অনলাইন ডেস্ক
দইবড়া কিন্তু নবাবি খাবার! এটি মূলত মসলা মেশানো টক দই দিয়ে মাষকলাইয়ের বড়া রান্না। বেশ তীব্র স্বাদযুক্ত খাবার। সাধারণত রুচিবর্ধক হিসেবে খাওয়া হয়।
পুরান ঢাকায় এটির প্রচলন থাকলেও ব্যবহার অনেক সীমিত হয়ে এসেছে। তবে রমজান মাসে ইফতারিতে অনেকেই খেতে পছন্দ করেন।
উত্তর ভারতে, বিশেষ করে পাঞ্জাব, হরিয়ানা ইত্যাদি রাজ্যের ঐতিহ্যবাহী রন্ধনপ্রণালিতে দইবড়া জনপ্রিয়।
উপকরণ
মাষকলাইয়ের ডাল ৩০০ গ্রাম
তরল দুধ আধা কাপ
টক দই ৭০০ গ্রাম
ধনেপাতা আধা কাপ
পুদিনাপাতা সিকি কাপ
কাঁচা মরিচ ৫-৬টি
গোল মরিচের গুঁড়া আধা চা-চামচ
চিলি ফ্লেক্স আধা চা-চামচ
ভাজা জিরা গুঁড়া ১ চা-চামচ
লেবুর রস ১ চা-চামচ
চাট মসলা ২ চা-চামচ
বিট লবণ ১ চা-চামচ
চিনি এক কাপের তিন ভাগের এক ভাগ
লবণ স্বাদ অনুযায়ী
তেল ভাজার জন্য
প্রস্তুতপ্রণালি
মাষকলাইয়ের ডাল ৮-১০ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর ডাল ভালো করে ধুয়ে আধা কাপ পানি ও দুটি কাঁচা মরিচ দিয়ে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। এরপর ব্লেন্ড করে নেওয়া ডাল ১০ মিনিট হ্যান্ড হুইস্ক দিয়ে ফেটে নিতে হবে।
ডালের রং যখন হালকা হয়ে আসবে এবং ফ্লাফি মনে হবে, তখন এর মধ্যে আধা চা-চামচ মিহি কুচি আদা, লবণ দিয়ে ডুবো তেলে বড়াগুলো ভেজে নিন।
চুলার আঁচ মিডিয়াম থেকে লো থাকবে। সোনালি রং ধরে এলে বড়াগুলো তুলে লবণ মেশানো পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে ১৫ মিনিট।
পুদিনাপাতা, ধনেপাতা ও কাঁচা মরিচ ব্লেন্ড করে নিন। বড় একটা বাটিতে টক দই, পুদিনাপাতা, ধনেপাতা, কাঁচা মরিচ, চিলি ফ্লেক্স, গোলমরিচের গুঁড়া, চাট মসলা, বিট লবণ, ভাজা জিরা গুঁড়া, চিনি ও স্বাদ অনুযায়ী লবণ দিয়ে বিট করে নিন। এরপর তরল দুধ দিয়ে মিশিয়ে নিন।
এরপর ভিজিয়ে রাখা বড়া পানি থেকে তুলে দুই হাতের তালুতে নিয়ে হালকা চাপ দিয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। এবার বড়াগুলো দইয়ের মিশ্রণে ভিজিয়ে ফ্রিজে রেখে দিন ৬ ঘণ্টা।
গ্রিন চাটনি ও তেঁতুলের সস দিয়ে পরিবেশন করুন।
গ্রিন চাটনি: আধা কাপ ধনেপাতা, একটা কাঁচা মরিচ, এক কোয়া রসুন, লবণ, সামান্য চিনি দিয়ে ব্লেন্ড করে নিলেই গ্রিন চাটনি রেডি।
তেঁতুলের সস: ১ কাপ তেঁতুলের কাথ, লবণ সিকি চা-চামচ, ভাজা জিরা গুঁড়া, চিলি ফ্লেক্স, লবণ, চাট মসলা ও অল্প চিনি দিয়ে জ্বাল করে ঘন করে নিলেই তেঁতুলের সস রেডি।
রেসিপি : ফারজানা আখতার
দইবড়া কিন্তু নবাবি খাবার! এটি মূলত মসলা মেশানো টক দই দিয়ে মাষকলাইয়ের বড়া রান্না। বেশ তীব্র স্বাদযুক্ত খাবার। সাধারণত রুচিবর্ধক হিসেবে খাওয়া হয়।
পুরান ঢাকায় এটির প্রচলন থাকলেও ব্যবহার অনেক সীমিত হয়ে এসেছে। তবে রমজান মাসে ইফতারিতে অনেকেই খেতে পছন্দ করেন।
উত্তর ভারতে, বিশেষ করে পাঞ্জাব, হরিয়ানা ইত্যাদি রাজ্যের ঐতিহ্যবাহী রন্ধনপ্রণালিতে দইবড়া জনপ্রিয়।
উপকরণ
মাষকলাইয়ের ডাল ৩০০ গ্রাম
তরল দুধ আধা কাপ
টক দই ৭০০ গ্রাম
ধনেপাতা আধা কাপ
পুদিনাপাতা সিকি কাপ
কাঁচা মরিচ ৫-৬টি
গোল মরিচের গুঁড়া আধা চা-চামচ
চিলি ফ্লেক্স আধা চা-চামচ
ভাজা জিরা গুঁড়া ১ চা-চামচ
লেবুর রস ১ চা-চামচ
চাট মসলা ২ চা-চামচ
বিট লবণ ১ চা-চামচ
চিনি এক কাপের তিন ভাগের এক ভাগ
লবণ স্বাদ অনুযায়ী
তেল ভাজার জন্য
প্রস্তুতপ্রণালি
মাষকলাইয়ের ডাল ৮-১০ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর ডাল ভালো করে ধুয়ে আধা কাপ পানি ও দুটি কাঁচা মরিচ দিয়ে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। এরপর ব্লেন্ড করে নেওয়া ডাল ১০ মিনিট হ্যান্ড হুইস্ক দিয়ে ফেটে নিতে হবে।
ডালের রং যখন হালকা হয়ে আসবে এবং ফ্লাফি মনে হবে, তখন এর মধ্যে আধা চা-চামচ মিহি কুচি আদা, লবণ দিয়ে ডুবো তেলে বড়াগুলো ভেজে নিন।
চুলার আঁচ মিডিয়াম থেকে লো থাকবে। সোনালি রং ধরে এলে বড়াগুলো তুলে লবণ মেশানো পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে ১৫ মিনিট।
পুদিনাপাতা, ধনেপাতা ও কাঁচা মরিচ ব্লেন্ড করে নিন। বড় একটা বাটিতে টক দই, পুদিনাপাতা, ধনেপাতা, কাঁচা মরিচ, চিলি ফ্লেক্স, গোলমরিচের গুঁড়া, চাট মসলা, বিট লবণ, ভাজা জিরা গুঁড়া, চিনি ও স্বাদ অনুযায়ী লবণ দিয়ে বিট করে নিন। এরপর তরল দুধ দিয়ে মিশিয়ে নিন।
এরপর ভিজিয়ে রাখা বড়া পানি থেকে তুলে দুই হাতের তালুতে নিয়ে হালকা চাপ দিয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। এবার বড়াগুলো দইয়ের মিশ্রণে ভিজিয়ে ফ্রিজে রেখে দিন ৬ ঘণ্টা।
গ্রিন চাটনি ও তেঁতুলের সস দিয়ে পরিবেশন করুন।
গ্রিন চাটনি: আধা কাপ ধনেপাতা, একটা কাঁচা মরিচ, এক কোয়া রসুন, লবণ, সামান্য চিনি দিয়ে ব্লেন্ড করে নিলেই গ্রিন চাটনি রেডি।
তেঁতুলের সস: ১ কাপ তেঁতুলের কাথ, লবণ সিকি চা-চামচ, ভাজা জিরা গুঁড়া, চিলি ফ্লেক্স, লবণ, চাট মসলা ও অল্প চিনি দিয়ে জ্বাল করে ঘন করে নিলেই তেঁতুলের সস রেডি।
রেসিপি : ফারজানা আখতার
বর্তমান সময়ে সুস্থ জীবনযাত্রার দিকে আমাদের আগ্রহ বেড়েছে। এর জন্য সবার আগে প্রয়োজন স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস। আমাদের সবার জানা, অতিরিক্ত চিনি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। চিনি শুধু আমাদের ওজন বাড়ায় না এটি ডায়াবেটিস, হৃদ্রোগ এবং অন্যান্য গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বাড়াতে পারে...
১৭ ঘণ্টা আগেহালের সৌন্দর্যচর্চায় এখন বিশেষভাবে পরিচিতি পেয়েছে কোলাজেন শব্দটি। খাদ্যাভ্যাস হোক বা রূপচর্চা—সৌন্দর্য সচেতনেরা খোঁজেন কোলাজেন। আর কেনই বা খুঁজবেন না? এই কোলাজেনই যে ধরে রাখে তারুণ্য। ধরুন বয়স ঘড়ির কাঁটা, আর আপনি তা থমকে দিলেন, এটি কি সম্ভব? উত্তর হবে না। তবে কীভাবে ধরে রাখবেন তারুণ্য...
১৯ ঘণ্টা আগেবাঘ, সিংহ, হাতি, সাম্বার হরিণ, জলহস্তী, মায়া হরিণ, চিত্রা হরিণ, জিরাফ, জেব্রা, ভালুক, নীলগাই, গয়াল, কুমিরসহ বিভিন্ন প্রাণী অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছে। নিরাপদে এই দৃশ্য দেখা যায় আমাদের দেশে। আর দেখতে হলে এক দিনের জন্য ঘুরে আসা যাবে গাজীপুর সাফারি পার্ক।
২ দিন আগেআধুনিকতা ও ঐতিহ্যের মিশেল ঝকমকে শহর সৌদি আরবের জেদ্দা। এ শহরে পুরোনো ইতিহাসের স্বাদ নিতে যেতে হবে আল-বালাদ। শত শত বছরের ঐতিহ্য বহন করে চলেছে শহরটি। সময়ের সঙ্গে আধুনিকায়নের ঢেউ এলেও এলাকাটি এখনো ধরে রেখেছে অতীত ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও স্থাপত্যশৈলীর সৌন্দর্য।
২ দিন আগে