নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুক্তিযুদ্ধের কাহিনি নিয়ে অনেক ধরনের বই পাওয়া যায়। ইতিহাস ও গবেষণার বই যেমন আছে, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তেমন আছে গল্প, কবিতা বা উপন্যাসও। ‘একাত্তরের মিলিটারি ভূত’ নামের বইটি একটি উপন্যাস।
ছোট্ট শিশু বিজয়। সে তার মায়ের কথায় তেল কিনতে দোকানে যায় রহিম চাচার সঙ্গে। সম্পর্কে রহিম বিজয়ের দাদা। একই এলাকায় থাকেন। পথে হাঁটতে হাঁটতে রহিম দাদার সঙ্গে বেশ কথা হয় বিজয়ের। রহিম দাদা তাকে যুদ্ধ, মিলিটারি, হামলা, বঙ্গবন্ধু, সাতই মার্চের ভাষণ ইত্যাদি শব্দ বলতে থাকেন। কিছুই বুঝতে পারে না বিজয়। বিজয় ভেবেছে বাজারে ভূত এসেছে। আর ভূতেরা হামলা চালাচ্ছে।
বিজয়কে দোকানে দিয়ে বাজারের দিকে ছোটেন রহিম। বাজারে তখন মিছিল হচ্ছিল। এ সময় কে বা কারা যেন ঢিল মেরেছে। বাজারের অবস্থা ভালো নয়। বাজারে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আক্রমণ চালায়। তারা রহিমকে খুঁজছিল। কারণ তিনি মুক্তিবাহিনীতে যোগ দিয়েছেন।
বাজারে হামলা চলছে—এ খবর পেয়ে দোকান বন্ধ করে ফেলেছেন দোকানের মালিক মনির। বিপদ হবে ভেবে তিনি বিজয়কেও যেতে দেননি। কিছু সময় যেতে না- যেতেই দোকানের কাঠের দরজায় কে যেন কড়া নাড়ে। ভয় পেয়ে যান মনির। দরজা খুললে মনির দেখতে পান, মিলিটারিরা এসেছে তাঁর দোকানে। তাঁদের নিয়ে এসেছেন এলাকারই মানুষ ইউনুস মিয়া। মিলিটারিরা মনিরের দোকানে এসে রহিম মিয়ার খোঁজ করে। তাঁকে না পেয়ে মনিরের ওপর আক্রমণ চালায়। একপর্যায়ে মেরেই ফেলে তাঁকে। ছোট্ট বিজয় ভয়ে লুকিয়ে ছিল। অবস্থা দেখে সে অজ্ঞান হয়ে যায়। তাকেও ধরে নিয়ে যায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। তাকে আটকে রাখে স্কুলে। বিজয়কে আটকে রাখার খবর পান মুক্তিযোদ্ধা রহিম। তিনি বিজয়ের বাবা ও অন্যদের সঙ্গে মিলে বিজয়কে উদ্ধার করার বুদ্ধি বের করেন।
বই: একাত্তরের মিলিটারি ভূত
লেখক: হুমায়ূন কবীর ঢালী
প্রকাশনী: বাংলা প্রকাশ
মূল্য: ১৫০
মুক্তিযুদ্ধের কাহিনি নিয়ে অনেক ধরনের বই পাওয়া যায়। ইতিহাস ও গবেষণার বই যেমন আছে, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তেমন আছে গল্প, কবিতা বা উপন্যাসও। ‘একাত্তরের মিলিটারি ভূত’ নামের বইটি একটি উপন্যাস।
ছোট্ট শিশু বিজয়। সে তার মায়ের কথায় তেল কিনতে দোকানে যায় রহিম চাচার সঙ্গে। সম্পর্কে রহিম বিজয়ের দাদা। একই এলাকায় থাকেন। পথে হাঁটতে হাঁটতে রহিম দাদার সঙ্গে বেশ কথা হয় বিজয়ের। রহিম দাদা তাকে যুদ্ধ, মিলিটারি, হামলা, বঙ্গবন্ধু, সাতই মার্চের ভাষণ ইত্যাদি শব্দ বলতে থাকেন। কিছুই বুঝতে পারে না বিজয়। বিজয় ভেবেছে বাজারে ভূত এসেছে। আর ভূতেরা হামলা চালাচ্ছে।
বিজয়কে দোকানে দিয়ে বাজারের দিকে ছোটেন রহিম। বাজারে তখন মিছিল হচ্ছিল। এ সময় কে বা কারা যেন ঢিল মেরেছে। বাজারের অবস্থা ভালো নয়। বাজারে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আক্রমণ চালায়। তারা রহিমকে খুঁজছিল। কারণ তিনি মুক্তিবাহিনীতে যোগ দিয়েছেন।
বাজারে হামলা চলছে—এ খবর পেয়ে দোকান বন্ধ করে ফেলেছেন দোকানের মালিক মনির। বিপদ হবে ভেবে তিনি বিজয়কেও যেতে দেননি। কিছু সময় যেতে না- যেতেই দোকানের কাঠের দরজায় কে যেন কড়া নাড়ে। ভয় পেয়ে যান মনির। দরজা খুললে মনির দেখতে পান, মিলিটারিরা এসেছে তাঁর দোকানে। তাঁদের নিয়ে এসেছেন এলাকারই মানুষ ইউনুস মিয়া। মিলিটারিরা মনিরের দোকানে এসে রহিম মিয়ার খোঁজ করে। তাঁকে না পেয়ে মনিরের ওপর আক্রমণ চালায়। একপর্যায়ে মেরেই ফেলে তাঁকে। ছোট্ট বিজয় ভয়ে লুকিয়ে ছিল। অবস্থা দেখে সে অজ্ঞান হয়ে যায়। তাকেও ধরে নিয়ে যায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। তাকে আটকে রাখে স্কুলে। বিজয়কে আটকে রাখার খবর পান মুক্তিযোদ্ধা রহিম। তিনি বিজয়ের বাবা ও অন্যদের সঙ্গে মিলে বিজয়কে উদ্ধার করার বুদ্ধি বের করেন।
বই: একাত্তরের মিলিটারি ভূত
লেখক: হুমায়ূন কবীর ঢালী
প্রকাশনী: বাংলা প্রকাশ
মূল্য: ১৫০
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে