আল আমিন
পঞ্চগড়ে যাওয়ার সময় এসে গেছে। যাঁরা মেঘমুক্ত আকাশে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে চান, তাঁরা প্রস্তুতি নিতে পারেন সেখানে যাওয়ার। ইতিমধ্যে এটি দেখা দিতে শুরু করেছে। কাঞ্চনজঙ্ঘা ছাড়াও এখানে দেখা যাবে অনেক কিছু।
সমতলের চা-বাগান
সমতল ভূমিতে চা চাষের বিপ্লব ঘটিয়েছেন এ অঞ্চলের চাষিরা। পঞ্চগড়ের প্রায় সবখানে দেখা মিলবে চোখজুড়ানো চা-বাগানের। তেঁতুলিয়াসহ পঞ্চগড়ের বিভিন্ন জায়গায় এ চা-বাগানের দেখা পাওয়া যাবে।কাঞ্চনজঙ্ঘা
পঞ্চগড় থেকে শরতের মেঘ ও কুয়াশামুক্ত আকাশে ফাঁকা মাঠ কিংবা উঁচু ভবনে উঠলে দেখা মেলে কাঞ্চনজঙ্ঘার। মহানন্দা নদীতীরের তেঁতুলিয়া থেকে প্রতিবছর শরৎ ও হেমন্তে দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘা।
মির্জাপুর শাহি মসজিদ
মোগল স্থাপত্যরীতির অনন্য নিদর্শন এটি। টেরাকোটা নকশা এবং পোড়ামাটি শোভিত এ মসজিদ ইট ও চুন-সুরকি দিয়ে তৈরি। পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলায় এর অবস্থান।
ভিতরগড় দুর্গনগরী
দেশে এ পর্যন্ত পাওয়া প্রাচীন দুর্গনগরীগুলোর অন্যতম ভিতরগড়। এর আয়তন প্রায় ২৫ বর্গকিলোমিটার। ভিতরগড়ে মহারাজার বাড়ি, কাচারি ঘর, দিঘি ইত্যাদি দেখা যাবে। এটি পঞ্চগড় শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে সদর উপজেলার অমরখানা ইউনিয়নে অবস্থিত।
রকস মিউজিয়াম
এখানে গ্রানাইট, বেলেপাথর, চুনাপাথর, সিস্ট, সিলিকাসহ প্রায় সব ধরনের শিলা সংগৃহীত আছে। ১৯৯৭ সালে পঞ্চগড় সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক নাজমুল হক এটি প্রতিষ্ঠা করেন। এটি পঞ্চগড় সরকারি মহিলা কলেজে অবস্থিত।
তেঁতুলিয়া ডাকবাংলো
পাহাড়ি নদী মহানন্দার কোল ঘেঁষে তেঁতুলিয়া ডাকবাংলো নির্মাণ করেছিলেন কোচবিহারের রাজা। এটি ভিক্টোরিয়ান স্থাপত্যরীতিতে নির্মিত। এখানে রয়েছে একটি পিকনিক স্পট, জেলা পরিষদের ডাকবাংলো ও কটেজ। অবকাশ যাপন ও কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার অন্যতম স্পট এটি। পঞ্চগড় শহর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে তেঁতুলিয়া ডাকবাংলোর অবস্থান।
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর
এটি তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা ইউনিয়নে অবস্থিত। এ ইমিগ্রেশন দিয়ে স্থলপথে ভারত, নেপাল ও ভুটান যাওয়া যায়। পঞ্চগড় শহর থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার এবং তেঁতুলিয়া থেকে ১৮ কিলোমিটার উত্তরে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর।
যাতায়াত
ঢাকার কমলাপুর থেকে আন্তনগর একতা, দ্রুতযান ও পঞ্চগড়ে এক্সপ্রেসে পঞ্চগড় যাওয়া যায়। জনপ্রতি ভাড়া ৬৯৫ থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকা। এ ছাড়া গাবতলী থেকে দূরপাল্লার বাসেও পঞ্চগড়ে যাওয়া যায়। ভাড়া পড়বে এসি ও নন-এসি ভেদে ৮৫০ থেকে ২ হাজার ৫০ টাকা পর্যন্ত। পঞ্চগড় বাস টার্মিনাল বা স্টেশন থেকে লোকাল বাস, অটো কিংবা প্রাইভেট কারে যাওয়া যাবে যেকোনো স্পটে।
