সানজিদা সামরিন, ঢাকা
দুপুর নাগাদ ফোন করলাম জাহারা মিতুকে। নায়িকার ফোন বেজেই চলেছে। খানিক বাদে ফোন রিসিভ করে মিষ্টি কণ্ঠে বললেন, ‘কেমন আছেন?’ কুশল বিনিময়ের পর জানালেন, একটু বাদেই গুরুত্বপূর্ণ একটি রিহার্সেল আছে, তৈরি হচ্ছেন। মেকআপ নেওয়ার সুবিধার্থে এয়ারপড সংযুক্ত করে নেওয়ার জন্য সময় চাইলেন। গত ঈদে মুক্তি পেয়েছে জাহারা মিতু অভিনীত চলচ্চিত্র ‘শত্রু’। সুপার মডেল বাংলাদেশ-২০১৭ বিজয়ী এই তারকা ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই নাটক, উপস্থাপনা ও টিভিসি নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন। তাঁর বেশ কয়েকটি ছবি এখনো মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে। ফের ‘হ্যালো’ বলতেই ঈদ আড্ডা জমে উঠল।
ঈদ শপিংয়ের খোঁজখবর
মিতু জানালেন, ঈদের আগ দিয়ে শপিং করবেন। আরও জানালেন, সারা বছরই কাজের প্রয়োজনে এত শপিং করতে হয়, ফলে ঈদের সময় আলাদা করে নিজের জন্য তেমন করে কিছু কেনার থাকে না। বললেন, ‘পরিবারের জন্য কেনাকাটা করার সময় যদি নিজের জন্য কিছু পছন্দ হয়, তখন কিনেও ফেলতে পারি।’
ঈদের তিন বেলায় তিন সাজ
শুরুতেই মিতু বলেছিলেন, শুটিং ছাড়া মেকআপ নিতে তিনি একেবারেই পছন্দ করেন না। আর ঈদের সকালে ক্যাজুয়াল ওয়্য়ারে ছিমছাম ও সাদামাটা থাকতেই ভালোবাসেন। কোরবানির ঈদে পশু জবাইয়ের সময় থেকে শুরু করে মাংস কাটা ও বিলিবণ্টনের সমস্ত তদারকি তিনি নিজেই করেন বলে জানান।
সে সময়টায় স্কার্টের সঙ্গে টি-শার্ট বা ফতুয়ার সঙ্গে লুজ প্যান্ট অথবা ট্রাউজার পরে থাকতেই স্বাচ্ছন্দ্য় বোধ করেন।
এবার ঈদ যেহেতু বর্ষাকালে পড়েছে আবার গরমটাও বেশি, তাই দুপুরের দিকে সুতি বা ভিসকস কাপড়ে তৈরি আরামদায়ক কোনো পোশাক পরবেন। সন্ধ্যার পর সিনথেটিক মানে জর্জেট বা শিফন কাপড়ের পোশাক বা শাড়ি পরতে পারেন বলে জানালের মিতু। সন্ধ্য়াবেলায় ঈদের সাজ পর্বটা সেরে নেবেন। এই কোরবানির ঈদে যেহেতু খাওয়াদাওয়ার একটা জম্পেশ ব্যাপার থাকে, তাই তেল-ঝোল লেগে যাতে কাপড়ে দাগ না পড়ে যায়, এ জন্য হলুদ, কমলা বা গাঢ় রঙের পোশাকই বেছে নেন বলে জানান জাহারা মিতু।
রান্নাবান্না–খাওয়াদাওয়া
ঈদে নিজে রান্না করেন? এবার কী রাঁধবেন? নায়িকা বলে আমাদের এসব সাধারণ উৎসাহ থাকে। তাই প্রশ্ন করা। জবাবে মিতু বলেন, ‘মা একদমই আমাকে রান্নাঘরে ঢুকতে দিতে চান না। ফলে ঈদে সেভাবে রান্না করা হয় না। তবে অনেকে বলেন, আমি নাকি ভালো রাঁধি।’ তিনি জানান, মায়ের হাতে তৈরি খাবারই তাঁর ভীষণ প্রিয়। ঈদে রান্না করা মাংস কয়েক দিন জ্বাল দিতে দিতে যখন ঝুরি ঝুরি হয়ে যায়, সেটা খেতে ভালোবাসেন তিনি। ফিটনেসের দোহাইয়ে ডেজার্ট বরাবর এড়িয়ে গেলেও ঈদে মায়ের হাতের ক্ষীর বা পায়েস হলে চেখে নিতে ভোলেন না। তবে ডেজার্টের মধ্য়ে পুডিং তাঁর প্রিয়।
একনজরে
