আবদুল আযীয কাসেমি

কোরবানি আল্লাহ তাআলার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিধান। কোরবানি করার সময় এর যাবতীয় শিষ্টাচার রক্ষা করাও বিশেষভাবে বাঞ্ছনীয়। ইসলামে পবিত্রতার গুরুত্ব অপরিসীম। নামাজের মতো মহান ইবাদত বিশুদ্ধ হওয়ার প্রথম শর্তই হলো পবিত্রতা। ইসলাম কোনো রকম অপরিচ্ছন্নতা ও নোংরামি সমর্থন করে না। এ জন্যই আমরা দেখি, নবী (সা.) আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরিচ্ছন্নতা ও পবিত্রতা হাতে-কলমে শিক্ষা দিয়েছেন।
হজরত সালমান ফারসি (রা) থেকে বর্ণিত, একবার কিছু লোক তাঁকে বলল, ‘তোমাদের নবী তো দেখছি তোমাদের মলমূত্র ত্যাগের সময় কীভাবে বসতে হয়, তাও শিখিয়েছেন!’ তিনি বললেন, ‘অবশ্যই। আমাদের নবী আমাদের শিখিয়েছেন, আমরা যেন প্রস্রাব-পায়খানা করার সময় কেবলামুখী হয়ে না বসি। ডান হাত দিয়ে পানি ব্যবহার করতে আমাদের বারণ করেছেন। অন্তত তিনটি পাথর যেন আমরা ব্যবহার করি। শৌচকর্মের সময় গোবর বা হাড় যেন ব্যবহার না করি। (আবু দাউদ: ৭) এই হাদিস থেকে আমরা পরিষ্কার ধারণা পেতে পারি, কীভাবে নবী (সা.) সূক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্ম শিষ্টাচার শিখিয়েছেন।
আলেমরা সর্বসম্মতভাবে সড়ক, চলার পথ ও ঘনবসতিপূর্ণ জায়গায় কোরবানির পশু জবাই করতে নিরুৎসাহিত করেন। এতে বিভিন্ন রকম ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে; বিশেষ করে এর ফলে রক্ত শুকিয়ে সেখানে দুর্গন্ধ ছড়ায়। এই দুর্গন্ধ খুবই কষ্টদায়ক হয়ে থাকে। এ ছাড়া ভালোভাবে পরিষ্কার না করলে সেখান থেকে বহু ক্ষতিকারক জীবাণু ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। আমরা নবী (সা.)-এর নির্দেশনায় দেখতে পাই মানুষের বসার স্থানে, রাস্তায়, বাজারে ও ঘনবসতিপূর্ণ স্থানে নবীজি মলমূত্র ত্যাগ করতে বারণ করেছেন। কেননা এর ফলে মানুষ কষ্ট পায়। এখান থেকে রাস্তায় কোরবানির পশু জবাইয়ের বিষয়টিও আমরা বুঝতে পারি। কারণ এতে মানুষকে বিভিন্নভাবে কষ্ট দেওয়া হয়। গ্রামে-গঞ্জে নির্জন স্থানে পশু জবাইয়ের ব্যাপক ব্যবস্থা থাকলেও শহরে এ রকম বড় জায়গা পাওয়া দুষ্কর।
এ ক্ষেত্রে নগর কর্তৃপক্ষের করণীয় হলো, বিশেষ কিছু জায়গা নির্ধারণ করে দেওয়া, যেখানে সংশ্লিষ্ট মহল্লার লোকজন কোরবানির বর্জ্য রাখবেন। সবার উচিত, নির্ধারিত স্থানেই বর্জ্য ফেলা। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা যথাসময়ে এসে সেগুলো পরিষ্কার করে নেবেন। দেশের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা চাইলে সুপরিকল্পিত উদ্যোগের মাধ্যমে সুন্দরভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সম্পন্ন করতে পারেন।
লেখক: শিক্ষক ও হাদিস গবেষক

কোরবানি আল্লাহ তাআলার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিধান। কোরবানি করার সময় এর যাবতীয় শিষ্টাচার রক্ষা করাও বিশেষভাবে বাঞ্ছনীয়। ইসলামে পবিত্রতার গুরুত্ব অপরিসীম। নামাজের মতো মহান ইবাদত বিশুদ্ধ হওয়ার প্রথম শর্তই হলো পবিত্রতা। ইসলাম কোনো রকম অপরিচ্ছন্নতা ও নোংরামি সমর্থন করে না। এ জন্যই আমরা দেখি, নবী (সা.) আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরিচ্ছন্নতা ও পবিত্রতা হাতে-কলমে শিক্ষা দিয়েছেন।
