মো. আবু রায়হান
রাজশাহী কলেজ রিপোর্টার্স ইউনিটি (আরসিআরইউ) রাজশাহী কলেজকেন্দ্রিক সাংবাদিকদের একটি সংগঠন। ২০১২ সালের ৮ এপ্রিল ‘সত্যের সন্ধানে’ স্লোগানে ১১ তরুণ সাংবাদিকের হাত ধরে কৃষ্ণচূড়াগাছের নিচে শুরু হয়েছিল এই সংগঠনের যাত্রা। তখন ছিল না নিজস্ব ঘর, ছিল না নির্দিষ্ট কাঠামো—ছিল শুধু স্বপ্ন, নিষ্ঠা আর অদম্য শ্রম।
১৩ বছরের এই পথচলায় সংগঠনটি আজ রাজশাহী কলেজে একটি স্বীকৃত ও সুপ্রতিষ্ঠিত নাম। এটি শুধু সংবাদ পরিবেশনে থেমে থাকেনি; শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধি, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমে আত্মপ্রকাশের সুযোগ তৈরি করেছে।
আরসিআরইউ রাজশাহী কলেজের উন্নয়ন ও সুনাম ছড়িয়ে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেষ্ঠ কলেজ নির্বাচনে এর ভূমিকা প্রশংসনীয়। সংগঠনের সাবেক ও বর্তমান সদস্যরা দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছেন। তাঁরা রিপোর্টিং, ফিচার, উপস্থাপনা, মাল্টিমিডিয়া, গবেষণাধর্মী প্রতিবেদনসহ নানা ক্ষেত্রে নিজেদের প্রমাণ দিয়েছেন।
প্রতিবছর আরসিআরইউ রিপোর্টিং, ফটোগ্রাফি, মোবাইল জার্নালিজমসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও প্রকাশনার আয়োজন করে। এসব আয়োজন শিক্ষার্থীদের আধুনিক সাংবাদিকতার সঙ্গে পরিচিত করে তোলে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ভুক্ত কলেজে যেখানে সাংবাদিকতার তেমন সুযোগ ছিল না, সেখানে আরসিআরইউ একটি মডেল তৈরি করেছে। দেশের বহু কলেজ এখন এই পথ অনুসরণ করছে।
আরসিআরইউ আজ এক প্রজন্মের সচেতনতা, দায়িত্ববোধ ও দেশপ্রেমের প্রতীক। ১৩ বছরের এই পথচলা শুধু একটুখানি অর্জনের গল্প নয়, এটি ক্যাম্পাস সাংবাদিকতার এক নীরব বিপ্লব।
রাজশাহী কলেজ রিপোর্টার্স ইউনিটি (আরসিআরইউ) রাজশাহী কলেজকেন্দ্রিক সাংবাদিকদের একটি সংগঠন। ২০১২ সালের ৮ এপ্রিল ‘সত্যের সন্ধানে’ স্লোগানে ১১ তরুণ সাংবাদিকের হাত ধরে কৃষ্ণচূড়াগাছের নিচে শুরু হয়েছিল এই সংগঠনের যাত্রা। তখন ছিল না নিজস্ব ঘর, ছিল না নির্দিষ্ট কাঠামো—ছিল শুধু স্বপ্ন, নিষ্ঠা আর অদম্য শ্রম।
১৩ বছরের এই পথচলায় সংগঠনটি আজ রাজশাহী কলেজে একটি স্বীকৃত ও সুপ্রতিষ্ঠিত নাম। এটি শুধু সংবাদ পরিবেশনে থেমে থাকেনি; শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধি, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমে আত্মপ্রকাশের সুযোগ তৈরি করেছে।
আরসিআরইউ রাজশাহী কলেজের উন্নয়ন ও সুনাম ছড়িয়ে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রেষ্ঠ কলেজ নির্বাচনে এর ভূমিকা প্রশংসনীয়। সংগঠনের সাবেক ও বর্তমান সদস্যরা দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছেন। তাঁরা রিপোর্টিং, ফিচার, উপস্থাপনা, মাল্টিমিডিয়া, গবেষণাধর্মী প্রতিবেদনসহ নানা ক্ষেত্রে নিজেদের প্রমাণ দিয়েছেন।
প্রতিবছর আরসিআরইউ রিপোর্টিং, ফটোগ্রাফি, মোবাইল জার্নালিজমসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও প্রকাশনার আয়োজন করে। এসব আয়োজন শিক্ষার্থীদের আধুনিক সাংবাদিকতার সঙ্গে পরিচিত করে তোলে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ভুক্ত কলেজে যেখানে সাংবাদিকতার তেমন সুযোগ ছিল না, সেখানে আরসিআরইউ একটি মডেল তৈরি করেছে। দেশের বহু কলেজ এখন এই পথ অনুসরণ করছে।
আরসিআরইউ আজ এক প্রজন্মের সচেতনতা, দায়িত্ববোধ ও দেশপ্রেমের প্রতীক। ১৩ বছরের এই পথচলা শুধু একটুখানি অর্জনের গল্প নয়, এটি ক্যাম্পাস সাংবাদিকতার এক নীরব বিপ্লব।
সন্ধ্যার পর বাতি নিভিয়ে খোলা বারান্দায় পাটি বিছিয়ে বা টুল নিয়ে বসতে খারাপ লাগে না। একটু বড় জায়গা থাকলে বারান্দা বাগান তো বটেই, স্থায়ী বসার জায়গাও তৈরি করেন নেন অনেকে। আবার বাড়িতে অতিথি এলে হয়তো বারান্দাতেই জমে ওঠে দীর্ঘ আড্ডা। বারান্দাকে নতুন করে সাজিয়ে তোলার মৌসুম কিন্তু চলে এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগেপিসির ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করা এক স্টোরিতে দেখা গেছে, এলইডি লাইট থেরাপি মাস্ক পরে উড়োজাহাজে দিব্যি আরাম করছেন। যেন রূপচর্চা আর আরামের একেবারে আদর্শ যুগলবন্দী!
২১ ঘণ্টা আগেসময়ের সঙ্গে পরিবেশ বদলায়, আর পরিবেশের সঙ্গে বদলায় চুলের যত্নের ধরন। চুলে নিয়মিত তেল-শ্যাম্পু ব্যবহার এবং মাসে দুদিন হেয়ারপ্যাক ব্যবহার এখন যথেষ্ট নয়। আগের তুলনায় গ্রীষ্মকালে গরম আরও বেড়েছে, বেড়েছে দূষণ। সেই সঙ্গে বেড়েছে চুল আর মাথার ত্বকের বিভিন্ন সমস্যাও।
২ দিন আগেশিশুর বয়স ছয় মাস হওয়া পর্যন্ত তেমন ভাবনা নেই। নরম সুতির ফিতে দেওয়া নিমা পরেই দিন পার হয় ছেলে কিংবা মেয়েশিশুর। কিন্তু সে যখন বসে বসে খেলতে শেখে বা একটু হেঁটে বেড়ায়, যখন পুরো ঘরই তার জন্য এক বিস্ময়ের জগৎ। সারা বাড়ি ঘুরে দেখা, এটা-ওটা ধরে খেলা করতে গিয়ে ঘাম হয়...
২ দিন আগে