দুপুর নাগাদ ফোন করলাম জাহারা মিতুকে। নায়িকার ফোন বেজেই চলেছে। খানিক বাদে ফোন রিসিভ করে মিষ্টি কণ্ঠে বললেন, ‘কেমন আছেন?’ কুশল বিনিময়ের পর জানালেন, একটু বাদেই গুরুত্বপূর্ণ একটি রিহার্সেল আছে, তৈরি হচ্ছেন। মেকআপ নেওয়ার সুবিধার্থে এয়ারপড সংযুক্ত করে নেওয়ার জন্য সময় চাইলেন। গত ঈদে মুক্তি পেয়েছে জাহারা মিতু অভিনীত চলচ্চিত্র ‘শত্রু’। সুপার মডেল বাংলাদেশ-২০১৭ বিজয়ী এই তারকা ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই নাটক, উপস্থাপনা ও টিভিসি নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন। তাঁর বেশ কয়েকটি ছবি এখনো মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে। ফের ‘হ্যালো’ বলতেই ঈদ আড্ডা জমে উঠল।
ঈদ শপিংয়ের খোঁজখবর
মিতু জানালেন, ঈদের আগ দিয়ে শপিং করবেন। আরও জানালেন, সারা বছরই কাজের প্রয়োজনে এত শপিং করতে হয়, ফলে ঈদের সময় আলাদা করে নিজের জন্য তেমন করে কিছু কেনার থাকে না। বললেন, ‘পরিবারের জন্য কেনাকাটা করার সময় যদি নিজের জন্য কিছু পছন্দ হয়, তখন কিনেও ফেলতে পারি।’
ঈদের তিন বেলায় তিন সাজ
শুরুতেই মিতু বলেছিলেন, শুটিং ছাড়া মেকআপ নিতে তিনি একেবারেই পছন্দ করেন না। আর ঈদের সকালে ক্যাজুয়াল ওয়্য়ারে ছিমছাম ও সাদামাটা থাকতেই ভালোবাসেন। কোরবানির ঈদে পশু জবাইয়ের সময় থেকে শুরু করে মাংস কাটা ও বিলিবণ্টনের সমস্ত তদারকি তিনি নিজেই করেন বলে জানান।
সে সময়টায় স্কার্টের সঙ্গে টি-শার্ট বা ফতুয়ার সঙ্গে লুজ প্যান্ট অথবা ট্রাউজার পরে থাকতেই স্বাচ্ছন্দ্য় বোধ করেন।
এবার ঈদ যেহেতু বর্ষাকালে পড়েছে আবার গরমটাও বেশি, তাই দুপুরের দিকে সুতি বা ভিসকস কাপড়ে তৈরি আরামদায়ক কোনো পোশাক পরবেন। সন্ধ্যার পর সিনথেটিক মানে জর্জেট বা শিফন কাপড়ের পোশাক বা শাড়ি পরতে পারেন বলে জানালের মিতু। সন্ধ্য়াবেলায় ঈদের সাজ পর্বটা সেরে নেবেন। এই কোরবানির ঈদে যেহেতু খাওয়াদাওয়ার একটা জম্পেশ ব্যাপার থাকে, তাই তেল-ঝোল লেগে যাতে কাপড়ে দাগ না পড়ে যায়, এ জন্য হলুদ, কমলা বা গাঢ় রঙের পোশাকই বেছে নেন বলে জানান জাহারা মিতু।
রান্নাবান্না–খাওয়াদাওয়া
ঈদে নিজে রান্না করেন? এবার কী রাঁধবেন? নায়িকা বলে আমাদের এসব সাধারণ উৎসাহ থাকে। তাই প্রশ্ন করা। জবাবে মিতু বলেন, ‘মা একদমই আমাকে রান্নাঘরে ঢুকতে দিতে চান না। ফলে ঈদে সেভাবে রান্না করা হয় না। তবে অনেকে বলেন, আমি নাকি ভালো রাঁধি।’ তিনি জানান, মায়ের হাতে তৈরি খাবারই তাঁর ভীষণ প্রিয়। ঈদে রান্না করা মাংস কয়েক দিন জ্বাল দিতে দিতে যখন ঝুরি ঝুরি হয়ে যায়, সেটা খেতে ভালোবাসেন তিনি। ফিটনেসের দোহাইয়ে ডেজার্ট বরাবর এড়িয়ে গেলেও ঈদে মায়ের হাতের ক্ষীর বা পায়েস হলে চেখে নিতে ভোলেন না। তবে ডেজার্টের মধ্য়ে পুডিং তাঁর প্রিয়।
একনজরে
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে