অনলাইন ডেস্ক
চা বানানোর এক অভিনব পদ্ধতি জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের এক বিজ্ঞানী। চায়ে এক চিমটি লবণ দিলে স্বাদ বাড়বে বলে জানিয়েছেন তিনি। এই খবরে চটেছেন ব্রিটিশরা। শেষ পর্যন্ত কূটনীতির মাধ্যমে উত্তেজনা প্রশমন করতে হয়েছে, বিতর্কে হস্তক্ষেপ করেছে মার্কিন দূতাবাস।
প্রায় ২ হাজার ৫০ বছর আগে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের বিপ্লবীরা বোস্টনে চা আমদানি করে। জনপ্রিয় এই পানীয় নিয়ে ব্রিটেন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ‘নতুন কূটনৈতিক’ ঝড় চলছে বলে সিএনএন জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ার ব্রাইন মাওর কলেজের প্রফেসর ও বিজ্ঞানী মিশেল ফ্রাঙ্কল চায়ের রসায়ন নিয়ে একটি বই লেখেন। তাতে তিনি বলেন, তেতো স্বাদ কমানোর জন্য চা তৈরির সময় এর সঙ্গে লবণ মেশাতে হবে।
এই পরামর্শ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনা করেছেন যুক্তরাজ্যের নাগরিকেরা। শৌখিন ব্রিটিশরা মনে করেন, বিশ্বে তাদের চেয়ে আর কেউ ভালো চা তৈরি করতে পারে না।
অনেকের বিষয়টি নিয়ে এক্স (টুইটার) প্ল্যাটফর্মে হাস্যরসাত্মক পোস্ট করছেন। সাংবাদিক মলি কোয়েল বলেন, ‘আমরা মনে হয়, আবার একে অপরের সঙ্গে যুদ্ধে নামছি।’
ব্রিটিশ কমেডিয়ান ম্যাট গ্রিন বলেন, ‘এসব কি হচ্ছে?’
আইটিভি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিজের বক্তব্যের পক্ষ নিয়ে ফ্রাঙ্কল বলেন, খুবই অল্প পরিমাণ লবণ চায়ে যুক্ত করলে তা তিক্ত স্বাদ দূর করে। তবে চা পানের সময় এই লবণের স্বাদ পাওয়া যায় না বলে তিনি দাবি করেন।
এই উত্তেজনার মধ্যে এক্সের এক ভাইরাল পোস্টে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস মন্তব্য করে, ‘আমরা এই বিষয় নিয়ে চুপ থাকতে পারি না। কারণ এই ধরনের আপত্তিকর প্রস্তাব আমাদের বিশেষ সম্পর্কের ভিত্তিকে হুমকির মুখে ফেলেছে। আমরা যুক্তরাজ্যের মানুষদের নিশ্চিত করতে চাই যে, ব্রিটেনের জাতীয় পানীয়তে লবণ যোগ করার অকল্পনীয় ধারণাটি যুক্তরাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক নীতি নয় এবং কখনই তা হবে না’
ব্রিটিশ গণমাধ্যমের জন্য সামান্য সহানুভূতিও প্রকাশ করেন ফ্রাঙ্কল। কারণ ব্রিটিশরা তার পরামর্শকে ‘বেশি বড় করে’ দেখছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে মস্করা করে বলেছে, ‘যেই দেশে কলের মৃদু উষ্ণ পানি দিয়ে চা বানানো হয়, সেই দেশের বিজ্ঞানীই কিনা চা বানানোর সবচেয়ে ভালো উপায় খুঁজে পেলেন!’
এই আলোচনার মধ্যেই আবার যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস বলছে, ‘তারা মাইক্রোওয়েভের মাধ্যমে চা বানাবেন, যা সবচেয়ে ভালো উপায়।’
চা বানানোর এক অভিনব পদ্ধতি জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের এক বিজ্ঞানী। চায়ে এক চিমটি লবণ দিলে স্বাদ বাড়বে বলে জানিয়েছেন তিনি। এই খবরে চটেছেন ব্রিটিশরা। শেষ পর্যন্ত কূটনীতির মাধ্যমে উত্তেজনা প্রশমন করতে হয়েছে, বিতর্কে হস্তক্ষেপ করেছে মার্কিন দূতাবাস।
প্রায় ২ হাজার ৫০ বছর আগে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের বিপ্লবীরা বোস্টনে চা আমদানি করে। জনপ্রিয় এই পানীয় নিয়ে ব্রিটেন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ‘নতুন কূটনৈতিক’ ঝড় চলছে বলে সিএনএন জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ার ব্রাইন মাওর কলেজের প্রফেসর ও বিজ্ঞানী মিশেল ফ্রাঙ্কল চায়ের রসায়ন নিয়ে একটি বই লেখেন। তাতে তিনি বলেন, তেতো স্বাদ কমানোর জন্য চা তৈরির সময় এর সঙ্গে লবণ মেশাতে হবে।
এই পরামর্শ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনা করেছেন যুক্তরাজ্যের নাগরিকেরা। শৌখিন ব্রিটিশরা মনে করেন, বিশ্বে তাদের চেয়ে আর কেউ ভালো চা তৈরি করতে পারে না।
অনেকের বিষয়টি নিয়ে এক্স (টুইটার) প্ল্যাটফর্মে হাস্যরসাত্মক পোস্ট করছেন। সাংবাদিক মলি কোয়েল বলেন, ‘আমরা মনে হয়, আবার একে অপরের সঙ্গে যুদ্ধে নামছি।’
ব্রিটিশ কমেডিয়ান ম্যাট গ্রিন বলেন, ‘এসব কি হচ্ছে?’
আইটিভি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিজের বক্তব্যের পক্ষ নিয়ে ফ্রাঙ্কল বলেন, খুবই অল্প পরিমাণ লবণ চায়ে যুক্ত করলে তা তিক্ত স্বাদ দূর করে। তবে চা পানের সময় এই লবণের স্বাদ পাওয়া যায় না বলে তিনি দাবি করেন।
এই উত্তেজনার মধ্যে এক্সের এক ভাইরাল পোস্টে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস মন্তব্য করে, ‘আমরা এই বিষয় নিয়ে চুপ থাকতে পারি না। কারণ এই ধরনের আপত্তিকর প্রস্তাব আমাদের বিশেষ সম্পর্কের ভিত্তিকে হুমকির মুখে ফেলেছে। আমরা যুক্তরাজ্যের মানুষদের নিশ্চিত করতে চাই যে, ব্রিটেনের জাতীয় পানীয়তে লবণ যোগ করার অকল্পনীয় ধারণাটি যুক্তরাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক নীতি নয় এবং কখনই তা হবে না’
ব্রিটিশ গণমাধ্যমের জন্য সামান্য সহানুভূতিও প্রকাশ করেন ফ্রাঙ্কল। কারণ ব্রিটিশরা তার পরামর্শকে ‘বেশি বড় করে’ দেখছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে মস্করা করে বলেছে, ‘যেই দেশে কলের মৃদু উষ্ণ পানি দিয়ে চা বানানো হয়, সেই দেশের বিজ্ঞানীই কিনা চা বানানোর সবচেয়ে ভালো উপায় খুঁজে পেলেন!’
এই আলোচনার মধ্যেই আবার যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস বলছে, ‘তারা মাইক্রোওয়েভের মাধ্যমে চা বানাবেন, যা সবচেয়ে ভালো উপায়।’
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
৩ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
৩ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
৩ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
৩ দিন আগে