হজরত সালমান ফারসি (রা) থেকে বর্ণিত, একবার কিছু লোক তাঁকে বলল, ‘তোমাদের নবী তো দেখছি তোমাদের মলমূত্র ত্যাগের সময় কীভাবে বসতে হয়, তাও শিখিয়েছেন!’ তিনি বললেন, ‘অবশ্যই। আমাদের নবী আমাদের শিখিয়েছেন, আমরা যেন প্রস্রাব-পায়খানা করার সময় কেবলামুখী হয়ে না বসি। ডান হাত দিয়ে পানি ব্যবহার করতে আমাদের বারণ করেছেন। অন্তত তিনটি পাথর যেন আমরা ব্যবহার করি। শৌচকর্মের সময় গোবর বা হাড় যেন ব্যবহার না করি। (আবু দাউদ: ৭) এই হাদিস থেকে আমরা পরিষ্কার ধারণা পেতে পারি, কীভাবে নবী (সা.) সূক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্ম শিষ্টাচার শিখিয়েছেন।
আলেমরা সর্বসম্মতভাবে সড়ক, চলার পথ ও ঘনবসতিপূর্ণ জায়গায় কোরবানির পশু জবাই করতে নিরুৎসাহিত করেন। এতে বিভিন্ন রকম ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে; বিশেষ করে এর ফলে রক্ত শুকিয়ে সেখানে দুর্গন্ধ ছড়ায়। এই দুর্গন্ধ খুবই কষ্টদায়ক হয়ে থাকে। এ ছাড়া ভালোভাবে পরিষ্কার না করলে সেখান থেকে বহু ক্ষতিকারক জীবাণু ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। আমরা নবী (সা.)-এর নির্দেশনায় দেখতে পাই মানুষের বসার স্থানে, রাস্তায়, বাজারে ও ঘনবসতিপূর্ণ স্থানে নবীজি মলমূত্র ত্যাগ করতে বারণ করেছেন। কেননা এর ফলে মানুষ কষ্ট পায়। এখান থেকে রাস্তায় কোরবানির পশু জবাইয়ের বিষয়টিও আমরা বুঝতে পারি। কারণ এতে মানুষকে বিভিন্নভাবে কষ্ট দেওয়া হয়। গ্রামে-গঞ্জে নির্জন স্থানে পশু জবাইয়ের ব্যাপক ব্যবস্থা থাকলেও শহরে এ রকম বড় জায়গা পাওয়া দুষ্কর।
এ ক্ষেত্রে নগর কর্তৃপক্ষের করণীয় হলো, বিশেষ কিছু জায়গা নির্ধারণ করে দেওয়া, যেখানে সংশ্লিষ্ট মহল্লার লোকজন কোরবানির বর্জ্য রাখবেন। সবার উচিত, নির্ধারিত স্থানেই বর্জ্য ফেলা। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা যথাসময়ে এসে সেগুলো পরিষ্কার করে নেবেন। দেশের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা চাইলে সুপরিকল্পিত উদ্যোগের মাধ্যমে সুন্দরভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সম্পন্ন করতে পারেন।
লেখক: শিক্ষক ও হাদিস গবেষক
আবদুল আযীয কাসেমি

কোরবানি আল্লাহ তাআলার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিধান। কোরবানি করার সময় এর যাবতীয় শিষ্টাচার রক্ষা করাও বিশেষভাবে বাঞ্ছনীয়। ইসলামে পবিত্রতার গুরুত্ব অপরিসীম। নামাজের মতো মহান ইবাদত বিশুদ্ধ হওয়ার প্রথম শর্তই হলো পবিত্রতা। ইসলাম কোনো রকম অপরিচ্ছন্নতা ও নোংরামি সমর্থন করে না। এ জন্যই আমরা দেখি, নবী (সা.) আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরিচ্ছন্নতা ও পবিত্রতা হাতে-কলমে শিক্ষা দিয়েছেন।
হজরত সালমান ফারসি (রা) থেকে বর্ণিত, একবার কিছু লোক তাঁকে বলল, ‘তোমাদের নবী তো দেখছি তোমাদের মলমূত্র ত্যাগের সময় কীভাবে বসতে হয়, তাও শিখিয়েছেন!’ তিনি বললেন, ‘অবশ্যই। আমাদের নবী আমাদের শিখিয়েছেন, আমরা যেন প্রস্রাব-পায়খানা করার সময় কেবলামুখী হয়ে না বসি। ডান হাত দিয়ে পানি ব্যবহার করতে আমাদের বারণ করেছেন। অন্তত তিনটি পাথর যেন আমরা ব্যবহার করি। শৌচকর্মের সময় গোবর বা হাড় যেন ব্যবহার না করি। (আবু দাউদ: ৭) এই হাদিস থেকে আমরা পরিষ্কার ধারণা পেতে পারি, কীভাবে নবী (সা.) সূক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্ম শিষ্টাচার শিখিয়েছেন।
আলেমরা সর্বসম্মতভাবে সড়ক, চলার পথ ও ঘনবসতিপূর্ণ জায়গায় কোরবানির পশু জবাই করতে নিরুৎসাহিত করেন। এতে বিভিন্ন রকম ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে; বিশেষ করে এর ফলে রক্ত শুকিয়ে সেখানে দুর্গন্ধ ছড়ায়। এই দুর্গন্ধ খুবই কষ্টদায়ক হয়ে থাকে। এ ছাড়া ভালোভাবে পরিষ্কার না করলে সেখান থেকে বহু ক্ষতিকারক জীবাণু ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। আমরা নবী (সা.)-এর নির্দেশনায় দেখতে পাই মানুষের বসার স্থানে, রাস্তায়, বাজারে ও ঘনবসতিপূর্ণ স্থানে নবীজি মলমূত্র ত্যাগ করতে বারণ করেছেন। কেননা এর ফলে মানুষ কষ্ট পায়। এখান থেকে রাস্তায় কোরবানির পশু জবাইয়ের বিষয়টিও আমরা বুঝতে পারি। কারণ এতে মানুষকে বিভিন্নভাবে কষ্ট দেওয়া হয়। গ্রামে-গঞ্জে নির্জন স্থানে পশু জবাইয়ের ব্যাপক ব্যবস্থা থাকলেও শহরে এ রকম বড় জায়গা পাওয়া দুষ্কর।
এ ক্ষেত্রে নগর কর্তৃপক্ষের করণীয় হলো, বিশেষ কিছু জায়গা নির্ধারণ করে দেওয়া, যেখানে সংশ্লিষ্ট মহল্লার লোকজন কোরবানির বর্জ্য রাখবেন। সবার উচিত, নির্ধারিত স্থানেই বর্জ্য ফেলা। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা যথাসময়ে এসে সেগুলো পরিষ্কার করে নেবেন। দেশের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা চাইলে সুপরিকল্পিত উদ্যোগের মাধ্যমে সুন্দরভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সম্পন্ন করতে পারেন।
লেখক: শিক্ষক ও হাদিস গবেষক

কোরবানি আল্লাহ তাআলার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিধান। কোরবানি করার সময় এর যাবতীয় শিষ্টাচার রক্ষা করাও বিশেষভাবে বাঞ্ছনীয়। ইসলামে পবিত্রতার গুরুত্ব অপরিসীম। নামাজের মতো মহান ইবাদত বিশুদ্ধ হওয়ার প্রথম শর্তই হলো পবিত্রতা। ইসলাম কোনো রকম অপরিচ্ছন্নতা ও নোংরামি সমর্থন করে না। এ জন্যই আমরা দেখি, নবী (সা.) আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরিচ্ছন্নতা ও পবিত্রতা হাতে-কলমে শিক্ষা দিয়েছেন।
হজরত সালমান ফারসি (রা) থেকে বর্ণিত, একবার কিছু লোক তাঁকে বলল, ‘তোমাদের নবী তো দেখছি তোমাদের মলমূত্র ত্যাগের সময় কীভাবে বসতে হয়, তাও শিখিয়েছেন!’ তিনি বললেন, ‘অবশ্যই। আমাদের নবী আমাদের শিখিয়েছেন, আমরা যেন প্রস্রাব-পায়খানা করার সময় কেবলামুখী হয়ে না বসি। ডান হাত দিয়ে পানি ব্যবহার করতে আমাদের বারণ করেছেন। অন্তত তিনটি পাথর যেন আমরা ব্যবহার করি। শৌচকর্মের সময় গোবর বা হাড় যেন ব্যবহার না করি। (আবু দাউদ: ৭) এই হাদিস থেকে আমরা পরিষ্কার ধারণা পেতে পারি, কীভাবে নবী (সা.) সূক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্ম শিষ্টাচার শিখিয়েছেন।
আলেমরা সর্বসম্মতভাবে সড়ক, চলার পথ ও ঘনবসতিপূর্ণ জায়গায় কোরবানির পশু জবাই করতে নিরুৎসাহিত করেন। এতে বিভিন্ন রকম ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে; বিশেষ করে এর ফলে রক্ত শুকিয়ে সেখানে দুর্গন্ধ ছড়ায়। এই দুর্গন্ধ খুবই কষ্টদায়ক হয়ে থাকে। এ ছাড়া ভালোভাবে পরিষ্কার না করলে সেখান থেকে বহু ক্ষতিকারক জীবাণু ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। আমরা নবী (সা.)-এর নির্দেশনায় দেখতে পাই মানুষের বসার স্থানে, রাস্তায়, বাজারে ও ঘনবসতিপূর্ণ স্থানে নবীজি মলমূত্র ত্যাগ করতে বারণ করেছেন। কেননা এর ফলে মানুষ কষ্ট পায়। এখান থেকে রাস্তায় কোরবানির পশু জবাইয়ের বিষয়টিও আমরা বুঝতে পারি। কারণ এতে মানুষকে বিভিন্নভাবে কষ্ট দেওয়া হয়। গ্রামে-গঞ্জে নির্জন স্থানে পশু জবাইয়ের ব্যাপক ব্যবস্থা থাকলেও শহরে এ রকম বড় জায়গা পাওয়া দুষ্কর।
