মো. রুবাইয়াদ ইসলাম, হাবিপ্রবি, দিনাজপুর
ঢাকা থেকে প্রায় ৩৩০ কিলোমিটার দূরের পুরোনো শহর দিনাজপুর। ১৯৯৯ সালে এই শহরের উপকণ্ঠে গড়ে উঠেছিল দেশের দ্বিতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়টি। তার নাম হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। প্রায় ২৪ বছরের তরুণ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন নিজেদের মতো করে। বিচ্ছিন্ন থেকে নয়; সেই স্বপ্ন পূরণে তাঁরা তৈরি করেছেন একটি দল। তার নাম টিম স্পাইডার। নিজেদের স্বপ্নগুলো মাকড়সার জালের মতো ছড়িয়ে দেওয়ার কাজ শুরু করেছেন তাঁরা।
অটোমেশনের প্রতি ভালো লাগা ও ভালোবাসা থেকে তৈরি হয়েছে টিম স্পাইডার। এই টিম বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছে ইতিমধ্যে। অল্প সময়ের মধ্যে দলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের হয়ে সফলতা অর্জন করেছে। অটোমেশনের প্রতি আগ্রহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের এই টিমে যুক্ত হওয়ার আগ্রহ বেশ লক্ষণীয়। বলছিলাম হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের টিম স্পাইডারের কথা।
যাত্রা শুরু যেভাবে
টিম স্পাইডার নামের এই স্বপ্নচারী সংগঠনটির সদস্যরা জানান, অটোমেশন বিষয়টি তাঁদের বরাবরই আকর্ষণ করত। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৯ সালের শেষের দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইইই ক্লাব ও আইইইই এইচএসটিইউ স্টুডেন্ট ব্রাঞ্চ যথাক্রমে প্রজেক্ট হাব ও মেকার ফেয়ার নামে দুটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। এখানে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মতো তাঁরাও অংশ নিয়েছিলেন। এরপর থেকেই তাঁদের অটোমেশনের প্রতি ভালো লাগা তৈরি হয়। আর সেখান থেকে তাঁরা বেশ কয়েকজন মিলে সিদ্ধান্ত নেন একটি টিম গঠন করার। কিন্তু ২০২০ সালে করোনা অতিমারির কারণে ক্যাম্পাস বন্ধ হয়ে গেলে সবাই বাড়িতে চলে যান। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার কারণে তাঁদের মধ্যে অনেকেরই কাজের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে যায়। তবে পরিস্থিতি উন্নতির দিকে এলে ২০২১ সালের মার্চ মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আদৃত আদি, মাহমুদুল হাসান মাহফুজ, মারুফ আলম ও নয়ন চন্দ্র মজুমদার মিলে একটি টিম গঠন করার সিদ্ধান্ত নেন। সে সময় টিমের নাম দেওয়া হয় স্পাইডার। ২০২১ সালের ৯ মার্চ টিম স্পাইডার আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে।
সাংগঠনিক বিবরণ
টিম স্পাইডারের মেন্টর হিসেবে আছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইইই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. মিজানুর রহমান। টিমের মোট সদস্যসংখ্যা ১৮। সদস্যসংখ্যা বেশি হওয়ার কারণে বেশ কয়েকটি গ্রুপে ভাগ হয়ে একাধিক বিষয় নিয়ে কাজ করছেন এর সদস্যরা।
সাফল্য
২১ ডিসেম্বর ২০২১। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক (ইইই) বিভাগের উদ্যোগে টেকফেস্ট-২০২১ অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রজেক্ট শোকেসিং সেগমেন্টে টিম স্পাইডার রানার্সআপ হয়। মূলত এটিই সংগঠনটির প্রথম অনুপ্রেরণা। এরপর ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) ক্লাব অব এইচএসটিইউর উদ্যোগে আয়োজিত ‘প্রজেক্ট এক্সিবিশন-২.০’ শীর্ষক প্রদর্শনীতে অটোমেটিক প্ল্যান্ট গ্রোথ চেম্বারের একটি প্রোটোটাইপ তৈরি করে টিম স্পাইডার চ্যাম্পিয়ন হয়।
৪ জুন, ২০২২। রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (রুয়েট) ‘সিএসই টেকফেস্ট-২০২২’ আয়োজিত হয়। এতে টিম স্পাইডার মোট চারটি বিভাগে ভিন্ন ভিন্ন নামে অংশ নেয়। বিভাগগুলো ছিল সফটওয়্যার প্রজেক্ট শোকেসিং (টিম স্পাইডার), লাইন ফলোয়ার রোবট (টিম স্পাইডার আলফা), হার্ডওয়্যার প্রজেক্ট শোকেসিং (টিম স্পাইডার জিরো জি) এবং পোস্টার প্রেজেন্টেশন (টিম স্পাইডার স্পার্ক)। টিম স্পাইডার আলফা লাইন ফলোয়ার রোবট সেগমেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়।
৫ আগস্ট ২০২২ এইউএসটি রোবটিক ক্লাবের আয়োজনে অনুষ্ঠিত এইউএসটি রোভার চ্যালেঞ্জ-২০২২। প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় টিম স্পাইডার আলফা সেকেন্ড রানার্সআপ হয়।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
বর্তমানে দলটির সদস্যরা রোবটিক ও আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে নতুন কিছু করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। এ ছাড়া তাঁদের ইলেকট্রিক বাইক, প্রস্থেটিক লিম্ব ও ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম নিয়ে কাজ চলমান। এরই মধ্যে টিম স্পাইডার একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস তৈরি করে গুগল প্লে স্টোরে আপলোড করার প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে।
আর্থিক ব্যবস্থাপনা
সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত খরচে সবাই মিলে ইলেকট্রনিকস ডিভাইসগুলো কিনে থাকেন সংগঠনটির সদস্যরা। ফলে বেশি বাজেটের রোবটিকস নিয়ে কাজ করা তাঁদের পক্ষে সম্ভব হয় না। এ ছাড়া বিভিন্ন সময়ে চ্যাম্পিয়ন কিংবা ইভেন্টে উপহার হিসেবে আর্থিক সহযোগিতা পেলে টিম স্পাইডারের সদস্যরা তা দিয়ে যন্ত্রপাতি কিনে থাকেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গর্ব হয়ে ওঠা
টিম স্পাইডারের বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মেন্টর হিসেবে থাকা সহকারী অধ্যাপক মো. মিজানুর রহমান সংগঠনটির সদস্যদের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘এই টিমের সদস্যরা তরুণ ও দারুণ উদ্যমী। তাঁরা সাধারণত নিজেদের চেষ্টায় এই প্রোগ্রামগুলো করে থাকেন। টিমের সদস্যরা তাঁদের চিন্তাচেতনাকে কাজে লাগিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের উপযোগী বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম করে যাচ্ছেন। তাঁরা এর মধ্যেই উল্লেখযোগ্য সফলতা পেয়েছেন, যা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য গর্ব বয়ে নিয়ে এসেছে।’
ঢাকা থেকে প্রায় ৩৩০ কিলোমিটার দূরের পুরোনো শহর দিনাজপুর। ১৯৯৯ সালে এই শহরের উপকণ্ঠে গড়ে উঠেছিল দেশের দ্বিতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়টি। তার নাম হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। প্রায় ২৪ বছরের তরুণ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন নিজেদের মতো করে। বিচ্ছিন্ন থেকে নয়; সেই স্বপ্ন পূরণে তাঁরা তৈরি করেছেন একটি দল। তার নাম টিম স্পাইডার। নিজেদের স্বপ্নগুলো মাকড়সার জালের মতো ছড়িয়ে দেওয়ার কাজ শুরু করেছেন তাঁরা।
অটোমেশনের প্রতি ভালো লাগা ও ভালোবাসা থেকে তৈরি হয়েছে টিম স্পাইডার। এই টিম বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছে ইতিমধ্যে। অল্প সময়ের মধ্যে দলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের হয়ে সফলতা অর্জন করেছে। অটোমেশনের প্রতি আগ্রহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের এই টিমে যুক্ত হওয়ার আগ্রহ বেশ লক্ষণীয়। বলছিলাম হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের টিম স্পাইডারের কথা।
যাত্রা শুরু যেভাবে
টিম স্পাইডার নামের এই স্বপ্নচারী সংগঠনটির সদস্যরা জানান, অটোমেশন বিষয়টি তাঁদের বরাবরই আকর্ষণ করত। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৯ সালের শেষের দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইইই ক্লাব ও আইইইই এইচএসটিইউ স্টুডেন্ট ব্রাঞ্চ যথাক্রমে প্রজেক্ট হাব ও মেকার ফেয়ার নামে দুটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। এখানে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মতো তাঁরাও অংশ নিয়েছিলেন। এরপর থেকেই তাঁদের অটোমেশনের প্রতি ভালো লাগা তৈরি হয়। আর সেখান থেকে তাঁরা বেশ কয়েকজন মিলে সিদ্ধান্ত নেন একটি টিম গঠন করার। কিন্তু ২০২০ সালে করোনা অতিমারির কারণে ক্যাম্পাস বন্ধ হয়ে গেলে সবাই বাড়িতে চলে যান। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার কারণে তাঁদের মধ্যে অনেকেরই কাজের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে যায়। তবে পরিস্থিতি উন্নতির দিকে এলে ২০২১ সালের মার্চ মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আদৃত আদি, মাহমুদুল হাসান মাহফুজ, মারুফ আলম ও নয়ন চন্দ্র মজুমদার মিলে একটি টিম গঠন করার সিদ্ধান্ত নেন। সে সময় টিমের নাম দেওয়া হয় স্পাইডার। ২০২১ সালের ৯ মার্চ টিম স্পাইডার আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে।
