ডেস্ক রিপোর্ট, ঢাকা
সৌদি আরব দিন দিন বিশ্ব পর্যটনের অন্যতম গন্তব্যে পরিণত হচ্ছে। নিজেদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর জীবনযাপন বিশ্বদরবারে তুলে ধরতে উদ্যোগী হয়েছে দেশটির পর্যটন খাত। সৌদির ভিশন ২০৩০ পরিকল্পনার একটি বড় অংশজুড়ে আছে এটি। এতে এবার যুক্ত হতে যাচ্ছে লোহিতসাগর বা ডেড সি।
জেদ্দা থেকে প্রায় ৪৮০ কিলোমিটার উত্তরে ২৮ হাজার বর্গকিলোমিটার উপকূলরেখা ও ৯০টি অফশোর দ্বীপ ঘিরে লোহিতসাগর অঞ্চল। এই অঞ্চলের উমলুজ ও আল-ওয়াজের ৯০ দ্বীপের ২২টিকে পর্যটকদের জন্য সাজানো হচ্ছে এবার। এই দ্বীপগুলোর সবকিছুই পুর্ননবায়নযোগ্য শক্তি দিয়ে চলবে। ২০৩০ সালের মধ্যে এখানে ৮ হাজার কক্ষের ৫০টি হোটেল ও ১ হাজার আবাসিক এলাকা গড়ে তোলা হবে।
লোহিতসাগরের প্রথম উন্নয়নের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত উমাহাত দ্বীপপুঞ্জের বালুকাময় স্লিভারগুলো গত বছরের শেষের দিকে খোলা হয়। এখানে আছে জাপানি স্থপতি কেনগো কুমার ডিজাইন করা সেন্ট রেজিস রেড সি রিসোর্ট। উমাহাতের রিটজ-কার্লটন রিজার্ভ নুজুমাতে একটি ডাইভ সেন্টার থাকবে। বিমানবন্দর থেকে আধা কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সেতু দিয়ে সংযুক্ত শুরা দ্বীপকে হাব হিসেবে কাজে লাগানো হবে। সেখানে তৈরি করা হয়েছে প্রবালের মতো দেখতে ১১টি রিসোর্ট, ১টি গলফ কোর্স, ১টি মেরিনা, শপিং মল ও রেস্তোরাঁ।
সৌদি আরবের সিংহভাগ এলাকাজুড়ে মরুভূমি থাকলেও দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে রয়েছে জুনিপার বৃক্ষে মোড়া আসির পর্বতমালা, যা ৯ হাজার ৯০০ ফুট উঁচু। এ ছাড়া আছে নীলাভ জলের কোরালসমৃদ্ধ লোহিতসাগর, আল-হফুফের খেজুরগাছে ভরা মরূদ্যান ও জেদ্দার সরু অলিগলি আর মসলার বাজার।
সৌদি আরবের লোহিতসাগরের উপকূলটি আকাবা উপসাগরের জর্ডানের উত্তর সীমান্ত থেকে দক্ষিণে ইয়েমেন পর্যন্ত এক হাজার মাইলের বেশি এলাকায় বিস্তৃত। এর বেশির ভাগ অংশে রয়েছে উপকূলরেখা, অফশোর দ্বীপ, পুরোনো সৈকত এবং প্রবালপ্রাচীর। শুধু লোহিতসাগরকে কেন্দ্র করে এর আশপাশে গড়ে উঠতে থাকা পর্যটনকেন্দ্রগুলোর দিকে তাকালেই চোখ ধাঁধিয়ে যাবে যে কারও।
প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান ন্যাচারাল রিজার্ভের আরও উত্তরে আমালা সৌদির তথাকথিত গিগা প্রকল্পের অংশ। এর চারপাশ ঘিরে গড়ে উঠেছে বুটিক রিসোর্ট। এখানে সমুদ্র, মরুভূমি, টিলা এবং পাহাড়ের চারপাশে থাকবে শিল্প, সংস্কৃতি শিক্ষাসহ নানান বিনোদনের মাধ্যম।
সৌদি আরব দিন দিন বিশ্ব পর্যটনের অন্যতম গন্তব্যে পরিণত হচ্ছে। নিজেদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর জীবনযাপন বিশ্বদরবারে তুলে ধরতে উদ্যোগী হয়েছে দেশটির পর্যটন খাত। সৌদির ভিশন ২০৩০ পরিকল্পনার একটি বড় অংশজুড়ে আছে এটি। এতে এবার যুক্ত হতে যাচ্ছে লোহিতসাগর বা ডেড সি।
জেদ্দা থেকে প্রায় ৪৮০ কিলোমিটার উত্তরে ২৮ হাজার বর্গকিলোমিটার উপকূলরেখা ও ৯০টি অফশোর দ্বীপ ঘিরে লোহিতসাগর অঞ্চল। এই অঞ্চলের উমলুজ ও আল-ওয়াজের ৯০ দ্বীপের ২২টিকে পর্যটকদের জন্য সাজানো হচ্ছে এবার। এই দ্বীপগুলোর সবকিছুই পুর্ননবায়নযোগ্য শক্তি দিয়ে চলবে। ২০৩০ সালের মধ্যে এখানে ৮ হাজার কক্ষের ৫০টি হোটেল ও ১ হাজার আবাসিক এলাকা গড়ে তোলা হবে।
লোহিতসাগরের প্রথম উন্নয়নের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত উমাহাত দ্বীপপুঞ্জের বালুকাময় স্লিভারগুলো গত বছরের শেষের দিকে খোলা হয়। এখানে আছে জাপানি স্থপতি কেনগো কুমার ডিজাইন করা সেন্ট রেজিস রেড সি রিসোর্ট। উমাহাতের রিটজ-কার্লটন রিজার্ভ নুজুমাতে একটি ডাইভ সেন্টার থাকবে। বিমানবন্দর থেকে আধা কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সেতু দিয়ে সংযুক্ত শুরা দ্বীপকে হাব হিসেবে কাজে লাগানো হবে। সেখানে তৈরি করা হয়েছে প্রবালের মতো দেখতে ১১টি রিসোর্ট, ১টি গলফ কোর্স, ১টি মেরিনা, শপিং মল ও রেস্তোরাঁ।
সৌদি আরবের সিংহভাগ এলাকাজুড়ে মরুভূমি থাকলেও দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে রয়েছে জুনিপার বৃক্ষে মোড়া আসির পর্বতমালা, যা ৯ হাজার ৯০০ ফুট উঁচু। এ ছাড়া আছে নীলাভ জলের কোরালসমৃদ্ধ লোহিতসাগর, আল-হফুফের খেজুরগাছে ভরা মরূদ্যান ও জেদ্দার সরু অলিগলি আর মসলার বাজার।
সৌদি আরবের লোহিতসাগরের উপকূলটি আকাবা উপসাগরের জর্ডানের উত্তর সীমান্ত থেকে দক্ষিণে ইয়েমেন পর্যন্ত এক হাজার মাইলের বেশি এলাকায় বিস্তৃত। এর বেশির ভাগ অংশে রয়েছে উপকূলরেখা, অফশোর দ্বীপ, পুরোনো সৈকত এবং প্রবালপ্রাচীর। শুধু লোহিতসাগরকে কেন্দ্র করে এর আশপাশে গড়ে উঠতে থাকা পর্যটনকেন্দ্রগুলোর দিকে তাকালেই চোখ ধাঁধিয়ে যাবে যে কারও।
প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান ন্যাচারাল রিজার্ভের আরও উত্তরে আমালা সৌদির তথাকথিত গিগা প্রকল্পের অংশ। এর চারপাশ ঘিরে গড়ে উঠেছে বুটিক রিসোর্ট। এখানে সমুদ্র, মরুভূমি, টিলা এবং পাহাড়ের চারপাশে থাকবে শিল্প, সংস্কৃতি শিক্ষাসহ নানান বিনোদনের মাধ্যম।
ফ্যাশনের ধারণা কখনো এক জায়গায় আটকে থাকে না। প্রায় প্রতিবছর এর ভিন্নতা চোখে পড়ে। এতে শুধু যে নতুনত্ব যোগ হয়, তা কিন্তু নয়। অনেক সময় পুরোনো হারিয়ে যাওয়া ফ্যাশনও ফিরে আসে। এসব জটিলতার মিশেলে নতুন বছরের ফ্যাশন কেমন হবে? ডিজাইনারদের সঙ্গে কথা বলে সেটাই বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন কারণে চুল পড়ে যায়। এতে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। কিছু টিপস অনুসরণ করলে চুল পড়ার পরিমাণ কমে যাবে।
১৯ ঘণ্টা আগেকিপটেমি আর সচেতনভাবে খরচ করার মধ্যে একটা পার্থক্য আছে। অনেকে যাচাই-বাছাই করে কেনাকাটা পছন্দ করেন। এটা দেখে আশপাশের লোকজন তাঁকে কিপটে বলে তকমা দেন। সচেতনভাবে কেনাকাটা করা শুধু অর্থ সঞ্চয়ে সহায়ক নয়; বরং এটি পরিবেশ সুরক্ষিত রাখতে এবং আরও অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করে...
১৯ ঘণ্টা আগেঅনেক সময় প্রিয় অলংকারই হয়ে ওঠে শারীরিক অস্বস্তির কারণ। গয়না পরলেই ত্বক হয়ে ওঠে লালচে অথবা দেখা দেয় ছোট ছোট গুটি। কখনো আবার ফোসকাও পড়ে যায়। এসব লক্ষণ থাকলে ধরে নেওয়া যেতে পারে, আপনার গয়নায় অ্যালার্জি আছে। দীর্ঘ মেয়াদে এটি বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা তৈরি করে। অনেক সময় সমস্যা এত বেশি হয় যে...
১৯ ঘণ্টা আগে