ফারিয়া রহমান খান
এবারের মেট গালার সবুজ ও সাদা কার্পেটে উপস্থিত ছিলেন আমেরিকান অভিনেত্রী ও গায়িকা জেন্ডায়া। নীল ও বটলগ্রিন রঙের ওয়ান শোল্ডার গাউনে কার্ভ হয়ে দাঁড়িয়ে সবার কেড়েছেন এই তারকা। চেহারায় জাদুকরী লুক আনতে গাঢ় শেডগুলোতেই ভরসা করেছিলেন, তা তো বোঝাই যাচ্ছে।২০১৩ সাল থেকেই চমৎকার সব লুকে মেট গালায় ধরা দেন কিম কার্দাশিয়ান। এবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি। এবার তাঁর পরনে ছিল জন গ্যালিয়ানোর সিলভার মেইসন মার্জিয়েলা গাউন। ফ্যাকাশে ধূসর রঙের করসেট টপের সঙ্গে ধূসর রঙের ফুলের নকশা করা গাউনে ইতিমধ্যে নেট দুনিয়ায় বেশ সাড়া ফেলেছেন তিনি।
ফ্যাশনের সবচেয়ে বড় রাতের জন্য ভারতীয় ফ্যাশন ডিজাইনার সব্যসাচী মুখার্জির হাতে তৈরি এমব্রয়ডারি করা শাড়ি বেছে নিয়েছিলেন আলিয়া। যার আঁচল ২৩ ফুট লম্বা। মেট গালায় এটা ছিল আলিয়া ভাটের দ্বিতীয় উপস্থিতি। ২০২৩ সালে মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্টের আইকনিক সিঁড়িতে প্রথম পা রাখেন। তবে এই প্রথমবার এলেন তিনি শাড়িতে।
এবারের মেট থিমের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতেই যেন কেন্ডেল জেনার উপস্থিত হয়েছিলেন। তাঁর পরিহিত পোশাকটি ১৯৯৯ সালে গিভেঙ্কির নকশা করা প্রথমবারের মতো কেউ গায়ে তুলেছেন। এর আগে পোশাকটি শুধু ম্যানিকুইনেই পরানো হয়েছিল।
কাইলি জেনার ফ্যাকাশে গোলাপি অফ শোল্ডার পোশাকে চমৎকার ফ্যাশনেবল লুকে মেট-এ হাজির হয়েছিলেন। ন্য়ুড মেকআপ আর হাইহিলে সম্পন্ন হয়েছিল তাঁর পুরো সাজ।
এবারে একটি সাদা অফ শোল্ডার করসেট পোশাকে হাজির হন জিজি হাদিদ। কালো ট্রিম করা সাদা পোশাকে থ্রিডি হলুদ গোলাপ ফুলের পোশাকটিতে তাঁকে বার্বি পুতুলের মতোই লাগছিল।
আরিয়ানা গ্রান্ডে একটি স্ট্র্যাপলেস ফ্লোর টাচ গাউনে হাজির হয়েছিলেন। মুক্তার তৈরি করসেট ও ঘন কুঁচি দেওয়া সাদা গাউনে তাঁকে অপূর্ব লাগছিল।
মেঝে পর্যন্ত লুটিয়ে থাকা সোনালি ফুলের কারুকার্য করা গাউনে অসাধারণ লুকে উপস্থিত হয়েছিলেন স্টাইল আইকন জেনিফার লোপেজ।
ডুয়া লিপা সবার নজর কেড়েছেন মার্ক জেকব অনুপ্রাণিত লেস ও পালকের তৈরি একটি পোশাকে।
পামেলা অ্যান্ডারসনের প্রভাব যে চিরন্তন, তা তিনি আরও একবার প্রমাণ করেন এবারের মেট গালায়। ন্যুড রঙের ঘের সমৃদ্ধ গাউন, মাথায় পালকের ব্যান্ড ও হীরার অলংকারে তিনি সবার মনে জায়গা করে নিয়েছেন।
সূত্র ও ছবি: ভোগ, টাইম ম্যাগাজিন ও অন্যান্য
এবারের মেট গালার সবুজ ও সাদা কার্পেটে উপস্থিত ছিলেন আমেরিকান অভিনেত্রী ও গায়িকা জেন্ডায়া। নীল ও বটলগ্রিন রঙের ওয়ান শোল্ডার গাউনে কার্ভ হয়ে দাঁড়িয়ে সবার কেড়েছেন এই তারকা। চেহারায় জাদুকরী লুক আনতে গাঢ় শেডগুলোতেই ভরসা করেছিলেন, তা তো বোঝাই যাচ্ছে।২০১৩ সাল থেকেই চমৎকার সব লুকে মেট গালায় ধরা দেন কিম কার্দাশিয়ান। এবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি। এবার তাঁর পরনে ছিল জন গ্যালিয়ানোর সিলভার মেইসন মার্জিয়েলা গাউন। ফ্যাকাশে ধূসর রঙের করসেট টপের সঙ্গে ধূসর রঙের ফুলের নকশা করা গাউনে ইতিমধ্যে নেট দুনিয়ায় বেশ সাড়া ফেলেছেন তিনি।
ফ্যাশনের সবচেয়ে বড় রাতের জন্য ভারতীয় ফ্যাশন ডিজাইনার সব্যসাচী মুখার্জির হাতে তৈরি এমব্রয়ডারি করা শাড়ি বেছে নিয়েছিলেন আলিয়া। যার আঁচল ২৩ ফুট লম্বা। মেট গালায় এটা ছিল আলিয়া ভাটের দ্বিতীয় উপস্থিতি। ২০২৩ সালে মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্টের আইকনিক সিঁড়িতে প্রথম পা রাখেন। তবে এই প্রথমবার এলেন তিনি শাড়িতে।
এবারের মেট থিমের সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতেই যেন কেন্ডেল জেনার উপস্থিত হয়েছিলেন। তাঁর পরিহিত পোশাকটি ১৯৯৯ সালে গিভেঙ্কির নকশা করা প্রথমবারের মতো কেউ গায়ে তুলেছেন। এর আগে পোশাকটি শুধু ম্যানিকুইনেই পরানো হয়েছিল।
কাইলি জেনার ফ্যাকাশে গোলাপি অফ শোল্ডার পোশাকে চমৎকার ফ্যাশনেবল লুকে মেট-এ হাজির হয়েছিলেন। ন্য়ুড মেকআপ আর হাইহিলে সম্পন্ন হয়েছিল তাঁর পুরো সাজ।
এবারে একটি সাদা অফ শোল্ডার করসেট পোশাকে হাজির হন জিজি হাদিদ। কালো ট্রিম করা সাদা পোশাকে থ্রিডি হলুদ গোলাপ ফুলের পোশাকটিতে তাঁকে বার্বি পুতুলের মতোই লাগছিল।
আরিয়ানা গ্রান্ডে একটি স্ট্র্যাপলেস ফ্লোর টাচ গাউনে হাজির হয়েছিলেন। মুক্তার তৈরি করসেট ও ঘন কুঁচি দেওয়া সাদা গাউনে তাঁকে অপূর্ব লাগছিল।
মেঝে পর্যন্ত লুটিয়ে থাকা সোনালি ফুলের কারুকার্য করা গাউনে অসাধারণ লুকে উপস্থিত হয়েছিলেন স্টাইল আইকন জেনিফার লোপেজ।
ডুয়া লিপা সবার নজর কেড়েছেন মার্ক জেকব অনুপ্রাণিত লেস ও পালকের তৈরি একটি পোশাকে।
পামেলা অ্যান্ডারসনের প্রভাব যে চিরন্তন, তা তিনি আরও একবার প্রমাণ করেন এবারের মেট গালায়। ন্যুড রঙের ঘের সমৃদ্ধ গাউন, মাথায় পালকের ব্যান্ড ও হীরার অলংকারে তিনি সবার মনে জায়গা করে নিয়েছেন।
সূত্র ও ছবি: ভোগ, টাইম ম্যাগাজিন ও অন্যান্য
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে