মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) মহান আল্লাহর সর্বশেষ নবী বা বার্তাবাহক। তাঁকে পুরো মানবজাতির হিদায়াতের পথ দেখানোর দায়িত্ব দিয়ে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে। পবিত্র কোরআনের একাধিক আয়াতে আল্লাহ তাআলা তাঁর আগমনের উদ্দেশ্য স্পষ্ট করেছেন।
তিনিও ২৩ বছরের নবুয়তি জীবনে আল্লাহর নির্দেশনা বাস্তবায়ন করেছেন। মহানবী (সা.)-কে পৃথিবীতে পাঠানোর উদ্দেশ্য উল্লেখ করে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি তোমাদের প্রতি তোমাদের মধ্য থেকেই একজন রাসুল পাঠিয়েছি, যে তোমাদের আমার আয়াত পড়ে শোনায় এবং তোমাদের জীবন শুদ্ধ করে, তোমাদের পবিত্র কোরআন ও প্রজ্ঞার কথা শেখায় এবং যেসব কথা তোমাদের জানা নেই, তা তোমাদের জানিয়ে দেয়।’ (সুরা বাকারা: ১৫১)
অন্য আয়াতে পৃথিবীজুড়ে ইসলামের দাওয়াত ছড়িয়ে দেওয়ার মিশন নিয়ে মহানবী (সা.)-কে পাঠানোর কথা বলা হয়েছে। এরশাদ হয়েছে, ‘তিনি মহান আল্লাহ, যিনি তাঁর রাসুলকে পথনির্দেশ ও জীবনবিধান দিয়ে পাঠিয়েছেন; যাতে ইসলামকে সব দ্বীনের ওপর প্রকাশ্য বিজয়ীরূপে স্থাপন করতে পারেন। সাক্ষী ও সাহায্যকারী হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।’ (সুরা ফাতহ: ২৮)
মানবজাতি পরকালে কীভাবে সফল হবে—তার একটি স্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়াই তাঁর আগমনের উদ্দেশ্য। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আমি তোমাকে পাঠিয়েছি সত্যসহ, সুসংবাদদাতা ও সাবধানকারী হিসেবে।’ (সুরা বাকারা: ১২৯) মানুষকে মানবিক গুণাবলির অধিকারী এবং মহান সৃষ্টিকর্তার অনুগত হিসেবে করে গড়ে তোলাই তাঁর জীবনের লক্ষ্য ছিল।
হাদিসে এসেছে, মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘আমি শিক্ষকরূপে প্রেরিত হয়েছি।’ (মুসলিম) মহান আল্লাহ পৃথিবীতে মানুষ ও জিনকে তাঁর আনুগত্য করার জন্য সৃষ্টি করেছেন। আর মহানবী (সা.)-কে পাঠিয়েছেন তাদের সঠিক পথের দিশা দিতে। তাই তিনি পৃথিবীর জন্য রহমত। আল্লাহ বলেন, ‘আপনাকে বিশ্বজগতের জন্য রহমত হিসেবে প্রেরণ করেছি।’ (সুরা আম্বিয়া: ১০৭)
মুফতি মুহাম্মদ জাকারিয়া আল-আজহারি, মুহাদ্দিস, আল-জামিয়া আল-ইসলামিয়া পটিয়া, চট্টগ্রাম
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) মহান আল্লাহর সর্বশেষ নবী বা বার্তাবাহক। তাঁকে পুরো মানবজাতির হিদায়াতের পথ দেখানোর দায়িত্ব দিয়ে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে। পবিত্র কোরআনের একাধিক আয়াতে আল্লাহ তাআলা তাঁর আগমনের উদ্দেশ্য স্পষ্ট করেছেন।
তিনিও ২৩ বছরের নবুয়তি জীবনে আল্লাহর নির্দেশনা বাস্তবায়ন করেছেন। মহানবী (সা.)-কে পৃথিবীতে পাঠানোর উদ্দেশ্য উল্লেখ করে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি তোমাদের প্রতি তোমাদের মধ্য থেকেই একজন রাসুল পাঠিয়েছি, যে তোমাদের আমার আয়াত পড়ে শোনায় এবং তোমাদের জীবন শুদ্ধ করে, তোমাদের পবিত্র কোরআন ও প্রজ্ঞার কথা শেখায় এবং যেসব কথা তোমাদের জানা নেই, তা তোমাদের জানিয়ে দেয়।’ (সুরা বাকারা: ১৫১)
অন্য আয়াতে পৃথিবীজুড়ে ইসলামের দাওয়াত ছড়িয়ে দেওয়ার মিশন নিয়ে মহানবী (সা.)-কে পাঠানোর কথা বলা হয়েছে। এরশাদ হয়েছে, ‘তিনি মহান আল্লাহ, যিনি তাঁর রাসুলকে পথনির্দেশ ও জীবনবিধান দিয়ে পাঠিয়েছেন; যাতে ইসলামকে সব দ্বীনের ওপর প্রকাশ্য বিজয়ীরূপে স্থাপন করতে পারেন। সাক্ষী ও সাহায্যকারী হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।’ (সুরা ফাতহ: ২৮)
মানবজাতি পরকালে কীভাবে সফল হবে—তার একটি স্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়াই তাঁর আগমনের উদ্দেশ্য। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আমি তোমাকে পাঠিয়েছি সত্যসহ, সুসংবাদদাতা ও সাবধানকারী হিসেবে।’ (সুরা বাকারা: ১২৯) মানুষকে মানবিক গুণাবলির অধিকারী এবং মহান সৃষ্টিকর্তার অনুগত হিসেবে করে গড়ে তোলাই তাঁর জীবনের লক্ষ্য ছিল।
হাদিসে এসেছে, মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘আমি শিক্ষকরূপে প্রেরিত হয়েছি।’ (মুসলিম) মহান আল্লাহ পৃথিবীতে মানুষ ও জিনকে তাঁর আনুগত্য করার জন্য সৃষ্টি করেছেন। আর মহানবী (সা.)-কে পাঠিয়েছেন তাদের সঠিক পথের দিশা দিতে। তাই তিনি পৃথিবীর জন্য রহমত। আল্লাহ বলেন, ‘আপনাকে বিশ্বজগতের জন্য রহমত হিসেবে প্রেরণ করেছি।’ (সুরা আম্বিয়া: ১০৭)
মুফতি মুহাম্মদ জাকারিয়া আল-আজহারি, মুহাদ্দিস, আল-জামিয়া আল-ইসলামিয়া পটিয়া, চট্টগ্রাম
জুবাইদা বিনতে জাফর ইবনে মানসুর পঞ্চম আব্বাসি খলিফা হারুনুর রশিদের স্ত্রী ও জাফর ইবনুল মানসুরের কন্যা। তাঁর মা ছিলেন আল-খায়জুরানের বড় বোন সালসাল ইবনে আত্তা। জুবাইদার আসল নাম আমাতুল আজিজ। দাদা আল-মানসুর তাঁকে আদর করে জুবাইদা (ছোট মাখনের টুকরা) নামে ডাকতেন এবং এ নামেই তিনি ইতিহাসে বিখ্যাত।
৮ ঘণ্টা আগেকুয়েতে অনুষ্ঠিত ১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের হাফেজ আনাস মাহফুজ। বিশ্বের ৭৪টি দেশের প্রতিযোগীদের পেছনে ফেলে দেশের জন্য এ গৌরব বয়ে আনেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেবিয়ে ইসলামি জীবনব্যবস্থার একটি মৌলিক অংশ। এটি ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে শান্তি ও স্থিতি নিয়ে আসে। তবে বিয়ের আগে আর্থিক সচ্ছলতা অর্জন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি বিয়ে-পরবর্তী জীবনে দায়িত্ব পালনের জন্য ব্যক্তিকে সক্ষম করে।
৮ ঘণ্টা আগে