সাংগঠনিক বিবরণ
টিম স্পাইডারের মেন্টর হিসেবে আছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইইই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. মিজানুর রহমান। টিমের মোট সদস্যসংখ্যা ১৮। সদস্যসংখ্যা বেশি হওয়ার কারণে বেশ কয়েকটি গ্রুপে ভাগ হয়ে একাধিক বিষয় নিয়ে কাজ করছেন এর সদস্যরা।
সাফল্য
২১ ডিসেম্বর ২০২১। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক (ইইই) বিভাগের উদ্যোগে টেকফেস্ট-২০২১ অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রজেক্ট শোকেসিং সেগমেন্টে টিম স্পাইডার রানার্সআপ হয়। মূলত এটিই সংগঠনটির প্রথম অনুপ্রেরণা। এরপর ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) ক্লাব অব এইচএসটিইউর উদ্যোগে আয়োজিত ‘প্রজেক্ট এক্সিবিশন-২.০’ শীর্ষক প্রদর্শনীতে অটোমেটিক প্ল্যান্ট গ্রোথ চেম্বারের একটি প্রোটোটাইপ তৈরি করে টিম স্পাইডার চ্যাম্পিয়ন হয়।
৪ জুন, ২০২২। রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (রুয়েট) ‘সিএসই টেকফেস্ট-২০২২’ আয়োজিত হয়। এতে টিম স্পাইডার মোট চারটি বিভাগে ভিন্ন ভিন্ন নামে অংশ নেয়। বিভাগগুলো ছিল সফটওয়্যার প্রজেক্ট শোকেসিং (টিম স্পাইডার), লাইন ফলোয়ার রোবট (টিম স্পাইডার আলফা), হার্ডওয়্যার প্রজেক্ট শোকেসিং (টিম স্পাইডার জিরো জি) এবং পোস্টার প্রেজেন্টেশন (টিম স্পাইডার স্পার্ক)। টিম স্পাইডার আলফা লাইন ফলোয়ার রোবট সেগমেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়।
৫ আগস্ট ২০২২ এইউএসটি রোবটিক ক্লাবের আয়োজনে অনুষ্ঠিত এইউএসটি রোভার চ্যালেঞ্জ-২০২২। প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় টিম স্পাইডার আলফা সেকেন্ড রানার্সআপ হয়।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
বর্তমানে দলটির সদস্যরা রোবটিক ও আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে নতুন কিছু করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। এ ছাড়া তাঁদের ইলেকট্রিক বাইক, প্রস্থেটিক লিম্ব ও ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম নিয়ে কাজ চলমান। এরই মধ্যে টিম স্পাইডার একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস তৈরি করে গুগল প্লে স্টোরে আপলোড করার প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে।
আর্থিক ব্যবস্থাপনা
সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত খরচে সবাই মিলে ইলেকট্রনিকস ডিভাইসগুলো কিনে থাকেন সংগঠনটির সদস্যরা। ফলে বেশি বাজেটের রোবটিকস নিয়ে কাজ করা তাঁদের পক্ষে সম্ভব হয় না। এ ছাড়া বিভিন্ন সময়ে চ্যাম্পিয়ন কিংবা ইভেন্টে উপহার হিসেবে আর্থিক সহযোগিতা পেলে টিম স্পাইডারের সদস্যরা তা দিয়ে যন্ত্রপাতি কিনে থাকেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গর্ব হয়ে ওঠা
টিম স্পাইডারের বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মেন্টর হিসেবে থাকা সহকারী অধ্যাপক মো. মিজানুর রহমান সংগঠনটির সদস্যদের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘এই টিমের সদস্যরা তরুণ ও দারুণ উদ্যমী। তাঁরা সাধারণত নিজেদের চেষ্টায় এই প্রোগ্রামগুলো করে থাকেন। টিমের সদস্যরা তাঁদের চিন্তাচেতনাকে কাজে লাগিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের উপযোগী বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম করে যাচ্ছেন। তাঁরা এর মধ্যেই উল্লেখযোগ্য সফলতা পেয়েছেন, যা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য গর্ব বয়ে নিয়ে এসেছে।’
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে