উপকরণ
পাকা চালকুমড়া ৭৫০ গ্রাম বা পরিমাণমতো। চিনি স্বাদমতো, নারকেলের দুধ দেড় কাপ, দুধ ১ লিটার, তেজপাতা ১টি, দারুচিনি ২ ইঞ্চি টুকরো, এলাচি ২টি, ঘি ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি
প্রথমে চালকুমড়ার খোসা ছিলে বড় বড় টুকরো করে নিন। খোসা এমনভাবে ছিলে নিন যাতে সবুজ আস্তরণ না থাকে। এবার একটি কাঁটাচামচ বা খেজুরের কাঁটার সাহায্যে খুব ভালোভাবে প্রতিটি টুকরো কেচে নিন। এ কাজ ধৈর্য এবং সাবধানতার সঙ্গে করতে হবে। সব টুকরো ভালোভাবে কেচে নেওয়া হয়ে গেলে টুকরোগুলো স্পঞ্জের মতো হয়ে যাবে। এবার মনমতো মোরব্বার জন্য চৌকো ছোট টুকরো করে নিন।
দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করে রাখুন। পানি গরম করে চালকুমড়া ৫ মিনিটের মতো সেদ্ধ করে পানি ফেলে দিন। চালকুমড়ার টুকরোগুলোর পানি ঝরিয়ে নিন। আরেকটি পাত্রে ঘি গরম করে এলাচি, দারুচিনি আর তেজপাতার ফোড়ন দিন। এখানে চালকুমড়ার টুকরোগুলো দিয়ে ২ থেকে ৩ মিনিট মাঝারি আঁচে নেড়েচেড়ে নিয়ে তাতে গরুর ও নারকেলের দুধ এবং চিনি দিন। এবার কম আঁচে রান্না করুন ৪৫ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা। অথবা মোরব্বার দুধ যতক্ষণ মালাইয়ের মতো না হয়ে উঠছে, ততক্ষণ নেড়েচেড়ে রান্না করুন। এরপর নামিয়ে ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন চালকুমড়ার নারকেলি মোরব্বা।
উপকরণ
পাকা চালকুমড়া ৭৫০ গ্রাম বা পরিমাণমতো। চিনি স্বাদমতো, নারকেলের দুধ দেড় কাপ, দুধ ১ লিটার, তেজপাতা ১টি, দারুচিনি ২ ইঞ্চি টুকরো, এলাচি ২টি, ঘি ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি
প্রথমে চালকুমড়ার খোসা ছিলে বড় বড় টুকরো করে নিন। খোসা এমনভাবে ছিলে নিন যাতে সবুজ আস্তরণ না থাকে। এবার একটি কাঁটাচামচ বা খেজুরের কাঁটার সাহায্যে খুব ভালোভাবে প্রতিটি টুকরো কেচে নিন। এ কাজ ধৈর্য এবং সাবধানতার সঙ্গে করতে হবে। সব টুকরো ভালোভাবে কেচে নেওয়া হয়ে গেলে টুকরোগুলো স্পঞ্জের মতো হয়ে যাবে। এবার মনমতো মোরব্বার জন্য চৌকো ছোট টুকরো করে নিন।
দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করে রাখুন। পানি গরম করে চালকুমড়া ৫ মিনিটের মতো সেদ্ধ করে পানি ফেলে দিন। চালকুমড়ার টুকরোগুলোর পানি ঝরিয়ে নিন। আরেকটি পাত্রে ঘি গরম করে এলাচি, দারুচিনি আর তেজপাতার ফোড়ন দিন। এখানে চালকুমড়ার টুকরোগুলো দিয়ে ২ থেকে ৩ মিনিট মাঝারি আঁচে নেড়েচেড়ে নিয়ে তাতে গরুর ও নারকেলের দুধ এবং চিনি দিন। এবার কম আঁচে রান্না করুন ৪৫ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা। অথবা মোরব্বার দুধ যতক্ষণ মালাইয়ের মতো না হয়ে উঠছে, ততক্ষণ নেড়েচেড়ে রান্না করুন। এরপর নামিয়ে ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন চালকুমড়ার নারকেলি মোরব্বা।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
২ দিন আগে