ক্যাম্পাস ডেস্ক
বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনের ইতিহাসে বিশেষ দিন হয়ে থাকবে ৭ ও ১২ এপ্রিল। গাজার ওপর ইসরায়েলি আক্রমণের প্রতিবাদে এই দুদিন দেশের শিক্ষার্থীরা আরও বেশি সোচ্চার হয়ে উঠেছে। ৭ এপ্রিল ‘দ্য ওয়ার্ল্ড স্টপস ফর গাজা’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে হাজার হাজার শিক্ষার্থী ক্যাম্পাস, রাজপথ ও শহরের বিভিন্ন প্রান্তে নেমে আসে। তাদের কণ্ঠে ছিল একটাই দাবি, ‘স্টপ জেনোসাইড ইন গাজা!’ এই কর্মসূচি ছিল শুধু গাজার প্রতি সংহতি নয়, বরং মানবতার পক্ষে দাঁড়ানোর এক দৃঢ় বার্তা। গতকালের (১২ এপ্রিল) ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতেও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে পরিণত হয় এক বিশাল জনসমাবেশ; যা বিশ্বজুড়ে ফিলিস্তিনের প্রতি মানুষের সংহতির প্রতিধ্বনি হয়ে ওঠে। বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম প্রমাণ করেছে, অন্যায় ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে তাদের কণ্ঠ কখনোই নীরব থাকে না।
৭ এপ্রিল ২০২৫
‘দ্য ওয়ার্ল্ড স্টপস ফর গাজা’
গাজায় যখন একের পর এক বোমা ফেলা হচ্ছে, ঠিক তখনই ঢাকার রাস্তায়, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কণ্ঠে ধ্বনিত হয়—‘স্টপ জেনোসাইড ইন গাজা!’ গত সোমবার (৭ এপ্রিল) বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গন যেন এক অন্য রকম জাগরণে অংশ নেয়।
বিশ্বজুড়ে আয়োজিত ‘দ্য ওয়ার্ল্ড স্টপস ফর গাজা’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থী ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে রাস্তায় নামে। তাদের হাতে ব্যানার, মুখে প্রতিবাদের ভাষা—সব মিলিয়ে যেন বাংলাদেশের তারুণ্যের এক বলিষ্ঠ বার্তা: আমরা নীরব নই।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার, বুয়েটের প্রধান গেট, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস, এমনকি দেশের প্রান্তিক অঞ্চল নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়—সব জায়গায় ছিল একই সুর। ‘ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন’, ‘স্টপ বোম্বিং গাজা’, ‘চিলড্রেন ডাই, ক্যান ইউ হিয়ার?’—এসব স্লোগান ও প্ল্যাকার্ড যেন গাজা থেকে ভেসে আসা কান্নার জবাব হয়ে উঠেছে।
বুয়েট উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবু বোরহান মোহাম্মদ বদরুজ্জামান বলেন, ‘একটি সম্পূর্ণ জনগোষ্ঠীকে বোমাবর্ষণ, অনাহারে রাখা এবং নিশ্চিহ্ন করার সময় আমরা নীরব থাকতে পারি না। এর প্রতিবাদ করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।’ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও কর্মসূচির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে ক্লাস বন্ধ রাখে।
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীরা ট্রাম্প ও নেতানিয়াহুর কুশপুত্তলিকা দাহ করেন। এ সময় এক ছাত্রী বলেন, ‘যে দেশে শিশুদের হত্যা করা হয়, সেখানে আমরা শুধু মানবাধিকার খুঁজি না, আমরা বিচার চাই।’
নোবিপ্রবির উপাচার্য ড. মুহাম্মদ ইসমাইল বলেন, ‘একজন মা তাঁর শিশুকে বাঁচাতে পারেন না, এই দৃশ্য দেখে কীভাবে আমরা মানুষ হিসেবে চুপ থাকতে পারি?’ সেখানে তিনি গাজায় নিহতদের শহীদ হিসেবে কবুল করার প্রার্থনাও করেন।
