতা ও ক্ষমা প্রার্থনার কথা বলা হয়েছে।
এবার পড়ে নিন সুরা আন-নাসরের অনুবাদ। এরশাদ হয়েছে, যখন আল্লাহর সাহায্য ও বিজয় আসবে আর আপনি মানুষকে দলে দলে আল্লাহর দ্বীনে প্রবেশ করতে দেখবেন, তখন আপনি আপনার রবের প্ৰশংসাসহ তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করুন এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন, নিশ্চয়ই তিনি তওবা কবুলকারী।’ (সুরা আন-নাসর: ১-৩)
সুরা আন-নাসর পবিত্র কোরআনের ১১০তম সুরা। এটি মদিনায় অবতীর্ণ। এর আয়াতসংখ্যা ৩। এই সুরায় মহানবী (সা.)-এর নবুয়তি মিশনের সমাপ্তির দিকের অবস্থা চিত্রিত হয়েছে। ইবনে আব্বাস (রা.) ওবায়দুল্লাহ ইবনে উতবাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘সর্বশেষ নাজিলকৃত পূর্ণাঙ্গ সুরা কোনটি?’ তিনি বললেন, ‘সুরা নাসর।’ (মুসলিম)
এই সুরার শুরুতে আল্লাহর সাহায্য ও বিজয়ের সুখবর দেওয়া হয়েছে। ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে, ইসলামের যে মহান বার্তা মহানবী (সা.) পৃথিবীবাসীকে দিতে এসেছিলেন, তা পূর্ণতা পাচ্ছে খুব শিগগিরই। হক-বাতিল স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা বিজয়ী জাতি হিসেবে পৃথিবীতে আবির্ভূত হচ্ছে। ফলে মানুষ দলে দলে ইসলামে প্রবেশ করবে।
এমন সুন্দর মুহূর্তে মহানবী (সা.)-এর তিনটি করণীয়ের কথা বলে দিয়েছেন আল্লাহ তাআলা। এক. আল্লাহর প্রশংসা করা, দুই. তাঁর পবিত্রতা ঘোষণা করা এবং তিন. তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা। তাফসিরকারগণ বলেন, এই তিনটি করণীয়ের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা ইঙ্গিত দিয়েছেন, মহানবী (সা.)-এর মিশন সফলভাবে সম্পন্ন হতে যাচ্ছে। ফলে তিনি আল্লাহর কাছে চলে যাবেন। তাই তাঁর পবিত্রতা ও ক্ষমা প্রার্থনার কথা বলা হয়েছে।
এবার পড়ে নিন সুরা আন-নাসরের অনুবাদ। এরশাদ হয়েছে, যখন আল্লাহর সাহায্য ও বিজয় আসবে আর আপনি মানুষকে দলে দলে আল্লাহর দ্বীনে প্রবেশ করতে দেখবেন, তখন আপনি আপনার রবের প্ৰশংসাসহ তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করুন এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন, নিশ্চয়ই তিনি তওবা কবুলকারী।’ (সুরা আন-নাসর: ১-৩)
যৌতুক মারাত্মক সামাজিক ব্যাধি। ইসলামি শরিয়তে যৌতুকের কোনো স্থান নেই। কন্যাপক্ষ থেকে জোর করে কোনো কিছু আদায় করা ইসলামে হারাম। বরং ইসলামে বিয়ের বিনিময়ে কন্যাকে দেনমোহর আদায় করার কথা বলা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা নারীদের মোহরানা স্বতঃস্ফূর্তভাবে আদায় করবে।’ (সুরা নিসা, আয়াত: ৪) তা ছাড়া বাংলাদ
১৬ ঘণ্টা আগেমহানবী (সা.)-এর সময়ে আরবের প্রখ্যাত পৌত্তলিক নেতা ছিলেন আমর ইবনে হিশাম। তাঁর উপাধি ছিল আবুল হাকাম তথা প্রজ্ঞার জনক। তিনি গভীর জ্ঞানের অধিকারী হিসেবে বিবেচিত ছিলেন এবং কোরাইশের প্রবীণ নেতাদের মধ্যে দক্ষতা ও উপলব্ধির জন্য বিখ্যাত ছিলেন। তবে ইসলামের প্রতি ভীষণ শত্রুতা প্রদর্শন এবং ইসলামের বাণী প্রত্যাখ
২ দিন আগেরাসুল (সা.) হুদায়বিয়া সন্ধি সম্পন্ন করার পর বিভিন্ন রাজা-বাদশাহর কাছে ইসলামের বাণী পৌঁছে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। তিনি সপ্তম হিজরিতে ছয়জন রাষ্ট্রপ্রধানের কাছে ইসলামের দাওয়াতসংবলিত পত্র লেখেন।
২ দিন আগেআমাদের দেশে মাঝেমধ্যেই হিল্লা বিয়ের কথা শোনা যায়। ইসলামে কি এই বিয়ে বৈধ?
২ দিন আগে