এ ক্ষেত্রে নগর কর্তৃপক্ষের করণীয় হলো, বিশেষ কিছু জায়গা নির্ধারণ করে দেওয়া, যেখানে সংশ্লিষ্ট মহল্লার লোকজন কোরবানির বর্জ্য রাখবেন। সবার উচিত, নির্ধারিত স্থানেই বর্জ্য ফেলা। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা যথাসময়ে এসে সেগুলো পরিষ্কার করে নেবেন। দেশের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা চাইলে সুপরিকল্পিত উদ্যোগের মাধ্যমে সুন্দরভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সম্পন্ন করতে পারেন।
লেখক: শিক্ষক ও হাদিস গবেষক

আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। শাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জনগণের প্রতি ন্যায়পরায়ণ হতে এবং জনগণকে বলা হয়েছে শাসকের ভালো কাজের আনুগত্য করতে।
শাসনক্ষমতা মূলত আল্লাহর পক্ষ থেকে এক বড় নিয়ামত। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা এই ক্ষমতা দান করেন, আবার যার কাছ থেকে ইচ্ছা তা কেড়ে নেন। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘বলো, হে সার্বভৌম শক্তির মালিক আল্লাহ, তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা প্রদান করো এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা কেড়ে নাও; যাকে ইচ্ছা তুমি সম্মানিত করো আর যাকে ইচ্ছা তুমি হীন করো। কল্যাণ তোমার হাতেই। নিশ্চয়ই তুমি সব বিষয়ে সর্বশক্তিমান।’ (সুরা আলে ইমরান: ২৬)
একজন শাসকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হলো ন্যায়পরায়ণতা। জনগণের অধিকার রক্ষা করা এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা শাসকের মৌলিক কর্তব্য। ইসলামে ন্যায়বিচারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তাআলা মানুষকে ইনসাফ ও দয়া প্রদর্শনের নির্দেশ দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ইনসাফ, দয়া এবং আত্মীয়স্বজনকে (তাদের হক) প্রদানের হুকুম দেন আর অশ্লীলতা, মন্দ কাজ ও জুলুম করতে নিষেধ করেন। তিনি তোমাদেরকে উপদেশ দেন, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ করো।’ (সুরা নাহল: ৯০)
ন্যায়পরায়ণ শাসককে পরকালে এক বিশাল পুরস্কারের সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন কোনো আশ্রয় থাকবে না, তখন ন্যায়পরায়ণ শাসক আল্লাহর আরশের ছায়ায় আশ্রয় পাবেন। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা সাত ব্যক্তিকে সেই দিনে তাঁর (আরশের) ছায়া দান করবেন, যেদিন তাঁর ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না; প্রথমজন হলেন ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ (শাসক)।’ (বুখারি: ১৪২৩)
সুতরাং, ইসলামে শাসনক্ষমতাকে একটি আমানত হিসেবে গণ্য করা হয়, যার সঠিক ব্যবহার শাসককে ইহকাল ও পরকালে সফল করে তোলে।

আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। শাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জনগণের প্রতি ন্যায়পরায়ণ হতে এবং জনগণকে বলা হয়েছে শাসকের ভালো কাজের আনুগত্য করতে।
শাসনক্ষমতা মূলত আল্লাহর পক্ষ থেকে এক বড় নিয়ামত। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা এই ক্ষমতা দান করেন, আবার যার কাছ থেকে ইচ্ছা তা কেড়ে নেন। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘বলো, হে সার্বভৌম শক্তির মালিক আল্লাহ, তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা প্রদান করো এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা কেড়ে নাও; যাকে ইচ্ছা তুমি সম্মানিত করো আর যাকে ইচ্ছা তুমি হীন করো। কল্যাণ তোমার হাতেই। নিশ্চয়ই তুমি সব বিষয়ে সর্বশক্তিমান।’ (সুরা আলে ইমরান: ২৬)
একজন শাসকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হলো ন্যায়পরায়ণতা। জনগণের অধিকার রক্ষা করা এবং তাদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা শাসকের মৌলিক কর্তব্য। ইসলামে ন্যায়বিচারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তাআলা মানুষকে ইনসাফ ও দয়া প্রদর্শনের নির্দেশ দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ইনসাফ, দয়া এবং আত্মীয়স্বজনকে (তাদের হক) প্রদানের হুকুম দেন আর অশ্লীলতা, মন্দ কাজ ও জুলুম করতে নিষেধ করেন। তিনি তোমাদেরকে উপদেশ দেন, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহণ করো।’ (সুরা নাহল: ৯০)
ন্যায়পরায়ণ শাসককে পরকালে এক বিশাল পুরস্কারের সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে। কিয়ামতের সেই ভয়াবহ দিনে, যখন কোনো আশ্রয় থাকবে না, তখন ন্যায়পরায়ণ শাসক আল্লাহর আরশের ছায়ায় আশ্রয় পাবেন। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা সাত ব্যক্তিকে সেই দিনে তাঁর (আরশের) ছায়া দান করবেন, যেদিন তাঁর ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না; প্রথমজন হলেন ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ (শাসক)।’ (বুখারি: ১৪২৩)
সুতরাং, ইসলামে শাসনক্ষমতাকে একটি আমানত হিসেবে গণ্য করা হয়, যার সঠিক ব্যবহার শাসককে ইহকাল ও পরকালে সফল করে তোলে।

কোরবানি আল্লাহ তাআলার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিধান। কোরবানি করার সময় এর যাবতীয় শিষ্টাচার রক্ষা করাও বিশেষভাবে বাঞ্ছনীয়। ইসলামে পবিত্রতার গুরুত্ব অপরিসীম। নামাজের মতো মহান ইবাদত বিশুদ্ধ হওয়ার প্রথম শর্তই হলো পবিত্রতা। ইসলাম কোনো রকম অপরিচ্ছন্নতা ও নোংরামি সমর্থন করে না।
২৩ জুন ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৩ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৫ মিনিট | ০৬: ৩৪ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৫ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১১ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১২ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৪ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৩ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৫ মিনিট | ০৬: ৩৪ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৫ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

কোরবানি আল্লাহ তাআলার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিধান। কোরবানি করার সময় এর যাবতীয় শিষ্টাচার রক্ষা করাও বিশেষভাবে বাঞ্ছনীয়। ইসলামে পবিত্রতার গুরুত্ব অপরিসীম। নামাজের মতো মহান ইবাদত বিশুদ্ধ হওয়ার প্রথম শর্তই হলো পবিত্রতা। ইসলাম কোনো রকম অপরিচ্ছন্নতা ও নোংরামি সমর্থন করে না।
২৩ জুন ২০২৩
আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
নতুন সূচি অনুযায়ী, কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। এ ছাড়া ২০২৬ সালের দাওরায়ে হাদিস পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার)।
কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানানো হয়।
আল-হাইআতুল উলয়ার অফিস ব্যবস্থাপক মু. অছিউর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত স্থায়ী কমিটির ৬৬ নম্বর সভার সিদ্ধান্ত ও ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত মনিটরিং সেলের সভার সিদ্ধান্তক্রমে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে।
নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) থেকে পরীক্ষা শুরু হবে। টানা ১০ দিন পরীক্ষা চলার পর ৫ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) পরীক্ষা শেষ হবে।
প্রথম দিনের পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৮টায় এবং শেষ হবে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে। অবশিষ্ট ৯ দিন পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৯টায় এবং শেষ হবে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে।
প্রথম দিন তিরমিজি শরিফ প্রথম খণ্ডের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর শেষ দিন পরীক্ষা হবে মুওয়াত্তায়ে ইমাম মালিক ও মুওয়াত্তায়ে ইমাম মুহাম্মদ কিতাবের।
এ ছাড়া কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের প্রধান পরিচালক মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী জানান, বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। শুক্রবারসহ চলবে ২৪ জানুয়ারি (শনিবার) পর্যন্ত।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
নতুন সূচি অনুযায়ী, কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। এ ছাড়া ২০২৬ সালের দাওরায়ে হাদিস পরীক্ষা শুরু হবে ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার)।
কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশ ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানানো হয়।
আল-হাইআতুল উলয়ার অফিস ব্যবস্থাপক মু. অছিউর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত স্থায়ী কমিটির ৬৬ নম্বর সভার সিদ্ধান্ত ও ১৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত মনিটরিং সেলের সভার সিদ্ধান্তক্রমে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে।
নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, ২৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) থেকে পরীক্ষা শুরু হবে। টানা ১০ দিন পরীক্ষা চলার পর ৫ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) পরীক্ষা শেষ হবে।
প্রথম দিনের পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৮টায় এবং শেষ হবে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে। অবশিষ্ট ৯ দিন পরীক্ষা শুরু হবে সকাল ৯টায় এবং শেষ হবে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে।
প্রথম দিন তিরমিজি শরিফ প্রথম খণ্ডের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর শেষ দিন পরীক্ষা হবে মুওয়াত্তায়ে ইমাম মালিক ও মুওয়াত্তায়ে ইমাম মুহাম্মদ কিতাবের।
এ ছাড়া কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের প্রধান পরিচালক মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী জানান, বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষা শুরু হবে ১৭ জানুয়ারী (শনিবার)। শুক্রবারসহ চলবে ২৪ জানুয়ারি (শনিবার) পর্যন্ত।

কোরবানি আল্লাহ তাআলার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিধান। কোরবানি করার সময় এর যাবতীয় শিষ্টাচার রক্ষা করাও বিশেষভাবে বাঞ্ছনীয়। ইসলামে পবিত্রতার গুরুত্ব অপরিসীম। নামাজের মতো মহান ইবাদত বিশুদ্ধ হওয়ার প্রথম শর্তই হলো পবিত্রতা। ইসলাম কোনো রকম অপরিচ্ছন্নতা ও নোংরামি সমর্থন করে না।
২৩ জুন ২০২৩
আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিজনেস ডিরেক্টর মোহাম্মদ মোফাচ্ছেল হক দেশবরেণ্য ইসলামি চিন্তাবিদ, আলেম ও শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমের উপস্থিতিতে বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মেধাবী কিশোর-কিশোরী হাফেজদের জাতীয় পর্যায়ে তুলে ধরা এবং তাদের মূল্যায়ন করার উদ্দেশ্যে পুষ্টি পবিত্র কোরআন চর্চার যে যাত্রা শুরু করেছে, তা অব্যাহত থাকবে। আমাদের বিশ্বাস, দ্বিতীয় এই আসরে পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট আরও জনপ্রিয়তা অর্জন করবে।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, টি কে গ্রুপের বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে ইসলামের খেদমতে এই আয়োজন সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
অনুষ্ঠানে টি কে গ্রুপের পরিচালক (এইচআর) আলমাস রাইসুল গনিও বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কারি এবং ‘পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট’-এর প্রধান বিচারক শায়খ আহমাদ বিন ইউসুফ আল আজহারী। তিনি বলেন, ‘কিশোর ও তরুণ প্রজন্মকে পবিত্র কোরআনের প্রতি অনুরাগী করতে এই আয়োজন প্রশংসার দাবিদার। সমাজে ইসলামি মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় টি কে গ্রুপের এই উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই।’
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের খুদে প্রতিভাবান হাফেজগণ প্রাথমিক অডিশন রাউন্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। অভিজ্ঞ বিচারক এবং আলেমগণের বিবেচনায় সেরা প্রতিযোগীরা মূল পর্বে অংশগ্রহণ করবে। রিজিওনাল অডিশনে অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীরা পুষ্টির পক্ষ থেকে আকর্ষণীয় উপহার পাবে।
২২ ডিসেম্বর থেকে দেশব্যাপী অডিশন পর্ব শুরু হবে। চূড়ান্ত পর্ব পবিত্র রমজান মাসজুড়ে প্রতিদিন বিকেল ৫টা হতে মাগরিবের আজানের আগে দেশের অন্যতম চ্যানেল ‘নাইন’-এ প্রচারিত হবে। চূড়ান্ত পর্যায়ে বিজয়ীরা পাবেন লক্ষাধিক টাকাসহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় পুরস্কার।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিভিন্ন ইউনিটের হেড অব সেলস, হেড অব বিজনেসসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট সিজন-২ আয়োজনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে। ‘টি কে গ্রুপ’-এর উদ্যোগে এই ‘ইসলামিক রিয়্যালিটি শো’টি দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিজনেস ডিরেক্টর মোহাম্মদ মোফাচ্ছেল হক দেশবরেণ্য ইসলামি চিন্তাবিদ, আলেম ও শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমের উপস্থিতিতে বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মেধাবী কিশোর-কিশোরী হাফেজদের জাতীয় পর্যায়ে তুলে ধরা এবং তাদের মূল্যায়ন করার উদ্দেশ্যে পুষ্টি পবিত্র কোরআন চর্চার যে যাত্রা শুরু করেছে, তা অব্যাহত থাকবে। আমাদের বিশ্বাস, দ্বিতীয় এই আসরে পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট আরও জনপ্রিয়তা অর্জন করবে।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, টি কে গ্রুপের বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে ইসলামের খেদমতে এই আয়োজন সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
অনুষ্ঠানে টি কে গ্রুপের পরিচালক (এইচআর) আলমাস রাইসুল গনিও বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কারি এবং ‘পুষ্টি ভার্সেস অব লাইট’-এর প্রধান বিচারক শায়খ আহমাদ বিন ইউসুফ আল আজহারী। তিনি বলেন, ‘কিশোর ও তরুণ প্রজন্মকে পবিত্র কোরআনের প্রতি অনুরাগী করতে এই আয়োজন প্রশংসার দাবিদার। সমাজে ইসলামি মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় টি কে গ্রুপের এই উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই।’
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের খুদে প্রতিভাবান হাফেজগণ প্রাথমিক অডিশন রাউন্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। অভিজ্ঞ বিচারক এবং আলেমগণের বিবেচনায় সেরা প্রতিযোগীরা মূল পর্বে অংশগ্রহণ করবে। রিজিওনাল অডিশনে অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীরা পুষ্টির পক্ষ থেকে আকর্ষণীয় উপহার পাবে।
২২ ডিসেম্বর থেকে দেশব্যাপী অডিশন পর্ব শুরু হবে। চূড়ান্ত পর্ব পবিত্র রমজান মাসজুড়ে প্রতিদিন বিকেল ৫টা হতে মাগরিবের আজানের আগে দেশের অন্যতম চ্যানেল ‘নাইন’-এ প্রচারিত হবে। চূড়ান্ত পর্যায়ে বিজয়ীরা পাবেন লক্ষাধিক টাকাসহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় পুরস্কার।
সংবাদ সম্মেলনে টি কে গ্রুপের বিভিন্ন ইউনিটের হেড অব সেলস, হেড অব বিজনেসসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

কোরবানি আল্লাহ তাআলার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিধান। কোরবানি করার সময় এর যাবতীয় শিষ্টাচার রক্ষা করাও বিশেষভাবে বাঞ্ছনীয়। ইসলামে পবিত্রতার গুরুত্ব অপরিসীম। নামাজের মতো মহান ইবাদত বিশুদ্ধ হওয়ার প্রথম শর্তই হলো পবিত্রতা। ইসলাম কোনো রকম অপরিচ্ছন্নতা ও নোংরামি সমর্থন করে না।
২৩ জুন ২০২৩
আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিভিন্ন স্তরে বিন্যস্ত করেছেন। কাউকে শাসক বানিয়েছেন এবং কাউকে শাসিত। এই বিন্যাস মানবসমাজকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনার জন্য অপরিহার্য। ইসলামে শাসক ও জনগণের মধ্যে এক ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্কের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৮ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলোর কেন্দ্রীয় বোর্ড পরীক্ষা এগিয়ে আনা হয়েছে। কওমি সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল) ও বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার পূর্বঘোষিত তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে