মুহাম্মাদ রাহাতুল ইসলাম

ঝিনাইদহ জেলার অন্তর্গত কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার ইউনিয়নে ৩ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত সুলতানি আমলের প্রাচীন শহর মোহাম্মদাবাদ। এই শহরে রয়েছে ১৫টির বেশি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, যার মধ্যে অধিকাংশই মসজিদ। বর্তমানে বারোবাজার নামে পরিচিত এই এলাকা প্রাচীনকালে ছাপাইনগর হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিল। ইতিহাস থেকে জানা যায়, বিখ্যাত সংস্কারক খান জাহান আলী ১২ জন সহচর নিয়ে ছাপাইনগর এসেছিলেন। সেখান থেকেই এর নাম বারোবাজার।
যুদ্ধ বা মহামারিতে ছাপাইনগর ধ্বংস হয়ে যায়। পরে ১৯৯৩ সালের প্রত্নতাত্ত্বিক খননের ফলে বের হয়ে আসে এসব ঐতিহাসিক নিদর্শন। তন্মধ্যে সাতগাছিয়া মসজিদ, ঘোপের ঢিপি কবরস্থান, নামাজগাহ কবরস্থান, গলাকাটা মসজিদ, জোড়বাংলা মসজিদ, মনোহর মসজিদ, জাহাজঘাটা, দমদম প্রত্নস্থান, গোড়ার মসজিদ, পীর পুকুর মসজিদ, শুকুর মল্লিক মসজিদ, নুনগোলা মসজিদ, খড়ের দিঘি কবরস্থান, পাঠাগার মসজিদ ও বাদেডিহি কবরস্থান অন্যতম। সব স্থাপনাই কাছাকাছি অবস্থিত।
জোড়বাংলা মসজিদ খননের সময় একটি শিলালিপি পাওয়া যায়। তাতে লেখা ছিল ‘শাহ সুলতান মাহমুদ ইবনে পুসাইন ৮০০ হিজরি’। এ থেকে আন্দাজ করা যায়, স্থাপনাগুলো প্রায় ৬৫০ বছরের পুরোনো। কালক্রমে জৌলুশ হারালেও এসব ধ্বংসাবশেষ দেখে খুব সহজেই অনুমান করা যায়, কতটা উন্নত ও সমৃদ্ধ ছিল প্রাচীন মোহাম্মদাবাদ শহর। ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে এই এলাকায় রয়েছে একাধিক পুকুরও। সবুজ বৃক্ষবেষ্টিত গ্রামীণ প্রকৃতির পাশাপাশি কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে এসব প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।
গোড়ার মসজিদ
এসব স্থাপনার মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় অবস্থায় আছে ‘গোড়ার মসজিদ’। এ মসজিদের বাইরের দিকে রয়েছে টেরাকোটার অপূর্ব কাজ। মসজিদটি চার গম্বুজবিশিষ্ট।
গলাকাটা মসজিদ
মসজিদ থেকে ৩০ গজ পূর্ব দিকে প্রায় ৪-৫ বিঘা আয়তনের একটি প্রাচীন জলাশয় আছে। পাশে রয়েছে একটি মসজিদ। জনশ্রুতি আছে, সে সময়ের এক অত্যাচারী রাজা, প্রজাদের বলি দিয়ে এই মসজিদের দিঘির মধ্যে লাশ ফেলে দিত। সে অনুযায়ী এর নাম হয়েছে ‘গলাকাটা মসজিদ’। গলাকাটা মসজিদটি সুলতানি আমলের আরেক অনিন্দ্যসুন্দর স্থাপত্যশিল্প। প্রায় ২১ ফুট লম্বা ও ১৮ ফুট চওড়া এই মসজিদ খনন করে তোলা হয় ১৯৯৪ সালে।
জোড় বাংলা মসজিদ
গলাকাটা মসজিদ থেকে সামান্য পশ্চিম পাশে, সড়কের বিপরীত দিকে এক গম্বুজবিশিষ্ট জোড় বাংলা মসজিদের অবস্থান। মসজিদটি খনন করা হয় ১৯৯৩ সালে। তখন এখানে একটি ইট পাওয়া যায়, তাতে আরবি অক্ষরে লেখা ছিল ‘শাহ সুলতান মাহমুদ ইবনে হুসাইন, ৮০০ হিজরি।’ ধারণা করা হয়, ৮০০ হিজরির দিকে সুলতান মাহমুদ এই মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন। ১৯৯২-৯৩ সালে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ খনন করে এটি উন্মোচন করে। ছোট ছোট পাতলা ইটে গাঁথা এই মসজিদ ১১ ফুট উঁচু একটি প্ল্যাটফর্মের ওপর স্থাপিত।