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশের মিছিলে প্রায় সাত হাজার শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ ছিল। পুরো শহর যেন ফিলিস্তিনের জন্য হৃদয়ে রক্তক্ষরণ অনুভব করছিল। মিছিলে অংশ নেওয়া এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘এটা শুধু ফিলিস্তিনের লড়াই নয়, এটা মানবতার পক্ষে দাঁড়ানোর লড়াই।’
এদিকে গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ঘোষণা দেন, মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে তাঁরা প্রতিরোধ গড়ে তুলবেন। স্লোগান ছিল স্পষ্ট, ‘ফ্রম দ্য রিভার টু দ্য সি, প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি।’
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব হেলথ সায়েন্সেসের শিক্ষার্থীরা ‘চিলড্রেন ডাই, ক্যান ইউ হিয়ার’ স্লোগান নিয়ে রাস্তায় নামেন, যেখানে শিক্ষকেরা বলেন, ‘আজ যদি আমরা চুপ থাকি, ইতিহাস আমাদের ক্ষমা করবে না।’
এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে উত্তোলন করা হয় ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা। উপাচার্য অধ্যাপক শাহজাহান খান বলেন, ‘এই কর্মসূচি শুধু পতাকা উত্তোলন নয়, এটি এক মানবিক অবস্থান, একটি ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোর সাহসী বার্তা।’
এই প্রতিবাদ শুধু ক্ষোভ নয়, এটি ছিল এক গভীর সহানুভূতি এবং বিশ্ববিবেককে নাড়া দেওয়ার প্রচেষ্টা। ফিলিস্তিনের প্রতি বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের এই সংহতি প্রমাণ করে।
১২ এপ্রিল
মার্চ ফর গাজা
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’ আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঢাকার ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গতকাল লাখ লাখ মানুষের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা জড়ো হন। এতে বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ৭০ ফুট দীর্ঘ ফিলিস্তিনের পতাকা নিয়ে মিছিল করে সমাবেশে যোগ দেন। ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরাও অংশগ্রহণ করেন। হলপাড়া থেকে শুরু হওয়া মিছিলটি রাজধানীর নিউমার্কেট, নীলক্ষেত হয়ে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গিয়ে গণজমায়েতে মিলিত হয়।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, স্টেট ইউনিভার্সিটি, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি, ইমপেরিয়াল ইউনিভার্সিটিসহ বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আফতাবনগর থেকে মিছিল নিয়ে আসেন। সবার হাতে ছিল ফিলিস্তিন ও বাংলাদেশের পতাকা, মুখে ছিল প্রতিবাদী স্লোগান।
সহযোগীতায়: ফুয়াদ, পিংকি, এলিন, মম, রাদিয়া।
বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনের ইতিহাসে বিশেষ দিন হয়ে থাকবে ৭ ও ১২ এপ্রিল। গাজার ওপর ইসরায়েলি আক্রমণের প্রতিবাদে এই দুদিন দেশের শিক্ষার্থীরা আরও বেশি সোচ্চার হয়ে উঠেছে। ৭ এপ্রিল ‘দ্য ওয়ার্ল্ড স্টপস ফর গাজা’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে হাজার হাজার শিক্ষার্থী ক্যাম্পাস, রাজপথ ও শহরের বিভিন্ন প্রান্তে নেমে আসে। তাদের কণ্ঠে ছিল একটাই দাবি, ‘স্টপ জেনোসাইড ইন গাজা!’ এই কর্মসূচি ছিল শুধু গাজার প্রতি সংহতি নয়, বরং মানবতার পক্ষে দাঁড়ানোর এক দৃঢ় বার্তা। গতকালের (১২ এপ্রিল) ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতেও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে পরিণত হয় এক বিশাল জনসমাবেশ; যা বিশ্বজুড়ে ফিলিস্তিনের প্রতি মানুষের সংহতির প্রতিধ্বনি হয়ে ওঠে। বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম প্রমাণ করেছে, অন্যায় ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে তাদের কণ্ঠ কখনোই নীরব থাকে না।
৭ এপ্রিল ২০২৫
‘দ্য ওয়ার্ল্ড স্টপস ফর গাজা’
গাজায় যখন একের পর এক বোমা ফেলা হচ্ছে, ঠিক তখনই ঢাকার রাস্তায়, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কণ্ঠে ধ্বনিত হয়—‘স্টপ জেনোসাইড ইন গাজা!’ গত সোমবার (৭ এপ্রিল) বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গন যেন এক অন্য রকম জাগরণে অংশ নেয়।
বিশ্বজুড়ে আয়োজিত ‘দ্য ওয়ার্ল্ড স্টপস ফর গাজা’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে বাংলাদেশের হাজারো শিক্ষার্থী ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে রাস্তায় নামে। তাদের হাতে ব্যানার, মুখে প্রতিবাদের ভাষা—সব মিলিয়ে যেন বাংলাদেশের তারুণ্যের এক বলিষ্ঠ বার্তা: আমরা নীরব নই।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার, বুয়েটের প্রধান গেট, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস, এমনকি দেশের প্রান্তিক অঞ্চল নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়—সব জায়গায় ছিল একই সুর। ‘ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন’, ‘স্টপ বোম্বিং গাজা’, ‘চিলড্রেন ডাই, ক্যান ইউ হিয়ার?’—এসব স্লোগান ও প্ল্যাকার্ড যেন গাজা থেকে ভেসে আসা কান্নার জবাব হয়ে উঠেছে।
বুয়েট উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবু বোরহান মোহাম্মদ বদরুজ্জামান বলেন, ‘একটি সম্পূর্ণ জনগোষ্ঠীকে বোমাবর্ষণ, অনাহারে রাখা এবং নিশ্চিহ্ন করার সময় আমরা নীরব থাকতে পারি না। এর প্রতিবাদ করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।’ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও কর্মসূচির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে ক্লাস বন্ধ রাখে।
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীরা ট্রাম্প ও নেতানিয়াহুর কুশপুত্তলিকা দাহ করেন। এ সময় এক ছাত্রী বলেন, ‘যে দেশে শিশুদের হত্যা করা হয়, সেখানে আমরা শুধু মানবাধিকার খুঁজি না, আমরা বিচার চাই।’
নোবিপ্রবির উপাচার্য ড. মুহাম্মদ ইসমাইল বলেন, ‘একজন মা তাঁর শিশুকে বাঁচাতে পারেন না, এই দৃশ্য দেখে কীভাবে আমরা মানুষ হিসেবে চুপ থাকতে পারি?’ সেখানে তিনি গাজায় নিহতদের শহীদ হিসেবে কবুল করার প্রার্থনাও করেন।
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশের মিছিলে প্রায় সাত হাজার শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ ছিল। পুরো শহর যেন ফিলিস্তিনের জন্য হৃদয়ে রক্তক্ষরণ অনুভব করছিল। মিছিলে অংশ নেওয়া এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘এটা শুধু ফিলিস্তিনের লড়াই নয়, এটা মানবতার পক্ষে দাঁড়ানোর লড়াই।’
এদিকে গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ঘোষণা দেন, মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে তাঁরা প্রতিরোধ গড়ে তুলবেন। স্লোগান ছিল স্পষ্ট, ‘ফ্রম দ্য রিভার টু দ্য সি, প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি।’
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব হেলথ সায়েন্সেসের শিক্ষার্থীরা ‘চিলড্রেন ডাই, ক্যান ইউ হিয়ার’ স্লোগান নিয়ে রাস্তায় নামেন, যেখানে শিক্ষকেরা বলেন, ‘আজ যদি আমরা চুপ থাকি, ইতিহাস আমাদের ক্ষমা করবে না।’
এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে উত্তোলন করা হয় ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা। উপাচার্য অধ্যাপক শাহজাহান খান বলেন, ‘এই কর্মসূচি শুধু পতাকা উত্তোলন নয়, এটি এক মানবিক অবস্থান, একটি ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোর সাহসী বার্তা।’
এই প্রতিবাদ শুধু ক্ষোভ নয়, এটি ছিল এক গভীর সহানুভূতি এবং বিশ্ববিবেককে নাড়া দেওয়ার প্রচেষ্টা। ফিলিস্তিনের প্রতি বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের এই সংহতি প্রমাণ করে।
১২ এপ্রিল
মার্চ ফর গাজা
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’ আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঢাকার ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গতকাল লাখ লাখ মানুষের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা জড়ো হন। এতে বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ৭০ ফুট দীর্ঘ ফিলিস্তিনের পতাকা নিয়ে মিছিল করে সমাবেশে যোগ দেন। ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরাও অংশগ্রহণ করেন। হলপাড়া থেকে শুরু হওয়া মিছিলটি রাজধানীর নিউমার্কেট, নীলক্ষেত হয়ে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গিয়ে গণজমায়েতে মিলিত হয়।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, স্টেট ইউনিভার্সিটি, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি, ইমপেরিয়াল ইউনিভার্সিটিসহ বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আফতাবনগর থেকে মিছিল নিয়ে আসেন। সবার হাতে ছিল ফিলিস্তিন ও বাংলাদেশের পতাকা, মুখে ছিল প্রতিবাদী স্লোগান।
সহযোগীতায়: ফুয়াদ, পিংকি, এলিন, মম, রাদিয়া।
সন্ধ্যার পর বাতি নিভিয়ে খোলা বারান্দায় পাটি বিছিয়ে বা টুল নিয়ে বসতে খারাপ লাগে না। একটু বড় জায়গা থাকলে বারান্দা বাগান তো বটেই, স্থায়ী বসার জায়গাও তৈরি করেন নেন অনেকে। আবার বাড়িতে অতিথি এলে হয়তো বারান্দাতেই জমে ওঠে দীর্ঘ আড্ডা। বারান্দাকে নতুন করে সাজিয়ে তোলার মৌসুম কিন্তু চলে এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগেপিসির ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করা এক স্টোরিতে দেখা গেছে, এলইডি লাইট থেরাপি মাস্ক পরে উড়োজাহাজে দিব্যি আরাম করছেন। যেন রূপচর্চা আর আরামের একেবারে আদর্শ যুগলবন্দী!
২১ ঘণ্টা আগেসময়ের সঙ্গে পরিবেশ বদলায়, আর পরিবেশের সঙ্গে বদলায় চুলের যত্নের ধরন। চুলে নিয়মিত তেল-শ্যাম্পু ব্যবহার এবং মাসে দুদিন হেয়ারপ্যাক ব্যবহার এখন যথেষ্ট নয়। আগের তুলনায় গ্রীষ্মকালে গরম আরও বেড়েছে, বেড়েছে দূষণ। সেই সঙ্গে বেড়েছে চুল আর মাথার ত্বকের বিভিন্ন সমস্যাও।
২ দিন আগেশিশুর বয়স ছয় মাস হওয়া পর্যন্ত তেমন ভাবনা নেই। নরম সুতির ফিতে দেওয়া নিমা পরেই দিন পার হয় ছেলে কিংবা মেয়েশিশুর। কিন্তু সে যখন বসে বসে খেলতে শেখে বা একটু হেঁটে বেড়ায়, যখন পুরো ঘরই তার জন্য এক বিস্ময়ের জগৎ। সারা বাড়ি ঘুরে দেখা, এটা-ওটা ধরে খেলা করতে গিয়ে ঘাম হয়...
২ দিন আগে