ফিচার ডেস্ক
কেক, কুকিজ কিংবা পেস্ট্রি। বড়দিন রাঙাতে এসবের বিকল্প নেই। মূলত ইউরোপের আদলে বড়দিনে কেক বা পেস্ট্রি বানানোর চল আছে আমাদের দেশে।
কিন্তু বড়দিনের খাবার কেক-কুকিজ আর পেস্ট্রি? এ দিন অনুষ্ঠিত হয় ডিসেম্বরের শেষের দিকে। এ সময় আমাদের দেশে থাকে শীত। আর শীত মানেই ভাপা, চিতই, পুলি, পাকনসহ হরেক স্বাদের পিঠা তৈরির ধুম। সেসব পিঠা কখনো ভিজিয়ে রাখা হবে খেজুরের রসে, কখনোবা জ্বাল দেওয়া হয় ঘন দুধে। কখনো সেসব পিঠায় ঘ্রাণ ছড়াবে এলাচি আর কখনো নতুন খেজুরের গুড়। আমাদের এই দেশে বড়দিনের উৎসবেও সেসবই খাওয়া হবে। পাশাপাশি থাকবে কেক বা পেস্ট্রি।
আর থাকবে মাংসের হরেক পদ, কোরমা-পোলাও, বিরিয়ানি কিংবা কাবাব। উৎসব মানেই এখানে কবজি ডুবিয়ে খাবারের আয়োজন। জিবের স্বাদ তো মেটাতে হবেই, সঙ্গে চোখের স্বাদও। চোখ যদি না ভরে, মন ভরবে কীভাবে?
উৎসব রাঙাতে রইল একটি কেকের রেসিপি।
এগলেস চকলেট কেক
উপকরণ
ময়দা আধা কাপ, কোকো পাউডার ২ টেবিল চামচ, বেকিং সোডা ১ চা-চামচ, বেকিং পাউডার আধা চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, তরল দুধ আধা কাপ, ভিনেগার আধা টেবিল চামচ, চিনি আধা কাপ, তেল ১ টেবিল চামচ, চকলেট এসেন্স ১ চা-চামচ।
প্রণালি
সব শুকনো উপকরণ চেলে মিশিয়ে নিন। আরেকটি পাত্রে একসঙ্গে দুধ, ভিনেগার ও চিনি ভালো করে মেশাতে হবে। এরপর ইলেকট্রিক বিটারে বিট করুন ৫ থেকে ৭ মিনিট। হয়ে গেলে তেল ও এসেন্স দিয়ে আবারও প্রায় ৩০ সেকেন্ড বিট করে মিশিয়ে নিন।
এই মিশ্রণে শুকনো উপকরণ একটির পর একটি দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার একটি ৭ ইঞ্চি কেক মোল্ডে বেকিং পেপার বিছিয়ে নিন। কেকের বেটার এই মোল্ডে ঢেলে দুই থেকে তিনবার জোরে জোরে ট্যাপের পর বাতাস বের করে নিন।
ইলেকট্রিক ওভেন ১৭০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ১০ মিনিট প্রিহিট করে নিয়ে কেকের বেটারের পাত্র ওভেনে দিয়ে বেক করুন ৫০ থেকে ৫৫ মিনিট।
কেক বেক হয়েছে কি না, তা বোঝার জন্য একটি কাঠি কেকের মাঝ বরাবর ঢুকিয়ে দিয়ে চেক করে নিন। কাঠিটা পরিষ্কার বের হলে বুঝতে হবে, কেক সম্পূর্ণ বেক হয়েছে।
কেকটা বেক হয়ে গেলে ঠান্ডা করে পছন্দমতো ক্রিম দিয়ে ডেকোরেশন করে নিতে হবে।
রেসিপি ও ছবি: মাহমুদা রানি
কেক, কুকিজ কিংবা পেস্ট্রি। বড়দিন রাঙাতে এসবের বিকল্প নেই। মূলত ইউরোপের আদলে বড়দিনে কেক বা পেস্ট্রি বানানোর চল আছে আমাদের দেশে।
কিন্তু বড়দিনের খাবার কেক-কুকিজ আর পেস্ট্রি? এ দিন অনুষ্ঠিত হয় ডিসেম্বরের শেষের দিকে। এ সময় আমাদের দেশে থাকে শীত। আর শীত মানেই ভাপা, চিতই, পুলি, পাকনসহ হরেক স্বাদের পিঠা তৈরির ধুম। সেসব পিঠা কখনো ভিজিয়ে রাখা হবে খেজুরের রসে, কখনোবা জ্বাল দেওয়া হয় ঘন দুধে। কখনো সেসব পিঠায় ঘ্রাণ ছড়াবে এলাচি আর কখনো নতুন খেজুরের গুড়। আমাদের এই দেশে বড়দিনের উৎসবেও সেসবই খাওয়া হবে। পাশাপাশি থাকবে কেক বা পেস্ট্রি।
আর থাকবে মাংসের হরেক পদ, কোরমা-পোলাও, বিরিয়ানি কিংবা কাবাব। উৎসব মানেই এখানে কবজি ডুবিয়ে খাবারের আয়োজন। জিবের স্বাদ তো মেটাতে হবেই, সঙ্গে চোখের স্বাদও। চোখ যদি না ভরে, মন ভরবে কীভাবে?
