মো. ফাহাদ বিন সাঈদ
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ অঙ্গন। গ্রীষ্মের প্রখর তাপে তেতে উঠেছে এ ক্যাম্পাস। গ্রামীণ আবহে সবুজের লীলাভূমি এই ক্যাম্পাস। সবুজ পাতায় বৃষ্টির ফোঁটা পড়ে সবুজ ঠিকরে বেরিয়ে আসে। উঁচু-নিচু সর্পিল রাস্তায় স্নিগ্ধ সৌন্দর্য ছড়িয়ে দেয় হাজার হাজার সোনালি ফুলের পাপড়ি।
এই ছোট্ট ক্যাম্পাসে ফুটেছে জারুল ফুল। ক্যাম্পাসের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, জয় বাংলা মোড়, নজরুল ভাস্কর্যসহ বিভিন্ন রাস্তার পাশে সবুজ পাতার সঙ্গে ছয় পাপড়ি আর হলুদ রঙের পরাগবিশিষ্ট মায়াবী জারুল ফুলের মোহনীয় ছোঁয়ায় মনোমুগ্ধকর হয়ে উঠেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৃতি সেজেছে তার আপন মহিমায়। জারুল ফুলের বেগুনি রং যেমন আকর্ষণ বর্ণিল, তেমনি তার পাপড়ির নমনীয়তা হৃদয়ে দেয় প্রশান্তির দোলা। বিশাল মঞ্জরি, উজ্জ্বল বেগুনি বর্ণের উচ্ছলতা এবং ঘন সবুজ পাতার পটভূমিকায় উৎক্ষিপ্ত পুষ্পচ্ছটা শুধু দুষ্প্রাপ্যই নয়, সৌন্দর্যেও অনন্য।
ইংরেজিতে ‘প্রাইড অব ইন্ডিয়া’ নামে পরিচিত জারুলকে বাংলার চেরি বলা হয়। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙিনা শোভিত হয়েছে জারুল ফুলে। দ্রোহ এবং বেগুনি ফুলের নমনীয়তা মিলেমিশে একাকার এ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ অঙ্গন। গ্রীষ্মের প্রখর তাপে তেতে উঠেছে এ ক্যাম্পাস। গ্রামীণ আবহে সবুজের লীলাভূমি এই ক্যাম্পাস। সবুজ পাতায় বৃষ্টির ফোঁটা পড়ে সবুজ ঠিকরে বেরিয়ে আসে। উঁচু-নিচু সর্পিল রাস্তায় স্নিগ্ধ সৌন্দর্য ছড়িয়ে দেয় হাজার হাজার সোনালি ফুলের পাপড়ি।
এই ছোট্ট ক্যাম্পাসে ফুটেছে জারুল ফুল। ক্যাম্পাসের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, জয় বাংলা মোড়, নজরুল ভাস্কর্যসহ বিভিন্ন রাস্তার পাশে সবুজ পাতার সঙ্গে ছয় পাপড়ি আর হলুদ রঙের পরাগবিশিষ্ট মায়াবী জারুল ফুলের মোহনীয় ছোঁয়ায় মনোমুগ্ধকর হয়ে উঠেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৃতি সেজেছে তার আপন মহিমায়। জারুল ফুলের বেগুনি রং যেমন আকর্ষণ বর্ণিল, তেমনি তার পাপড়ির নমনীয়তা হৃদয়ে দেয় প্রশান্তির দোলা। বিশাল মঞ্জরি, উজ্জ্বল বেগুনি বর্ণের উচ্ছলতা এবং ঘন সবুজ পাতার পটভূমিকায় উৎক্ষিপ্ত পুষ্পচ্ছটা শুধু দুষ্প্রাপ্যই নয়, সৌন্দর্যেও অনন্য।
ইংরেজিতে ‘প্রাইড অব ইন্ডিয়া’ নামে পরিচিত জারুলকে বাংলার চেরি বলা হয়। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আঙিনা শোভিত হয়েছে জারুল ফুলে। দ্রোহ এবং বেগুনি ফুলের নমনীয়তা মিলেমিশে একাকার এ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে