নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এক যুগ আগেও শিশুকে বর্ণমালা চেনাতে পাতলা ছোট ছোট রঙিন বই ছিল প্রধান ভরসা। নানা রঙের এ, বি, সি চেনানো হতো অ্যাপল, বুক ও কেকের ছবি দিয়ে। এখনো একইভাবে শিশুরা বর্ণ চিনতে শেখে। তবে বইয়ের বদলে অ্যাপ কিংবা ইউটিউব চ্যানেলও হতে পারে বিকল্প মাধ্যম। অ্যাপের মাধ্যমে বর্ণ চেনার ক্ষেত্রে শিশুরা এটাকে পড়াশোনা বলে মনে করে না। ফলে খেলতে খেলতেই স্কুলে ভর্তির প্রস্তুতি তৈরি হয়ে যায়।
আগামী বছরের শুরুতে অনেক শিশুই জীবনে প্রথমবারের মতো স্কুলে যাবে। তাদের আগেভাগেই কিছু শেখাতে চাইলে ফোনে নামাতে পারেন ‘এবিসি কিডস’ অ্যাপটি। এই অ্যাপ দেখেই ইংরেজি সব বর্ণ শিখতে পারবে আপনার ছোট্ট শিশুটি। অ্যাপের বর্ণগুলোর ওপর স্পর্শ করলেই সেগুলো রঙিন হয়ে যাবে। এতে করে শুধু বর্ণ নয়, রঙের সঙ্গেও পরিচয় হবে তাদের। বেগুনি, নীল, হলুদের মধ্যে পার্থক্য করতে শিখবে।
অ্যাপে বড় ও ছোট হাতের বর্ণগুলো টেনে টেনে মেলাতে হয়। ‘সি’ দিয়ে যে ‘কেক’ লেখা হয়, সেটাও এখানে শিখিয়ে দেওয়া হয়।
স্ক্রিনের মাঝে বিশাল আকারের একটি বর্ণ থাকে। সেই বর্ণ রং করলে দুই পাশে থাকা দুটি বিড়াল নেচে ওঠে। প্রতিটি ধাপ শেষে এখানে খেলনা ও স্টিকার পাবে শিশুরা।
৪০ মেগাবাইটের অ্যাপটি বেশ রঙিন। এতে কোনো বিজ্ঞাপন নেই।
বর্ণের পাশাপাশি শিশুদের ইংরেজি ছড়া শেখাতে চাইলে ইউটিউব চ্যানেল ‘কোকোমেলনে’ও ঢুঁ মারতে পারেন। সেখানে শিশুদের জন্য অনেক ধরনের অ্যানিমেশন ভিডিও আছে। কোকোমেলন চ্যানেলের অন্যতম জনপ্রিয় ভিডিও হলো এবিসি সং। এই ভিডিওতে বর্ণমালাগুলোকে নাচতে দেখা যায়। মানুষের মতো তাদেরও থাকে এক জোড়া চোখ ও চার হাত-পা। প্যাঁচার গায়েও এ, বি, সি, ডি দেখা যাবে।
ছড়া গানের তালে তালে যখন প্যাঁচাগুলো দুলবে, তখন শিশুরাও বেশ মজা পাবে।
এক যুগ আগেও শিশুকে বর্ণমালা চেনাতে পাতলা ছোট ছোট রঙিন বই ছিল প্রধান ভরসা। নানা রঙের এ, বি, সি চেনানো হতো অ্যাপল, বুক ও কেকের ছবি দিয়ে। এখনো একইভাবে শিশুরা বর্ণ চিনতে শেখে। তবে বইয়ের বদলে অ্যাপ কিংবা ইউটিউব চ্যানেলও হতে পারে বিকল্প মাধ্যম। অ্যাপের মাধ্যমে বর্ণ চেনার ক্ষেত্রে শিশুরা এটাকে পড়াশোনা বলে মনে করে না। ফলে খেলতে খেলতেই স্কুলে ভর্তির প্রস্তুতি তৈরি হয়ে যায়।
আগামী বছরের শুরুতে অনেক শিশুই জীবনে প্রথমবারের মতো স্কুলে যাবে। তাদের আগেভাগেই কিছু শেখাতে চাইলে ফোনে নামাতে পারেন ‘এবিসি কিডস’ অ্যাপটি। এই অ্যাপ দেখেই ইংরেজি সব বর্ণ শিখতে পারবে আপনার ছোট্ট শিশুটি। অ্যাপের বর্ণগুলোর ওপর স্পর্শ করলেই সেগুলো রঙিন হয়ে যাবে। এতে করে শুধু বর্ণ নয়, রঙের সঙ্গেও পরিচয় হবে তাদের। বেগুনি, নীল, হলুদের মধ্যে পার্থক্য করতে শিখবে।
অ্যাপে বড় ও ছোট হাতের বর্ণগুলো টেনে টেনে মেলাতে হয়। ‘সি’ দিয়ে যে ‘কেক’ লেখা হয়, সেটাও এখানে শিখিয়ে দেওয়া হয়।
স্ক্রিনের মাঝে বিশাল আকারের একটি বর্ণ থাকে। সেই বর্ণ রং করলে দুই পাশে থাকা দুটি বিড়াল নেচে ওঠে। প্রতিটি ধাপ শেষে এখানে খেলনা ও স্টিকার পাবে শিশুরা।
৪০ মেগাবাইটের অ্যাপটি বেশ রঙিন। এতে কোনো বিজ্ঞাপন নেই।
বর্ণের পাশাপাশি শিশুদের ইংরেজি ছড়া শেখাতে চাইলে ইউটিউব চ্যানেল ‘কোকোমেলনে’ও ঢুঁ মারতে পারেন। সেখানে শিশুদের জন্য অনেক ধরনের অ্যানিমেশন ভিডিও আছে। কোকোমেলন চ্যানেলের অন্যতম জনপ্রিয় ভিডিও হলো এবিসি সং। এই ভিডিওতে বর্ণমালাগুলোকে নাচতে দেখা যায়। মানুষের মতো তাদেরও থাকে এক জোড়া চোখ ও চার হাত-পা। প্যাঁচার গায়েও এ, বি, সি, ডি দেখা যাবে।
ছড়া গানের তালে তালে যখন প্যাঁচাগুলো দুলবে, তখন শিশুরাও বেশ মজা পাবে।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
৩ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
৪ ঘণ্টা আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
৪ ঘণ্টা আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে