ইসলাম ডেস্ক
হজ ও ওমরাহ অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ দুটি ইবাদত। সামর্থ্যবান ব্যক্তিরাই কেবল এই মহান ফজিলত অর্জনের সুযোগ পান। কারণ পবিত্র মক্কা নগরীতে উপস্থিত হওয়ার সৌভাগ্য পৃথিবীর সব মুসলমানের হয় না। তাই হজ ও ওমরাহর গুরুত্ব অনুধাবন করে একনিষ্ঠ হয়ে তা পালন করা আমাদের কর্তব্য। মহানবী (সা.) হজ ও ওমরাহর অসংখ্য ফজিলতের কথা বর্ণনা করেছেন। নিচে কয়েকটি হাদিস উল্লেখ করা হলো—
এক. ‘হজে মাবরুর তথা যথাযথভাবে পালিত হজের প্রতিদান জান্নাত ছাড়া অন্য কিছু নয়।’ (বুখারি)
দুই. ‘যে ব্যক্তি শরিয়তবিরোধী কাজ, যৌনতাবিষয়ক কথা ও কাজ থেকে বিরত থেকে হজ আদায় করে, সে তার মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়ার দিনের মতো নিষ্পাপ হয়ে ফিরে আসে।’ (বুখারি)
তিন. ‘আল্লাহ তাআলা আরাফাতের দিন এত সংখ্যক মানুষকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেন, যা অন্য কোনো দিন দেন না। এই দিনে আল্লাহ তাআলা কাছে আসেন এবং আরাফার ময়দানে অবস্থানরত হাজিদের নিয়ে ফেরেশতাদের সামনে গর্ব করে বলেন—ওরা কী চায়?।’ (মুসলিম)
চার. ‘এক ওমরাহ থেকে অন্য ওমরাহর মধ্যবর্তী সময়ে যে গুনাহ হবে, তা তার জন্য কাফফারাস্বরূপ।’ (বুখারি)
পাঁচ. ‘ইসলাম গ্রহণ মানুষের অতীতের সব গুনাহ মুছে দেয়, হিজরত তার অতীতের সব গুনাহ মুছে দেয় এবং হজ তার অতীতের সব গুনাহ মুছে দেয়।’ (মুসলিম)
ছয়. ‘তোমরা পরপর হজ ও ওমরাহ আদায় করো। কেননা তা দারিদ্র্য ও পাপকে সরিয়ে দেয়—যেমন সরিয়ে দেয় কামারের হাঁপর লোহা, সোনা ও রুপার ময়লাকে। আর মাবরুর হজের পুরস্কার জান্নাত ছাড়া অন্য কিছু নয়।’ (নাসায়ি)
হজ ও ওমরাহ অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ দুটি ইবাদত। সামর্থ্যবান ব্যক্তিরাই কেবল এই মহান ফজিলত অর্জনের সুযোগ পান। কারণ পবিত্র মক্কা নগরীতে উপস্থিত হওয়ার সৌভাগ্য পৃথিবীর সব মুসলমানের হয় না। তাই হজ ও ওমরাহর গুরুত্ব অনুধাবন করে একনিষ্ঠ হয়ে তা পালন করা আমাদের কর্তব্য। মহানবী (সা.) হজ ও ওমরাহর অসংখ্য ফজিলতের কথা বর্ণনা করেছেন। নিচে কয়েকটি হাদিস উল্লেখ করা হলো—
এক. ‘হজে মাবরুর তথা যথাযথভাবে পালিত হজের প্রতিদান জান্নাত ছাড়া অন্য কিছু নয়।’ (বুখারি)
দুই. ‘যে ব্যক্তি শরিয়তবিরোধী কাজ, যৌনতাবিষয়ক কথা ও কাজ থেকে বিরত থেকে হজ আদায় করে, সে তার মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়ার দিনের মতো নিষ্পাপ হয়ে ফিরে আসে।’ (বুখারি)
তিন. ‘আল্লাহ তাআলা আরাফাতের দিন এত সংখ্যক মানুষকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেন, যা অন্য কোনো দিন দেন না। এই দিনে আল্লাহ তাআলা কাছে আসেন এবং আরাফার ময়দানে অবস্থানরত হাজিদের নিয়ে ফেরেশতাদের সামনে গর্ব করে বলেন—ওরা কী চায়?।’ (মুসলিম)
চার. ‘এক ওমরাহ থেকে অন্য ওমরাহর মধ্যবর্তী সময়ে যে গুনাহ হবে, তা তার জন্য কাফফারাস্বরূপ।’ (বুখারি)
পাঁচ. ‘ইসলাম গ্রহণ মানুষের অতীতের সব গুনাহ মুছে দেয়, হিজরত তার অতীতের সব গুনাহ মুছে দেয় এবং হজ তার অতীতের সব গুনাহ মুছে দেয়।’ (মুসলিম)
ছয়. ‘তোমরা পরপর হজ ও ওমরাহ আদায় করো। কেননা তা দারিদ্র্য ও পাপকে সরিয়ে দেয়—যেমন সরিয়ে দেয় কামারের হাঁপর লোহা, সোনা ও রুপার ময়লাকে। আর মাবরুর হজের পুরস্কার জান্নাত ছাড়া অন্য কিছু নয়।’ (নাসায়ি)
চারটি অনুপম এমন গুণ আছে, যেগুলো সাধারণত কোনো নীতিবান বিনয়ী ব্যক্তির মধ্যে পাওয়া যায়। নবীজির মধ্যে গুণগুলো ষোলোআনা বিদ্যমান ছিল। সেগুলো হলো— অসুস্থ মানুষের সেবা-শুশ্রূষা: নবী (সা.) ধনী-নির্ধন নির্বিশেষে সবার খোঁজখবর নিতেন।
২ দিন আগেসাহাবায়ে কেরামের সমালোচনা করা, তাঁদের গালমন্দ করা এবং তাঁদের প্রতি বিদ্বেষ পুষে রাখা ইসলামে অনুমোদিত নয়। কারণ আল্লাহ তাআলা সাহাবিদের প্রতি সন্তুষ্ট হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। সুতরাং তাঁদের ব্যাপারে এমন কথা বলা মুসলমানদের জন্য উচিত নয়, যা তাঁদের প্রতি মানুষের মনে ঘৃণা বা বিদ্বেষ উৎপাদন করে।
৩ দিন আগেআরবি ‘মিরাজ’ শব্দের অর্থ ঊর্ধ্বগমন। লাইলাতুল মিরাজ বা মিরাজের রজনী উপমহাদেশে শবে মিরাজ হিসেবে পরিচিত। এই রাতে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) কুদরতিভাবে ঊর্ধ্বাকাশে আরোহণ করেন এবং মহান আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। মিরাজের পটভূমি সম্পর্কে জ্ঞানীরা বলেছেন, জন্মের আগেই বাবাকে হারান প্রিয় নবী (সা.)।
৪ দিন আগেমিরাজের রাতের আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)-কে তাঁর অসংখ্য নিদর্শন দেখিয়েছেন। অদৃশ্য জগতের অনেক কিছুই তাঁকে দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। এ সফরে তিনি জাহান্নামে কয়েক শ্রেণির মানুষের ভয়ংকর পরিণতি দেখেছেন। হাদিসের আলোকে তেমনই কিছু মানুষের কথা
৪ দিন আগে