পঞ্চগড়ে যাওয়ার সময় এসে গেছে। যাঁরা মেঘমুক্ত আকাশে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে চান, তাঁরা প্রস্তুতি নিতে পারেন সেখানে যাওয়ার। ইতিমধ্যে এটি দেখা দিতে শুরু করেছে। কাঞ্চনজঙ্ঘা ছাড়াও এখানে দেখা যাবে অনেক কিছু।
সমতলের চা-বাগান
সমতল ভূমিতে চা চাষের বিপ্লব ঘটিয়েছেন এ অঞ্চলের চাষিরা। পঞ্চগড়ের প্রায় সবখানে দেখা মিলবে চোখজুড়ানো চা-বাগানের। তেঁতুলিয়াসহ পঞ্চগড়ের বিভিন্ন জায়গায় এ চা-বাগানের দেখা পাওয়া যাবে।কাঞ্চনজঙ্ঘা
পঞ্চগড় থেকে শরতের মেঘ ও কুয়াশামুক্ত আকাশে ফাঁকা মাঠ কিংবা উঁচু ভবনে উঠলে দেখা মেলে কাঞ্চনজঙ্ঘার। মহানন্দা নদীতীরের তেঁতুলিয়া থেকে প্রতিবছর শরৎ ও হেমন্তে দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘা।
মির্জাপুর শাহি মসজিদ
মোগল স্থাপত্যরীতির অনন্য নিদর্শন এটি। টেরাকোটা নকশা এবং পোড়ামাটি শোভিত এ মসজিদ ইট ও চুন-সুরকি দিয়ে তৈরি। পঞ্চগড় জেলার আটোয়ারী উপজেলায় এর অবস্থান।
ভিতরগড় দুর্গনগরী
দেশে এ পর্যন্ত পাওয়া প্রাচীন দুর্গনগরীগুলোর অন্যতম ভিতরগড়। এর আয়তন প্রায় ২৫ বর্গকিলোমিটার। ভিতরগড়ে মহারাজার বাড়ি, কাচারি ঘর, দিঘি ইত্যাদি দেখা যাবে। এটি পঞ্চগড় শহর থেকে ১৫ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে সদর উপজেলার অমরখানা ইউনিয়নে অবস্থিত।
রকস মিউজিয়াম
এখানে গ্রানাইট, বেলেপাথর, চুনাপাথর, সিস্ট, সিলিকাসহ প্রায় সব ধরনের শিলা সংগৃহীত আছে। ১৯৯৭ সালে পঞ্চগড় সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক নাজমুল হক এটি প্রতিষ্ঠা করেন। এটি পঞ্চগড় সরকারি মহিলা কলেজে অবস্থিত।
তেঁতুলিয়া ডাকবাংলো
পাহাড়ি নদী মহানন্দার কোল ঘেঁষে তেঁতুলিয়া ডাকবাংলো নির্মাণ করেছিলেন কোচবিহারের রাজা। এটি ভিক্টোরিয়ান স্থাপত্যরীতিতে নির্মিত। এখানে রয়েছে একটি পিকনিক স্পট, জেলা পরিষদের ডাকবাংলো ও কটেজ। অবকাশ যাপন ও কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার অন্যতম স্পট এটি। পঞ্চগড় শহর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে তেঁতুলিয়া ডাকবাংলোর অবস্থান।
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর
এটি তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা ইউনিয়নে অবস্থিত। এ ইমিগ্রেশন দিয়ে স্থলপথে ভারত, নেপাল ও ভুটান যাওয়া যায়। পঞ্চগড় শহর থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার এবং তেঁতুলিয়া থেকে ১৮ কিলোমিটার উত্তরে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর।
যাতায়াত
ঢাকার কমলাপুর থেকে আন্তনগর একতা, দ্রুতযান ও পঞ্চগড়ে এক্সপ্রেসে পঞ্চগড় যাওয়া যায়। জনপ্রতি ভাড়া ৬৯৫ থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকা। এ ছাড়া গাবতলী থেকে দূরপাল্লার বাসেও পঞ্চগড়ে যাওয়া যায়। ভাড়া পড়বে এসি ও নন-এসি ভেদে ৮৫০ থেকে ২ হাজার ৫০ টাকা পর্যন্ত। পঞ্চগড় বাস টার্মিনাল বা স্টেশন থেকে লোকাল বাস, অটো কিংবা প্রাইভেট কারে যাওয়া যাবে যেকোনো স্পটে।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে