জীবনধারা ডেস্ক
শহুরে জীবনের ছোট্ট ফ্ল্যাটে আপনার সঙ্গী হিসেবে হয়তো অনেক দিন ধরেই আছে পোষা বিড়াল। কিন্তু কর্মজীবন তো ঘণ্টায় বাঁধা। সেই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বাড়ির বাইরেই কাটাতে হয়। বাড়িতে অন্য কোনো সদস্য না থাকলে বিড়াল প্রায় পুরো দিন একাই থাকে। তাই কিছু বিষয় খেয়াল রাখা জরুরি।
পর্যাপ্ত খাবার ও পানির ব্যবস্থা রাখুন
বিড়ালের জন্য আলাদা পাত্রে পরিষ্কার পানি রেখে যান। পাত্রটি ধুয়ে নিয়মিত পানি বদলে দিন। পাত্রটি সিলিকন বা ভালো মানের মেলামাইনের হতে হবে। এতে বিড়ালের আঘাত পাওয়ার আশঙ্কা কমবে।
সারা দিন বিড়াল কী খাবে তার একটা বন্দোবস্ত করে যেতে হবে। আমিষ, স্নেহ ও শর্করাজাতীয় খাবার, যেমন মুরগির মাংস, কলিজা কিংবা মাছ সেদ্ধ, ডিম, সবজি, ভুট্টা অথবা গম সেদ্ধ, কলা, কটেজ চিজ, দই রাখতে পারেন বিড়ালের জন্য।
বিভিন্ন ধরনের ঘাস বিড়াল ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করে। বাড়িতে কিছু ঘাস এনে রাখুন। বিড়ালকে পেঁয়াজ, রসুন, কাঁচা মাছ-মাংস বা প্রাণিজ পণ্য, আঙুর, চকলেট ইত্যাদি দেবেন না। এগুলো তাদের নাগাল থেকেও দূরে রাখতে হবে। অধিকাংশ মানুষ মনে করেন, বিড়াল দুধ খেতে পছন্দ করে। কিন্তু মায়ের দুধ ছাড়া তাদের বাড়তি কোনো দুধের প্রয়োজন হয় না। মায়ের দুধ না পেলে তরল দুধের সমপরিমাণ পানি মিশিয়ে পাতলা করে দিন। তবে প্রক্রিয়াজাত করা হয়নি এমন দুধ না দেওয়াই ভালো। অনেক বিড়ালের গরুর মাংস ও চিংড়িতে অ্যালার্জি থাকে। তাই এই দুই খাবার তাকে দেবেন না।
মেনে চলতে হবে
বিড়াল যে জায়গায় মলমূত্র ত্যাগ করে সেসব জায়গা প্রতিদিনই পরিষ্কার করতে হবে। বিড়ালের গায়ে উকুন থাকলে চিরুনি দিয়ে নিয়মিত ব্রাশ করে দিতে হবে। উকুননাশক শ্যাম্পু দিয়ে গোসল করাতে পারেন। ঘরে আলোর ব্যবস্থা রেখে তবেই বাইরে যাবেন।
নিরাপত্তার জন্য
এক তলা ভবন ছাড়া উঁচুতলায় বাসা হলে বারান্দা ও জানালায় নেট দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। বিড়াল যেহেতু অনেক উঁচু থেকে লাফ দিতে পারে, তাই বাইরে পড়ে গিয়ে যাতে দুর্ঘটনা না ঘটে সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।
বাড়িতে তেলাপোকা ও ইঁদুরের ওষুধ ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে। বিড়াল যেন ভুলবশত ওষুধ খেয়ে না ফেলে সেদিকে নজর দিতে হবে। বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন। এগুলোর আশপাশে যেন পানি না থাকে, ছেঁড়া তার না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন।
সূত্র: ক্যাটস্টার
শহুরে জীবনের ছোট্ট ফ্ল্যাটে আপনার সঙ্গী হিসেবে হয়তো অনেক দিন ধরেই আছে পোষা বিড়াল। কিন্তু কর্মজীবন তো ঘণ্টায় বাঁধা। সেই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বাড়ির বাইরেই কাটাতে হয়। বাড়িতে অন্য কোনো সদস্য না থাকলে বিড়াল প্রায় পুরো দিন একাই থাকে। তাই কিছু বিষয় খেয়াল রাখা জরুরি।
পর্যাপ্ত খাবার ও পানির ব্যবস্থা রাখুন
বিড়ালের জন্য আলাদা পাত্রে পরিষ্কার পানি রেখে যান। পাত্রটি ধুয়ে নিয়মিত পানি বদলে দিন। পাত্রটি সিলিকন বা ভালো মানের মেলামাইনের হতে হবে। এতে বিড়ালের আঘাত পাওয়ার আশঙ্কা কমবে।
সারা দিন বিড়াল কী খাবে তার একটা বন্দোবস্ত করে যেতে হবে। আমিষ, স্নেহ ও শর্করাজাতীয় খাবার, যেমন মুরগির মাংস, কলিজা কিংবা মাছ সেদ্ধ, ডিম, সবজি, ভুট্টা অথবা গম সেদ্ধ, কলা, কটেজ চিজ, দই রাখতে পারেন বিড়ালের জন্য।
বিভিন্ন ধরনের ঘাস বিড়াল ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করে। বাড়িতে কিছু ঘাস এনে রাখুন। বিড়ালকে পেঁয়াজ, রসুন, কাঁচা মাছ-মাংস বা প্রাণিজ পণ্য, আঙুর, চকলেট ইত্যাদি দেবেন না। এগুলো তাদের নাগাল থেকেও দূরে রাখতে হবে। অধিকাংশ মানুষ মনে করেন, বিড়াল দুধ খেতে পছন্দ করে। কিন্তু মায়ের দুধ ছাড়া তাদের বাড়তি কোনো দুধের প্রয়োজন হয় না। মায়ের দুধ না পেলে তরল দুধের সমপরিমাণ পানি মিশিয়ে পাতলা করে দিন। তবে প্রক্রিয়াজাত করা হয়নি এমন দুধ না দেওয়াই ভালো। অনেক বিড়ালের গরুর মাংস ও চিংড়িতে অ্যালার্জি থাকে। তাই এই দুই খাবার তাকে দেবেন না।
মেনে চলতে হবে
বিড়াল যে জায়গায় মলমূত্র ত্যাগ করে সেসব জায়গা প্রতিদিনই পরিষ্কার করতে হবে। বিড়ালের গায়ে উকুন থাকলে চিরুনি দিয়ে নিয়মিত ব্রাশ করে দিতে হবে। উকুননাশক শ্যাম্পু দিয়ে গোসল করাতে পারেন। ঘরে আলোর ব্যবস্থা রেখে তবেই বাইরে যাবেন।
নিরাপত্তার জন্য
এক তলা ভবন ছাড়া উঁচুতলায় বাসা হলে বারান্দা ও জানালায় নেট দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। বিড়াল যেহেতু অনেক উঁচু থেকে লাফ দিতে পারে, তাই বাইরে পড়ে গিয়ে যাতে দুর্ঘটনা না ঘটে সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।
বাড়িতে তেলাপোকা ও ইঁদুরের ওষুধ ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্ক হতে হবে। বিড়াল যেন ভুলবশত ওষুধ খেয়ে না ফেলে সেদিকে নজর দিতে হবে। বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন। এগুলোর আশপাশে যেন পানি না থাকে, ছেঁড়া তার না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন।
সূত্র: ক্যাটস্টার
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১৯ ঘণ্টা আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১৯ ঘণ্টা আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১৯ ঘণ্টা আগে