তানিয়া ফেরদৌস
কিছু মসলা আছে যা সবার কাছে খুব আরাধ্য অথচ অতিদুষ্প্রাপ্য। আবার কিছু মসলা আছে, যার দাম গুনতে ঘাম ছুটে যায়। জানেন তো সেগুলোর কথা? জানাচ্ছেন তানিয়া ফেরদৌস।
৫ গ্রেইন্স অব প্যারাডাইস
গোলমরিচের গোত্রভুক্ত এ মসলাটি স্বর্গ থেকে কবে মর্ত্যে এল, তা জানা না গেলেও পশ্চিম আফ্রিকান রান্নায় এর খুব কদর রয়েছে। গোলমরিচের ঝাঁজের সঙ্গে কিছুটা আদা আর এলাচি সম্মিলিত খুশবু দেয় বলে মাংসের পদে এই গ্রেইন্স অব প্যারাডাইস বা গিনি পেপার এক ভিন্ন মাত্রা এনে দেয়। এক পাউন্ড এই মসলা কিনতে গুনতে হবে ২ হাজার ৬৫০ টাকার মতো। তবে আসল কথা হলো, এ মসলা খুঁজে পাওয়াই ভার।
৪ লং পেপার বা পিপলি
আমাদের উপমহাদেশে পিপলি বলে পরিচিত এ মসলাটিও গোলমরিচেরই অধিক ফ্লেভার ও ঝালযুক্ত তুতো ভাই। ইন্দোনেশিয়া, কম্বোডিয়াসহ বিভিন্ন ওরিয়েন্টাল রান্নায় বেশ ঝাঁজালো স্বাদের সঙ্গে দারুচিনি আর জায়ফলের মতো সুবাস দেয় এই পিপলি বা লোঙ্গাম মরিচ। খুব সহজে সবখানে মেলে না এ মসলাটি। এর এক পাউন্ডের দাম ৩ হাজার ৮৫০ টাকার মতো।
৩ খাঁটি ভ্যানিলা
কৃত্রিম ভ্যানিলা ফ্লেভার সহজলভ্য হলেও খাঁটি প্রাকৃতিক ভ্যানিলা বিনের দাম অত্যন্ত চড়া। আর এই ভ্যানিলা বিন মাদাগাস্কারসহ পশ্চিম ও মধ্য আফ্রিকা এবং মেক্সিকোসহ দক্ষিণ আমেরিকায় প্রচুর জন্মালেও এর চাষবাস অত্যন্ত শ্রমসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ। তাই এক পাউন্ড খাঁটি ভ্যানিলা পেতে গেলে পকেটে অন্তত ১৭ হাজার টাকা নিয়ে বেরোতে হবে।
২ মৌরি ফুলের পরাগরেণু
শুনতে একটু অদ্ভুত হলেও মৌরি বা ফেনেল ফুলের পরাগরেণু অত্যন্ত দুষ্প্রাপ্য মসলা হিসেবে পরিচিত। ফুরফুরে হালকা, ফুলেল ও মৃদু ফ্লেভারের এ মসলাটি খুঁজে পাওয়াই ভার। ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে এর প্রচলন শুরু হলেও রসিকদের কাছে দুষ্প্রাপ্য মসলা হিসেবে এর কদর রয়েছে ওপরের দিকে। মাছ বা মাংসের পদে একেবারে শেষে এর ব্যবহার এক অদ্ভুত মেটে অথচ মিষ্টি সুবাস ছড়ায়। তবে কিনতে গেলে এক পাউন্ডের দাম পড়বে ৪৩ হাজার টাকার একটু বেশি।
১ জাফরান
মসলার দরবারে উজির-নাজির বদল হলেও রাজার আসনে সেই যুগ যুগ ধরে মহামান্য জাফরানই রয়েছেন। জাফরানগাছের প্রায় ৫০ থেকে ৭৫ হাজার ফুলের কেশর শুকিয়ে এক পাউন্ড জাফরান পাওয়া যায়।
আর এটি সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের কাজে এত জনবল, সময় ও শ্রম লাগে যে উৎকৃষ্ট মানের জাফরানের দাম পাউন্ডপ্রতি
৪ লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
সূত্র: লাক্সাটিক, বিজনেস ইনসাইডার
কিছু মসলা আছে যা সবার কাছে খুব আরাধ্য অথচ অতিদুষ্প্রাপ্য। আবার কিছু মসলা আছে, যার দাম গুনতে ঘাম ছুটে যায়। জানেন তো সেগুলোর কথা? জানাচ্ছেন তানিয়া ফেরদৌস।
৫ গ্রেইন্স অব প্যারাডাইস
গোলমরিচের গোত্রভুক্ত এ মসলাটি স্বর্গ থেকে কবে মর্ত্যে এল, তা জানা না গেলেও পশ্চিম আফ্রিকান রান্নায় এর খুব কদর রয়েছে। গোলমরিচের ঝাঁজের সঙ্গে কিছুটা আদা আর এলাচি সম্মিলিত খুশবু দেয় বলে মাংসের পদে এই গ্রেইন্স অব প্যারাডাইস বা গিনি পেপার এক ভিন্ন মাত্রা এনে দেয়। এক পাউন্ড এই মসলা কিনতে গুনতে হবে ২ হাজার ৬৫০ টাকার মতো। তবে আসল কথা হলো, এ মসলা খুঁজে পাওয়াই ভার।
৪ লং পেপার বা পিপলি
আমাদের উপমহাদেশে পিপলি বলে পরিচিত এ মসলাটিও গোলমরিচেরই অধিক ফ্লেভার ও ঝালযুক্ত তুতো ভাই। ইন্দোনেশিয়া, কম্বোডিয়াসহ বিভিন্ন ওরিয়েন্টাল রান্নায় বেশ ঝাঁজালো স্বাদের সঙ্গে দারুচিনি আর জায়ফলের মতো সুবাস দেয় এই পিপলি বা লোঙ্গাম মরিচ। খুব সহজে সবখানে মেলে না এ মসলাটি। এর এক পাউন্ডের দাম ৩ হাজার ৮৫০ টাকার মতো।
৩ খাঁটি ভ্যানিলা
কৃত্রিম ভ্যানিলা ফ্লেভার সহজলভ্য হলেও খাঁটি প্রাকৃতিক ভ্যানিলা বিনের দাম অত্যন্ত চড়া। আর এই ভ্যানিলা বিন মাদাগাস্কারসহ পশ্চিম ও মধ্য আফ্রিকা এবং মেক্সিকোসহ দক্ষিণ আমেরিকায় প্রচুর জন্মালেও এর চাষবাস অত্যন্ত শ্রমসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ। তাই এক পাউন্ড খাঁটি ভ্যানিলা পেতে গেলে পকেটে অন্তত ১৭ হাজার টাকা নিয়ে বেরোতে হবে।
২ মৌরি ফুলের পরাগরেণু
শুনতে একটু অদ্ভুত হলেও মৌরি বা ফেনেল ফুলের পরাগরেণু অত্যন্ত দুষ্প্রাপ্য মসলা হিসেবে পরিচিত। ফুরফুরে হালকা, ফুলেল ও মৃদু ফ্লেভারের এ মসলাটি খুঁজে পাওয়াই ভার। ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে এর প্রচলন শুরু হলেও রসিকদের কাছে দুষ্প্রাপ্য মসলা হিসেবে এর কদর রয়েছে ওপরের দিকে। মাছ বা মাংসের পদে একেবারে শেষে এর ব্যবহার এক অদ্ভুত মেটে অথচ মিষ্টি সুবাস ছড়ায়। তবে কিনতে গেলে এক পাউন্ডের দাম পড়বে ৪৩ হাজার টাকার একটু বেশি।
১ জাফরান
মসলার দরবারে উজির-নাজির বদল হলেও রাজার আসনে সেই যুগ যুগ ধরে মহামান্য জাফরানই রয়েছেন। জাফরানগাছের প্রায় ৫০ থেকে ৭৫ হাজার ফুলের কেশর শুকিয়ে এক পাউন্ড জাফরান পাওয়া যায়।
আর এটি সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের কাজে এত জনবল, সময় ও শ্রম লাগে যে উৎকৃষ্ট মানের জাফরানের দাম পাউন্ডপ্রতি
৪ লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
সূত্র: লাক্সাটিক, বিজনেস ইনসাইডার
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে