সৌদি আরব
ফিচার ডেস্ক
পঞ্চাশ হাজার ফুলের বীজ থেকে তৈরি হয়েছে ৩৬০ বর্গমিটার দীর্ঘ একটি কার্পেট। এতে আরও যোগ হয়েছে ঐতিহ্যবাহী জ্যামিতিক নকশা ও মার্বেল পাথর। সেটি দেখতে ভিড় জমেছে পর্যটকের।
সম্প্রতি সৌদি আরবের বাহা অঞ্চলে শুরু হওয়া বাহা উইন্টার ফেস্টিভ্যালের মূল আকর্ষণ এই ফুলের কার্পেট। এটির কেন্দ্রস্থলে রয়েছে সৌদি আরবের রাজা সালমান, যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান এবং বাহা গভর্নরের প্রতিকৃতি।
বাহা উইন্টার ফেস্টিভ্যাল মূলত বিশেষ সাংস্কৃতিক, সংগীত এবং পর্যটনমুখী আয়োজন। উৎসবটি বছরে একবার আয়োজিত হয়। বাহা অঞ্চলের মনোরম পাহাড়ি পরিবেশ, শীতল আবহাওয়া এবং ঐতিহ্যবাহী সৌদি সংস্কৃতির মিলিত আবহ পর্যটকদের দারুণ অভিজ্ঞতা দেয় এই উৎসবে।
এ মাসের প্রথম দিকে শুরু হওয়া এই উৎসব চলবে চার মাস। এতে ২৮০টি বিনোদনকেন্দ্রের আয়োজন রয়েছে। এর মধ্যে আছে ৬৭টি পার্ক ও বাগান, ১৪টি খেলার মাঠ এবং হেলথ ওয়াকওয়ে।
এই উৎসবে সংগীত, নৃত্য, থিয়েটার, স্থানীয় লোকশিল্প এবং আধুনিক শিল্পকলার সমন্বয়ে একটি বৃহৎ সাংস্কৃতিক মঞ্চ গড়ে তোলা হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিল্পী এবং স্থানীয় সংগীতজ্ঞরা নিজেদের সেরা পরিবেশনাগুলো এখানে উপস্থাপন করেন।
উৎসবে থাকবে স্থানীয় কারিগরদের তৈরি বিভিন্ন ধরনের ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্পের প্রদর্শনী।
উৎসবটি বাহা অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়। তার মধ্যে রয়েছে আল-মাখওয়া, কিলওয়া, আল-হিজরা এবং গামিদ আল-জিনাদ। এই অঞ্চলগুলোর সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক এবং প্রাকৃতিক সম্পদগুলোকে বিশেষভাবে তুলে ধরা হয় উৎসবে।
বাহা অঞ্চলের সেক্রেটারি এবং উৎসব নির্বাহী কমিটির সভাপতি আলী বিন মোহাম্মদ আল-সাওয়াত জানিয়েছেন, এই উৎসব সব বয়সীদের জন্য উন্মুক্ত। ২৮০টির বেশি বিনোদনকেন্দ্রের মধ্যে প্রতিটি পর্যটকদের জন্য বিশেষভাবে সাজানো হয়েছে।
উৎসবে ঘোরাঘুরি ছাড়াও শীত মৌসুমের বাহা অঞ্চল, সেখানকার রেস্তোরাঁ, ক্যাফে এবং শপিং পর্যটকদের ভ্রমণকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে। এই উৎসবে উপস্থাপন করা হয় সৌদি আরবের আদিবাসী সম্প্রদায়ের খেলাধুলার প্রদর্শনী।
উৎসব চলাকালীন বাহা অঞ্চলের সেরা পর্যটনকেন্দ্রগুলো দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া
হয়। সেখানে তারা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পুরোনো স্থাপত্য এবং ঐতিহাসিক স্থানগুলো ঘুরে দেখে।
বাহা উইন্টার ফেস্টিভ্যালের যাত্রা শুরু হয়
২০১৮ সালে। সে সময় সৌদি আরবের সরকার দেশটির পর্যটন খাতকে উন্নত করতে এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য তুলে ধরতে নতুন উদ্যোগ গ্রহণ শুরু করে। সৌদি আরব ভিশন ২০৩০-এর আওতায় এ ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দেশটির সামগ্রিক উন্নতি এবং বিশ্বব্যাপী পর্যটকদের আকৃষ্ট করার পরিকল্পনা করছে।
সূত্র: আরব নিউজ
পঞ্চাশ হাজার ফুলের বীজ থেকে তৈরি হয়েছে ৩৬০ বর্গমিটার দীর্ঘ একটি কার্পেট। এতে আরও যোগ হয়েছে ঐতিহ্যবাহী জ্যামিতিক নকশা ও মার্বেল পাথর। সেটি দেখতে ভিড় জমেছে পর্যটকের।
সম্প্রতি সৌদি আরবের বাহা অঞ্চলে শুরু হওয়া বাহা উইন্টার ফেস্টিভ্যালের মূল আকর্ষণ এই ফুলের কার্পেট। এটির কেন্দ্রস্থলে রয়েছে সৌদি আরবের রাজা সালমান, যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান এবং বাহা গভর্নরের প্রতিকৃতি।
বাহা উইন্টার ফেস্টিভ্যাল মূলত বিশেষ সাংস্কৃতিক, সংগীত এবং পর্যটনমুখী আয়োজন। উৎসবটি বছরে একবার আয়োজিত হয়। বাহা অঞ্চলের মনোরম পাহাড়ি পরিবেশ, শীতল আবহাওয়া এবং ঐতিহ্যবাহী সৌদি সংস্কৃতির মিলিত আবহ পর্যটকদের দারুণ অভিজ্ঞতা দেয় এই উৎসবে।
এ মাসের প্রথম দিকে শুরু হওয়া এই উৎসব চলবে চার মাস। এতে ২৮০টি বিনোদনকেন্দ্রের আয়োজন রয়েছে। এর মধ্যে আছে ৬৭টি পার্ক ও বাগান, ১৪টি খেলার মাঠ এবং হেলথ ওয়াকওয়ে।
এই উৎসবে সংগীত, নৃত্য, থিয়েটার, স্থানীয় লোকশিল্প এবং আধুনিক শিল্পকলার সমন্বয়ে একটি বৃহৎ সাংস্কৃতিক মঞ্চ গড়ে তোলা হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিল্পী এবং স্থানীয় সংগীতজ্ঞরা নিজেদের সেরা পরিবেশনাগুলো এখানে উপস্থাপন করেন।
উৎসবে থাকবে স্থানীয় কারিগরদের তৈরি বিভিন্ন ধরনের ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্পের প্রদর্শনী।
উৎসবটি বাহা অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়। তার মধ্যে রয়েছে আল-মাখওয়া, কিলওয়া, আল-হিজরা এবং গামিদ আল-জিনাদ। এই অঞ্চলগুলোর সাংস্কৃতিক, ঐতিহাসিক এবং প্রাকৃতিক সম্পদগুলোকে বিশেষভাবে তুলে ধরা হয় উৎসবে।
বাহা অঞ্চলের সেক্রেটারি এবং উৎসব নির্বাহী কমিটির সভাপতি আলী বিন মোহাম্মদ আল-সাওয়াত জানিয়েছেন, এই উৎসব সব বয়সীদের জন্য উন্মুক্ত। ২৮০টির বেশি বিনোদনকেন্দ্রের মধ্যে প্রতিটি পর্যটকদের জন্য বিশেষভাবে সাজানো হয়েছে।
উৎসবে ঘোরাঘুরি ছাড়াও শীত মৌসুমের বাহা অঞ্চল, সেখানকার রেস্তোরাঁ, ক্যাফে এবং শপিং পর্যটকদের ভ্রমণকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে। এই উৎসবে উপস্থাপন করা হয় সৌদি আরবের আদিবাসী সম্প্রদায়ের খেলাধুলার প্রদর্শনী।
উৎসব চলাকালীন বাহা অঞ্চলের সেরা পর্যটনকেন্দ্রগুলো দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া
হয়। সেখানে তারা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পুরোনো স্থাপত্য এবং ঐতিহাসিক স্থানগুলো ঘুরে দেখে।
বাহা উইন্টার ফেস্টিভ্যালের যাত্রা শুরু হয়
২০১৮ সালে। সে সময় সৌদি আরবের সরকার দেশটির পর্যটন খাতকে উন্নত করতে এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য তুলে ধরতে নতুন উদ্যোগ গ্রহণ শুরু করে। সৌদি আরব ভিশন ২০৩০-এর আওতায় এ ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দেশটির সামগ্রিক উন্নতি এবং বিশ্বব্যাপী পর্যটকদের আকৃষ্ট করার পরিকল্পনা করছে।
সূত্র: আরব নিউজ
অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের জন্য নেপাল উপযুক্ত জায়গা। উঁচু পাহাড়ে ট্রেকিং থেকে শুরু করে প্যারাগ্লাইডিং কিংবা বাঞ্জি জাম্পিংয়ের মতো দুর্দান্ত সব কর্মকাণ্ডের জন্য এক নামে পরিচিত দেশটি। তবে এসব অ্যাকটিভিটি ছাড়াও সব ধরনের ভ্রমণপিয়াসির জন্য নেপালে কিছু না কিছু কর্মকাণ্ড রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেপাহাড় বলতে বান্দরবানই আমাকে বেশি মুগ্ধ করে। এর নৈসর্গিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মুখে বলে কিংবা ছবিতে দেখিয়ে শেষ করা যাবে না।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক একটি ভিসা প্রক্রিয়াকরণ প্ল্যাটফর্ম অ্যাটলিস। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি এ বছরের ট্রাভেল ট্রেন্ডস রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। এর মাধ্যমে বৈশ্বিক ভ্রমণের পরিবর্তনশীল পরিস্থিতি সম্পর্কে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারণা পাওয়া যায়। প্রতিষ্ঠানটির জরিপ অনুযায়ী, ২০২৪ সালে তরুণ ভ্রমণকারীরা সবচেয়ে বেশি ভ্রমণ
৪ ঘণ্টা আগে২৮ বছর বয়সী সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার ইসাবেলা একজন পেশাদার মিউজিশিয়ানও। ৪ লাখ ২০ হাজার ফলোয়ার নিয়ে ইনস্টাগ্রামে ‘স্টেকঅ্যান্ডবাটারগাল’ নামে ভিডিও শেয়ার করেন। সম্প্রতি জানান, গত ছয় বছর ধরে কোনো শর্করা, ফলমূল, এমনকি সবজিও খাননি তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে