অনলাইন ডেস্ক
বিশ্ব এখন দ্রুত পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। মানুষের জীবনের প্রায় সবক্ষেত্রেই এ পরিবর্তনের প্রভাব পড়ছে। বিশেষ করে মানুষের সম্পর্কগুলোতে দেখা যাচ্ছে টানাপোড়েন। মা–বাবা ও সন্তানের মধ্যে সম্পর্কেও তৈরি হচ্ছে জটিলতা। শিশু–কিশোরদের সঙ্গে কীভাবে বোঝাপড়া তৈরি করতে হবে তা নিয়ে বিস্তর আলোচনা হলেও আড়ালে থেকে যাচ্ছে প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের সঙ্গে সম্পর্কের জটিলতার বিষয়টি।
প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানেরা বিশেষ করে যারা মানসিকভাবে লড়াই করে যাচ্ছেন এবং যাদের মধ্যে শান্তভাবে গঠনমূলক আলাপ–আলোচনা করার সক্ষমতার অভাব রয়েছে, তাঁদের মধ্যে বাবা–মায়ের অবাধ্য হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকতে পারে। এসব সন্তানের মধ্যে মা–বাবার ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার, আবেগের সুযোগ নেওয়া এবং আর্থিকভাবে সুযোগ নেওয়ার প্রবণতা থাকে।
এ কারণে মা–বাবা ও সন্তানের সম্পর্কের মধ্যে টানাপোড়েন, সীমালঙ্ঘন ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ নষ্ট হতে পারে। মা–বাবার চাহিদা, আবেগ–অনুভূতি ও শাসন না বোঝার কারণে সম্পর্কে এ অস্বাস্থ্যকর পরিণতি হতে পারে। প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের সঙ্গে সমস্যা সমাধানের জন্য ও একটি সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবারের জন্য প্রয়োজন সহানুভূতিভিত্তিক যোগাযোগ, স্পষ্ট পরিমিতিবোধ ও পারস্পরিক বোঝাপড়া।
কয়েকটি উদাহরণ দিয়ে সন্তানদের মা–বাবার ওপর এ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা ও আগ্রাসী মনোভাব বোঝা যেতে পারে। সংবাদমাধ্যম সাইকোলজি টুডের এক প্রতিবেদনে, ড. জেফ্রি বার্নস্টেন তাঁর প্যারেন্ট কোচিং অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।
৩৩ বছর বয়সী মেয়ে কিমের এক কথায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন হোসে। কিম তাঁর বাবাকে বলে, ‘আমি ভেবেছিলাম আমি তোমার ওপর ভরসা করতে পারব। কিন্তু না! তা আর হচ্ছে না। তবে তাই সই। আমি ঘর ছাড়াই থাকব।’
২৩ বছর বয়সী জোয়ি রাতের ১টা বাজে তাঁর মাকে মেসেজ দিয়ে বলে, ‘মা, একটা গান তৈরির সুযোগ পেয়েছি। সে জন্য ২ হাজার ৫০০ ডলার লাগবে। আমি কিন্তু এটা পারব।’ জুলিয়া বলেন, ‘জোয়ি, প্রথমে এটা নিয়ে আমাকে বিস্তারিত বললে কেমন হয়?’ জোয়ি বলেন, ‘একি মা! তুমি কি আমার ওপর একটুও ভরসা করো না? এটা আমার জীবন বদলে দিতে পারে। আর তুমি গ্রাহ্যই করছ না!’