বড় সাতগাছিয়া আদিনা মসজিদ
বারোবাজারের মসজিদগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় সাতগাছিয়া আদিনা মসজিদ। বারোবাজারের একেবারে প্রায় শেষ মাথায় পাকা সড়ক ছেড়ে হাতের ডানে গ্রাম্য পথে সামান্য সামনের দিকে চলতে হয়। এটির শুধু দেয়াল আর নিচের অংশ অবশিষ্ট আছে। স্থানীয়রা ওপরে টিনের চালা দিয়েছে। জানা যায়, সর্বপ্রথম গ্রামের লোকজনই মাটির নিচ থেকে এই মসজিদ উদ্ধার করে। প্রায় ৭৭ ফুট লম্বা ও ৫৫ ফুট চওড়া মসজিদের পশ্চিম দেয়ালে লতাপাতার নকশা সমৃদ্ধ তিনটি মিহরাব রয়েছে। সুলতানি আমলে নির্মিত এ মসজিদের সঙ্গে একটি সমৃদ্ধ পাঠাগার ছিল বলে জানা যায়। মসজিদের পাশেই একটি বিরাট দিঘি। নাম পিঠেগড়া পুকুর।
মনোহর দিঘি মসজিদ
১৯৯২ ও ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর বারোবাজার প্রত্নতত্ত্বস্থলে খননকার্য পরিচালনা করে। সে সময় মনোহর ঢিবি নামক স্থান থেকে মনোহর মসজিদের ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কৃত হয়। এ মসজিদটি যেখানে আবিষ্কৃত হয়, তার পাশে একটি জলাশয় থাকায় একে মনোহর দিঘি মসজিদ নামে ডাকা হয়। খননের পর থেকে এটি প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের আওতাধীন রয়েছে।
পীর পুকুর মসজিদ
এই মসজিদও ছিল মাটির নিচে। এই মসজিদে ছাদ নেই, শুধু দেয়াল আছে। মসজিদটি লাল ইটের তৈরি। পীর পুকুর প্রত্নস্থলের পশ্চিমে মসজিদটির অবস্থান। ১৯৯৪ সালে খননের ফলে এ স্থানে ১৫ গম্বুজবিশিষ্ট এ মসজিদের ধ্বংসাবশেষ উন্মোচিত হয়।
পাঠাগার মসজিদ
মিঠাপুকুর মৌজায় একটি ছোট ও অনুচ্চ মসজিদ। ১৯৯৫ সালে খননের ফলে এ বর্গাকার মসজিদের ধ্বংসাবশেষ উন্মোচিত হয়। মসজিদের দেয়াল ১.৩৮ মিটার পুরু। মসজিদটির ওপরের অংশ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
নুনগোলা মসজিদ
বারোবাজার হাসিলবাগে অবস্থিত নুনগোলা মসজিদটিও বর্গাকৃতির একটি মসজিদ। মসজিদটিতে তিনটি অর্ধবৃত্তাকৃতির মিহরাব আছে। মিহরাবে ছোট ছোট বর্গাকৃতির মধ্যে বিভিন্ন জ্যামিতিক নকশা আছে। মসজিদের বাইরের দেয়ালে পর্যায়ক্রমিক খাড়া চাল ও খাঁজ আছে। এগুলোতে দিগন্ত রেখাকৃতির ছাঁচে গড়া নকশা আছে। মসজিদের ওপরে একটি গম্বুজ আছে।
শুকুর মল্লিক মসজিদ
শুকুর মল্লিক মসজিদ হাসিলবাগ মৌজায় অবস্থিত। এটি বারোবাজার থেকে ৩০০ মিটার দক্ষিণে। পার্শ্ববর্তী কৃষিজমি থেকে এর উচ্চতা প্রায় ৩ মিটার। ১৯৯৬ সালের খননে এ বর্গাকার মসজিদের ধ্বংসাবশেষ বের করা হয়। এর দেয়াল ১.২২ মিটার পুরু। গম্বুজ বিলুপ্ত এবং দেয়াল নির্দিষ্ট উচ্চতা পর্যন্ত বিদ্যমান ছিল।

