বিভাবরী রায়
অফিসে কেমন পোশাক পরবেন, তা নির্ভর করে মূলত কর্মপরিবেশ ও ঋতুর ওপর। রোজ অফিসে মিটিং ও প্রফেশনাল ইন্টারভিউয়ে উপস্থিত থাকার সময় যেন আরামটাও থাকে, সেদিকে লক্ষ রাখা জরুরি। এখন চলছে বর্ষাকাল। এ সময় এমন পোশাক নির্বাচন করা উচিত, যাতে ঝড়-বৃষ্টিতে বিপাকে পড়তে না হয়। আবার পোশাকটি যেন নিজের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করে, রুচিসম্মত এবং অফিসের পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে যায়।
ক্যাজুয়াল নাকি ফরমাল
পোশাক ক্যাজুয়াল নাকি ফরমাল—কোনটির যুক্ততা আপনার কর্মস্থল ও ব্যক্তিত্বের সঙ্গে বেশি, সেটা বুঝে পোশাক নির্বাচন করতে হবে। করপোরেট হাউসগুলোয় ফরমাল বেশভূষাই মূলত প্রতিদিনের পরিধেয় হিসেবে বিবেচ্য। সে ক্ষেত্রে শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, স্যুট ইত্যাদি প্রেজেন্টেশন বা ক্লায়েন্টের সঙ্গে মিটিংয়ের দিনগুলোয় পরা হয়। সপ্তাহে এক দিন অবশ্য ক্যাজুয়াল ঘরানার পোশাক পরা যেতে পারে। সেদিন ফ্লেয়ার্ড স্কার্ট, ফতুয়া জিনস, সিঙ্গেল কামিজ ইত্যাদি ও হতে পারে। যেহেতু বর্ষা মৌসুম, তাই এমন কাপড় নির্বাচন করতে হবে, যাতে ভিজে গেলেও সহজে শুকিয়ে যায়।
সবার আগে আরাম
অফিসে পরিধেয় পোশাক আরামদায়ক হতে হবে। এতে সারা দিন কাজ করা কিংবা চলাফেরায় সমস্যা হবে না। এ ক্ষেত্রে আঁটসাঁটের চেয়ে একটু ঢিলেঢালা পোশাক নির্বাচন করা ভালো। কর্মক্ষেত্রে যাঁরা সালোয়ার-কামিজ ও শাড়িতে বেশি অভ্যস্ত, তাঁরা হালকা রঙের সুতি, তাঁত, পাতলা কাজের সিল্ক বা জর্জেট কাপড় বেছে নিতে পারেন।
ইন্টারভিউয়ে ফিটফাট
চাকরির ইন্টারভিউয়ে যাওয়ার আগে পোশাক নির্বাচন করার ক্ষেত্রে বিশেষ নজর দিতে হবে। মনে রাখতে হবে, পরিচ্ছন্ন, পরিপাটি ও স্মার্ট লুক ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। সে ক্ষেত্রে এমন পোশাক নির্বাচন করুন, যা আপনার ব্যক্তিত্ব ফুটিয়ে তুলবে। এ জন্য সাদা ও নেভি ব্লু রং বেছে নিতে পারেন। পেনসিলের বদলে ফ্ল্যাট হিল মানানসই হবে। পাশাপাশি অনুষঙ্গের দিকেও নজর দিতে হবে। হালকা জুয়েলারি ও মাঝারি আকারের ব্যাগ নির্বাচন করতে পারেন।
ওয়েস্টার্ন পোশাকের বেলায়
প্যান্ট: সোজা কাট, বুট কাট বা সিগারেট স্টাইল ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের বিজনেস প্যান্ট রয়েছে। চেহারার সঙ্গে মিলিয়ে নির্বাচন করতে হবে নিজের প্যান্টের ধরন। লক্ষ রাখতে হবে, প্যান্টের দৈর্ঘ্য যেন ঠিক থাকে। বেশি লম্বা হলে গোড়ালিতে ভাঁজ না করে কেটে সেলাই করে নিন। রঙের ক্ষেত্রে কালো, নেভি ব্লু ও ধূসর রং বেছে নিন।
শার্ট: অফিসের সব উপলক্ষের জন্য বিভিন্ন ধরনের কাপড়ে তৈরি কালো ও সাদা শার্ট বাছাই করা যেতে পারে। তবে সচেতন থাকতে হবে কাটিং ও ডিজাইনের বিষয়ে। খেয়াল রাখতে হবে বিজনেস শার্ট যেন খুব বেশি আঁটসাঁট না হয় এবং সঠিক দৈর্ঘ্যের হয়। সাধারণত ফুল স্লিভের শার্ট কর্মস্থলের জন্য উপযোগী।
স্যুট: করপোরেট অফিসের পোশাক হিসেবে ফরমাল স্কার্ট বা প্যান্টের বিজনেস স্যুট ভীষণ জুতসই। স্যুট পছন্দ করার সময় নিরপেক্ষ রং ও প্লেইন ফ্যাব্রিকসের কথা বিবেচনায় রাখুন। মেলবন্ধনে রাখুন বিজনেস শার্ট ও কোচ শু।
অফিসের পর অনুষ্ঠান থাকলে
অফিসের পর যদি কোনো অনুষ্ঠান থাকে, সে ক্ষেত্রে শাড়ি বেছে নেওয়া যেতে পারে। শাড়ির বাইরে অনুষ্ঠানের মেজাজের কথা বিবেচনায় রেখে সালোয়ার-কামিজ, কুর্তি, সিঙ্গেল কামিজ, শার্ট ইত্যাদি পোশাক বেছে নিতে পারেন। এগুলোয় ফরমাল কাট রয়েছে, আবার পার্টির জন্যও উপযোগী। তবে বৃষ্টিতে ভিজলে যেন দ্রুত শুকিয়ে যায়, সে জন্য এসব পোশাক হওয়া চাই জর্জেট, শিফন, সিল্ক, সাটিন, পাতলা সুতি কাপড়ে তৈরি।
অফিসে কেমন পোশাক পরবেন, তা নির্ভর করে মূলত কর্মপরিবেশ ও ঋতুর ওপর। রোজ অফিসে মিটিং ও প্রফেশনাল ইন্টারভিউয়ে উপস্থিত থাকার সময় যেন আরামটাও থাকে, সেদিকে লক্ষ রাখা জরুরি। এখন চলছে বর্ষাকাল। এ সময় এমন পোশাক নির্বাচন করা উচিত, যাতে ঝড়-বৃষ্টিতে বিপাকে পড়তে না হয়। আবার পোশাকটি যেন নিজের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করে, রুচিসম্মত এবং অফিসের পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে যায়।
ক্যাজুয়াল নাকি ফরমাল
পোশাক ক্যাজুয়াল নাকি ফরমাল—কোনটির যুক্ততা আপনার কর্মস্থল ও ব্যক্তিত্বের সঙ্গে বেশি, সেটা বুঝে পোশাক নির্বাচন করতে হবে। করপোরেট হাউসগুলোয় ফরমাল বেশভূষাই মূলত প্রতিদিনের পরিধেয় হিসেবে বিবেচ্য। সে ক্ষেত্রে শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, স্যুট ইত্যাদি প্রেজেন্টেশন বা ক্লায়েন্টের সঙ্গে মিটিংয়ের দিনগুলোয় পরা হয়। সপ্তাহে এক দিন অবশ্য ক্যাজুয়াল ঘরানার পোশাক পরা যেতে পারে। সেদিন ফ্লেয়ার্ড স্কার্ট, ফতুয়া জিনস, সিঙ্গেল কামিজ ইত্যাদি ও হতে পারে। যেহেতু বর্ষা মৌসুম, তাই এমন কাপড় নির্বাচন করতে হবে, যাতে ভিজে গেলেও সহজে শুকিয়ে যায়।
সবার আগে আরাম
অফিসে পরিধেয় পোশাক আরামদায়ক হতে হবে। এতে সারা দিন কাজ করা কিংবা চলাফেরায় সমস্যা হবে না। এ ক্ষেত্রে আঁটসাঁটের চেয়ে একটু ঢিলেঢালা পোশাক নির্বাচন করা ভালো। কর্মক্ষেত্রে যাঁরা সালোয়ার-কামিজ ও শাড়িতে বেশি অভ্যস্ত, তাঁরা হালকা রঙের সুতি, তাঁত, পাতলা কাজের সিল্ক বা জর্জেট কাপড় বেছে নিতে পারেন।
ইন্টারভিউয়ে ফিটফাট
চাকরির ইন্টারভিউয়ে যাওয়ার আগে পোশাক নির্বাচন করার ক্ষেত্রে বিশেষ নজর দিতে হবে। মনে রাখতে হবে, পরিচ্ছন্ন, পরিপাটি ও স্মার্ট লুক ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। সে ক্ষেত্রে এমন পোশাক নির্বাচন করুন, যা আপনার ব্যক্তিত্ব ফুটিয়ে তুলবে। এ জন্য সাদা ও নেভি ব্লু রং বেছে নিতে পারেন। পেনসিলের বদলে ফ্ল্যাট হিল মানানসই হবে। পাশাপাশি অনুষঙ্গের দিকেও নজর দিতে হবে। হালকা জুয়েলারি ও মাঝারি আকারের ব্যাগ নির্বাচন করতে পারেন।
ওয়েস্টার্ন পোশাকের বেলায়
প্যান্ট: সোজা কাট, বুট কাট বা সিগারেট স্টাইল ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের বিজনেস প্যান্ট রয়েছে। চেহারার সঙ্গে মিলিয়ে নির্বাচন করতে হবে নিজের প্যান্টের ধরন। লক্ষ রাখতে হবে, প্যান্টের দৈর্ঘ্য যেন ঠিক থাকে। বেশি লম্বা হলে গোড়ালিতে ভাঁজ না করে কেটে সেলাই করে নিন। রঙের ক্ষেত্রে কালো, নেভি ব্লু ও ধূসর রং বেছে নিন।
শার্ট: অফিসের সব উপলক্ষের জন্য বিভিন্ন ধরনের কাপড়ে তৈরি কালো ও সাদা শার্ট বাছাই করা যেতে পারে। তবে সচেতন থাকতে হবে কাটিং ও ডিজাইনের বিষয়ে। খেয়াল রাখতে হবে বিজনেস শার্ট যেন খুব বেশি আঁটসাঁট না হয় এবং সঠিক দৈর্ঘ্যের হয়। সাধারণত ফুল স্লিভের শার্ট কর্মস্থলের জন্য উপযোগী।
স্যুট: করপোরেট অফিসের পোশাক হিসেবে ফরমাল স্কার্ট বা প্যান্টের বিজনেস স্যুট ভীষণ জুতসই। স্যুট পছন্দ করার সময় নিরপেক্ষ রং ও প্লেইন ফ্যাব্রিকসের কথা বিবেচনায় রাখুন। মেলবন্ধনে রাখুন বিজনেস শার্ট ও কোচ শু।
অফিসের পর অনুষ্ঠান থাকলে
অফিসের পর যদি কোনো অনুষ্ঠান থাকে, সে ক্ষেত্রে শাড়ি বেছে নেওয়া যেতে পারে। শাড়ির বাইরে অনুষ্ঠানের মেজাজের কথা বিবেচনায় রেখে সালোয়ার-কামিজ, কুর্তি, সিঙ্গেল কামিজ, শার্ট ইত্যাদি পোশাক বেছে নিতে পারেন। এগুলোয় ফরমাল কাট রয়েছে, আবার পার্টির জন্যও উপযোগী। তবে বৃষ্টিতে ভিজলে যেন দ্রুত শুকিয়ে যায়, সে জন্য এসব পোশাক হওয়া চাই জর্জেট, শিফন, সিল্ক, সাটিন, পাতলা সুতি কাপড়ে তৈরি।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
৭ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলে মিষ্টিজাতীয় প্রাচীন খাবারগুলোর মধ্যে সন্দেশের নাম আছে একেবারে প্রথম দিকে। সব মিষ্টির কিছু না কিছু বদল হলেও, এর বদল হয়েছে খুবই কম। যশোরের নলেন গুড়ের সন্দেশ, মানিকগঞ্জ বা নাগরপুরের প্যারা সন্দেশ, পাবনার মাছের পেটি সন্দেশ ইত্যাদি কে না খেতে পছন্দ করে!
৮ ঘণ্টা আগেজীবনানন্দ দাশের কবিতায় ঘুরেফিরে এসেছে দারুচিনি দ্বীপের কথা, তার রহস্যময় শ্যামলিমার কথা, সেই সবুজের গহিনে দিকহারা নাবিকের আশ্রয়-আকাঙ্ক্ষার কথা। এই দারুচিনি দ্বীপ কি আসলে কোনো সমুদ্রঘেরা ভূখণ্ড, নাকি বনলতা সেন নিজেই, তা নিয়ে কবিরা বিতর্ক করুক। আমরা বরং এই দ্বীপের তত্ত্বতালাশ করি।
৮ ঘণ্টা আগে‘প্রসেসেস’-এ প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ভাতের মাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি হজমযোগ্য স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে কাজ করে। এমনকি এটি ওজন কমাতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে