ফারহীমা ফারুক তূর্ণা
মসলাপাতি দিয়ে খালি রান্নাই না, সুন্দর সুন্দর ক্র্যাফটও বানানো যায়। খুব সামান্য কিছু উপকরণ দিয়ে হয়ে যাবে একটি পাখি।
যা লাগবে
তেজপাতা, দারুচিনি, লং, এলাচ, শুকনো মরিচ, কার্ডবোর্ড, রং (সাদা, নীল), কাঁচি এবং আঠা।
চলো বানাই
প্রথমে একটি কার্ডবোর্ডে সাদা আর নীল রং দিয়ে বেস করে নিতে হবে। তারপর তিনটি তেজপাতা ব্যবহার করতে হবে, প্রথম তেজপাতা কাচির সাহায্যে কেটে পাখির মত আকৃতি করতে হবে, আরেকটা তেজপাতা দিয়ে ডানা দিতে হবে এবং সবশেষ তেজপাতা দিয়ে লেজের আকৃতি করে কেটে নিতে হবে। তারপর কার্ডবোর্ডে আঠা লাগিয়ে দারুচিনি দিয়ে গাছের ডাল বানাতে হবে এবং তেজপাতা আর এলাচ দিয়ে গাছের পাতা আর ফলের মত বানাতে হবে। সেই গাছের ডালে, বানানো পাখিটা আঠা দিয়ে লাগাতে হবে। পাখির ঠোঁট হিসেবে লাল শুকনো মরিচ কেটে আঠা দিয়ে বসাতে হবে। শুকনো মরিচের বিচ দিয়ে চোখ বানাতে হবে। পাখির পা হিসেবে দুইটি লং ব্যবহার করতে হবে। ব্যস হয়ে গেল খুব সহজেই মসলাপাতি দিয়ে পাখির ক্র্যাফট।
মসলাপাতি দিয়ে খালি রান্নাই না, সুন্দর সুন্দর ক্র্যাফটও বানানো যায়। খুব সামান্য কিছু উপকরণ দিয়ে হয়ে যাবে একটি পাখি।
যা লাগবে
তেজপাতা, দারুচিনি, লং, এলাচ, শুকনো মরিচ, কার্ডবোর্ড, রং (সাদা, নীল), কাঁচি এবং আঠা।
চলো বানাই
প্রথমে একটি কার্ডবোর্ডে সাদা আর নীল রং দিয়ে বেস করে নিতে হবে। তারপর তিনটি তেজপাতা ব্যবহার করতে হবে, প্রথম তেজপাতা কাচির সাহায্যে কেটে পাখির মত আকৃতি করতে হবে, আরেকটা তেজপাতা দিয়ে ডানা দিতে হবে এবং সবশেষ তেজপাতা দিয়ে লেজের আকৃতি করে কেটে নিতে হবে। তারপর কার্ডবোর্ডে আঠা লাগিয়ে দারুচিনি দিয়ে গাছের ডাল বানাতে হবে এবং তেজপাতা আর এলাচ দিয়ে গাছের পাতা আর ফলের মত বানাতে হবে। সেই গাছের ডালে, বানানো পাখিটা আঠা দিয়ে লাগাতে হবে। পাখির ঠোঁট হিসেবে লাল শুকনো মরিচ কেটে আঠা দিয়ে বসাতে হবে। শুকনো মরিচের বিচ দিয়ে চোখ বানাতে হবে। পাখির পা হিসেবে দুইটি লং ব্যবহার করতে হবে। ব্যস হয়ে গেল খুব সহজেই মসলাপাতি দিয়ে পাখির ক্র্যাফট।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে