ইসলাম ডেস্ক
প্রকৃত অভাবীদের খুঁজে বের করা একটু কষ্টসাধ্য ব্যাপার, তবে অসম্ভব নয়। আমরা যাদের পথেঘাটে ভিক্ষা করতে বা নিজেদের অভাবী হিসেবে প্রকাশ করতে দেখি, তারা বাস্তবজীবনে অভাবী নাও হতে পারে। তাই বাহ্যিক অবস্থা দেখে অভাবী ভাবার সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেয়ে প্রকৃত অভাবীকে চিহ্নিত করাই বুদ্ধিমানের কাজ। মানুষের কাছে হাত পাতে না এমন অভাবীদের খুঁজে খুঁজে দান করতে উৎসাহ দেয় ইসলাম। এতে সওয়াব অনেক বেশি।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘দান-খয়রাত ওই সব লোকের জন্য, যারা আল্লাহর কাছে আবদ্ধ হয়ে গেছে, জীবিকার সন্ধানে অন্যত্র ঘোরাফেরা করতে সক্ষম নয়। তাদের সাবলীল চলাচলের জন্য অজ্ঞ লোকেরা তাদের অভাবহীন মনে করে। তুমি তাদের লক্ষণ দ্বারা চিনবে। তারা লোকজনের কাছে নাছোড় হয়ে ভিক্ষা করে না। এবং তোমরা বৈধ সম্পদ থেকে যা ব্যয় করো, সে বিষয়ে আল্লাহ সম্যকরূপে অবগত।’ (সুরা বাকারা: ২৭৩)
এ ধরনের মানুষকে সদকা করা উত্তম সদকা। হাদিসে এসেছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যারা মানুষের দ্বারে দ্বারে ভিক্ষা করে বেড়ায় এবং দু-এক গ্রাস খাবার বা দু-একটা খেজুর ভিক্ষা নিয়ে ফিরে যায়, তারা (প্রকৃত) মিসকিন নয়।’ এ কথা শুনে সাহাবিরা বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, তাহলে মিসকিন কে?’ (উত্তরে) তিনি বললেন, ‘মানবীয় মৌলিক প্রয়োজন মেটানোর মতো সামর্থ্য যার নেই আর সমাজের মানুষও তাকে অভাবী বলে জানে না, যাতে তাকে দান করতে পারে এবং সে নিজেও (মুখ খুলে) কারও কাছে কিছু চায় না। (এ ব্যক্তি হলো প্রকৃত মিসকিন অর্থাৎ আর্থিক অনটনভুক্ত গরিব ভদ্রলোক)।’ (মুসলিম: ২২৮৩)
প্রকৃত অভাবীদের খুঁজে বের করা একটু কষ্টসাধ্য ব্যাপার, তবে অসম্ভব নয়। আমরা যাদের পথেঘাটে ভিক্ষা করতে বা নিজেদের অভাবী হিসেবে প্রকাশ করতে দেখি, তারা বাস্তবজীবনে অভাবী নাও হতে পারে। তাই বাহ্যিক অবস্থা দেখে অভাবী ভাবার সিদ্ধান্ত নেওয়ার চেয়ে প্রকৃত অভাবীকে চিহ্নিত করাই বুদ্ধিমানের কাজ। মানুষের কাছে হাত পাতে না এমন অভাবীদের খুঁজে খুঁজে দান করতে উৎসাহ দেয় ইসলাম। এতে সওয়াব অনেক বেশি।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘দান-খয়রাত ওই সব লোকের জন্য, যারা আল্লাহর কাছে আবদ্ধ হয়ে গেছে, জীবিকার সন্ধানে অন্যত্র ঘোরাফেরা করতে সক্ষম নয়। তাদের সাবলীল চলাচলের জন্য অজ্ঞ লোকেরা তাদের অভাবহীন মনে করে। তুমি তাদের লক্ষণ দ্বারা চিনবে। তারা লোকজনের কাছে নাছোড় হয়ে ভিক্ষা করে না। এবং তোমরা বৈধ সম্পদ থেকে যা ব্যয় করো, সে বিষয়ে আল্লাহ সম্যকরূপে অবগত।’ (সুরা বাকারা: ২৭৩)
এ ধরনের মানুষকে সদকা করা উত্তম সদকা। হাদিসে এসেছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যারা মানুষের দ্বারে দ্বারে ভিক্ষা করে বেড়ায় এবং দু-এক গ্রাস খাবার বা দু-একটা খেজুর ভিক্ষা নিয়ে ফিরে যায়, তারা (প্রকৃত) মিসকিন নয়।’ এ কথা শুনে সাহাবিরা বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, তাহলে মিসকিন কে?’ (উত্তরে) তিনি বললেন, ‘মানবীয় মৌলিক প্রয়োজন মেটানোর মতো সামর্থ্য যার নেই আর সমাজের মানুষও তাকে অভাবী বলে জানে না, যাতে তাকে দান করতে পারে এবং সে নিজেও (মুখ খুলে) কারও কাছে কিছু চায় না। (এ ব্যক্তি হলো প্রকৃত মিসকিন অর্থাৎ আর্থিক অনটনভুক্ত গরিব ভদ্রলোক)।’ (মুসলিম: ২২৮৩)
একজন মুমিনের জন্য তার জীবনকে ইসলামের নির্দেশনা মোতাবেক পরিচালিত করা এবং ইসলামে যা কিছু নিষিদ্ধ, তা ত্যাগ করা আবশ্যক। হাদিস শরিফে এটাকে উত্তম ধার্মিকতা আখ্যা দেওয়া হয়েছে। হজরত আবু জর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন...
১১ ঘণ্টা আগেআসর শব্দের অর্থ সময়। পবিত্র কোরআনে আসর নামে একটি সুরা রয়েছে। আল্লাহ তাআলা আসর বা সময়ের শপথ করেছেন। মুসলিমরা দৈনন্দিন যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে, তার তৃতীয় ওয়াক্তকে আসর নামে অভিহিত করা হয়। এ ছাড়াও পবিত্র কোরআনে এটিকে সালাত আল-ওসতা বা মধ্যবর্তী নামাজ হিসেবে সম্বোধন করা হয়েছে।
১ দিন আগেজ্ঞানগর্ভ ও উপদেশে ভরা কোরআন জীবনের জন্য অপরিহার্য একটি গাইড বই। মানুষ কোথায় কখন কী করবে, কেন করবে, কীভাবে করবে—তা বলে দেওয়া হয়েছে কোরআনে। কোরআন তথা আল্লাহপ্রদত্ত আসমানি কিতাবের হিদায়াতের বাইরে কোনো সঠিক জীবনদর্শন নেই, কোনো ধর্মদর্শন নেই, কোনো মুক্তির পথ নেই। মানবজাতির সূচনালগ্নেই কথাটি জানিয়ে দেওয়া
২ দিন আগেএকজন মুমিনের কাছে রমজান বছরের শ্রেষ্ঠ মাস। মহানবী (সা.) এ পবিত্র মাসকে বেশ গুরুত্ব দিতেন। অন্যান্য কাজকর্ম থেকে নিজেকে গুটিয়ে অধিক পরিমাণে ইবাদতে মশগুল হতেন। সাহাবিদের অভ্যাসও ছিল একই রকম। গুরুত্ব বিবেচনায় রমজানের প্রস্তুতিও শুরু হতো বেশ আগে থেকেই। রজব মাসের চাঁদ দেখার পর থেকেই মহানবী (সা.) অধীর আগ
২ দিন আগে