ঝিনাইদহ জেলার অন্তর্গত কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার ইউনিয়নে ৩ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত সুলতানি আমলের প্রাচীন শহর মোহাম্মদাবাদ। এই শহরে রয়েছে ১৫টির বেশি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, যার মধ্যে অধিকাংশই মসজিদ। বর্তমানে বারোবাজার নামে পরিচিত এই এলাকা প্রাচীনকালে ছাপাইনগর হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিল। ইতিহাস থেকে জানা যায়, বিখ্যাত সংস্কারক খান জাহান আলী ১২ জন সহচর নিয়ে ছাপাইনগর এসেছিলেন। সেখান থেকেই এর নাম বারোবাজার।
যুদ্ধ বা মহামারিতে ছাপাইনগর ধ্বংস হয়ে যায়। পরে ১৯৯৩ সালের প্রত্নতাত্ত্বিক খননের ফলে বের হয়ে আসে এসব ঐতিহাসিক নিদর্শন। তন্মধ্যে সাতগাছিয়া মসজিদ, ঘোপের ঢিপি কবরস্থান, নামাজগাহ কবরস্থান, গলাকাটা মসজিদ, জোড়বাংলা মসজিদ, মনোহর মসজিদ, জাহাজঘাটা, দমদম প্রত্নস্থান, গোড়ার মসজিদ, পীর পুকুর মসজিদ, শুকুর মল্লিক মসজিদ, নুনগোলা মসজিদ, খড়ের দিঘি কবরস্থান, পাঠাগার মসজিদ ও বাদেডিহি কবরস্থান অন্যতম। সব স্থাপনাই কাছাকাছি অবস্থিত।
জোড়বাংলা মসজিদ খননের সময় একটি শিলালিপি পাওয়া যায়। তাতে লেখা ছিল ‘শাহ সুলতান মাহমুদ ইবনে পুসাইন ৮০০ হিজরি’। এ থেকে আন্দাজ করা যায়, স্থাপনাগুলো প্রায় ৬৫০ বছরের পুরোনো। কালক্রমে জৌলুশ হারালেও এসব ধ্বংসাবশেষ দেখে খুব সহজেই অনুমান করা যায়, কতটা উন্নত ও সমৃদ্ধ ছিল প্রাচীন মোহাম্মদাবাদ শহর। ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে এই এলাকায় রয়েছে একাধিক পুকুরও। সবুজ বৃক্ষবেষ্টিত গ্রামীণ প্রকৃতির পাশাপাশি কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে এসব প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।
গোড়ার মসজিদ
এসব স্থাপনার মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় অবস্থায় আছে ‘গোড়ার মসজিদ’। এ মসজিদের বাইরের দিকে রয়েছে টেরাকোটার অপূর্ব কাজ। মসজিদটি চার গম্বুজবিশিষ্ট।
গলাকাটা মসজিদ
মসজিদ থেকে ৩০ গজ পূর্ব দিকে প্রায় ৪-৫ বিঘা আয়তনের একটি প্রাচীন জলাশয় আছে। পাশে রয়েছে একটি মসজিদ। জনশ্রুতি আছে, সে সময়ের এক অত্যাচারী রাজা, প্রজাদের বলি দিয়ে এই মসজিদের দিঘির মধ্যে লাশ ফেলে দিত। সে অনুযায়ী এর নাম হয়েছে ‘গলাকাটা মসজিদ’। গলাকাটা মসজিদটি সুলতানি আমলের আরেক অনিন্দ্যসুন্দর স্থাপত্যশিল্প। প্রায় ২১ ফুট লম্বা ও ১৮ ফুট চওড়া এই মসজিদ খনন করে তোলা হয় ১৯৯৪ সালে।
জোড় বাংলা মসজিদ
গলাকাটা মসজিদ থেকে সামান্য পশ্চিম পাশে, সড়কের বিপরীত দিকে এক গম্বুজবিশিষ্ট জোড় বাংলা মসজিদের অবস্থান। মসজিদটি খনন করা হয় ১৯৯৩ সালে। তখন এখানে একটি ইট পাওয়া যায়, তাতে আরবি অক্ষরে লেখা ছিল ‘শাহ সুলতান মাহমুদ ইবনে হুসাইন, ৮০০ হিজরি।’ ধারণা করা হয়, ৮০০ হিজরির দিকে সুলতান মাহমুদ এই মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন। ১৯৯২-৯৩ সালে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ খনন করে এটি উন্মোচন করে। ছোট ছোট পাতলা ইটে গাঁথা এই মসজিদ ১১ ফুট উঁচু একটি প্ল্যাটফর্মের ওপর স্থাপিত।
বড় সাতগাছিয়া আদিনা মসজিদ
বারোবাজারের মসজিদগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় সাতগাছিয়া আদিনা মসজিদ। বারোবাজারের একেবারে প্রায় শেষ মাথায় পাকা সড়ক ছেড়ে হাতের ডানে গ্রাম্য পথে সামান্য সামনের দিকে চলতে হয়। এটির শুধু দেয়াল আর নিচের অংশ অবশিষ্ট আছে। স্থানীয়রা ওপরে টিনের চালা দিয়েছে। জানা যায়, সর্বপ্রথম গ্রামের লোকজনই মাটির নিচ থেকে এই মসজিদ উদ্ধার করে। প্রায় ৭৭ ফুট লম্বা ও ৫৫ ফুট চওড়া মসজিদের পশ্চিম দেয়ালে লতাপাতার নকশা সমৃদ্ধ তিনটি মিহরাব রয়েছে। সুলতানি আমলে নির্মিত এ মসজিদের সঙ্গে একটি সমৃদ্ধ পাঠাগার ছিল বলে জানা যায়। মসজিদের পাশেই একটি বিরাট দিঘি। নাম পিঠেগড়া পুকুর।
মনোহর দিঘি মসজিদ
১৯৯২ ও ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর বারোবাজার প্রত্নতত্ত্বস্থলে খননকার্য পরিচালনা করে। সে সময় মনোহর ঢিবি নামক স্থান থেকে মনোহর মসজিদের ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কৃত হয়। এ মসজিদটি যেখানে আবিষ্কৃত হয়, তার পাশে একটি জলাশয় থাকায় একে মনোহর দিঘি মসজিদ নামে ডাকা হয়। খননের পর থেকে এটি প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের আওতাধীন রয়েছে।
পীর পুকুর মসজিদ
এই মসজিদও ছিল মাটির নিচে। এই মসজিদে ছাদ নেই, শুধু দেয়াল আছে। মসজিদটি লাল ইটের তৈরি। পীর পুকুর প্রত্নস্থলের পশ্চিমে মসজিদটির অবস্থান। ১৯৯৪ সালে খননের ফলে এ স্থানে ১৫ গম্বুজবিশিষ্ট এ মসজিদের ধ্বংসাবশেষ উন্মোচিত হয়।
পাঠাগার মসজিদ
মিঠাপুকুর মৌজায় একটি ছোট ও অনুচ্চ মসজিদ। ১৯৯৫ সালে খননের ফলে এ বর্গাকার মসজিদের ধ্বংসাবশেষ উন্মোচিত হয়। মসজিদের দেয়াল ১.৩৮ মিটার পুরু। মসজিদটির ওপরের অংশ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
নুনগোলা মসজিদ
বারোবাজার হাসিলবাগে অবস্থিত নুনগোলা মসজিদটিও বর্গাকৃতির একটি মসজিদ। মসজিদটিতে তিনটি অর্ধবৃত্তাকৃতির মিহরাব আছে। মিহরাবে ছোট ছোট বর্গাকৃতির মধ্যে বিভিন্ন জ্যামিতিক নকশা আছে। মসজিদের বাইরের দেয়ালে পর্যায়ক্রমিক খাড়া চাল ও খাঁজ আছে। এগুলোতে দিগন্ত রেখাকৃতির ছাঁচে গড়া নকশা আছে। মসজিদের ওপরে একটি গম্বুজ আছে।
শুকুর মল্লিক মসজিদ
শুকুর মল্লিক মসজিদ হাসিলবাগ মৌজায় অবস্থিত। এটি বারোবাজার থেকে ৩০০ মিটার দক্ষিণে। পার্শ্ববর্তী কৃষিজমি থেকে এর উচ্চতা প্রায় ৩ মিটার। ১৯৯৬ সালের খননে এ বর্গাকার মসজিদের ধ্বংসাবশেষ বের করা হয়। এর দেয়াল ১.২২ মিটার পুরু। গম্বুজ বিলুপ্ত এবং দেয়াল নির্দিষ্ট উচ্চতা পর্যন্ত বিদ্যমান ছিল।

