জীবনধারা ডেস্ক
চা পান করতে পছন্দ করেন প্রায় সবাই। অলস বিকেল, অফিসে কাজের ফাঁকে, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে আড্ডায় এক কাপ চা যেমন জমিয়ে দিতে পারে, তেমনি দিতে পারে প্রশান্তিও। চা পান দেহমন সতেজ করে তোলে। শুধু পানই নয়, ব্যবহৃত চা-পাতা ত্বকে ব্যবহারেও পাওয়া যায় প্রভূত উপকার।
চায়ের পাতা দিয়ে ত্বকের যত্নে কিছু ঘরোয়া টিপস দিয়েছেন হারমনি স্পা ও ক্লিওপেট্রা বিউটি স্যালনের রূপ বিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা রীতা।
গরম পানিতে গ্রিন টির ব্যাগ বা পাতা ভিজিয়ে রেখে নির্যাস বের হওয়ার পর সেই পানি ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে নিন। তারপর তুলোর বল দিয়ে মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে শুকিয়ে টান টান হয়ে এলে ধুয়ে ফেলুন। এটি ব্রণের জন্য উপকারী।
১ চা-চামচ গ্রিন টির পাতা অথবা একটি টি ব্যাগের পাতা, ২ টেবিল চামচ বেসন, ১ টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ, ১ চিমটি হলুদ গুঁড়ো ও গোলাপজল দিয়ে পেস্ট বানিয়ে মুখে ও হাতে-পায়ে ১৫ মিনিট লাগিয়ে রেখে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এটি নিয়মিত ব্যবহারে কালচে দাগ দূর হবে এবং ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
সবুজ চা ভেজানো পানি ও গোলাপজল মিশিয়ে ঘুমানোর আগে মুখে তুলোর বল দিয়ে লাগিয়ে ভালো ব্র্যান্ডের ময়েশ্চারাইজার ক্রিম লাগান। এতে ত্বক থাকবে কোমল ও মসৃণ।
বডি স্ক্রাবের জন্য সবুজ চায়ের পানি আধা কাপ, মধু ১ টেবিল চামচ, লেবুর রস ও টক দই মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে হাতে-পায়ে ২০ মিনিট লাগিয়ে রেখে হালকা গরম পানি দিয়ে ম্যাসাজ করে ধুয়ে নিন। এভাবে নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক ধীরে ধীরে উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
২টি ব্ল্যাক টি ব্যাগ ঠান্ডা পানিতে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রেখে সেগুলো চোখের ওপর রাখুন। নিয়মিত এটি করলে চোখের ফোলা ভাব কমবে।
১ কাপ সবুজ চায়ের পানি, ১টি লেবুর খোসা, ৩ থেকে ৪ টেবিল চামচ নারকেল তেল একটি পাত্রে একসঙ্গে গরম করে নিন। এরপর একটু ঠান্ডা করে কুসুম গরম থাকা অবস্থায় চুলের গোড়ায় লাগিয়ে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে নিন। নিয়মিত এটি করলে খুশকি কমে যাবে। এটি মাসে তিন থেকে চারবার করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। এ ছাড়া এটি চুল পড়া বন্ধ করে এবং চুল বৃদ্ধিতেও সহায়তা করবে।
২ কাপ গরম পানিতে ১ টেবিল চামচ কালো চা দিয়ে ফুটিয়ে ঠান্ডা করে শ্যাম্পু করার পর চুলে লাগালে তা কন্ডিশনারের কাজ করবে।
আজকাল বাজারে টি ট্রি অয়েলের ফেইসওয়াশ পাওয়া যায়। যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত অথবা সংবেদনশীল, তাঁরা এটি ব্যবহার করলে উপকার পাবেন।
চা পান করতে পছন্দ করেন প্রায় সবাই। অলস বিকেল, অফিসে কাজের ফাঁকে, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে আড্ডায় এক কাপ চা যেমন জমিয়ে দিতে পারে, তেমনি দিতে পারে প্রশান্তিও। চা পান দেহমন সতেজ করে তোলে। শুধু পানই নয়, ব্যবহৃত চা-পাতা ত্বকে ব্যবহারেও পাওয়া যায় প্রভূত উপকার।
চায়ের পাতা দিয়ে ত্বকের যত্নে কিছু ঘরোয়া টিপস দিয়েছেন হারমনি স্পা ও ক্লিওপেট্রা বিউটি স্যালনের রূপ বিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা রীতা।
গরম পানিতে গ্রিন টির ব্যাগ বা পাতা ভিজিয়ে রেখে নির্যাস বের হওয়ার পর সেই পানি ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে নিন। তারপর তুলোর বল দিয়ে মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে শুকিয়ে টান টান হয়ে এলে ধুয়ে ফেলুন। এটি ব্রণের জন্য উপকারী।
১ চা-চামচ গ্রিন টির পাতা অথবা একটি টি ব্যাগের পাতা, ২ টেবিল চামচ বেসন, ১ টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ, ১ চিমটি হলুদ গুঁড়ো ও গোলাপজল দিয়ে পেস্ট বানিয়ে মুখে ও হাতে-পায়ে ১৫ মিনিট লাগিয়ে রেখে কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এটি নিয়মিত ব্যবহারে কালচে দাগ দূর হবে এবং ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
সবুজ চা ভেজানো পানি ও গোলাপজল মিশিয়ে ঘুমানোর আগে মুখে তুলোর বল দিয়ে লাগিয়ে ভালো ব্র্যান্ডের ময়েশ্চারাইজার ক্রিম লাগান। এতে ত্বক থাকবে কোমল ও মসৃণ।
বডি স্ক্রাবের জন্য সবুজ চায়ের পানি আধা কাপ, মধু ১ টেবিল চামচ, লেবুর রস ও টক দই মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে হাতে-পায়ে ২০ মিনিট লাগিয়ে রেখে হালকা গরম পানি দিয়ে ম্যাসাজ করে ধুয়ে নিন। এভাবে নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক ধীরে ধীরে উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।
২টি ব্ল্যাক টি ব্যাগ ঠান্ডা পানিতে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রেখে সেগুলো চোখের ওপর রাখুন। নিয়মিত এটি করলে চোখের ফোলা ভাব কমবে।
১ কাপ সবুজ চায়ের পানি, ১টি লেবুর খোসা, ৩ থেকে ৪ টেবিল চামচ নারকেল তেল একটি পাত্রে একসঙ্গে গরম করে নিন। এরপর একটু ঠান্ডা করে কুসুম গরম থাকা অবস্থায় চুলের গোড়ায় লাগিয়ে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে নিন। নিয়মিত এটি করলে খুশকি কমে যাবে। এটি মাসে তিন থেকে চারবার করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। এ ছাড়া এটি চুল পড়া বন্ধ করে এবং চুল বৃদ্ধিতেও সহায়তা করবে।
২ কাপ গরম পানিতে ১ টেবিল চামচ কালো চা দিয়ে ফুটিয়ে ঠান্ডা করে শ্যাম্পু করার পর চুলে লাগালে তা কন্ডিশনারের কাজ করবে।
আজকাল বাজারে টি ট্রি অয়েলের ফেইসওয়াশ পাওয়া যায়। যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত অথবা সংবেদনশীল, তাঁরা এটি ব্যবহার করলে উপকার পাবেন।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
৪ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
৪ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
৪ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
৪ দিন আগে