মিনহাজ তুহিন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
বর্ণিল ও বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নতুন বছর বরণ করে নিল দেশবাসী। বড় বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও ছিল রঙিন আয়োজন। এগুলোর মধ্যে ব্যতিক্রম ছিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট। সেখান থেকেও বের হয়েছিল মঙ্গল শোভাযাত্রা। তবে সেই শোভাযাত্রা বর্ণাঢ্য তো ছিলই না, বর্ণিলও ছিল না। ছিল সাদা-কালো।
সংস্কারকাজের জন্য বন্ধ থাকায় এবার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটে বর্ষবরণের কোনো আয়োজন রাখেনি কর্তৃপক্ষ। এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ভিন্নধর্মী এই আয়োজন করেছেন ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি ইনস্টিটিউটের দেয়ালে তাঁরা এঁকে দিয়েছেন প্রতিবাদী সাদা-কালো দেয়ালচিত্র।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, চারুকলা ইনস্টিটিউটের ভেতরে সংস্কারকাজ চলমান থাকায় সেখানে আলাদা করে বর্ষবরণের কোনো আয়োজন রাখা হয়নি।বর্ষবরণের সব আয়োজন এবার মূল ক্যাম্পাসে কেন্দ্রীয়ভাবে করা হয়েছে। বরাবরের মতো এবারও মূল ক্যাম্পাসে মঙ্গল শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা, বিভিন্ন দেশীয় খেলার আয়োজন করা হয়।
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চারুকলা বন্ধ রাখা ও বর্ষবরণের কোনো আয়োজন না রাখার প্রতিবাদে নিজেদের উদ্যোগেই বর্ষবরণ করেছেন চারুকলা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা। সংস্কারকাজের জন্য ভেতরে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকায় ইনস্টিটিউটের বাইরেই পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন করেন তাঁরা। শিক্ষার্থীরা জানান, তাঁদের এবারের আয়োজন ছিল প্রতিবাদের অংশ। গত শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টায় চারুকলা ইনস্টিটিউটের মূল ফটক থেকে সাদা-কালো মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু করে। সেটি চট্টেশ্বরী মোড় হয়ে কাজীর দেউড়ি গিয়ে শেষ হয়। শোভাযাত্রায় বাঁশ ও কাগজ দিয়ে তৈরি মাছ, ট্যাপা পুতুলের কাঠামো ছিল। পাশাপাশি বাঘ, প্যাঁচা ও কাকতাড়ুয়ার মুখোশও ছিল। অন্যদিকে ইনস্টিটিউটের বাইরের দেয়ালে ‘বৈশাখ গুম হয়ে গেছে’, ‘আমাদের বৈশাখ কই’, ‘চারুকলা সংস্কার নয়, স্থানান্তর চাই’ ইত্যাদি স্লোগান লিখেছেন শিক্ষার্থীরা।
চারুকলা স্নাতকোত্তর পর্বের শিক্ষার্থী জহির রায়হান অভি। তিনি জানান, চারুকলার সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের অর্থায়নে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপিত হয়েছে। তাঁরা এবার ম্যুরাল বা দেয়ালচিত্র তৈরি করেছেন সাদা-কালো রঙের। অভি বলেন, ‘কালো রঙের মাধ্যমে আমরা শোক প্রকাশ করছি। কারণ, আমাদের চারুকলায় বৈশাখকে মেরে ফেলা হচ্ছে। আমাদের শোভাযাত্রাজুড়েও সাদা-কালো রং ছিল।’
২০১০ সালের পর এবারই চারুকলা ইনস্টিটিউটে কর্তৃপক্ষের কোনো আয়োজন ছিল না।
বর্ণিল ও বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নতুন বছর বরণ করে নিল দেশবাসী। বড় বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও ছিল রঙিন আয়োজন। এগুলোর মধ্যে ব্যতিক্রম ছিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট। সেখান থেকেও বের হয়েছিল মঙ্গল শোভাযাত্রা। তবে সেই শোভাযাত্রা বর্ণাঢ্য তো ছিলই না, বর্ণিলও ছিল না। ছিল সাদা-কালো।
সংস্কারকাজের জন্য বন্ধ থাকায় এবার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটে বর্ষবরণের কোনো আয়োজন রাখেনি কর্তৃপক্ষ। এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ভিন্নধর্মী এই আয়োজন করেছেন ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি ইনস্টিটিউটের দেয়ালে তাঁরা এঁকে দিয়েছেন প্রতিবাদী সাদা-কালো দেয়ালচিত্র।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, চারুকলা ইনস্টিটিউটের ভেতরে সংস্কারকাজ চলমান থাকায় সেখানে আলাদা করে বর্ষবরণের কোনো আয়োজন রাখা হয়নি।বর্ষবরণের সব আয়োজন এবার মূল ক্যাম্পাসে কেন্দ্রীয়ভাবে করা হয়েছে। বরাবরের মতো এবারও মূল ক্যাম্পাসে মঙ্গল শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা, বিভিন্ন দেশীয় খেলার আয়োজন করা হয়।
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চারুকলা বন্ধ রাখা ও বর্ষবরণের কোনো আয়োজন না রাখার প্রতিবাদে নিজেদের উদ্যোগেই বর্ষবরণ করেছেন চারুকলা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা। সংস্কারকাজের জন্য ভেতরে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকায় ইনস্টিটিউটের বাইরেই পয়লা বৈশাখ উদ্যাপন করেন তাঁরা। শিক্ষার্থীরা জানান, তাঁদের এবারের আয়োজন ছিল প্রতিবাদের অংশ। গত শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টায় চারুকলা ইনস্টিটিউটের মূল ফটক থেকে সাদা-কালো মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু করে। সেটি চট্টেশ্বরী মোড় হয়ে কাজীর দেউড়ি গিয়ে শেষ হয়। শোভাযাত্রায় বাঁশ ও কাগজ দিয়ে তৈরি মাছ, ট্যাপা পুতুলের কাঠামো ছিল। পাশাপাশি বাঘ, প্যাঁচা ও কাকতাড়ুয়ার মুখোশও ছিল। অন্যদিকে ইনস্টিটিউটের বাইরের দেয়ালে ‘বৈশাখ গুম হয়ে গেছে’, ‘আমাদের বৈশাখ কই’, ‘চারুকলা সংস্কার নয়, স্থানান্তর চাই’ ইত্যাদি স্লোগান লিখেছেন শিক্ষার্থীরা।
চারুকলা স্নাতকোত্তর পর্বের শিক্ষার্থী জহির রায়হান অভি। তিনি জানান, চারুকলার সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের অর্থায়নে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপিত হয়েছে। তাঁরা এবার ম্যুরাল বা দেয়ালচিত্র তৈরি করেছেন সাদা-কালো রঙের। অভি বলেন, ‘কালো রঙের মাধ্যমে আমরা শোক প্রকাশ করছি। কারণ, আমাদের চারুকলায় বৈশাখকে মেরে ফেলা হচ্ছে। আমাদের শোভাযাত্রাজুড়েও সাদা-কালো রং ছিল।’
২০১০ সালের পর এবারই চারুকলা ইনস্টিটিউটে কর্তৃপক্ষের কোনো আয়োজন ছিল না।
১৯৬০ সালের দিকে স্যাম পানাপুলোস এবং তাঁর ভাই ঐতিহ্যবাহী পিৎজায় এক নতুন উপাদান যোগ করার সিদ্ধান্ত নেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী পিৎজার উপাদানের সঙ্গে যুক্ত হলো প্যাকেটজাত আনারস। এর নাম রাখা হয় হাওয়াইয়ান পিৎজা। মাসখানেকের...
২ দিন আগেঅ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের জন্য নেপাল উপযুক্ত জায়গা। উঁচু পাহাড়ে ট্রেকিং থেকে শুরু করে প্যারাগ্লাইডিং কিংবা বাঞ্জি জাম্পিংয়ের মতো দুর্দান্ত সব কর্মকাণ্ডের জন্য এক নামে পরিচিত দেশটি। তবে এসব অ্যাকটিভিটি ছাড়াও সব ধরনের ভ্রমণপিয়াসির জন্য নেপালে কিছু না কিছু কর্মকাণ্ড রয়েছে।
৩ দিন আগেপাহাড় বলতে বান্দরবানই আমাকে বেশি মুগ্ধ করে। এর নৈসর্গিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মুখে বলে কিংবা ছবিতে দেখিয়ে শেষ করা যাবে না।
৩ দিন আগেপঞ্চাশ হাজার ফুলের বীজ থেকে তৈরি হয়েছে ৩৬০ বর্গমিটার দীর্ঘ একটি কার্পেট। এতে আরও যোগ হয়েছে ঐতিহ্যবাহী জ্যামিতিক নকশা ও মার্বেল পাথর। সেটি দেখতে ভিড় জমেছে পর্যটকের।
৩ দিন আগে