রিক্তা রিচি, ঢাকা
পুরুষের পোশাকে খুব একটা বৈচিত্র্য থাকে না। তবে ফ্যাশন হাউসগুলো কাপড়, রং, নকশা ও কাটে কিছুটা বৈচিত্র্য আনার চেষ্টা করে প্রতিবছরই। ফ্যাশন হাউসগুলো পুরুষদের জন্য নিয়ে এসেছে হাফ হাতা শার্ট, টি-শার্ট, প্যান্ট, ফুল হাতা শার্ট, জিনস, ডেনিম, চিনো, কটি, পাঞ্জাবি ইত্যাদি। এগুলোর রঙে, ভ্যালু অ্যাড মিডিয়ার ব্যবহারে, কাটে ও নকশায় নতুনত্ব এসেছে এবার বেশ খানিকটা।
রঙের প্রাধান্য
হালকা ও গাঢ় দু ধরনের রঙেরই পোশাক এসেছে বাজারে। তবে আবহাওয়ার কারণে প্রাধান্য পাচ্ছে হালকা রং। সাদা, ধূসর, ঘিয়ে, ছাই, ক্রিম, পেস্ট রঙের দেখা মিলছে এবার। এর সঙ্গে আছে বিভিন্ন রঙের শেড ও মিশ্রণ নিয়ে বেশ পরীক্ষা নিরীক্ষা। এই রঙের এই পরীক্ষা বেশ অভিনব। এই অভিনবত্বই মন কেড়েছে বিশেষ করে তরুণদের।
ভ্যালু অ্যাডেড মিডিয়ার ব্যবহার
প্রিন্ট, এমব্রয়ডারি,স্ক্রিন প্রিন্ট, টাই ডাই, ব্লক প্রিন্ট ইত্যাদি ভ্যালু অ্যাডেড মিডিয়া প্রাধান্য পেয়েছে পুরুষের পোশাকে। উৎসবের পাঞ্জাবিতে এমব্রয়ডারি বা কারচুপির কাজ করা হয়েছে। শার্টে বিমূর্ত ও বিভিন্ন ফুলের মোটিফ ব্যবহার করা হয়েছে কখনো কখনো। নকশার অভিনবত্ব আনার চেষ্টা করা হয়েছে বিভিন্ন মিডিয়া ব্যবহার করে।
প্রতিনিয়ত চেষ্টা করছি নতুন ডিজাইন নিয়ে কাজ করতে। শুধু মুনাফা নয়। কাস্টমারদের সেবা দেওয়া আমাদের মূল লক্ষ্য। প্রতিটি পোশাক ক্রেতাদের পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নেবে এই আশা রাখি।
-মাহফুজ আহম্মেদ, স্বত্বাধিকারী ও ডিজাইনার, ইজি
কাটে ভিন্নতা
ঈদ মানে পাঞ্জাবির জয়জয়কার। তাই প্রতিবছর পাঞ্জাবির কাটেই বেশি ভিন্নতা দেখা যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম নেই। কলিকাট, একছাট রেগুলার ফিট ও স্ট্যান্ডার্ড ফিট পাঞ্জাবি থাকছে এবারের ঈদ আয়োজনে। তরুণদের মধ্যে সোল্ডার বেল্ট কিংবা শার্ট ও কাবলির বুক পকেটে কাটের নতুনত্ব এসেছে। এ ছাড়াও পাওয়া যাবে প্রথাগত কাটের কাবলি, কটি, শার্ট, পোলো শার্ট, ডেনিম, টি-শার্ট ইত্যাদি।
কাপড় ও নকশা
সুতি, সিল্ক, লিনেন, ভয়েলসহ সব ধরনের কাপড়ে তৈরি হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের পোশাক। নকশায় থাকছে এমব্রয়ডারি, কারচুপি ছাড়াও ব্লক প্রিন্ট, স্ক্রিন প্রিন্ট বিভিন্ন ধরনের কাজ।
দরদাম
ব্র্যান্ড অনুসারে পোশাকের দামের তারতম্য আছে বেশ খানিকটা। তবে পাঞ্জাবি ১ হাজার থেকে শুরু করে ৪ বা ৫ হাজার টাকায় কেনা যাবে। শার্টের দামও সেরকম। টি-শার্টের দাম ৩০০ থেকে ১ হাজার টাকার মধ্যে। এ ছাড়া ৫০০ টাকা থেকে ৩ হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে প্রায় যেকোনো পোশাক।
পুরুষের পোশাকে খুব একটা বৈচিত্র্য থাকে না। তবে ফ্যাশন হাউসগুলো কাপড়, রং, নকশা ও কাটে কিছুটা বৈচিত্র্য আনার চেষ্টা করে প্রতিবছরই। ফ্যাশন হাউসগুলো পুরুষদের জন্য নিয়ে এসেছে হাফ হাতা শার্ট, টি-শার্ট, প্যান্ট, ফুল হাতা শার্ট, জিনস, ডেনিম, চিনো, কটি, পাঞ্জাবি ইত্যাদি। এগুলোর রঙে, ভ্যালু অ্যাড মিডিয়ার ব্যবহারে, কাটে ও নকশায় নতুনত্ব এসেছে এবার বেশ খানিকটা।
রঙের প্রাধান্য
হালকা ও গাঢ় দু ধরনের রঙেরই পোশাক এসেছে বাজারে। তবে আবহাওয়ার কারণে প্রাধান্য পাচ্ছে হালকা রং। সাদা, ধূসর, ঘিয়ে, ছাই, ক্রিম, পেস্ট রঙের দেখা মিলছে এবার। এর সঙ্গে আছে বিভিন্ন রঙের শেড ও মিশ্রণ নিয়ে বেশ পরীক্ষা নিরীক্ষা। এই রঙের এই পরীক্ষা বেশ অভিনব। এই অভিনবত্বই মন কেড়েছে বিশেষ করে তরুণদের।
ভ্যালু অ্যাডেড মিডিয়ার ব্যবহার
প্রিন্ট, এমব্রয়ডারি,স্ক্রিন প্রিন্ট, টাই ডাই, ব্লক প্রিন্ট ইত্যাদি ভ্যালু অ্যাডেড মিডিয়া প্রাধান্য পেয়েছে পুরুষের পোশাকে। উৎসবের পাঞ্জাবিতে এমব্রয়ডারি বা কারচুপির কাজ করা হয়েছে। শার্টে বিমূর্ত ও বিভিন্ন ফুলের মোটিফ ব্যবহার করা হয়েছে কখনো কখনো। নকশার অভিনবত্ব আনার চেষ্টা করা হয়েছে বিভিন্ন মিডিয়া ব্যবহার করে।
প্রতিনিয়ত চেষ্টা করছি নতুন ডিজাইন নিয়ে কাজ করতে। শুধু মুনাফা নয়। কাস্টমারদের সেবা দেওয়া আমাদের মূল লক্ষ্য। প্রতিটি পোশাক ক্রেতাদের পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নেবে এই আশা রাখি।
-মাহফুজ আহম্মেদ, স্বত্বাধিকারী ও ডিজাইনার, ইজি
কাটে ভিন্নতা
ঈদ মানে পাঞ্জাবির জয়জয়কার। তাই প্রতিবছর পাঞ্জাবির কাটেই বেশি ভিন্নতা দেখা যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম নেই। কলিকাট, একছাট রেগুলার ফিট ও স্ট্যান্ডার্ড ফিট পাঞ্জাবি থাকছে এবারের ঈদ আয়োজনে। তরুণদের মধ্যে সোল্ডার বেল্ট কিংবা শার্ট ও কাবলির বুক পকেটে কাটের নতুনত্ব এসেছে। এ ছাড়াও পাওয়া যাবে প্রথাগত কাটের কাবলি, কটি, শার্ট, পোলো শার্ট, ডেনিম, টি-শার্ট ইত্যাদি।
কাপড় ও নকশা
সুতি, সিল্ক, লিনেন, ভয়েলসহ সব ধরনের কাপড়ে তৈরি হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের পোশাক। নকশায় থাকছে এমব্রয়ডারি, কারচুপি ছাড়াও ব্লক প্রিন্ট, স্ক্রিন প্রিন্ট বিভিন্ন ধরনের কাজ।
দরদাম
ব্র্যান্ড অনুসারে পোশাকের দামের তারতম্য আছে বেশ খানিকটা। তবে পাঞ্জাবি ১ হাজার থেকে শুরু করে ৪ বা ৫ হাজার টাকায় কেনা যাবে। শার্টের দামও সেরকম। টি-শার্টের দাম ৩০০ থেকে ১ হাজার টাকার মধ্যে। এ ছাড়া ৫০০ টাকা থেকে ৩ হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে প্রায় যেকোনো পোশাক।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে