অনলাইন ডেস্ক
করোনা মহামারির সময় পর্যটকদের জন্য বন্ধ হয়ে গিয়েছিল উত্তর কোরিয়ার দুয়ার। তবে প্রায় চার বছর পর দেশটিতে ভ্রমণের সৌভাগ্য হয়েছে কিছু পর্যটকের। আর তাঁরা সবাই রাশিয়ার নাগরিক। কী দেখলেন তাঁরা?
এই ফেব্রুয়ারিতেই উত্তর কোরিয়া ঘুরে এসেছেন প্রায় এক শ পর্যটকের এই দলটি। যতদূর জানা যায়, করোনার পরে এটাই প্রথম আন্তর্জাতিক পর্যটক দলের দেশটি সফর। আর সুযোগটা উত্তর কোরিয়ার মিত্র রাশিয়ার নাগরিকেরা পাওয়াটা খুব অস্বাভাবিক কিছু নয়।
এই দলের একজন লিনা বাইচকোভা জানান, উত্তর কোরিয়ার পর্যটন ভিসা পাওয়ার পরও বিশ্বাস হতে চাচ্ছিল না তাঁর।
উত্তর কোরিয়ার পর্যটন কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত। একক ভ্রমণকারীদের দেশটিতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয় না। আর যে দলগুলি অনুমতি পায় তাদের সঙ্গেও থাকে তত্ত্বাবধায়ক ।
এখানে ভ্রমণ করাটাও ঝুঁকিমুক্ত কোনো বিষয় নয়। মার্কিন কলেজছাত্র অটো ওয়ার্মবিয়ারকে ২০১৬ সালে উত্তর কোরিয়া ভ্রমণের সময় আটক করা হয়েছিল। একটি পোস্টার চুরি করার অভিযোগ আনা হয়েছিল তাঁর বিরুদ্ধে। ১৭ মাস পরে বিপর্যস্ত অবস্থায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসেন তিনি। এর অল্প কিছুদিনের মধ্যেই মারা যান।
বাইচকোভা ও দলের বাকি সদস্যরা পিয়ংইয়ং পৌঁছান ফেব্রুয়ারির ৯ তারিখ। ভ্লাদিভস্তক থেকে উত্তর কোরিয়ার মালিকানাধীন একটি এয়ার কোরিয়ো উড়োজাহাজে চেপে তাঁরা সেখানে পৌঁছান।
বাইচকোভা স্বীকার করেছেন যে তিনি এই ভ্রমণের বিষয়ে উদ্বিগ্ন ছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত কৌতূহলের জয় হয়। তিনি এমন একটি দেশ দেখার সুযোগটি হাতছাড়া করতে পারেননি, খুব কম পর্যটকেরই যেখানে যাওয়ার সুযোগ হয়েছে।
ভ্রমণবিষয়ক ব্লগার ইলিয়া ভসক্রেসেনস্কিও ছিলেন পর্যটকদের দলটিকে। তিনিও একই রকম উত্তেজনা ও উদ্বেগ অনুভব করেছিলেন। তবে দুশ্চিন্তা থাকা সত্ত্বেও, তিনি স্বীকার করেছেন যে এই ভ্রমণে যাওয়ার একটি কারণ ছিল আধুনিক দিনের উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে পুরোনো দিনের সোভিয়েত ইউনিয়নের তুলনা করা। ওই সময়কার কথা দাদা-দাদির কাছে শুনেছেন।
‘আপনি যখন উত্তর কোরিয়ার দিকে তাকান তখন আপনি বুঝতে পারেন যে আপনার দাদা-দাদিরা তাদের মতোই জীবন কাটিয়েছেন,’ ভসক্রেসেনস্কি সিএনএনকে বলেন, ‘এটি অতীতে চলে যাওয়ার মতো। শহরে কোনো বিজ্ঞাপন নেই। দলীয় স্লোগান, পতাকা ইত্যাদি কেবল প্রদর্শিত হচ্ছে।’
চার দিনের ট্রিপে প্রতিটি দর্শনার্থীর খরচ হয় প্রায় ৭৫০ ডলার। দলটির সঙ্গে সব সময় রুশ ভাষায় দক্ষ গাইড এবং অনুবাদক ছিল। ভ্রমণসূচিতে মানসু হিলে প্রয়াত নেতা কিম ইল সুং এবং কিম জং ইলের ব্রোঞ্জের মূর্তি দর্শন ও ম্যাংইয়ংদায়ে চিলড্রেনস প্যালেসে ভ্রমণ ছিল। প্যালেসে বাচ্চারা গান এবং নৃত্য পরিবেশন করে। এ ছাড়া ছিল মাসিক্রিয়ং স্কি রিসোর্টে তিন দিন সময় কাটানোর লোভনীয় সুযোগ।
রুশ নাগরিকদের কঠিন নিয়ম কানুন মেনে চলতে হয়েছে। বিশেষ করে ছবি তোলার কিংবা ভিডিও করার সময়।
‘আমাদের সামরিক বাহিনীর সদস্য বা ইউনিফর্ম পরিহিত লোকদের ছবি না তুলতে বলা হয়েছিল। নির্মাণ সাইট বা নির্মাণাধীন ভবনগুলির ছবি না তুলতেও বলা হয়।’ বাইচকোভা ব্যাখ্যা করেন, ‘কীভাবে ছবি তোলা যায় এবং নেতাদের প্রতিকৃতি বা ভাস্কর্যের বেলায় আচরণ কেমন হবে তাও বুঝিয়ে দেওয়া হয়। যদি আপনার কাছে নেতার ছবিসহ একটি সংবাদপত্র বা ম্যাগাজিন থাকে, তবে আপনি সংবাদপত্রটি এভাবে ভাঁজ করতে পারবেন না যাতে প্রতিকৃতিটি কুঁচকে যায়।’
বাইচকোভা বলেন যে কেনার মতো খুব বেশি কিছু ছিল না সেখানে। তবে দুটি দোকান পান তাঁরা। একটি বিমানবন্দরে এবং একটি রাজধানীতে। সেখান থেকে তিনিসহ অন্য পর্যটকেরা চুম্বক, পুতুল, লেগো সেট এবং অন্যান্য ছোট উপহার কেনেন।
মজার ঘটনা, মহামারির আগে উত্তর কোরিয়ায় পর্যটকের সবচেয়ে বড় উৎস রাশিয়া নয় ছিল চীন। এদিকে মহামারির পর প্রথম পর্যটক হিসেবে রুশরা দেশটিতে প্রবেশের অনুমতি পাওয়া উত্তর কোরিয়ায় রাশিয়ার ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা প্রমাণ করে।
উত্তর কোরিয়া ইতিমধ্যে ইউক্রেনে ব্যবহারের জন্য রাশিয়াকে ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করেছে।
ভসক্রেসেনস্কি এবং বাইচকোভা উভয়ই বলেছেন যে তাঁদের ভ্রমণের সিদ্ধান্তের সঙ্গে রাজনীতির কোনো সম্পর্ক নেই। তাঁরা সেখানকার লোকদের জানতে এবং তাঁদের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করতে দেশটিতে গিয়েছিলেন।
‘প্রায় ২০০ শিশু মঞ্চে উঠেছিল, আমরা শুনেছিলাম, শুধু আমাদের জন্য এক ঘণ্টার কনসার্ট করেছিল। যেখানে আমরা ছিলাম মাত্র ৯৭ জন।’ বলেন বাইচকোভা, ‘অর্থাৎ দর্শকের চেয়ে শিল্পী বেশি ছিল। আমরা অনুভব করতে পারি যে উত্তর কোরিয়া আমাদের দেখাতে চাচ্ছে এমন একটি চিত্র তৈরি করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু কিছু বিষয় প্রকাশ করে দেয় যে এটি সম্পূর্ণ সত্য নয়, এখানে অন্য ধরনের একটি জীবন চলছে।’
ভসক্রেসেনস্কি এবং বাইচকোভা উভয়েই উত্তর কোরিয়ার মানবাধিকার লঙ্ঘন সম্পর্কে সচেতন ছিলেন। তবে সিএনএনকে বলেছেন, তাঁরা আশা করেছিলেন যে উত্তর কোরিয়ার সাধারণ নাগরিকদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের জন্য এই সফরটি মূল্যবান হবে।
দুজনেই বলেছেন যে তারা আবার উত্তর কোরিয়ায় যাওয়ার কথা বিবেচনা করবেন। তবে সেটি রাজনৈতিক পরিস্থিতি পরিবর্তন হলেই।
এদিকে উত্তর কোরিয়ায় রুশ নাগরিকদের অপর একটি দল আগামী মাসে একই ধরনের আরেকটি ভ্রমণ যাওয়ার কথা রয়েছে।
করোনা মহামারির সময় পর্যটকদের জন্য বন্ধ হয়ে গিয়েছিল উত্তর কোরিয়ার দুয়ার। তবে প্রায় চার বছর পর দেশটিতে ভ্রমণের সৌভাগ্য হয়েছে কিছু পর্যটকের। আর তাঁরা সবাই রাশিয়ার নাগরিক। কী দেখলেন তাঁরা?
এই ফেব্রুয়ারিতেই উত্তর কোরিয়া ঘুরে এসেছেন প্রায় এক শ পর্যটকের এই দলটি। যতদূর জানা যায়, করোনার পরে এটাই প্রথম আন্তর্জাতিক পর্যটক দলের দেশটি সফর। আর সুযোগটা উত্তর কোরিয়ার মিত্র রাশিয়ার নাগরিকেরা পাওয়াটা খুব অস্বাভাবিক কিছু নয়।
এই দলের একজন লিনা বাইচকোভা জানান, উত্তর কোরিয়ার পর্যটন ভিসা পাওয়ার পরও বিশ্বাস হতে চাচ্ছিল না তাঁর।
উত্তর কোরিয়ার পর্যটন কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত। একক ভ্রমণকারীদের দেশটিতে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয় না। আর যে দলগুলি অনুমতি পায় তাদের সঙ্গেও থাকে তত্ত্বাবধায়ক ।
এখানে ভ্রমণ করাটাও ঝুঁকিমুক্ত কোনো বিষয় নয়। মার্কিন কলেজছাত্র অটো ওয়ার্মবিয়ারকে ২০১৬ সালে উত্তর কোরিয়া ভ্রমণের সময় আটক করা হয়েছিল। একটি পোস্টার চুরি করার অভিযোগ আনা হয়েছিল তাঁর বিরুদ্ধে। ১৭ মাস পরে বিপর্যস্ত অবস্থায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসেন তিনি। এর অল্প কিছুদিনের মধ্যেই মারা যান।
বাইচকোভা ও দলের বাকি সদস্যরা পিয়ংইয়ং পৌঁছান ফেব্রুয়ারির ৯ তারিখ। ভ্লাদিভস্তক থেকে উত্তর কোরিয়ার মালিকানাধীন একটি এয়ার কোরিয়ো উড়োজাহাজে চেপে তাঁরা সেখানে পৌঁছান।
বাইচকোভা স্বীকার করেছেন যে তিনি এই ভ্রমণের বিষয়ে উদ্বিগ্ন ছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত কৌতূহলের জয় হয়। তিনি এমন একটি দেশ দেখার সুযোগটি হাতছাড়া করতে পারেননি, খুব কম পর্যটকেরই যেখানে যাওয়ার সুযোগ হয়েছে।
ভ্রমণবিষয়ক ব্লগার ইলিয়া ভসক্রেসেনস্কিও ছিলেন পর্যটকদের দলটিকে। তিনিও একই রকম উত্তেজনা ও উদ্বেগ অনুভব করেছিলেন। তবে দুশ্চিন্তা থাকা সত্ত্বেও, তিনি স্বীকার করেছেন যে এই ভ্রমণে যাওয়ার একটি কারণ ছিল আধুনিক দিনের উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে পুরোনো দিনের সোভিয়েত ইউনিয়নের তুলনা করা। ওই সময়কার কথা দাদা-দাদির কাছে শুনেছেন।
‘আপনি যখন উত্তর কোরিয়ার দিকে তাকান তখন আপনি বুঝতে পারেন যে আপনার দাদা-দাদিরা তাদের মতোই জীবন কাটিয়েছেন,’ ভসক্রেসেনস্কি সিএনএনকে বলেন, ‘এটি অতীতে চলে যাওয়ার মতো। শহরে কোনো বিজ্ঞাপন নেই। দলীয় স্লোগান, পতাকা ইত্যাদি কেবল প্রদর্শিত হচ্ছে।’
চার দিনের ট্রিপে প্রতিটি দর্শনার্থীর খরচ হয় প্রায় ৭৫০ ডলার। দলটির সঙ্গে সব সময় রুশ ভাষায় দক্ষ গাইড এবং অনুবাদক ছিল। ভ্রমণসূচিতে মানসু হিলে প্রয়াত নেতা কিম ইল সুং এবং কিম জং ইলের ব্রোঞ্জের মূর্তি দর্শন ও ম্যাংইয়ংদায়ে চিলড্রেনস প্যালেসে ভ্রমণ ছিল। প্যালেসে বাচ্চারা গান এবং নৃত্য পরিবেশন করে। এ ছাড়া ছিল মাসিক্রিয়ং স্কি রিসোর্টে তিন দিন সময় কাটানোর লোভনীয় সুযোগ।
রুশ নাগরিকদের কঠিন নিয়ম কানুন মেনে চলতে হয়েছে। বিশেষ করে ছবি তোলার কিংবা ভিডিও করার সময়।
‘আমাদের সামরিক বাহিনীর সদস্য বা ইউনিফর্ম পরিহিত লোকদের ছবি না তুলতে বলা হয়েছিল। নির্মাণ সাইট বা নির্মাণাধীন ভবনগুলির ছবি না তুলতেও বলা হয়।’ বাইচকোভা ব্যাখ্যা করেন, ‘কীভাবে ছবি তোলা যায় এবং নেতাদের প্রতিকৃতি বা ভাস্কর্যের বেলায় আচরণ কেমন হবে তাও বুঝিয়ে দেওয়া হয়। যদি আপনার কাছে নেতার ছবিসহ একটি সংবাদপত্র বা ম্যাগাজিন থাকে, তবে আপনি সংবাদপত্রটি এভাবে ভাঁজ করতে পারবেন না যাতে প্রতিকৃতিটি কুঁচকে যায়।’
বাইচকোভা বলেন যে কেনার মতো খুব বেশি কিছু ছিল না সেখানে। তবে দুটি দোকান পান তাঁরা। একটি বিমানবন্দরে এবং একটি রাজধানীতে। সেখান থেকে তিনিসহ অন্য পর্যটকেরা চুম্বক, পুতুল, লেগো সেট এবং অন্যান্য ছোট উপহার কেনেন।
মজার ঘটনা, মহামারির আগে উত্তর কোরিয়ায় পর্যটকের সবচেয়ে বড় উৎস রাশিয়া নয় ছিল চীন। এদিকে মহামারির পর প্রথম পর্যটক হিসেবে রুশরা দেশটিতে প্রবেশের অনুমতি পাওয়া উত্তর কোরিয়ায় রাশিয়ার ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা প্রমাণ করে।
উত্তর কোরিয়া ইতিমধ্যে ইউক্রেনে ব্যবহারের জন্য রাশিয়াকে ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করেছে।
ভসক্রেসেনস্কি এবং বাইচকোভা উভয়ই বলেছেন যে তাঁদের ভ্রমণের সিদ্ধান্তের সঙ্গে রাজনীতির কোনো সম্পর্ক নেই। তাঁরা সেখানকার লোকদের জানতে এবং তাঁদের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করতে দেশটিতে গিয়েছিলেন।
‘প্রায় ২০০ শিশু মঞ্চে উঠেছিল, আমরা শুনেছিলাম, শুধু আমাদের জন্য এক ঘণ্টার কনসার্ট করেছিল। যেখানে আমরা ছিলাম মাত্র ৯৭ জন।’ বলেন বাইচকোভা, ‘অর্থাৎ দর্শকের চেয়ে শিল্পী বেশি ছিল। আমরা অনুভব করতে পারি যে উত্তর কোরিয়া আমাদের দেখাতে চাচ্ছে এমন একটি চিত্র তৈরি করার চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু কিছু বিষয় প্রকাশ করে দেয় যে এটি সম্পূর্ণ সত্য নয়, এখানে অন্য ধরনের একটি জীবন চলছে।’
ভসক্রেসেনস্কি এবং বাইচকোভা উভয়েই উত্তর কোরিয়ার মানবাধিকার লঙ্ঘন সম্পর্কে সচেতন ছিলেন। তবে সিএনএনকে বলেছেন, তাঁরা আশা করেছিলেন যে উত্তর কোরিয়ার সাধারণ নাগরিকদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের জন্য এই সফরটি মূল্যবান হবে।
দুজনেই বলেছেন যে তারা আবার উত্তর কোরিয়ায় যাওয়ার কথা বিবেচনা করবেন। তবে সেটি রাজনৈতিক পরিস্থিতি পরিবর্তন হলেই।
এদিকে উত্তর কোরিয়ায় রুশ নাগরিকদের অপর একটি দল আগামী মাসে একই ধরনের আরেকটি ভ্রমণ যাওয়ার কথা রয়েছে।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
২১ ঘণ্টা আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
২১ ঘণ্টা আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
২১ ঘণ্টা আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে