ঢাবি সংবাদদাতা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের রূপরেখা ঘোষণার দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে শিক্ষার্থীদের একটি দল। স্মারকলিপিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ডাকসু নির্বাচনের রূপরেখা ঘোষণা না করা হলে কঠোর কর্মসূচি গ্রহণের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন এই শিক্ষার্থীরা।
আজ রোববার বেলা ১১টায় উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশার কাছে শিক্ষার্থীরা স্মারকলিপি দেন। এ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমদ উপস্থিত ছিলেন।
স্মারকলিপি প্রদানকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী মোসাদ্দেক আলি ইবনে মোহাম্মদ, আরবি বিভাগের শিক্ষার্থী ইউসুফ আব্দুল্লাহ, অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী জয়েন উদ্দিন সরকার তন্ময় প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অভ্যুত্থানের আট মাস পেরিয়ে গেলেও ডাকসুর রূপরেখা এখনো না দেওয়ায় হতাশা প্রকাশ করে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘অভ্যুত্থানের প্রায় আট মাস পেরিয়ে গেলেও আমাদের প্রাণের দাবি ডাকসু নির্বাচনের কোনো রূপরেখা আজও পাইনি। ডাকসুর রূপরেখার দাবিতে আমরা দীর্ঘদিন যাবৎ আন্দোলন করে আসছি, অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য যে ডাকসু নির্বাচন নিয়ে একধরনের ভয়াবহ গড়িমসি আমরা লক্ষ করছি।’
শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘গত জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি ও মার্চে ডাকসুর দাবিতে অনেক দিন ধারাবাহিকভাবে আন্দোলন করেছি। জানুয়ারির মাঝামাঝিতে আমাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে উপাচার্য বলেছিলেন, কয়েক দিনের মধ্যে ইন্সটিটিউশনাল ই-মেইলের মাধ্যমে ডাকসুর গঠনতন্ত্র এবং ডাকসু নির্বাচন বিষয়ে শিক্ষার্থীদের মতামত নেবেন। কিন্তু সেটির জন্য প্রশাসনের দুই মাসের বেশি সময় লেগেছে। মার্চের শেষে এসে এই মতামত নেওয়া হয়।’
দ্রুততম সময়ের মধ্যে ডাকসুর রূপরেখা ঘোষণার দাবি জানিয়ে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে আমরা ডাকসু নির্বাচনের রূপরেখা চাই। আমরা নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে কখনো স্মারকলিপি, কখনো বিক্ষোভ মিছিল কিংবা কখনো প্রশাসনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ডাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবি করেছিলাম। আজও সেই নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেই স্মারকলিপি নিয়ে এসেছি। আমরা প্রশাসনের কাছে আশা রাখব, তারা আমাদের নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতির চর্চাকে শ্রদ্ধার চোখে দেখে কালবিলম্ব না করে ডাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন।’
শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘আমরা আন্দোলন করতে করতে ক্লান্ত, জুলাই অভ্যুত্থানে এত রক্ত ঝরার পরও কোনো যৌক্তিক দাবি আদায়ে বারবার আন্দোলন করার প্রয়োজন হওয়াটা দুঃখজনক। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যদি আমাদের নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতির চর্চার প্রতি শ্রদ্ধা দেখাতে ব্যর্থ হয় এবং ডাকসু নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি অব্যাহত রাখে, তাহলে আমরা ডাকসুর দাবি আদায়ে কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হব।’
স্মারকলিপিটি গ্রহণ করে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশা শিক্ষার্থীদের দাবি নিয়ে আলাপ-আলোচনা করে শিগগিরই অগ্রগতি জানাবেন বলে আশ্বাস দেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের রূপরেখা ঘোষণার দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে শিক্ষার্থীদের একটি দল। স্মারকলিপিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ডাকসু নির্বাচনের রূপরেখা ঘোষণা না করা হলে কঠোর কর্মসূচি গ্রহণের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন এই শিক্ষার্থীরা।
আজ রোববার বেলা ১১টায় উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশার কাছে শিক্ষার্থীরা স্মারকলিপি দেন। এ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমদ উপস্থিত ছিলেন।
স্মারকলিপি প্রদানকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী মোসাদ্দেক আলি ইবনে মোহাম্মদ, আরবি বিভাগের শিক্ষার্থী ইউসুফ আব্দুল্লাহ, অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী জয়েন উদ্দিন সরকার তন্ময় প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অভ্যুত্থানের আট মাস পেরিয়ে গেলেও ডাকসুর রূপরেখা এখনো না দেওয়ায় হতাশা প্রকাশ করে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘অভ্যুত্থানের প্রায় আট মাস পেরিয়ে গেলেও আমাদের প্রাণের দাবি ডাকসু নির্বাচনের কোনো রূপরেখা আজও পাইনি। ডাকসুর রূপরেখার দাবিতে আমরা দীর্ঘদিন যাবৎ আন্দোলন করে আসছি, অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য যে ডাকসু নির্বাচন নিয়ে একধরনের ভয়াবহ গড়িমসি আমরা লক্ষ করছি।’
শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘গত জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি ও মার্চে ডাকসুর দাবিতে অনেক দিন ধারাবাহিকভাবে আন্দোলন করেছি। জানুয়ারির মাঝামাঝিতে আমাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে উপাচার্য বলেছিলেন, কয়েক দিনের মধ্যে ইন্সটিটিউশনাল ই-মেইলের মাধ্যমে ডাকসুর গঠনতন্ত্র এবং ডাকসু নির্বাচন বিষয়ে শিক্ষার্থীদের মতামত নেবেন। কিন্তু সেটির জন্য প্রশাসনের দুই মাসের বেশি সময় লেগেছে। মার্চের শেষে এসে এই মতামত নেওয়া হয়।’
দ্রুততম সময়ের মধ্যে ডাকসুর রূপরেখা ঘোষণার দাবি জানিয়ে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে আমরা ডাকসু নির্বাচনের রূপরেখা চাই। আমরা নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতিতে কখনো স্মারকলিপি, কখনো বিক্ষোভ মিছিল কিংবা কখনো প্রশাসনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ডাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবি করেছিলাম। আজও সেই নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেই স্মারকলিপি নিয়ে এসেছি। আমরা প্রশাসনের কাছে আশা রাখব, তারা আমাদের নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতির চর্চাকে শ্রদ্ধার চোখে দেখে কালবিলম্ব না করে ডাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন।’
শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘আমরা আন্দোলন করতে করতে ক্লান্ত, জুলাই অভ্যুত্থানে এত রক্ত ঝরার পরও কোনো যৌক্তিক দাবি আদায়ে বারবার আন্দোলন করার প্রয়োজন হওয়াটা দুঃখজনক। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যদি আমাদের নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতির চর্চার প্রতি শ্রদ্ধা দেখাতে ব্যর্থ হয় এবং ডাকসু নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি অব্যাহত রাখে, তাহলে আমরা ডাকসুর দাবি আদায়ে কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হব।’
স্মারকলিপিটি গ্রহণ করে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশা শিক্ষার্থীদের দাবি নিয়ে আলাপ-আলোচনা করে শিগগিরই অগ্রগতি জানাবেন বলে আশ্বাস দেন।
সন্ধ্যার পর বাতি নিভিয়ে খোলা বারান্দায় পাটি বিছিয়ে বা টুল নিয়ে বসতে খারাপ লাগে না। একটু বড় জায়গা থাকলে বারান্দা বাগান তো বটেই, স্থায়ী বসার জায়গাও তৈরি করেন নেন অনেকে। আবার বাড়িতে অতিথি এলে হয়তো বারান্দাতেই জমে ওঠে দীর্ঘ আড্ডা। বারান্দাকে নতুন করে সাজিয়ে তোলার মৌসুম কিন্তু চলে এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগেপিসির ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করা এক স্টোরিতে দেখা গেছে, এলইডি লাইট থেরাপি মাস্ক পরে উড়োজাহাজে দিব্যি আরাম করছেন। যেন রূপচর্চা আর আরামের একেবারে আদর্শ যুগলবন্দী!
২১ ঘণ্টা আগেসময়ের সঙ্গে পরিবেশ বদলায়, আর পরিবেশের সঙ্গে বদলায় চুলের যত্নের ধরন। চুলে নিয়মিত তেল-শ্যাম্পু ব্যবহার এবং মাসে দুদিন হেয়ারপ্যাক ব্যবহার এখন যথেষ্ট নয়। আগের তুলনায় গ্রীষ্মকালে গরম আরও বেড়েছে, বেড়েছে দূষণ। সেই সঙ্গে বেড়েছে চুল আর মাথার ত্বকের বিভিন্ন সমস্যাও।
২ দিন আগেশিশুর বয়স ছয় মাস হওয়া পর্যন্ত তেমন ভাবনা নেই। নরম সুতির ফিতে দেওয়া নিমা পরেই দিন পার হয় ছেলে কিংবা মেয়েশিশুর। কিন্তু সে যখন বসে বসে খেলতে শেখে বা একটু হেঁটে বেড়ায়, যখন পুরো ঘরই তার জন্য এক বিস্ময়ের জগৎ। সারা বাড়ি ঘুরে দেখা, এটা-ওটা ধরে খেলা করতে গিয়ে ঘাম হয়...
২ দিন আগে