সাবিতা সরকার, রন্ধনশিল্পী
উপকরণ
দুধ দেড় লিটার, ছানার পানি, ভিনেগার কিংবা লেবুর রস দেড় টেবিল চামচ, চিনি ১ টেবিল চামচ, ৫টি ছোট এলাচির গুঁড়ো।
প্রণালি
ছানার পানি, ভিনেগার কিংবা লেবুর রস দিয়ে দুধের ছানা তৈরি করে নিন। পাতলা সুতি কাপড়ে বেঁধে ছানা থেকে পানি ছেঁকে নিন।
এবার একটি পরিষ্কার পাত্রে ছানা ভালো করে মেখে নিন। একদম মোলায়েম না হওয়া পর্যন্ত মথে নিন। মাঝখানে একবার ১ টেবিল চামচ চিনি দিন। দিয়ে দিন পাঁচটি ছোট এলাচির গুঁড়ো। তারপর আবারও মথে নিন। ছানাকে ডোর মতো বানিয়ে একটি ছোট টিফিন বক্সে ছড়িয়ে দিন। চাইলে স্টিলের বাটিতেও ছানা ছড়িয়ে দিতে পারেন।
চুলায় একটি ননস্টিক পাত্র বসিয়ে তাতে পানি দিন। পানির ওপর স্ট্যান্ড বসিয়ে তার ওপর অ্যালুমিনিয়াম বা স্টিলের টিফিন বক্স বসিয়ে নিন। ঢাকনা দিয়ে ঢেকে চুলার আগুন বাড়িয়ে দিন। পাঁচ থেকে সাত মিনিট পর ঢাকনা তুলে ফেলুন। একটি টুথপিকের সাহায্যে দেখে নিন এর গায়ে ছানা লেগে আছে কি না। কিছু লেগে না থাকলে বুঝবেন ছানা হয়ে গেছে। ঠান্ডা করে ছানা একটি পাত্রে ঢালুন। সবশেষে নিজের ইচ্ছে অনুযায়ী আকারে কেটে নিন। তিন কোনা কিংবা চার কোনা করেও কাটতে পারেন।
ছবি: লেখক
উপকরণ
দুধ দেড় লিটার, ছানার পানি, ভিনেগার কিংবা লেবুর রস দেড় টেবিল চামচ, চিনি ১ টেবিল চামচ, ৫টি ছোট এলাচির গুঁড়ো।
প্রণালি
ছানার পানি, ভিনেগার কিংবা লেবুর রস দিয়ে দুধের ছানা তৈরি করে নিন। পাতলা সুতি কাপড়ে বেঁধে ছানা থেকে পানি ছেঁকে নিন।
এবার একটি পরিষ্কার পাত্রে ছানা ভালো করে মেখে নিন। একদম মোলায়েম না হওয়া পর্যন্ত মথে নিন। মাঝখানে একবার ১ টেবিল চামচ চিনি দিন। দিয়ে দিন পাঁচটি ছোট এলাচির গুঁড়ো। তারপর আবারও মথে নিন। ছানাকে ডোর মতো বানিয়ে একটি ছোট টিফিন বক্সে ছড়িয়ে দিন। চাইলে স্টিলের বাটিতেও ছানা ছড়িয়ে দিতে পারেন।
চুলায় একটি ননস্টিক পাত্র বসিয়ে তাতে পানি দিন। পানির ওপর স্ট্যান্ড বসিয়ে তার ওপর অ্যালুমিনিয়াম বা স্টিলের টিফিন বক্স বসিয়ে নিন। ঢাকনা দিয়ে ঢেকে চুলার আগুন বাড়িয়ে দিন। পাঁচ থেকে সাত মিনিট পর ঢাকনা তুলে ফেলুন। একটি টুথপিকের সাহায্যে দেখে নিন এর গায়ে ছানা লেগে আছে কি না। কিছু লেগে না থাকলে বুঝবেন ছানা হয়ে গেছে। ঠান্ডা করে ছানা একটি পাত্রে ঢালুন। সবশেষে নিজের ইচ্ছে অনুযায়ী আকারে কেটে নিন। তিন কোনা কিংবা চার কোনা করেও কাটতে পারেন।
ছবি: লেখক
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে