ফিচার ডেস্ক
সকাল কিংবা বিকেলের নাশতায় প্রায়ই কোনো না কোনো ফল থাকে। নাশতা করা শেষে দেখা যায়, প্লেটে কোনো কোনো ফল বা ফলের টুকরো পড়ে থাকে। সেগুলো পুনরায় ফ্রিজে না রেখে রূপচর্চায় ব্যবহার করতে পারেন। ত্বক যদি শুষ্ক হয় বা পানিশূন্যতায় ভোগে, তাহলে এই ফলগুলো ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যাবে।
খেজুর
কয়েকটি খেজুর দুধে ভিজিয়ে রাখুন ২ ঘণ্টা। এরপর দুধসহ বেটে নিন। থকথকে এই পেস্টে মিশিয়ে নিন কয়েক ফোঁটা মধু। মিশ্রণটি পরিষ্কার মুখে ব্যবহার করুন। মুখে ১০ মিনিট প্যাকটি রেখে ধুয়ে ফেলুন। ত্বক নরম, উজ্জ্বল এবং টান টান করতে এই প্যাক দারুণ কার্যকরী।
আপেল
প্রায় সবার ঘরে থাকে—এমন একটি ফল হচ্ছে আপেল। ত্বকের বলিরেখা, ছোপ ছোপ দাগ দূর করতে এবং ত্বকের কোমলতা বজায় রাখতে আপেল বাটা ব্যবহার করা যেতে পারে। ত্বকের শুষ্কতা দূর করার জন্য একটি আপেল কেটে অর্ধেক করে নিন। এরপর সেটা বেটে আধা চামচ লেবুর রস, সামান্য শসার রস আর একটি ডিমের কুসুম মিশিয়ে ২০ মিনিট মুখে মেখে রাখুন। এরপর কুসুম গরম পানির ঝাপটায় ধুয়ে ফেলুন।
ডাব
ত্বকের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সুস্থতা রক্ষা করার জন্য কচি ডাব খুব উপকারী। ডাবের পানি পান করলে ত্বকের নমনীয়তা বাড়ে। সেই সঙ্গে কচি ডাবের পানিতে মুখ ধুয়ে নিলে মুখের দাগও দূর হয়। প্রতিদিন ডাবের পানিতে মুখ ধুয়ে নিলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে।
কলা
সারা বছর পাওয়া যায় কলা। পাকা কলা, টক দই, আমন্ড তেল ও মধু একসঙ্গে মিশিয়ে মাথার ত্বকে এবং চুলে লাগিয়ে রাখুন। এরপর প্রায় শুকিয়ে এলে শ্যাম্পু করে নিন। চুল ঝরঝরে মসৃণ হবে। মুখ, ঘাড়, গলা ও কনুইয়ের কালো দাগ দূর করতে পাকা কলা ব্যবহার করতে পারেন।
পেঁপে
ত্বক কোমল আর উজ্জ্বল করতে পেঁপের জুড়ি নেই। আধা কাপ পাকা পেঁপে, ৪ টেবিল চামচ দুধ এবং এক চা-চামচ মধু একটি পাত্রে চটকে মাস্ক তৈরি করে নিন। হাত, মুখ, গলা ও ঘাড়ে লাগিয়ে পাঁচ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এ ছাড়া আধা কাপ পাকা পেঁপে এবং ১ চা-চামচ মধু একসঙ্গে মিশিয়েও প্যাক তৈরি করা যায়।
তরমুজ
ত্বকে সজীবতা নিয়ে আসতে তরমুজ ব্লেন্ড করে কয়েক ফোঁটা মধু এবং চালের গুঁড়া মিশিয়ে নিন। বানানো এই স্ক্রাব ত্বকের গভীর থেকে ময়লা বের করে আনতে সহায়তা করে। বাইরে থেকে বাসায় ফিরে রোদে পোড়া অংশে তরমুজের রস ২০ মিনিটের জন্য মেখে ধুয়ে নিলে ত্বকের পোড়া ভাব দূর হবে। এ ছাড়া তরমুজের রস বরফ করে রেখে দেওয়া যায়। সারা দিনের পর বাড়ি ফিরে পরিচ্ছন্ন ত্বকে ঘষে নিলে ত্বক সজীব হয়ে উঠবে।
সূত্র: স্কিনক্রাফট
সকাল কিংবা বিকেলের নাশতায় প্রায়ই কোনো না কোনো ফল থাকে। নাশতা করা শেষে দেখা যায়, প্লেটে কোনো কোনো ফল বা ফলের টুকরো পড়ে থাকে। সেগুলো পুনরায় ফ্রিজে না রেখে রূপচর্চায় ব্যবহার করতে পারেন। ত্বক যদি শুষ্ক হয় বা পানিশূন্যতায় ভোগে, তাহলে এই ফলগুলো ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যাবে।
খেজুর
কয়েকটি খেজুর দুধে ভিজিয়ে রাখুন ২ ঘণ্টা। এরপর দুধসহ বেটে নিন। থকথকে এই পেস্টে মিশিয়ে নিন কয়েক ফোঁটা মধু। মিশ্রণটি পরিষ্কার মুখে ব্যবহার করুন। মুখে ১০ মিনিট প্যাকটি রেখে ধুয়ে ফেলুন। ত্বক নরম, উজ্জ্বল এবং টান টান করতে এই প্যাক দারুণ কার্যকরী।
আপেল
প্রায় সবার ঘরে থাকে—এমন একটি ফল হচ্ছে আপেল। ত্বকের বলিরেখা, ছোপ ছোপ দাগ দূর করতে এবং ত্বকের কোমলতা বজায় রাখতে আপেল বাটা ব্যবহার করা যেতে পারে। ত্বকের শুষ্কতা দূর করার জন্য একটি আপেল কেটে অর্ধেক করে নিন। এরপর সেটা বেটে আধা চামচ লেবুর রস, সামান্য শসার রস আর একটি ডিমের কুসুম মিশিয়ে ২০ মিনিট মুখে মেখে রাখুন। এরপর কুসুম গরম পানির ঝাপটায় ধুয়ে ফেলুন।
ডাব
ত্বকের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সুস্থতা রক্ষা করার জন্য কচি ডাব খুব উপকারী। ডাবের পানি পান করলে ত্বকের নমনীয়তা বাড়ে। সেই সঙ্গে কচি ডাবের পানিতে মুখ ধুয়ে নিলে মুখের দাগও দূর হয়। প্রতিদিন ডাবের পানিতে মুখ ধুয়ে নিলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে।
কলা
সারা বছর পাওয়া যায় কলা। পাকা কলা, টক দই, আমন্ড তেল ও মধু একসঙ্গে মিশিয়ে মাথার ত্বকে এবং চুলে লাগিয়ে রাখুন। এরপর প্রায় শুকিয়ে এলে শ্যাম্পু করে নিন। চুল ঝরঝরে মসৃণ হবে। মুখ, ঘাড়, গলা ও কনুইয়ের কালো দাগ দূর করতে পাকা কলা ব্যবহার করতে পারেন।
পেঁপে
ত্বক কোমল আর উজ্জ্বল করতে পেঁপের জুড়ি নেই। আধা কাপ পাকা পেঁপে, ৪ টেবিল চামচ দুধ এবং এক চা-চামচ মধু একটি পাত্রে চটকে মাস্ক তৈরি করে নিন। হাত, মুখ, গলা ও ঘাড়ে লাগিয়ে পাঁচ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এ ছাড়া আধা কাপ পাকা পেঁপে এবং ১ চা-চামচ মধু একসঙ্গে মিশিয়েও প্যাক তৈরি করা যায়।
তরমুজ
ত্বকে সজীবতা নিয়ে আসতে তরমুজ ব্লেন্ড করে কয়েক ফোঁটা মধু এবং চালের গুঁড়া মিশিয়ে নিন। বানানো এই স্ক্রাব ত্বকের গভীর থেকে ময়লা বের করে আনতে সহায়তা করে। বাইরে থেকে বাসায় ফিরে রোদে পোড়া অংশে তরমুজের রস ২০ মিনিটের জন্য মেখে ধুয়ে নিলে ত্বকের পোড়া ভাব দূর হবে। এ ছাড়া তরমুজের রস বরফ করে রেখে দেওয়া যায়। সারা দিনের পর বাড়ি ফিরে পরিচ্ছন্ন ত্বকে ঘষে নিলে ত্বক সজীব হয়ে উঠবে।
সূত্র: স্কিনক্রাফট
ইসলামিক সংস্কৃতিতে একে অপরের সঙ্গে সম্পর্ক গভীর করার জন্য খাবারকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়। চলুন একবার দেখে নেওয়া যাক কোন দেশে ঈদ উৎসবে কোন বিশেষ ধরনের খাবারগুলো খাওয়া হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেদেশের তিন পার্বত্য জেলার মধ্যে খাগড়াছড়ি অন্যতম। এই জেলাটিকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধারও বলে লোকজন। ফলে এখানে পর্যটকদের যাতায়াত আছে বেশ। যোগাযোগ ব্যবস্থাও দারুণ। ঈদের লম্বা ছুটিতে হাতে তিন থেকে চার দিনের সময় নিয়ে গেলে প্রকৃতির চোখ জুড়ানো রূপ দেখে আসা যাবে।
২০ ঘণ্টা আগেদাওয়াতে উজ্জ্বল রঙের কাতান, অরগাঞ্জা বা সিল্কের শাড়ি, মানানসই লিপস্টিক, চোখে কাজল ও মাসকারা আর ম্যাচিং গয়না; এইতো, আর কী চাই!
২ দিন আগেবাংলাদেশে সেমাই একটি জনপ্রিয় খাবার, বিশেষ করে ঈদ বা উৎসবের সময়। এটি সাধারণত গম থেকে তৈরি ময়দা দিয়ে বানানো হয়। দুধে ভিজিয়ে, ভেজে বা মিষ্টি সিরাপে মিশিয়ে এটি রান্না করা যায়।
২ দিন আগে