ইসলাম ডেস্ক
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন আয়াতে নিজের প্রিয় বান্দাদের আলোচনা করেছেন। অনেক স্থানে আবার অপছন্দের ব্যক্তিদের কথাও তুলে ধরেছেন। এখানে কোরআনে বর্ণিত আল্লাহর অপছন্দের ব্যক্তিদের কথা আলোচনা করা হলো।
এক. জালিম: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর যারা ইমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে আল্লাহ তাদের পরিপূর্ণ সওয়াব দান করবেন। আল্লাহ জালিমদের ভালোবাসেন না।’ (সুরা আলে ইমরান: ৫৭)
দুই. অহংকারী ও দাম্ভিক: পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং মানুষের সামনে (অহংকারে) নিজ গাল ফুলিও না এবং ভূমিতে দম্ভভরে চলো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ কোনো দাম্ভিক অহংকারীকে পছন্দ করেন না।’ (সুরা লোকমান: ১৮) অন্য আয়াতে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই তিনি অহংকারীকে পছন্দ করেন না।’ (সুরা নাহল: ২৩)
তিন. সীমা লঙ্ঘনকারী: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘সীমা লঙ্ঘন করো না। নিশ্চিত জেনো, আল্লাহ সীমা লঙ্ঘনকারীদের ভালোবাসেন না।’ (সুরা বাকারা: ১৯০)
চার. পাপিষ্ঠ অকৃতজ্ঞ: ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন এবং দান-সদকাকে বর্ধিত করেন। আল্লাহ এমন প্রতিটি লোককে অপছন্দ করেন যে অকৃতজ্ঞ, পাপিষ্ঠ।’ (সুরা বাকারা: ২৭৬)
পাঁচ. খিয়ানতকারী: আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহ কোনো খিয়ানতকারী পাপিষ্ঠকে পছন্দ করেন না।’ (সুরা নিসা: ১০৭)
ছয়. বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘পৃথিবীতে ফ্যাসাদ বিস্তারের চেষ্টা করো না। জেনে রেখো, আল্লাহ ফ্যাসাদ বিস্তারকারীদের পছন্দ করেন না।’ (সুরা কাসাস: ৭৭)
সাত. অবিশ্বাসী: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘ফলে যারা ইমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে আল্লাহ তাদের নিজ অনুগ্রহে পুরস্কৃত করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ অবিশ্বাসীদের ভালোবাসেন না।’ (সুরা রুম: ৪৫)
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন আয়াতে নিজের প্রিয় বান্দাদের আলোচনা করেছেন। অনেক স্থানে আবার অপছন্দের ব্যক্তিদের কথাও তুলে ধরেছেন। এখানে কোরআনে বর্ণিত আল্লাহর অপছন্দের ব্যক্তিদের কথা আলোচনা করা হলো।
এক. জালিম: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর যারা ইমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে আল্লাহ তাদের পরিপূর্ণ সওয়াব দান করবেন। আল্লাহ জালিমদের ভালোবাসেন না।’ (সুরা আলে ইমরান: ৫৭)
দুই. অহংকারী ও দাম্ভিক: পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং মানুষের সামনে (অহংকারে) নিজ গাল ফুলিও না এবং ভূমিতে দম্ভভরে চলো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ কোনো দাম্ভিক অহংকারীকে পছন্দ করেন না।’ (সুরা লোকমান: ১৮) অন্য আয়াতে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই তিনি অহংকারীকে পছন্দ করেন না।’ (সুরা নাহল: ২৩)
তিন. সীমা লঙ্ঘনকারী: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘সীমা লঙ্ঘন করো না। নিশ্চিত জেনো, আল্লাহ সীমা লঙ্ঘনকারীদের ভালোবাসেন না।’ (সুরা বাকারা: ১৯০)
চার. পাপিষ্ঠ অকৃতজ্ঞ: ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন এবং দান-সদকাকে বর্ধিত করেন। আল্লাহ এমন প্রতিটি লোককে অপছন্দ করেন যে অকৃতজ্ঞ, পাপিষ্ঠ।’ (সুরা বাকারা: ২৭৬)
পাঁচ. খিয়ানতকারী: আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাহ কোনো খিয়ানতকারী পাপিষ্ঠকে পছন্দ করেন না।’ (সুরা নিসা: ১০৭)
ছয়. বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘পৃথিবীতে ফ্যাসাদ বিস্তারের চেষ্টা করো না। জেনে রেখো, আল্লাহ ফ্যাসাদ বিস্তারকারীদের পছন্দ করেন না।’ (সুরা কাসাস: ৭৭)
সাত. অবিশ্বাসী: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘ফলে যারা ইমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে আল্লাহ তাদের নিজ অনুগ্রহে পুরস্কৃত করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ অবিশ্বাসীদের ভালোবাসেন না।’ (সুরা রুম: ৪৫)
আল্লাহর ভালোবাসা পাওয়া মুমিনের সবচেয়ে বড় অর্জন। তাঁর প্রিয় হতে চাইলে তাঁর আনুগত্য করতে হবে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা কিছু গুণের কথা বলেছেন, যা অর্জনকারীকে তিনি ভালোবাসেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
২ দিন আগেসন্ধ্যাবেলার কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমল রয়েছে। মহানবী (সা.) সাহাবিদের এসব আমল করার উপদেশ দিতেন। এখানে কয়েকটি আমলের
৩ দিন আগেইবাদতের নিয়তে করা সব কাজই নেক আমলের অন্তর্ভুক্ত। আর নেক আমল মানুষের জীবনের প্রকৃত সম্পদ। এর মাধ্যমে পাওয়া যাবে জান্নাত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘এবং যারা ইমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে, তারাই জান্নাতের অধিকারী, তারা সেখানে চিরকাল থাকবে।’ (সুরা বাকারা: ৮২)
৪ দিন আগেভ্রমণের সময় নামাজের ক্ষেত্রে বিশেষ ছাড় দিয়েছে ইসলাম। কোনো ব্যক্তি নিজের আবাসস্থল থেকে ৪৮ মাইল তথা ৭৮ কিলোমিটার দূরের কোনো গন্তব্যে ভ্রমণের নিয়তে বের হয়ে তাঁর এলাকা পেরিয়ে গেলেই শরিয়তের দৃষ্টিতে সে মুসাফির হয়ে যায়। (জাওয়াহিরুল ফিকহ: ১/৪৩৬)
৫ দিন আগে