কুবি প্রতিনিধি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) পাঁচ বছর পর আবারও বৈশাখী মেলা হতে যাচ্ছে। আগামীকাল (১৪ এপ্রিল) পয়লা বৈশাখ ও বাংলা ১৪৩২ সনকে বরণ করে নিতে ক্যাম্পাসে দিনব্যাপী উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে।
২০১৯ সালের পর ২০২০ সালে মহামারি কোভিড-১৯-এর কারণে আয়োজন হয়নি এই উৎসবের। পরবর্তী সময়ে ২০২১, ২০২২, ২০২৩ এবং ২০২৪ সালে রোজা এবং ঈদের বন্ধের কারণে আয়োজন হয়নি বৈশাখী মেলার। দীর্ঘ পাঁচ বছর পর আয়োজিত হতে যাওয়া মেলা নিয়ে উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরা।
দিনটিকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নানা আয়োজন রয়েছে। সকাল ৯টায় মাঠে শুরু হবে বর্ষবরণ শোভাযাত্রা। এরপর বিভিন্ন খেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি বিভাগের উদ্যোগে মেলার আয়োজন করা হয়েছে।
দীর্ঘ পাঁচ বছর পর আবারও বৈশাখী মেলার আয়োজন নিয়ে বাংলা বিভাগের স্নাতকোত্তর ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের তওহীদ হোসেন সানি বলেন, ‘দীর্ঘদিন পর আমাদের প্রাণপ্রিয় ক্যাম্পাসে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপিত হতে যাচ্ছে। এটি সত্যিই আনন্দের ও আবেগের বিষয়। সর্বশেষ ২০১৯ সালে আমরা বৈশাখের উজ্জ্বল উৎসব একত্রে উপভোগ করেছিলাম।’
তওহীদ হোসেন আরও বলেন, ‘মাঝখানে কয়েক বছর করোনাভাইরাসের প্রকোপ এবং পবিত্র মাহে রমজানের কারণের উদ্যাপন করা সম্ভব হয়নি। পয়লা বৈশাখ আমাদের জাতীয় সংস্কৃতি ও বহুমাত্রিক ঐতিহ্যের বহিঃপ্রকাশের এক অনন্য উপলক্ষ। এদিনটি বাঙালির জীবনে এক বিশেষ সজীবতা ও প্রাণচাঞ্চল্য নিয়ে আসে, যেখানে লোকজশিল্প, সংগীত, পোশাক, খাদ্য ও আনন্দঘন পরিবেশের মাধ্যমে আমরা আমাদের শিকড়কে নতুন করে অনুভব করি।’
আইন বিভাগের স্নাতক ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী শাকিল আহমেদ সবুজ বলেন, ‘কুবিতে আসার পর থেকে শুনে এসেছি পয়লা বৈশাখ বা বাংলা বর্ষবরণ এখানকার সিগনেচার অনুষ্ঠান। তবে কোভিড ও ঈদের ছুটির কারণে এ পর্যন্ত পয়লা বৈশাখের উৎসব আয়োজন দেখা হয়নি। বর্ষবরণের উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন, আশা করি উৎসব সুন্দর ও সফলভাবে পরিসমাপ্তি ঘটবে। বাংলা নববর্ষ উদ্যাপনের মাধ্যমে ক্যাম্পাসে বেড়ে উঠবে সাংস্কৃতিক ও সম্প্রীতির পরিবেশ।’
এ বিষয়ে আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. মো. আবদুল্লাহ আল মাহবুব বলেন, ‘২০১৯ সালের পর করোনাভাইরাস এবং পরবর্তী সময়ে রোজা ও ঈদের বন্ধের কারণে দীর্ঘদিন পয়লা বৈশাখ বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্যাপন করা সম্ভব হয়নি। এ বছর আমরা খুবই অল্প সময়ের মধ্যে বাংলা নতুন বর্ষবরণের আয়োজন করতে যাচ্ছি। আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশীজনেরা এই আয়োজনে উপস্থিত হয়ে বাংলা নতুন বর্ষকে বরণ করে নেবেন। আমরা এই আহ্বানই করছি।’
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) পাঁচ বছর পর আবারও বৈশাখী মেলা হতে যাচ্ছে। আগামীকাল (১৪ এপ্রিল) পয়লা বৈশাখ ও বাংলা ১৪৩২ সনকে বরণ করে নিতে ক্যাম্পাসে দিনব্যাপী উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে।
২০১৯ সালের পর ২০২০ সালে মহামারি কোভিড-১৯-এর কারণে আয়োজন হয়নি এই উৎসবের। পরবর্তী সময়ে ২০২১, ২০২২, ২০২৩ এবং ২০২৪ সালে রোজা এবং ঈদের বন্ধের কারণে আয়োজন হয়নি বৈশাখী মেলার। দীর্ঘ পাঁচ বছর পর আয়োজিত হতে যাওয়া মেলা নিয়ে উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরা।
দিনটিকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নানা আয়োজন রয়েছে। সকাল ৯টায় মাঠে শুরু হবে বর্ষবরণ শোভাযাত্রা। এরপর বিভিন্ন খেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি বিভাগের উদ্যোগে মেলার আয়োজন করা হয়েছে।
দীর্ঘ পাঁচ বছর পর আবারও বৈশাখী মেলার আয়োজন নিয়ে বাংলা বিভাগের স্নাতকোত্তর ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের তওহীদ হোসেন সানি বলেন, ‘দীর্ঘদিন পর আমাদের প্রাণপ্রিয় ক্যাম্পাসে পয়লা বৈশাখ উদ্যাপিত হতে যাচ্ছে। এটি সত্যিই আনন্দের ও আবেগের বিষয়। সর্বশেষ ২০১৯ সালে আমরা বৈশাখের উজ্জ্বল উৎসব একত্রে উপভোগ করেছিলাম।’
তওহীদ হোসেন আরও বলেন, ‘মাঝখানে কয়েক বছর করোনাভাইরাসের প্রকোপ এবং পবিত্র মাহে রমজানের কারণের উদ্যাপন করা সম্ভব হয়নি। পয়লা বৈশাখ আমাদের জাতীয় সংস্কৃতি ও বহুমাত্রিক ঐতিহ্যের বহিঃপ্রকাশের এক অনন্য উপলক্ষ। এদিনটি বাঙালির জীবনে এক বিশেষ সজীবতা ও প্রাণচাঞ্চল্য নিয়ে আসে, যেখানে লোকজশিল্প, সংগীত, পোশাক, খাদ্য ও আনন্দঘন পরিবেশের মাধ্যমে আমরা আমাদের শিকড়কে নতুন করে অনুভব করি।’
আইন বিভাগের স্নাতক ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী শাকিল আহমেদ সবুজ বলেন, ‘কুবিতে আসার পর থেকে শুনে এসেছি পয়লা বৈশাখ বা বাংলা বর্ষবরণ এখানকার সিগনেচার অনুষ্ঠান। তবে কোভিড ও ঈদের ছুটির কারণে এ পর্যন্ত পয়লা বৈশাখের উৎসব আয়োজন দেখা হয়নি। বর্ষবরণের উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন, আশা করি উৎসব সুন্দর ও সফলভাবে পরিসমাপ্তি ঘটবে। বাংলা নববর্ষ উদ্যাপনের মাধ্যমে ক্যাম্পাসে বেড়ে উঠবে সাংস্কৃতিক ও সম্প্রীতির পরিবেশ।’
এ বিষয়ে আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. মো. আবদুল্লাহ আল মাহবুব বলেন, ‘২০১৯ সালের পর করোনাভাইরাস এবং পরবর্তী সময়ে রোজা ও ঈদের বন্ধের কারণে দীর্ঘদিন পয়লা বৈশাখ বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্যাপন করা সম্ভব হয়নি। এ বছর আমরা খুবই অল্প সময়ের মধ্যে বাংলা নতুন বর্ষবরণের আয়োজন করতে যাচ্ছি। আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশীজনেরা এই আয়োজনে উপস্থিত হয়ে বাংলা নতুন বর্ষকে বরণ করে নেবেন। আমরা এই আহ্বানই করছি।’
সন্ধ্যার পর বাতি নিভিয়ে খোলা বারান্দায় পাটি বিছিয়ে বা টুল নিয়ে বসতে খারাপ লাগে না। একটু বড় জায়গা থাকলে বারান্দা বাগান তো বটেই, স্থায়ী বসার জায়গাও তৈরি করেন নেন অনেকে। আবার বাড়িতে অতিথি এলে হয়তো বারান্দাতেই জমে ওঠে দীর্ঘ আড্ডা। বারান্দাকে নতুন করে সাজিয়ে তোলার মৌসুম কিন্তু চলে এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগেপিসির ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করা এক স্টোরিতে দেখা গেছে, এলইডি লাইট থেরাপি মাস্ক পরে উড়োজাহাজে দিব্যি আরাম করছেন। যেন রূপচর্চা আর আরামের একেবারে আদর্শ যুগলবন্দী!
২১ ঘণ্টা আগেসময়ের সঙ্গে পরিবেশ বদলায়, আর পরিবেশের সঙ্গে বদলায় চুলের যত্নের ধরন। চুলে নিয়মিত তেল-শ্যাম্পু ব্যবহার এবং মাসে দুদিন হেয়ারপ্যাক ব্যবহার এখন যথেষ্ট নয়। আগের তুলনায় গ্রীষ্মকালে গরম আরও বেড়েছে, বেড়েছে দূষণ। সেই সঙ্গে বেড়েছে চুল আর মাথার ত্বকের বিভিন্ন সমস্যাও।
২ দিন আগেশিশুর বয়স ছয় মাস হওয়া পর্যন্ত তেমন ভাবনা নেই। নরম সুতির ফিতে দেওয়া নিমা পরেই দিন পার হয় ছেলে কিংবা মেয়েশিশুর। কিন্তু সে যখন বসে বসে খেলতে শেখে বা একটু হেঁটে বেড়ায়, যখন পুরো ঘরই তার জন্য এক বিস্ময়ের জগৎ। সারা বাড়ি ঘুরে দেখা, এটা-ওটা ধরে খেলা করতে গিয়ে ঘাম হয়...
২ দিন আগে