জীবনধারা ডেস্ক
বৈশাখ মোটে শুরু হয়েছে; গরমে নাজেহাল অবস্থা। শুধু কি তাই, ত্বক এরই মধ্য়ে ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। অতিরিক্ত ঘামের কারণে শরীরে দুর্গন্ধ, র্যাশ, মাথায় ঘাম বসে যাওয়ার মতো সমস্যাগুলো কি আর পিছু ছাড়ে? তবে গরম যেন ত্বক ও চুলের তরতাজাভাব নষ্ট করতে না পারে তাই কিছু পদক্ষেপ তো নিতেই হবে।
গোসলের বিকল্প নেই
দিনে অন্তত দু’বার গোসল করুন। গোসলের পানিতে লেবু চাক চাক করে কেটে ভিজিয়ে রাখুন ২০ মিনিট, লেবু পাতার দিতে পারেন। চন্দনগুঁড়ো, গোলাপের পাপড়ি ইত্যাদিও গরমে ত্বককে সুরক্ষা দেয়। এগুলোও গোসলের পানিতে ছেড়ে দিতে পারেন। এসময় সাবানের পরিবর্তে ভালো কোনো শাওয়ার জেল ব্যবহার করুন। বারবার গোসলের কারণে ত্বক যাতে শুষ্ক না হয়ে ওঠে এজন্য সাবানটা আপাতত বাদ রাখুন। প্রতিবার গোসলের সময় ঘাড়, আন্ডারআর্ম, হাঁটুর ভাঁজ ভালোভাবে পরিষ্কার করুন। এসব জায়গায় ঘাম জমে বেশি। গোসলের পর শরীর ভালোভাবে মুছে ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করুন। গরমে রোল অন ডিওডোরেন্টের চেয়ে স্প্রে ডিওডোরেন্টই ভাল। এছাড়াও ব্যবহার করতে পারেন ট্যালকম পাউডার।
অতিরিক্ত ঘামের সমস্যা কমাতে
ঘামের সমস্যা সমাধানে নিয়মিত ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করতে হবে। অতিরিক্ত ঘামের কারণে আন্ডারআর্মে ময়লা জমে ও দাগ বসে যায়। এ সমস্যা সমাধানে আলু ও শাসার পেস্ট ব্যবহার করুন। এছাড়া মুলতানি মাটি, লেবুর রস, টক দই ও এলাচ বাটামিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে আন্ডারআর্মে লাগাতে পারেন। গোসলের পানিতে ব্যবহার করতে পারেন গোলাপজল।
ব্রণ ও র্যাশ দূর করতে
গরমে ত্বকে ব্রণ ও র্যাশ দেখা দেয়। এগুলোর ঘরোয়া সমাধান হিসেবে নিমপাতা বাটা ব্যবহার করতে পারেন ত্বকে। নিমের নির্যাসযুক্ত ফেসওয়াস ও শাওয়ার জেল ব্যবহার করুন। এছাড়া পানিতে নিমপাতা ফুটিয়ে সে পানি ঠান্ডা করে গোসল করলৈও উপকার মিলবে।
দিনের বেলায় ভালোভাবে ত্বক পরিষ্কার করে টোনার ব্যবহার করুন। এরপর ব্যবহার করুন সানস্ক্রিন ও ময়শ্চারাইজার। আর রাতে ত্বক ভালোভাবে পরিষ্কার করে ময়শ্চারাইজার লাগান। বাইরে থেকে এসে ঠান্ডা পানি দিয়ে হাত-মুখ ধুয়ে নিন, এতে ত্বক শীতল হবে। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ময়শ্চারাইজার ব্যবহারের চেষ্টা করুন। গরমে ত্বক তরতাজা থাকবে।
পরামর্শ দিয়েছেন- শারমিন কচি, রূপবিশেষজ্ঞ ও স্বত্বাধিকারী, বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ার
পায়ের সুরক্ষায়
গরমে চেষ্টা করতে হবে খোলামেলা স্যান্ডেল পরার। তবে পা ঢাকা জুতো পরতেই হলে, নিয়মিত পায়ের যত্নও নিতে হবে। কারণ এ ধরনের জুতো পরলে থাকলে পা ঘেমে যায়। পায়ের যত্নে কুসুম গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে ২০ মিনিট ফুটবাথ নিন। পানিতে পছন্দসই এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে নিতে পারেন। এতে করে পায়ে দুর্গন্ধের সমস্যা কমবে। এরপর তোয়ালে দিয়ে শুকনো করে পা মুছে নিয়ে ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করুন। এতে ঘাম কম হবে। পায়ের পাতায় নিয়মিত নিমের তেল ম্যাসাজ করলেও জীবাণু দূরে থাকবে।
মাথার ত্বক পরিচ্ছন্ন রাখতে
গরমের মাথার ত্বক খুব ঘামে। তাই বাইরে থেকে ফিরে চুল ছেড়ে ফ্যানের বাতাসে বসুন। স্ক্যাল্প বা মাথার ত্বকে কোনোভাবেই ঘাম জমতে দেবেন না। সপ্তাহে দু’তিন বার শ্যাম্পু করতেই হবে। শ্যাম্পু করার আগের দিন রাতে চুলের গোঁড়ায় নারকেল তেল ম্যাসাজ করে নিন। সকালে মাথার ত্বকে লেবুর রস ম্যাসাজ করে শ্যাম্পু করে নিন। এতে চুলকোনি থাকলেও কমে যাবে। এরপর কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।
শরীর ঠান্ডা তো ত্বক ঠান্ডা
গরমে পর্যাপ্ত পানি পান করুন। পানির পাশাপাশি লাচ্ছি, ডাবের পানি, পাতিলেবুর শরবত খেতে পারেন। ফল ও সবজির স্যালাদ, পানিবহুল সবজিও শরীর ঠান্ডা রাখে। চা বা কফি পানের অভ্যাস থাকলে এ সময়টায় তা কমিয়ে ফেলুন। রান্নায় তেল, মসলা ও ঝাল কম ব্যবহার করুন।
বৈশাখ মোটে শুরু হয়েছে; গরমে নাজেহাল অবস্থা। শুধু কি তাই, ত্বক এরই মধ্য়ে ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। অতিরিক্ত ঘামের কারণে শরীরে দুর্গন্ধ, র্যাশ, মাথায় ঘাম বসে যাওয়ার মতো সমস্যাগুলো কি আর পিছু ছাড়ে? তবে গরম যেন ত্বক ও চুলের তরতাজাভাব নষ্ট করতে না পারে তাই কিছু পদক্ষেপ তো নিতেই হবে।
গোসলের বিকল্প নেই
দিনে অন্তত দু’বার গোসল করুন। গোসলের পানিতে লেবু চাক চাক করে কেটে ভিজিয়ে রাখুন ২০ মিনিট, লেবু পাতার দিতে পারেন। চন্দনগুঁড়ো, গোলাপের পাপড়ি ইত্যাদিও গরমে ত্বককে সুরক্ষা দেয়। এগুলোও গোসলের পানিতে ছেড়ে দিতে পারেন। এসময় সাবানের পরিবর্তে ভালো কোনো শাওয়ার জেল ব্যবহার করুন। বারবার গোসলের কারণে ত্বক যাতে শুষ্ক না হয়ে ওঠে এজন্য সাবানটা আপাতত বাদ রাখুন। প্রতিবার গোসলের সময় ঘাড়, আন্ডারআর্ম, হাঁটুর ভাঁজ ভালোভাবে পরিষ্কার করুন। এসব জায়গায় ঘাম জমে বেশি। গোসলের পর শরীর ভালোভাবে মুছে ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করুন। গরমে রোল অন ডিওডোরেন্টের চেয়ে স্প্রে ডিওডোরেন্টই ভাল। এছাড়াও ব্যবহার করতে পারেন ট্যালকম পাউডার।
অতিরিক্ত ঘামের সমস্যা কমাতে
ঘামের সমস্যা সমাধানে নিয়মিত ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করতে হবে। অতিরিক্ত ঘামের কারণে আন্ডারআর্মে ময়লা জমে ও দাগ বসে যায়। এ সমস্যা সমাধানে আলু ও শাসার পেস্ট ব্যবহার করুন। এছাড়া মুলতানি মাটি, লেবুর রস, টক দই ও এলাচ বাটামিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে আন্ডারআর্মে লাগাতে পারেন। গোসলের পানিতে ব্যবহার করতে পারেন গোলাপজল।
ব্রণ ও র্যাশ দূর করতে
গরমে ত্বকে ব্রণ ও র্যাশ দেখা দেয়। এগুলোর ঘরোয়া সমাধান হিসেবে নিমপাতা বাটা ব্যবহার করতে পারেন ত্বকে। নিমের নির্যাসযুক্ত ফেসওয়াস ও শাওয়ার জেল ব্যবহার করুন। এছাড়া পানিতে নিমপাতা ফুটিয়ে সে পানি ঠান্ডা করে গোসল করলৈও উপকার মিলবে।
দিনের বেলায় ভালোভাবে ত্বক পরিষ্কার করে টোনার ব্যবহার করুন। এরপর ব্যবহার করুন সানস্ক্রিন ও ময়শ্চারাইজার। আর রাতে ত্বক ভালোভাবে পরিষ্কার করে ময়শ্চারাইজার লাগান। বাইরে থেকে এসে ঠান্ডা পানি দিয়ে হাত-মুখ ধুয়ে নিন, এতে ত্বক শীতল হবে। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ময়শ্চারাইজার ব্যবহারের চেষ্টা করুন। গরমে ত্বক তরতাজা থাকবে।
পরামর্শ দিয়েছেন- শারমিন কচি, রূপবিশেষজ্ঞ ও স্বত্বাধিকারী, বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ার
পায়ের সুরক্ষায়
গরমে চেষ্টা করতে হবে খোলামেলা স্যান্ডেল পরার। তবে পা ঢাকা জুতো পরতেই হলে, নিয়মিত পায়ের যত্নও নিতে হবে। কারণ এ ধরনের জুতো পরলে থাকলে পা ঘেমে যায়। পায়ের যত্নে কুসুম গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে ২০ মিনিট ফুটবাথ নিন। পানিতে পছন্দসই এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে নিতে পারেন। এতে করে পায়ে দুর্গন্ধের সমস্যা কমবে। এরপর তোয়ালে দিয়ে শুকনো করে পা মুছে নিয়ে ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করুন। এতে ঘাম কম হবে। পায়ের পাতায় নিয়মিত নিমের তেল ম্যাসাজ করলেও জীবাণু দূরে থাকবে।
মাথার ত্বক পরিচ্ছন্ন রাখতে
গরমের মাথার ত্বক খুব ঘামে। তাই বাইরে থেকে ফিরে চুল ছেড়ে ফ্যানের বাতাসে বসুন। স্ক্যাল্প বা মাথার ত্বকে কোনোভাবেই ঘাম জমতে দেবেন না। সপ্তাহে দু’তিন বার শ্যাম্পু করতেই হবে। শ্যাম্পু করার আগের দিন রাতে চুলের গোঁড়ায় নারকেল তেল ম্যাসাজ করে নিন। সকালে মাথার ত্বকে লেবুর রস ম্যাসাজ করে শ্যাম্পু করে নিন। এতে চুলকোনি থাকলেও কমে যাবে। এরপর কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।
শরীর ঠান্ডা তো ত্বক ঠান্ডা
গরমে পর্যাপ্ত পানি পান করুন। পানির পাশাপাশি লাচ্ছি, ডাবের পানি, পাতিলেবুর শরবত খেতে পারেন। ফল ও সবজির স্যালাদ, পানিবহুল সবজিও শরীর ঠান্ডা রাখে। চা বা কফি পানের অভ্যাস থাকলে এ সময়টায় তা কমিয়ে ফেলুন। রান্নায় তেল, মসলা ও ঝাল কম ব্যবহার করুন।
১৯৬০ সালের দিকে স্যাম পানাপুলোস এবং তাঁর ভাই ঐতিহ্যবাহী পিৎজায় এক নতুন উপাদান যোগ করার সিদ্ধান্ত নেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী পিৎজার উপাদানের সঙ্গে যুক্ত হলো প্যাকেটজাত আনারস। এর নাম রাখা হয় হাওয়াইয়ান পিৎজা। মাসখানেকের...
২ দিন আগেঅ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের জন্য নেপাল উপযুক্ত জায়গা। উঁচু পাহাড়ে ট্রেকিং থেকে শুরু করে প্যারাগ্লাইডিং কিংবা বাঞ্জি জাম্পিংয়ের মতো দুর্দান্ত সব কর্মকাণ্ডের জন্য এক নামে পরিচিত দেশটি। তবে এসব অ্যাকটিভিটি ছাড়াও সব ধরনের ভ্রমণপিয়াসির জন্য নেপালে কিছু না কিছু কর্মকাণ্ড রয়েছে।
২ দিন আগেপাহাড় বলতে বান্দরবানই আমাকে বেশি মুগ্ধ করে। এর নৈসর্গিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মুখে বলে কিংবা ছবিতে দেখিয়ে শেষ করা যাবে না।
২ দিন আগেপঞ্চাশ হাজার ফুলের বীজ থেকে তৈরি হয়েছে ৩৬০ বর্গমিটার দীর্ঘ একটি কার্পেট। এতে আরও যোগ হয়েছে ঐতিহ্যবাহী জ্যামিতিক নকশা ও মার্বেল পাথর। সেটি দেখতে ভিড় জমেছে পর্যটকের।
২ দিন আগে