প্রাপ্তবয়স্ক সন্তান অনেক সময় মা–বাবাকে অপরাধবোধের দিকে ঠেলে দিয়ে নিজের প্রয়োজন আদায়ে বাধ্য করতে পারে। সন্তান যদি মানসিকভাবে পীড়ন দেয় বা মা–বাবার ভালোবাসা বুঝতে না চায় বা শুধুই তাদের জন্য করা ভালো কাজগুলো বুঝতে না চায়, তাহলে মা–বাবার উচিত সম্পর্কে সীমারেখা টেনে দেওয়া এবং বলা যে, ‘যথেষ্ট হয়েছে’। এ ক্ষেত্রে তিনটি কাজ করা যেতে পারে:
* অতীতের ভুলের জন্য আর খেদ না করা
* সন্তানের নিরাশা ও হতাশার জন্য নিজেকে দায়বদ্ধ না করা
* একই বিরূপ পরিস্থিতির মধ্যে নেই এমন অভিভাবকের সঙ্গে নিজেকে তুলনা না করা
সন্তান যদি অপরাধবোধ জাগিয়ে নিয়ন্ত্রণ বা ব্যবহার করার চেষ্টা করে তাহলে বাবা–মায়েরা যা করতে পারেন—
* এই ধরনের নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা কোথা থেকে উদ্ভূত সেটি বোঝার চেষ্টা করুন এবং সেসবের মধ্যে তলিয়ে যাওয়া বা শিকারে পরিণত না হওয়ার পরিবর্তে বুঝতে পারার জন্য নিজেকে ধন্যবাদ দিন।
* প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের সঙ্গে সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ সীমা টেনে দিতে হবে এবং ওই ধরনের নিয়ন্ত্রণ প্রচেষ্টার শিকারে পরিণত না হওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
নিজের মধ্যে অপরাধবোধ জাগলে সেগুলো কৌতূহলের সঙ্গে আপন করে নিতে হবে। প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের সঙ্গে আলোচনায় বসতে হবে এবং কৌতূহলের সঙ্গে নিজের অপরাধবোধ নিয়ে আলোচনা করতে হবে।
অনেক পরিস্থিতিই শুরুতে যেমন দেখা যায়, বাস্তবে এর চেয়ে আরও বেশি জটিল হয়। নিজের দোষ স্বীকার করা গুরুত্বপূর্ণ। তবে প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের জীবনের যেসব বিষয় মা–বাবার নিয়ন্ত্রণের বাইরে তার জন্য নিজেকে দোষারোপ না করাও গুরুত্বপূর্ণ।
নিজেকে ক্ষমা করতে হবে। আত্ম–অনুকম্পা তৈরির প্রধান ধাপ হলো নিজেকে ক্ষমা করে দেওয়া। নিজেকে ক্ষমা করে দেওয়ার মানে হলো নিজের ভুলগুলো মেনে নেওয়া। এতে ভুলগুলোর কারণে অপরাধবোধে পীড়িত না হয়ে ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাওয়া যায়। কারও পক্ষেই পুরোপুরি নিখুঁত হওয়া সম্ভব নয়—এ কথাটি মেনে নিলে নিজের প্রতি যত্নবান হওয়া যায়।
নিজেকে ক্ষমা করার জন্য চারটি প্রধান ধাপ রয়েছে:
১. নিজের কাজের দায়ভার নিতে হবে
২. লজ্জায় গুটিয়ে না থেকে অনুশোচনা ও আফসোসের কথা প্রকাশ করতে হবে
৩. নিজের করা যেকোনো ভুলের সংশোধন করতে প্রস্তুত থাকতে হবে
৪. নিজেকে মেনে নেওয়ার চর্চা করতে হবে এবং ভবিষ্যতে ভালো করার মতো আত্মবিশ্বাস রাখতে হবে
প্রায়ই মা–বাবারা অপরাধবোধ থেকে মুক্ত হতে পারেন না। কারণ ছোটবেলায় সন্তানের সঙ্গে করা ‘অন্যায়ের’ অপরাধবোধ থেকে মুক্ত হওয়া সহজ নয়। তবে প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানকে ওই অপরাধবোধের সুযোগ নিয়ে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার সুযোগ করে দিলে মা–বাবার মধ্যে অসহায়বোধের সৃষ্টি হবে।
অপরাধবোধ অতীতের অংশ। সহনশীলতা ও আত্মবিশ্বাস দৃঢ় করার মাধ্যমে এ অপরাধবোধ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানদেরও উচিত তাদের লড়াইয়ের জন্য মা–বাবাকে দোষ না দেওয়া। এর চেয়ে নিজে কীভাবে কাঙ্ক্ষিত স্বনির্ভরতার দিকে এগিয়ে যাওয়া যায় সে চিন্তা করা উচিত। মা–বাবা যদি সঠিক মূল্যায়ন না করে থাকেন, তবে নিজেকে নিজে মূল্যায়ন করতে হবে।
বিশ্ব এখন দ্রুত পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। মানুষের জীবনের প্রায় সবক্ষেত্রেই এ পরিবর্তনের প্রভাব পড়ছে। বিশেষ করে মানুষের সম্পর্কগুলোতে দেখা যাচ্ছে টানাপোড়েন। মা–বাবা ও সন্তানের মধ্যে সম্পর্কেও তৈরি হচ্ছে জটিলতা। শিশু–কিশোরদের সঙ্গে কীভাবে বোঝাপড়া তৈরি করতে হবে তা নিয়ে বিস্তর আলোচনা হলেও আড়ালে থেকে যাচ্ছে প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের সঙ্গে সম্পর্কের জটিলতার বিষয়টি।
প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানেরা বিশেষ করে যারা মানসিকভাবে লড়াই করে যাচ্ছেন এবং যাদের মধ্যে শান্তভাবে গঠনমূলক আলাপ–আলোচনা করার সক্ষমতার অভাব রয়েছে, তাঁদের মধ্যে বাবা–মায়ের অবাধ্য হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকতে পারে। এসব সন্তানের মধ্যে মা–বাবার ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার, আবেগের সুযোগ নেওয়া এবং আর্থিকভাবে সুযোগ নেওয়ার প্রবণতা থাকে।
এ কারণে মা–বাবা ও সন্তানের সম্পর্কের মধ্যে টানাপোড়েন, সীমালঙ্ঘন ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ নষ্ট হতে পারে। মা–বাবার চাহিদা, আবেগ–অনুভূতি ও শাসন না বোঝার কারণে সম্পর্কে এ অস্বাস্থ্যকর পরিণতি হতে পারে। প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের সঙ্গে সমস্যা সমাধানের জন্য ও একটি সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবারের জন্য প্রয়োজন সহানুভূতিভিত্তিক যোগাযোগ, স্পষ্ট পরিমিতিবোধ ও পারস্পরিক বোঝাপড়া।
কয়েকটি উদাহরণ দিয়ে সন্তানদের মা–বাবার ওপর এ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা ও আগ্রাসী মনোভাব বোঝা যেতে পারে। সংবাদমাধ্যম সাইকোলজি টুডের এক প্রতিবেদনে, ড. জেফ্রি বার্নস্টেন তাঁর প্যারেন্ট কোচিং অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।
৩৩ বছর বয়সী মেয়ে কিমের এক কথায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন হোসে। কিম তাঁর বাবাকে বলে, ‘আমি ভেবেছিলাম আমি তোমার ওপর ভরসা করতে পারব। কিন্তু না! তা আর হচ্ছে না। তবে তাই সই। আমি ঘর ছাড়াই থাকব।’
২৩ বছর বয়সী জোয়ি রাতের ১টা বাজে তাঁর মাকে মেসেজ দিয়ে বলে, ‘মা, একটা গান তৈরির সুযোগ পেয়েছি। সে জন্য ২ হাজার ৫০০ ডলার লাগবে। আমি কিন্তু এটা পারব।’ জুলিয়া বলেন, ‘জোয়ি, প্রথমে এটা নিয়ে আমাকে বিস্তারিত বললে কেমন হয়?’ জোয়ি বলেন, ‘একি মা! তুমি কি আমার ওপর একটুও ভরসা করো না? এটা আমার জীবন বদলে দিতে পারে। আর তুমি গ্রাহ্যই করছ না!’
প্রাপ্তবয়স্ক সন্তান অনেক সময় মা–বাবাকে অপরাধবোধের দিকে ঠেলে দিয়ে নিজের প্রয়োজন আদায়ে বাধ্য করতে পারে। সন্তান যদি মানসিকভাবে পীড়ন দেয় বা মা–বাবার ভালোবাসা বুঝতে না চায় বা শুধুই তাদের জন্য করা ভালো কাজগুলো বুঝতে না চায়, তাহলে মা–বাবার উচিত সম্পর্কে সীমারেখা টেনে দেওয়া এবং বলা যে, ‘যথেষ্ট হয়েছে’। এ ক্ষেত্রে তিনটি কাজ করা যেতে পারে:
* অতীতের ভুলের জন্য আর খেদ না করা
* সন্তানের নিরাশা ও হতাশার জন্য নিজেকে দায়বদ্ধ না করা
* একই বিরূপ পরিস্থিতির মধ্যে নেই এমন অভিভাবকের সঙ্গে নিজেকে তুলনা না করা
সন্তান যদি অপরাধবোধ জাগিয়ে নিয়ন্ত্রণ বা ব্যবহার করার চেষ্টা করে তাহলে বাবা–মায়েরা যা করতে পারেন—
* এই ধরনের নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা কোথা থেকে উদ্ভূত সেটি বোঝার চেষ্টা করুন এবং সেসবের মধ্যে তলিয়ে যাওয়া বা শিকারে পরিণত না হওয়ার পরিবর্তে বুঝতে পারার জন্য নিজেকে ধন্যবাদ দিন।
* প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের সঙ্গে সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ সীমা টেনে দিতে হবে এবং ওই ধরনের নিয়ন্ত্রণ প্রচেষ্টার শিকারে পরিণত না হওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
নিজের মধ্যে অপরাধবোধ জাগলে সেগুলো কৌতূহলের সঙ্গে আপন করে নিতে হবে। প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের সঙ্গে আলোচনায় বসতে হবে এবং কৌতূহলের সঙ্গে নিজের অপরাধবোধ নিয়ে আলোচনা করতে হবে।
অনেক পরিস্থিতিই শুরুতে যেমন দেখা যায়, বাস্তবে এর চেয়ে আরও বেশি জটিল হয়। নিজের দোষ স্বীকার করা গুরুত্বপূর্ণ। তবে প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের জীবনের যেসব বিষয় মা–বাবার নিয়ন্ত্রণের বাইরে তার জন্য নিজেকে দোষারোপ না করাও গুরুত্বপূর্ণ।
নিজেকে ক্ষমা করতে হবে। আত্ম–অনুকম্পা তৈরির প্রধান ধাপ হলো নিজেকে ক্ষমা করে দেওয়া। নিজেকে ক্ষমা করে দেওয়ার মানে হলো নিজের ভুলগুলো মেনে নেওয়া। এতে ভুলগুলোর কারণে অপরাধবোধে পীড়িত না হয়ে ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাওয়া যায়। কারও পক্ষেই পুরোপুরি নিখুঁত হওয়া সম্ভব নয়—এ কথাটি মেনে নিলে নিজের প্রতি যত্নবান হওয়া যায়।
নিজেকে ক্ষমা করার জন্য চারটি প্রধান ধাপ রয়েছে:
১. নিজের কাজের দায়ভার নিতে হবে
২. লজ্জায় গুটিয়ে না থেকে অনুশোচনা ও আফসোসের কথা প্রকাশ করতে হবে
৩. নিজের করা যেকোনো ভুলের সংশোধন করতে প্রস্তুত থাকতে হবে
৪. নিজেকে মেনে নেওয়ার চর্চা করতে হবে এবং ভবিষ্যতে ভালো করার মতো আত্মবিশ্বাস রাখতে হবে
প্রায়ই মা–বাবারা অপরাধবোধ থেকে মুক্ত হতে পারেন না। কারণ ছোটবেলায় সন্তানের সঙ্গে করা ‘অন্যায়ের’ অপরাধবোধ থেকে মুক্ত হওয়া সহজ নয়। তবে প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানকে ওই অপরাধবোধের সুযোগ নিয়ে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার সুযোগ করে দিলে মা–বাবার মধ্যে অসহায়বোধের সৃষ্টি হবে।
অপরাধবোধ অতীতের অংশ। সহনশীলতা ও আত্মবিশ্বাস দৃঢ় করার মাধ্যমে এ অপরাধবোধ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানদেরও উচিত তাদের লড়াইয়ের জন্য মা–বাবাকে দোষ না দেওয়া। এর চেয়ে নিজে কীভাবে কাঙ্ক্ষিত স্বনির্ভরতার দিকে এগিয়ে যাওয়া যায় সে চিন্তা করা উচিত। মা–বাবা যদি সঠিক মূল্যায়ন না করে থাকেন, তবে নিজেকে নিজে মূল্যায়ন করতে হবে।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে