আনিকা জীনাত, ঢাকা
খাওয়া-দাওয়া বাদে কোনো উৎসবের কথা ভাবা যায়! বিশেষ দিনে ভূরিভোজ না হলে আবার উৎসব কীসের? বড় দিনের উৎসবে প্রত্যেক দেশেই কম-বেশি খাওয়া-দাওয়া চলে। তবে ইতালি, ফ্রান্স, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন রকমের খাবার খাওয়া হয়।
ক্রিসমাস ফ্রাইড চিকেন, জাপান
ক্রিসমাসে জাপানিরা কেএফসি থেকে চিকেন ফ্রাই কিনে খায়। ১৯৭০ সালের পর থেকেই জাপানি খ্রিষ্টানদের খাবারের টেবিলে জায়গা করে নিচ্ছে ফাস্টফুড। সে সময় হলিডে পার্টি বাকেট অফারের জোর প্রচার চালায় মার্কিন ফাস্টফুড চেইন শপ কেনটাকি ফ্রাইড চিকেন (কেএফসি)। এখন ফ্রাইড চিকেনের বাকেটের সঙ্গে ক্রিসমাস কেকও পাওয়া যায়।ফিস্ট অব সেভেন ফিশেস, ইতালি
সাত রকমের মাছ দিয়ে ডিনার করে ইতালির পিৎজাপ্রেমীরা। এই সাত পদের মাছের মধ্যে থাকে অক্টোপাস, দুই ধরনের ঝিনুক, কার্প জাতীয় মাছ, স্কুইড, চিংড়ি, ইল (বাইম জাতীয়) মাছের ভাজি। এর সঙ্গে ডেজার্ট হিসেবে থাকে ইতালির ঐতিহ্যবাহী খাবার তিরামিসু। কোয়াচকি কুকিজ, পোল্যান্ড
ক্রিম চিজ বা শাওয়ার ক্রিম দিয়ে এই কুকি তৈরি করা হয়। ভেতরে মাঝখানে ফিলিং হিসেবে থাকে রাসবেরি বা অ্যাপ্রিকট জ্যাম। কুকি বানানোর পর ওপরে পাউডার সুগার ছিটিয়ে দেওয়া হয়। ফিলিং দেওয়া এ কুকি খেতে নাকি ভারী মজা। স্টলেন, জার্মানি
খাবারটি ক্রিস্টোলেন নামেও পরিচিত। এতে থাকে রাম, মার্জিপান (বাদাম দেওয়া মিষ্টি খাবার) ও বিভিন্ন জাতের শুকনো ফল। লম্বাটে এই রুটি দেখতে ফ্রুট কেকের মতো। ক্রিসমাস পুডিং, ইংল্যান্ড
দেখতে অনেকটা চকলেট কেকের মতো। একে প্লাম বা বড়ই পুডিংও বলা হয়। কিন্তু আদতে এর মধ্যে কোনো বড়ই থাকে না। ১৮ শতকে ভিক্টরিয়ান শাসনামলে আঙুরকে বড়ই বলা হতো। সেই থেকে খাবারটির নামের আগে প্লাম শব্দটি যুক্ত হয়। প্লাম পুডিংয়ে থাকে গুড়, ডিম, শুকনো ফল ও গরুর চর্বি। রোস্টেড ল্যাম্ব অ্যান্ড বাকলাভা, গ্রিস
গ্রিসে ক্রিসমাস ডিনারের মেন্যুতে রোস্ট করা ভেড়ার মাংস পাবেনই পাবেন। ডিনার টেবিলে শূকরের মাংসও থাকে। মূল খাবারের পর ডেজার্ট হিসেবে থাকে ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন বাকলাভা। এটি তৈরিতে ব্যবহার হয় ফিলো পেস্ট্রি ও মধুতে ভেজানো বাদাম। পরিবেশনের সময় ওপরে পেস্তা বাদামের গুঁড়া ছিটানো হয়।বুশ দু নুয়েল ওর ইউল লগ, ফ্রান্স
এককালে ক্রিসমাসের আগের রাতে গাছের গুঁড়ির ওপরে সামান্য ওয়াইন ছিটিয়ে পোড়ানো হতো। এই কেক দেখতেও সেই গাছের গুঁড়ির মতো। কেকটি বানানো হয় স্পঞ্জকেক, চকলেট বাটারক্রিম ও পাউডার সুগার দিয়ে।
খাওয়া-দাওয়া বাদে কোনো উৎসবের কথা ভাবা যায়! বিশেষ দিনে ভূরিভোজ না হলে আবার উৎসব কীসের? বড় দিনের উৎসবে প্রত্যেক দেশেই কম-বেশি খাওয়া-দাওয়া চলে। তবে ইতালি, ফ্রান্স, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন রকমের খাবার খাওয়া হয়।
ক্রিসমাস ফ্রাইড চিকেন, জাপান
ক্রিসমাসে জাপানিরা কেএফসি থেকে চিকেন ফ্রাই কিনে খায়। ১৯৭০ সালের পর থেকেই জাপানি খ্রিষ্টানদের খাবারের টেবিলে জায়গা করে নিচ্ছে ফাস্টফুড। সে সময় হলিডে পার্টি বাকেট অফারের জোর প্রচার চালায় মার্কিন ফাস্টফুড চেইন শপ কেনটাকি ফ্রাইড চিকেন (কেএফসি)। এখন ফ্রাইড চিকেনের বাকেটের সঙ্গে ক্রিসমাস কেকও পাওয়া যায়।ফিস্ট অব সেভেন ফিশেস, ইতালি
সাত রকমের মাছ দিয়ে ডিনার করে ইতালির পিৎজাপ্রেমীরা। এই সাত পদের মাছের মধ্যে থাকে অক্টোপাস, দুই ধরনের ঝিনুক, কার্প জাতীয় মাছ, স্কুইড, চিংড়ি, ইল (বাইম জাতীয়) মাছের ভাজি। এর সঙ্গে ডেজার্ট হিসেবে থাকে ইতালির ঐতিহ্যবাহী খাবার তিরামিসু। কোয়াচকি কুকিজ, পোল্যান্ড
ক্রিম চিজ বা শাওয়ার ক্রিম দিয়ে এই কুকি তৈরি করা হয়। ভেতরে মাঝখানে ফিলিং হিসেবে থাকে রাসবেরি বা অ্যাপ্রিকট জ্যাম। কুকি বানানোর পর ওপরে পাউডার সুগার ছিটিয়ে দেওয়া হয়। ফিলিং দেওয়া এ কুকি খেতে নাকি ভারী মজা। স্টলেন, জার্মানি
খাবারটি ক্রিস্টোলেন নামেও পরিচিত। এতে থাকে রাম, মার্জিপান (বাদাম দেওয়া মিষ্টি খাবার) ও বিভিন্ন জাতের শুকনো ফল। লম্বাটে এই রুটি দেখতে ফ্রুট কেকের মতো। ক্রিসমাস পুডিং, ইংল্যান্ড
দেখতে অনেকটা চকলেট কেকের মতো। একে প্লাম বা বড়ই পুডিংও বলা হয়। কিন্তু আদতে এর মধ্যে কোনো বড়ই থাকে না। ১৮ শতকে ভিক্টরিয়ান শাসনামলে আঙুরকে বড়ই বলা হতো। সেই থেকে খাবারটির নামের আগে প্লাম শব্দটি যুক্ত হয়। প্লাম পুডিংয়ে থাকে গুড়, ডিম, শুকনো ফল ও গরুর চর্বি। রোস্টেড ল্যাম্ব অ্যান্ড বাকলাভা, গ্রিস
গ্রিসে ক্রিসমাস ডিনারের মেন্যুতে রোস্ট করা ভেড়ার মাংস পাবেনই পাবেন। ডিনার টেবিলে শূকরের মাংসও থাকে। মূল খাবারের পর ডেজার্ট হিসেবে থাকে ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন বাকলাভা। এটি তৈরিতে ব্যবহার হয় ফিলো পেস্ট্রি ও মধুতে ভেজানো বাদাম। পরিবেশনের সময় ওপরে পেস্তা বাদামের গুঁড়া ছিটানো হয়।বুশ দু নুয়েল ওর ইউল লগ, ফ্রান্স
এককালে ক্রিসমাসের আগের রাতে গাছের গুঁড়ির ওপরে সামান্য ওয়াইন ছিটিয়ে পোড়ানো হতো। এই কেক দেখতেও সেই গাছের গুঁড়ির মতো। কেকটি বানানো হয় স্পঞ্জকেক, চকলেট বাটারক্রিম ও পাউডার সুগার দিয়ে।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
৪ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
৪ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
৪ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
৪ দিন আগে