উৎসব রাঙাতে রইল একটি কেকের রেসিপি।
এগলেস চকলেট কেক
উপকরণ
ময়দা আধা কাপ, কোকো পাউডার ২ টেবিল চামচ, বেকিং সোডা ১ চা-চামচ, বেকিং পাউডার আধা চা-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, তরল দুধ আধা কাপ, ভিনেগার আধা টেবিল চামচ, চিনি আধা কাপ, তেল ১ টেবিল চামচ, চকলেট এসেন্স ১ চা-চামচ।
প্রণালি
সব শুকনো উপকরণ চেলে মিশিয়ে নিন। আরেকটি পাত্রে একসঙ্গে দুধ, ভিনেগার ও চিনি ভালো করে মেশাতে হবে। এরপর ইলেকট্রিক বিটারে বিট করুন ৫ থেকে ৭ মিনিট। হয়ে গেলে তেল ও এসেন্স দিয়ে আবারও প্রায় ৩০ সেকেন্ড বিট করে মিশিয়ে নিন।
এই মিশ্রণে শুকনো উপকরণ একটির পর একটি দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার একটি ৭ ইঞ্চি কেক মোল্ডে বেকিং পেপার বিছিয়ে নিন। কেকের বেটার এই মোল্ডে ঢেলে দুই থেকে তিনবার জোরে জোরে ট্যাপের পর বাতাস বের করে নিন।
ইলেকট্রিক ওভেন ১৭০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ১০ মিনিট প্রিহিট করে নিয়ে কেকের বেটারের পাত্র ওভেনে দিয়ে বেক করুন ৫০ থেকে ৫৫ মিনিট।
কেক বেক হয়েছে কি না, তা বোঝার জন্য একটি কাঠি কেকের মাঝ বরাবর ঢুকিয়ে দিয়ে চেক করে নিন। কাঠিটা পরিষ্কার বের হলে বুঝতে হবে, কেক সম্পূর্ণ বেক হয়েছে।
কেকটা বেক হয়ে গেলে ঠান্ডা করে পছন্দমতো ক্রিম দিয়ে ডেকোরেশন করে নিতে হবে।
রেসিপি ও ছবি: মাহমুদা রানি
ছুটির দিন মানেই একটু বিশ্রাম, পরিবার ও প্রিয়জনদের সঙ্গে আনন্দঘন মুহূর্ত কাটানো। আর এবার ঈদুল ফিতরে তো অনেকেই দীর্ঘ ছুটি পেয়েছেন। অনেক দিন পর নাড়ির টানে গ্রামে ফিরেছেন। উদ্দেশ্য, প্রিয়জনদের সঙ্গে এই ছুটির সময়টা আনন্দে কাটানো।
১৪ ঘণ্টা আগেইসলামিক সংস্কৃতিতে একে অপরের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করার জন্য খাবারকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়। চলুন একবার দেখে নেওয়া যাক কোন দেশে ঈদ উৎসবে কোন বিশেষ ধরনের খাবারগুলো খাওয়া হয়।
১ দিন আগেদেশের তিন পার্বত্য জেলার মধ্যে খাগড়াছড়ি অন্যতম। এই জেলাটিকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধারও বলে লোকজন। ফলে এখানে পর্যটকদের যাতায়াত আছে বেশ। যোগাযোগ ব্যবস্থাও দারুণ। ঈদের লম্বা ছুটিতে হাতে তিন থেকে চার দিনের সময় নিয়ে গেলে প্রকৃতির চোখ জুড়ানো রূপ দেখে আসা যাবে।
২ দিন আগেদাওয়াতে উজ্জ্বল রঙের কাতান, অরগাঞ্জা বা সিল্কের শাড়ি, মানানসই লিপস্টিক, চোখে কাজল ও মাসকারা আর ম্যাচিং গয়না; এইতো, আর কী চাই!
২ দিন আগে