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩১ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

ঝিনাইদহ জেলার অন্তর্গত কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার ইউনিয়নে ৩ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত সুলতানি আমলের প্রাচীন শহর মোহাম্মদাবাদ। এই শহরে রয়েছে ১৫টির বেশি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, যার মধ্যে অধিকাংশই মসজিদ। বর্তমানে বারোবাজার নামে পরিচিত এই এলাকা প্রাচীনকালে ছাপাইনগর হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিল। ইতিহাস থেক
২৯ মার্চ ২০২৪
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। মহানবী (সা.) কঠোরতা নয়, বরং ভদ্রতা, কোমলতা, সহানুভূতি এবং সৃজনশীলতার মাধ্যমে মানুষের ভুলত্রুটি শুধরেছেন।
ভুল সংশোধনে তাঁর প্রথম কৌশল ছিল কৌশলগত নীরবতা এবং ইঙ্গিতপূর্ণ আচরণ। তিনি সরাসরি সমালোচনা না করে এমনভাবে আচরণ করতেন, যেন ভুলকারী নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারে। একবার সাহাবিদের কোনো কাজে ভুল দেখতে পেলে তিনি তাঁদের ছেড়ে অন্য পথে হেঁটেছেন, যা দেখে তাঁরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছেন। আবার কখনো কখনো, বিশেষ করে যখন ভুলটি গুরুতর হতো, তখন তিনি কথার পুনরাবৃত্তি করে এর গুরুত্ব বোঝাতেন। তাঁর আরেকটি অসাধারণ পদ্ধতি ছিল দুর্বল ও অসহায়দের প্রতি কোমল আচরণ। একইভাবে, তিনি মানুষকে আল্লাহর ক্ষমতা ও করুণার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ভুল থেকে ফিরিয়ে আনতেন।
মানুষের মর্যাদা রক্ষা ছিল তাঁর ভুল সংশোধনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি কখনো জনসমক্ষে কাউকে লজ্জা দিতেন না। তাই অনেক সময় তিনি বলতেন, ‘লোকদের কী হয়েছে যে তারা এমন এমন কাজ করছে!’ এভাবে তিনি ব্যক্তির পরিচয় গোপন রেখে সাধারণ ভুলকারীদের সতর্ক করতেন। এমনকি যারা বারবার একই ভুল করত, তাদেরও তিনি তিরস্কারের পরিবর্তে ভালোবাসা ও দোয়া করতেন। তাঁর এই সহানুভূতিশীল পদ্ধতি প্রমাণ করে, ভুল শুধরানোর মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে পরিশুদ্ধ করা, অপমান করা নয়।
রাসুল (সা.)-এর এ কৌশলগুলো আমাদের শেখায়, ভুল সংশোধন একটি শিল্প, যেখানে ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং সম্মানই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু একটি ত্রুটি দূর করার বিষয় নয়; বরং ব্যক্তির অন্তরকে আলোকময় করে তোলার এক মহৎ প্রক্রিয়া।

ঝিনাইদহ জেলার অন্তর্গত কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার ইউনিয়নে ৩ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত সুলতানি আমলের প্রাচীন শহর মোহাম্মদাবাদ। এই শহরে রয়েছে ১৫টির বেশি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, যার মধ্যে অধিকাংশই মসজিদ। বর্তমানে বারোবাজার নামে পরিচিত এই এলাকা প্রাচীনকালে ছাপাইনগর হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিল। ইতিহাস থেক
২৯ মার্চ ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১০ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১১ মিনিট | ০৬: ৩০ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৪ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৪ মিনিট | ০৫: ১০ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

ঝিনাইদহ জেলার অন্তর্গত কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার ইউনিয়নে ৩ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত সুলতানি আমলের প্রাচীন শহর মোহাম্মদাবাদ। এই শহরে রয়েছে ১৫টির বেশি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, যার মধ্যে অধিকাংশই মসজিদ। বর্তমানে বারোবাজার নামে পরিচিত এই এলাকা প্রাচীনকালে ছাপাইনগর হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিল। ইতিহাস থেক
২৯ মার্চ ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হাফেজ আনাস বিন আতিককে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় প্রথমে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এর তাঁকে ছাদখোলা বাসে ঢাকার রাজপথে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

এ সময় বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস তাঁর অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা যে দেশের ক্বারীদের তিলাওয়াত শুনে কেরাত শিখি, সে দেশের প্রতিযোগিতায় আমার এই অর্জন সত্যিই অনেক আনন্দের। কেরাতের রাজধানীখ্যাত মিসরে গিয়ে এ বিজয় অর্জন বেশ কঠিন ছিল। তবে আমার ওস্তাদ, মা-বাবা এবং দেশের মানুষের দোয়ায় তা সম্ভব হয়েছে।’
হাফেজ আনাসের ওস্তাদ শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী বলেন, ‘তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করেছে আমার প্রিয় ছাত্র হাফেজ আনাস। সে বারবার বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করছে। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে সে আবারও সবাইকে অবাক করে দিয়েছে।’

শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী জানান, গত শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কায়রোতে আনুষ্ঠানিকভাবে ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয়। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে বিশ্বের ৭০টি দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রথম হয় বাংলাদেশ।
নেছার আহমদ আরও জানান, হাফেজ আনাস বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাছাইপর্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এই বৈশ্বিক মঞ্চে অংশগ্রহণের যোগ্যতা লাভ করেন।
প্রসঙ্গত, হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।

মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হাফেজ আনাস বিন আতিককে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় প্রথমে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এর তাঁকে ছাদখোলা বাসে ঢাকার রাজপথে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

এ সময় বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস তাঁর অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা যে দেশের ক্বারীদের তিলাওয়াত শুনে কেরাত শিখি, সে দেশের প্রতিযোগিতায় আমার এই অর্জন সত্যিই অনেক আনন্দের। কেরাতের রাজধানীখ্যাত মিসরে গিয়ে এ বিজয় অর্জন বেশ কঠিন ছিল। তবে আমার ওস্তাদ, মা-বাবা এবং দেশের মানুষের দোয়ায় তা সম্ভব হয়েছে।’
হাফেজ আনাসের ওস্তাদ শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী বলেন, ‘তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করেছে আমার প্রিয় ছাত্র হাফেজ আনাস। সে বারবার বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করছে। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে সে আবারও সবাইকে অবাক করে দিয়েছে।’

শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী জানান, গত শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কায়রোতে আনুষ্ঠানিকভাবে ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয়। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে বিশ্বের ৭০টি দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রথম হয় বাংলাদেশ।
নেছার আহমদ আরও জানান, হাফেজ আনাস বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাছাইপর্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এই বৈশ্বিক মঞ্চে অংশগ্রহণের যোগ্যতা লাভ করেন।
প্রসঙ্গত, হাফেজ আনাস রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে। এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।

ঝিনাইদহ জেলার অন্তর্গত কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজার ইউনিয়নে ৩ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত সুলতানি আমলের প্রাচীন শহর মোহাম্মদাবাদ। এই শহরে রয়েছে ১৫টির বেশি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, যার মধ্যে অধিকাংশই মসজিদ। বর্তমানে বারোবাজার নামে পরিচিত এই এলাকা প্রাচীনকালে ছাপাইনগর হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিল। ইতিহাস থেক
২৯ মার্চ ২০২৪
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ ঘণ্টা আগে
ভুল করা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। জীবন চলার পথে ছোট-বড় ভুল সবারই হয়। কিন্তু সে ভুলকে কীভাবে সংশোধন করতে হবে, তা মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ হজরত মুহাম্মদ (সা.) শিখিয়ে গেছেন। তিনি ভুলকে লজ্জা বা অপমানের কারণ হিসেবে দেখেননি; বরং এটিকে ইতিবাচক পরিবর্তনের একটি সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে