আবরার নাঈম
ইসলামের সব বিধানই নবী (সা.) সাহাবিদের সামনে বর্ণনা করতেন। তবে মাঝেমধ্যে কোনো কোনো সাহাবিকে এককভাবে ডেকে বিশেষ কিছু নসিহত করতেন। তেমনই একদিন হজরত আলী (রা.)-কে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ নসিহত করলেন। নাসায়ির হাদিসে এসেছে, তিনি আলী (রা.)-কে তিনটি কাজে দেরি না করার নির্দেশ দেন। যথা:
১. নামাজ: যখন ওয়াক্ত আসে, তখনই নামাজ আদায় করা উত্তম। কাসিম ইবনে গান্নাম (রহ.)-এর থেকে তাঁর ফুফু ফারওয়া (রা.)-এর সূত্রে বর্ণিত, যিনি নবী (সা.)-এর কাছে বাইয়াত গ্রহণকারী নারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘রাসুল (সা.)-কে প্রশ্ন করা হলো, কোন কাজটি সবচেয়ে ভালো? তিনি বললেন, আওয়াল (প্রথম) ওয়াক্তে নামাজ আদায় করা।’ (তিরমিজি: ১৭০)
২. জানাজা: যখনই জানাজা উপস্থিত হয়, তখনই দেরি না করে নামাজ আদায় করা উচিত। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, তোমরা জানাজা তাড়াতাড়ি পড়ে নেবে। যদি সে নেককার হয় তবে তা তার জন্য কল্যাণকর। তোমরা তাকে তাড়াতাড়ি তার কল্যাণের দিকে পাঠিয়ে দাও। আর যদি বদকার হয়, তবে একজন বদকারকে স্বীয় স্কন্ধ থেকে নামিয়ে রাখো। (নাসায়ি: ১৯১০)
৩. বিবাহযোগ্য নারী: যখনই বিবাহযোগ্য নারীর জন্য উপযুক্ত পাত্র পাওয়া যাবে, তখনই বিয়ে দিয়ে দেওয়া উত্তম। হজরত আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) আমাদেরকে বলেছেন, তোমাদের যে ব্যক্তি বিয়ের খরচাদির সামর্থ্য রাখে, সে যেন বিয়ে করে; আর যে ব্যক্তি অসমর্থ, সে যেন সিয়াম পালন করে। এটি তার যৌন তাড়নার নিয়ন্ত্রক। (নাসায়ি: ৩২০৮)
ইসলামের সব বিধানই নবী (সা.) সাহাবিদের সামনে বর্ণনা করতেন। তবে মাঝেমধ্যে কোনো কোনো সাহাবিকে এককভাবে ডেকে বিশেষ কিছু নসিহত করতেন। তেমনই একদিন হজরত আলী (রা.)-কে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ নসিহত করলেন। নাসায়ির হাদিসে এসেছে, তিনি আলী (রা.)-কে তিনটি কাজে দেরি না করার নির্দেশ দেন। যথা:
১. নামাজ: যখন ওয়াক্ত আসে, তখনই নামাজ আদায় করা উত্তম। কাসিম ইবনে গান্নাম (রহ.)-এর থেকে তাঁর ফুফু ফারওয়া (রা.)-এর সূত্রে বর্ণিত, যিনি নবী (সা.)-এর কাছে বাইয়াত গ্রহণকারী নারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘রাসুল (সা.)-কে প্রশ্ন করা হলো, কোন কাজটি সবচেয়ে ভালো? তিনি বললেন, আওয়াল (প্রথম) ওয়াক্তে নামাজ আদায় করা।’ (তিরমিজি: ১৭০)
২. জানাজা: যখনই জানাজা উপস্থিত হয়, তখনই দেরি না করে নামাজ আদায় করা উচিত। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, তোমরা জানাজা তাড়াতাড়ি পড়ে নেবে। যদি সে নেককার হয় তবে তা তার জন্য কল্যাণকর। তোমরা তাকে তাড়াতাড়ি তার কল্যাণের দিকে পাঠিয়ে দাও। আর যদি বদকার হয়, তবে একজন বদকারকে স্বীয় স্কন্ধ থেকে নামিয়ে রাখো। (নাসায়ি: ১৯১০)
৩. বিবাহযোগ্য নারী: যখনই বিবাহযোগ্য নারীর জন্য উপযুক্ত পাত্র পাওয়া যাবে, তখনই বিয়ে দিয়ে দেওয়া উত্তম। হজরত আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) আমাদেরকে বলেছেন, তোমাদের যে ব্যক্তি বিয়ের খরচাদির সামর্থ্য রাখে, সে যেন বিয়ে করে; আর যে ব্যক্তি অসমর্থ, সে যেন সিয়াম পালন করে। এটি তার যৌন তাড়নার নিয়ন্ত্রক। (নাসায়ি: ৩২০৮)
হিংসা মানুষের চরিত্রের মন্দ দিক। এটি সমাজকে বিষিয়ে তোলে। পরিবার, সমাজ থেকে নিয়ে সর্বত্র ঘৃণা ও হানাহানির জন্য দায়ী এই হিংসা। তাই এটি পরিহার করার নির্দেশ দেয় ইসলাম। পরকালে হিংসুকদের পরিণতি হবে ভয়াবহ। কোরআন-হাদিসে হিংসা পরিহারের ফজিলতের কথাও বর্ণিত হয়েছে।
২ দিন আগেদূরে কোথাও সফরে গেলে স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে যাওয়া মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। বিভিন্ন সফরে তিনি স্ত্রীদের মধ্য থেকে একজনকে সঙ্গে নিতেন। হজ-ওমরাহসহ বিভিন্ন যুদ্ধেও স্ত্রীদের সঙ্গে নিয়ে গেছেন বলে একাধিক হাদিস থেকে জানা যায়।
৩ দিন আগেসমাজে খুনখারাবি বেড়ে যাওয়া কেয়ামতের আলামত। মহানবী (সা.) খুনখারাবি থেকে দূরে থাকতে উম্মতকে নির্দেশ দিয়েছেন। হাদিস এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যখন কেয়ামত সন্নিকট হবে, আমল কমে যাবে, অন্তরে কৃপণতা ঢেলে দেওয়া হবে এবং হারজ বেড়ে যাবে।’ সাহাবিরা জিজ্ঞেস করলেন, ‘হারজ কী?’ তিনি বলেন, ‘হত্যা, হত্যা।’
৪ দিন আগেযৌতুক মারাত্মক সামাজিক ব্যাধি। ইসলামি শরিয়তে যৌতুকের কোনো স্থান নেই। কন্যাপক্ষ থেকে জোর করে কোনো কিছু আদায় করা ইসলামে হারাম। বরং ইসলামে বিয়ের বিনিময়ে কন্যাকে দেনমোহর আদায় করার কথা বলা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা নারীদের মোহরানা স্বতঃস্ফূর্তভাবে আদায় করবে।’ (সুরা নিসা, আয়াত: ৪) তা ছাড়া বাংলাদ
৫ দিন আগে