অনলাইন ডেস্ক
একটা সময় এভারেস্টে ওঠার চীনের পথটাই বেশি জনপ্রিয় ছিল। তবে এখন পর্বতারোহীদের প্রথম পছন্দ নেপাল হয়ে এভারেস্টে যাওয়া। আর করোনা মহামারির পরে প্রথমবারের মতো বিদেশি পর্যটকদের তিব্বত হয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গটিতে আরোহণের সুযোগ দিচ্ছে চীন।
পশ্চিমা গাইড আদ্রিয়ান বেলিংগার এখন পর্যন্ত আটবার উঠেছেন এভারেস্টের চূড়ায়। এভারেস্টে আরোহণের তুলানামূলক পরিচিত নেপাল রুটের (দক্ষিণের পথ) চাইতে তিব্বত রুট (উত্তরের পথ) তাঁর বেশি পছন্দ। এ বছর তাঁর কোম্পানি আলপেনগ্লোর মাধ্যমে একদল পর্বতারোহীকে তিব্বত দিয়ে এভারেস্ট জয়ের অভিযানে নিয়ে যাবেন তিনি।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদন থেকে।
বেইজিংয়ের কোনো পর্যটন কর্মকর্তা কিংবা কাউন্সিলের বদলে চীনা রুট ধরে পর্বতচূড়াটিতে পৌঁছার সব পাস দেওয়া হয় চায়না টিবেট মাউন্টেনিয়ারিং অ্যাসোসিয়েশনের (সিটিএমএ) মাধ্যমে।
পাস দেওয়া হবে এমন কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা অবশ্য চীনা সরকার এখনো প্রচার করেনি।
আর তাই বেলিংগারের মতে, চীনের অধিবাসী নন এমন পর্যটকদের জন্য এভারেস্টের তিব্বতের পথ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে এটা বোঝার সহজ উপায় হলো সিটিএমএর মৌসুমের মূল্যতালিকা ঘোষণা। এগুলোর মধ্যে আছে ইয়াকের (পার্বত্য পথ ধরে মালামাল আনা-নেওয়া করে) খরচ, স্থানীয় গাইড, অনুবাদক এবং তিব্বতের রাজধানী লাসা থেকে এভারেস্টের বেস ক্যাম্প পর্যন্ত যাতায়াতের খরচ।
চীনের পর্যটন ভিসা পাওয়া বিদেশিদের অবশ্যই আধা-স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল তিব্বতের জন্য একটি অতিরিক্ত, পৃথক ভিসা নিহে হবে। সিটিএসএ এ ব্যাপারে তাঁদের সহায়তা করে।
চীনা নন এমন পর্বতারোহীদের জন্য সাধারণত বছরে সর্বোচ্চ ৩০০টি পারমিট বা অনুমতি দেওয়া হয়।
এভারেস্টে যাওয়ার জন্য বেঁধে দেওয়া সময়টা মোটেই বড় নয়। সাধারণত এপ্রিলের শেষ দিক থেকে মের মাঝামাঝি সময়টাকে সেরা সময় হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বেলিংগারের দল চীনে পৌঁছাবে ২৫ এপ্রিল।
এখন নেপালের পথ পর্বতারোহী কাছে বেশি জনপ্রিয়। আর মানুষের সংখ্যা বেশি মানে বেশি আবর্জনা, বেশি মানববর্জ্য।
তবে সব সময় কিন্তু পরিস্থিতি এমন ছিল না।
‘চীনের অংশ থেকে পর্বতারোহণ নেপালের অংশ থেকে বেশি জনপ্রিয় ছিল এক সময়। ২০০০ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত চীনা অংশ দিয়েই পর্বতারোহণে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেন পর্বতারোহীরা। এটা বোঝা যায় যে এ জনপ্রিয়তার কারণ এটি বেশি নিরাপদ।’ বলেন বেলিংগার।
তাহলে পরিস্থিতি বদলাল কেন?
২০০৮ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক হয় চীনের বেইজিংয়ে। রাজধানীতে পৌঁছানোর আগে, অলিম্পিক মশাল এভারেস্টে ভ্রমণ করেছিল। এদিকে বিশ্বের সর্বোচ্চ শিখরটি জয় করার জন্য পর্যটকদের কয়েকটি দল প্রস্তুত ছিল।
‘২০০৮ সালে আমরা পর্বতটিতে পৌঁছার আগেই তাঁরা পর্বতটি বন্ধ করে দিল গোটা মৌসুমের জন্য। এতে অনেক মানুষের বিপুল অর্থ ক্ষতি হয়,’ বলেন বেলিংগার, ‘আর এ সিদ্ধান্তের কারণেই ওই বছরই নেপালের দিকে ঝুঁকে পড়ে মানুষ।’
এখন বিদেশি পর্বতারোহীরা ২০২০ সালের পর প্রথমবারের মতো তিব্বতের মধ্য দিয়ে উত্তরের রুট ধরে এভারেস্টে প্রবেশ করতে সক্ষম হলে, এই পথে আশা করা যায় এভারেস্টে যাওয়া পর্বতারোহীর সংখ্যা দিন দিন বাড়বে।
একটা সময় এভারেস্টে ওঠার চীনের পথটাই বেশি জনপ্রিয় ছিল। তবে এখন পর্বতারোহীদের প্রথম পছন্দ নেপাল হয়ে এভারেস্টে যাওয়া। আর করোনা মহামারির পরে প্রথমবারের মতো বিদেশি পর্যটকদের তিব্বত হয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গটিতে আরোহণের সুযোগ দিচ্ছে চীন।
পশ্চিমা গাইড আদ্রিয়ান বেলিংগার এখন পর্যন্ত আটবার উঠেছেন এভারেস্টের চূড়ায়। এভারেস্টে আরোহণের তুলানামূলক পরিচিত নেপাল রুটের (দক্ষিণের পথ) চাইতে তিব্বত রুট (উত্তরের পথ) তাঁর বেশি পছন্দ। এ বছর তাঁর কোম্পানি আলপেনগ্লোর মাধ্যমে একদল পর্বতারোহীকে তিব্বত দিয়ে এভারেস্ট জয়ের অভিযানে নিয়ে যাবেন তিনি।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদন থেকে।
বেইজিংয়ের কোনো পর্যটন কর্মকর্তা কিংবা কাউন্সিলের বদলে চীনা রুট ধরে পর্বতচূড়াটিতে পৌঁছার সব পাস দেওয়া হয় চায়না টিবেট মাউন্টেনিয়ারিং অ্যাসোসিয়েশনের (সিটিএমএ) মাধ্যমে।
পাস দেওয়া হবে এমন কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা অবশ্য চীনা সরকার এখনো প্রচার করেনি।
আর তাই বেলিংগারের মতে, চীনের অধিবাসী নন এমন পর্যটকদের জন্য এভারেস্টের তিব্বতের পথ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে এটা বোঝার সহজ উপায় হলো সিটিএমএর মৌসুমের মূল্যতালিকা ঘোষণা। এগুলোর মধ্যে আছে ইয়াকের (পার্বত্য পথ ধরে মালামাল আনা-নেওয়া করে) খরচ, স্থানীয় গাইড, অনুবাদক এবং তিব্বতের রাজধানী লাসা থেকে এভারেস্টের বেস ক্যাম্প পর্যন্ত যাতায়াতের খরচ।
চীনের পর্যটন ভিসা পাওয়া বিদেশিদের অবশ্যই আধা-স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল তিব্বতের জন্য একটি অতিরিক্ত, পৃথক ভিসা নিহে হবে। সিটিএসএ এ ব্যাপারে তাঁদের সহায়তা করে।
চীনা নন এমন পর্বতারোহীদের জন্য সাধারণত বছরে সর্বোচ্চ ৩০০টি পারমিট বা অনুমতি দেওয়া হয়।
এভারেস্টে যাওয়ার জন্য বেঁধে দেওয়া সময়টা মোটেই বড় নয়। সাধারণত এপ্রিলের শেষ দিক থেকে মের মাঝামাঝি সময়টাকে সেরা সময় হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বেলিংগারের দল চীনে পৌঁছাবে ২৫ এপ্রিল।
এখন নেপালের পথ পর্বতারোহী কাছে বেশি জনপ্রিয়। আর মানুষের সংখ্যা বেশি মানে বেশি আবর্জনা, বেশি মানববর্জ্য।
তবে সব সময় কিন্তু পরিস্থিতি এমন ছিল না।
‘চীনের অংশ থেকে পর্বতারোহণ নেপালের অংশ থেকে বেশি জনপ্রিয় ছিল এক সময়। ২০০০ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত চীনা অংশ দিয়েই পর্বতারোহণে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেন পর্বতারোহীরা। এটা বোঝা যায় যে এ জনপ্রিয়তার কারণ এটি বেশি নিরাপদ।’ বলেন বেলিংগার।
তাহলে পরিস্থিতি বদলাল কেন?
২০০৮ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক হয় চীনের বেইজিংয়ে। রাজধানীতে পৌঁছানোর আগে, অলিম্পিক মশাল এভারেস্টে ভ্রমণ করেছিল। এদিকে বিশ্বের সর্বোচ্চ শিখরটি জয় করার জন্য পর্যটকদের কয়েকটি দল প্রস্তুত ছিল।
‘২০০৮ সালে আমরা পর্বতটিতে পৌঁছার আগেই তাঁরা পর্বতটি বন্ধ করে দিল গোটা মৌসুমের জন্য। এতে অনেক মানুষের বিপুল অর্থ ক্ষতি হয়,’ বলেন বেলিংগার, ‘আর এ সিদ্ধান্তের কারণেই ওই বছরই নেপালের দিকে ঝুঁকে পড়ে মানুষ।’
এখন বিদেশি পর্বতারোহীরা ২০২০ সালের পর প্রথমবারের মতো তিব্বতের মধ্য দিয়ে উত্তরের রুট ধরে এভারেস্টে প্রবেশ করতে সক্ষম হলে, এই পথে আশা করা যায় এভারেস্টে যাওয়া পর্বতারোহীর সংখ্যা দিন দিন বাড়বে।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে