রিপন চন্দ্র রায়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
আজ ২৯ মাঘ। আর এক দিন পরেই প্রকৃতি থেকে বিদায় নেবে শীত। ইতিমধ্যে পাতাঝরা শীতকে বিদায় জানিয়ে প্রকৃতি সেজেছে নতুন রূপে। গাছে গাছে শিমুল, পলাশ আর কৃষ্ণচূড়া জানান দিচ্ছে বসন্তের আগমনী বার্তা। ভেসে আসছে কোকিলের কুহু ডাক। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পলাশগাছগুলো এখন ফুলে ফুলে ছাওয়া। পলাশের ডালে মধু খেতে বসছে বসন্তবাউড়ি পাখি।
বর্ষবরণ হোক কিংবা বসন্তবরণ—রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়কে রঙিন করে সাজিয়ে তোলেন চারুকলা অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। বসন্তবরণের প্রস্তুতি নিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের বাইরের দেয়ালের পাশে ২০ জনের মতো শিক্ষার্থী। তাঁদের কারও হাতে রংতুলি, কারও হাতে রঙের কৌটা। দেয়ালটিতে ধীরে ধীরে ফুটে উঠছে চিরায়ত বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। বসন্তের প্রথম দিনটি রঙিন করতে দিনরাত পরিশ্রম করছেন তাঁরা। শুধু বাইরে নয়, চারুকলা অনুষদের ভেতরেও সমানতালে কাজ করে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। এবার বসন্ত ও ভালোবাসা দিবস একই দিনে হওয়ায় একটু যেন বেশি রঙিন করে তোলা হচ্ছে চারুকলা
ভবনকে।
চারুকলা অনুষদের ভেতরে প্রবেশ করতেই চোখে পড়ে নানান রঙের ফুল সূর্যের দিকে চেয়ে যেন বসন্তকেই ডাকছে। মূল মঞ্চ সাজাতে কাজ করছেন দুজন তরুণী। পাশে থেকে তাঁদের সহযোগিতা করছেন অনুষদের কয়েকজন জ্যেষ্ঠ শিক্ষার্থী। বসন্তবরণের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানটি এই মঞ্চে হবে। অনুষদের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন একাডেমিক ভবনের ৩০৫ নম্বর কক্ষে একদল শিক্ষার্থী তৈরি করছেন শোভাযাত্রার মুখোশ। আর পলাশতলায় বানানো হচ্ছে এবারের ডামি ভাস্কর্য।
এবার বসন্ত ঘিরে পাঁচটি ডামি তৈরি করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দুটি বসন্তবাউড়ি, একটি পরিযায়ী হাঁস, একটি পলাশ ও একটি শিমুল ফুল। এই পাঁচটি ডামিই ঋতুরাজ বসন্তের প্রতীক। এ ছাড়া মুক্তমঞ্চে পেইন্টিংয়ের ক্ষেত্রে এবার প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে রিকশা পেইন্টিং। আর বাইরের দেয়ালে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে গ্রামীণ চিত্র।
বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের পাশাপাশি অর্থনীতি, ফোকলোর, সমাজবিজ্ঞান, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগসহ কয়েকটি বিভাগ ও সাংস্কৃতিক সংগঠন নিজেদের আয়োজনে ঋতুরাজকে বরণের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
চারুকলা অনুষদে এবার হবে দুই দিনের উৎসব। মৃৎশিল্প ও ভাস্কর্য বিভাগের শিক্ষার্থী ইশাদুল ইসলাম লিমন জানালেন আরও বিস্তারিত। আয়োজনের প্রথম দিন ১৪ ফেব্রুয়ারি সকালে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করবে। বিকেলে অনুষদ প্রাঙ্গণে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। সেখানে থাকবে ব্যান্ড সংগীত। পাশাপাশি চারুকলা অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরাও অংশ নেবেন বিভিন্ন আয়োজনে।
শিল্পকলা, প্রাচ্যকলা ও শিল্পকলার ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী ওয়াহিদুল হক ফাহিম জানিয়েছেন, বসন্তবরণে চারুকলাকে রাঙিয়ে তোলার ঐতিহ্য বেশ পুরোনো। এবার এই বিভাগের সাজসজ্জায় আনা হয়েছে দেশের ঐতিহ্য। সে জন্য রিকশা পেইন্টিংয়ের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
আজ ২৯ মাঘ। আর এক দিন পরেই প্রকৃতি থেকে বিদায় নেবে শীত। ইতিমধ্যে পাতাঝরা শীতকে বিদায় জানিয়ে প্রকৃতি সেজেছে নতুন রূপে। গাছে গাছে শিমুল, পলাশ আর কৃষ্ণচূড়া জানান দিচ্ছে বসন্তের আগমনী বার্তা। ভেসে আসছে কোকিলের কুহু ডাক। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পলাশগাছগুলো এখন ফুলে ফুলে ছাওয়া। পলাশের ডালে মধু খেতে বসছে বসন্তবাউড়ি পাখি।
বর্ষবরণ হোক কিংবা বসন্তবরণ—রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়কে রঙিন করে সাজিয়ে তোলেন চারুকলা অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। বসন্তবরণের প্রস্তুতি নিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের বাইরের দেয়ালের পাশে ২০ জনের মতো শিক্ষার্থী। তাঁদের কারও হাতে রংতুলি, কারও হাতে রঙের কৌটা। দেয়ালটিতে ধীরে ধীরে ফুটে উঠছে চিরায়ত বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। বসন্তের প্রথম দিনটি রঙিন করতে দিনরাত পরিশ্রম করছেন তাঁরা। শুধু বাইরে নয়, চারুকলা অনুষদের ভেতরেও সমানতালে কাজ করে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। এবার বসন্ত ও ভালোবাসা দিবস একই দিনে হওয়ায় একটু যেন বেশি রঙিন করে তোলা হচ্ছে চারুকলা
ভবনকে।
চারুকলা অনুষদের ভেতরে প্রবেশ করতেই চোখে পড়ে নানান রঙের ফুল সূর্যের দিকে চেয়ে যেন বসন্তকেই ডাকছে। মূল মঞ্চ সাজাতে কাজ করছেন দুজন তরুণী। পাশে থেকে তাঁদের সহযোগিতা করছেন অনুষদের কয়েকজন জ্যেষ্ঠ শিক্ষার্থী। বসন্তবরণের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানটি এই মঞ্চে হবে। অনুষদের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন একাডেমিক ভবনের ৩০৫ নম্বর কক্ষে একদল শিক্ষার্থী তৈরি করছেন শোভাযাত্রার মুখোশ। আর পলাশতলায় বানানো হচ্ছে এবারের ডামি ভাস্কর্য।
এবার বসন্ত ঘিরে পাঁচটি ডামি তৈরি করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে দুটি বসন্তবাউড়ি, একটি পরিযায়ী হাঁস, একটি পলাশ ও একটি শিমুল ফুল। এই পাঁচটি ডামিই ঋতুরাজ বসন্তের প্রতীক। এ ছাড়া মুক্তমঞ্চে পেইন্টিংয়ের ক্ষেত্রে এবার প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে রিকশা পেইন্টিং। আর বাইরের দেয়ালে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে গ্রামীণ চিত্র।
বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের পাশাপাশি অর্থনীতি, ফোকলোর, সমাজবিজ্ঞান, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগসহ কয়েকটি বিভাগ ও সাংস্কৃতিক সংগঠন নিজেদের আয়োজনে ঋতুরাজকে বরণের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
চারুকলা অনুষদে এবার হবে দুই দিনের উৎসব। মৃৎশিল্প ও ভাস্কর্য বিভাগের শিক্ষার্থী ইশাদুল ইসলাম লিমন জানালেন আরও বিস্তারিত। আয়োজনের প্রথম দিন ১৪ ফেব্রুয়ারি সকালে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করবে। বিকেলে অনুষদ প্রাঙ্গণে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। সেখানে থাকবে ব্যান্ড সংগীত। পাশাপাশি চারুকলা অনুষদের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরাও অংশ নেবেন বিভিন্ন আয়োজনে।
শিল্পকলা, প্রাচ্যকলা ও শিল্পকলার ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী ওয়াহিদুল হক ফাহিম জানিয়েছেন, বসন্তবরণে চারুকলাকে রাঙিয়ে তোলার ঐতিহ্য বেশ পুরোনো। এবার এই বিভাগের সাজসজ্জায় আনা হয়েছে দেশের ঐতিহ্য। সে জন্য রিকশা পেইন্টিংয়ের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
আশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
৯ ঘণ্টা আগেবাঙালি কম তেলে রাঁধতে জানে না, এ কথা স্বীকার করতে হবে গড়িমসি করে হলেও। বাড়িতে দাওয়াত রয়েছে মানে কড়াইয়ে নিত্যদিনের তুলনায় একটু বেশি তেল ঢেলে ফেলি। তেল জবজবে খাবার মানে কি সুস্বাদু? আর যদি হয়ও, তবে তা কোনোভাবেই স্বাস্থ্যকর নয়।
৯ ঘণ্টা আগেঅফিস থেকে ফিরেই যদি হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ ভেসে ওঠে—দল বেঁধে আজ রাতেই বন্ধুরা আসছে আপনার বাড়িতে। তাহলে সবার আগে ঝাড়ু, মপ, ওয়াইপার খুঁজতেই ছুটতে হয়। ঘরটা অন্তত দেখার মতো তো হওয়া চাই! তাড়াহুড়ো না করে ঝটপট যদি কয়েকটি বিষয়ে নজর দেওয়া যায়, তাহলেই ঘরটা অতিথিদের আগমনের জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠবে...
৯ ঘণ্টা আগেশীত আসার আগে থেকে চুলে খুশকি দেখা দেয়। এর জন্য মাথার ত্বকে ব্যবহার করি অ্যালোভেরা। এ ছাড়া রোজই চুলে শ্যাম্পু করি, কিন্তু খুশকি থেকে কোনোভাবে পরিত্রাণ পাচ্ছি না। কীভাবে সমস্যার সমাধান পেতে পারি?
৯ ঘণ্টা আগে