প্রতিনিধি, রাঙামাটি
কাপ্তাই হ্রদের মাঝখানে জেগে থাকা তিন একর জমিতে স্থানীয় সাত যুবক গড়ে তুলেছেন রাঙা বেসক্যাম্প নামে একটি রেস্টুরেন্ট। বিস্তীর্ণ হ্রদের স্বচ্ছ পানিতে ভ্রমণে গিয়ে ক্লান্ত হলে দুপুরে খাওয়ার জন্য আসতে পারেন এখানে। ব্যবস্থা আছে পার্বত্য অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী খাবারের।
এই রেস্টুরেন্টের পরিচালক রক্তিম দেওয়ান জানিয়েছেন, রাঙামাটিতে বেড়াতে আসা পর্যটকদের নৌপথে মূল গন্তব্য সুবলং ঝরনা। এ পথে যাতায়াতে দুপুরের খাবার নিয়ে চিন্তা দূর করতে তৈরি করা হয়েছে রাঙা বেসক্যাম্প। সুবলং যাতায়াতের পথে পর্যটকেরা রেস্টুরেন্টটিকে বেসক্যাম্প হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। যাওয়ার সময় খাবারের অর্ডার করতে হবে।
শুষ্ক মৌসুমে তাঁবু টানিয়ে রাত্রি যাপনের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে রাঙা বেসক্যাম্পে। মূল রেস্টুরেন্টে একসঙ্গে দেড় শ জনের বসার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এখানে করা যাবে পিকনিক।
যা পাওয়া যায় রেস্টুরেন্টে
পাহাড়ি স্থানীয় খাবার চুমো গরাং, অর্থাৎ বাঁশের চোঙে রান্না করা মাছ বা মাংস পাওয়া যাবে এখানে। হ্রদের বিভিন্ন ধরনের তাজা মাছের সুস্বাদু বিভিন্ন পদ। পাওয়া যাবে বডা হেবাং বা কলাপাতায় মুড়িয়ে রান্না করা বিভিন্ন খাবার। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত তরতাজা সবজি ও মাশরুম পাওয়া যায় বেসক্যাম্পে।
যেভাবে যাবেন
শহরের রিজার্ভ বাজার ও বনরূপা সমতা ঘাট বা রাজবাড়ি ঘাট থেকে বোটে করে যেতে হবে রাঙা বেসক্যাম্প রেস্টুরেন্টে। ইঞ্জিনচালিত নৌকা অথবা স্পিডবোটেও যাওয়া যাবে। যোগাযোগ: ০১৮৩৩৫১৫২৪৬ অথবা ০১৭৯০৭৪৬৬০৩
কাপ্তাই হ্রদের মাঝখানে জেগে থাকা তিন একর জমিতে স্থানীয় সাত যুবক গড়ে তুলেছেন রাঙা বেসক্যাম্প নামে একটি রেস্টুরেন্ট। বিস্তীর্ণ হ্রদের স্বচ্ছ পানিতে ভ্রমণে গিয়ে ক্লান্ত হলে দুপুরে খাওয়ার জন্য আসতে পারেন এখানে। ব্যবস্থা আছে পার্বত্য অঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী খাবারের।
এই রেস্টুরেন্টের পরিচালক রক্তিম দেওয়ান জানিয়েছেন, রাঙামাটিতে বেড়াতে আসা পর্যটকদের নৌপথে মূল গন্তব্য সুবলং ঝরনা। এ পথে যাতায়াতে দুপুরের খাবার নিয়ে চিন্তা দূর করতে তৈরি করা হয়েছে রাঙা বেসক্যাম্প। সুবলং যাতায়াতের পথে পর্যটকেরা রেস্টুরেন্টটিকে বেসক্যাম্প হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। যাওয়ার সময় খাবারের অর্ডার করতে হবে।
শুষ্ক মৌসুমে তাঁবু টানিয়ে রাত্রি যাপনের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে রাঙা বেসক্যাম্পে। মূল রেস্টুরেন্টে একসঙ্গে দেড় শ জনের বসার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এখানে করা যাবে পিকনিক।
যা পাওয়া যায় রেস্টুরেন্টে
পাহাড়ি স্থানীয় খাবার চুমো গরাং, অর্থাৎ বাঁশের চোঙে রান্না করা মাছ বা মাংস পাওয়া যাবে এখানে। হ্রদের বিভিন্ন ধরনের তাজা মাছের সুস্বাদু বিভিন্ন পদ। পাওয়া যাবে বডা হেবাং বা কলাপাতায় মুড়িয়ে রান্না করা বিভিন্ন খাবার। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত তরতাজা সবজি ও মাশরুম পাওয়া যায় বেসক্যাম্পে।
যেভাবে যাবেন
শহরের রিজার্ভ বাজার ও বনরূপা সমতা ঘাট বা রাজবাড়ি ঘাট থেকে বোটে করে যেতে হবে রাঙা বেসক্যাম্প রেস্টুরেন্টে। ইঞ্জিনচালিত নৌকা অথবা স্পিডবোটেও যাওয়া যাবে। যোগাযোগ: ০১৮৩৩৫১৫২৪৬ অথবা ০১৭৯০৭৪৬৬০৩
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে