নাজমুল হক নাঈম
প্রাকৃতিক দুর্যোগ, মহামারি কিংবা রাজনৈতিক গোলযোগে সবচেয়ে বিরূপ প্রভাব পড়ে পর্যটনকেন্দ্রগুলোয়। করোনা মহামারির সময় তা বেশি স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল। আর এবারের ছাত্র-জনতার আন্দোলন এবং পরবর্তী ঘটনায় একই পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে। ইতিমধ্যে সারা দেশে যান চলাচল স্বাভাবিক হওয়ার পরেও পর্যটকশূন্য হয়ে পড়েছে তিন পার্বত্য জেলা। এতে আর্থিকভাবে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছে হোটেল-মোটেল, রেস্তোরাঁ ব্যবসাসহ পর্যটন খাতসংশ্লিষ্টরা।
কিন্তু বান্দরবান নিয়ে আশার কথা শোনালেন ট্যুরিস্ট পুলিশের বান্দরবান অঞ্চলের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ। তিনি বলেছেন, ‘ট্যুরিস্ট পুলিশ, জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ, বিজিবি এবং সেনাবাহিনী সমন্বিতভাবে কাজ করছে বান্দরবানে। এখানে সবকিছুই নিয়ন্ত্রণে আছে। দুর্গম স্পটগুলোয় ট্যুরিস্ট পুলিশের গাইডলাইন মেনে ভ্রমণের আহ্বান জানাচ্ছি পর্যটকদের।’
আপেল মাহমুদ জানিয়েছেন, শুধু এই পরিস্থিতিতে নয়, বান্দরবানে সব সময় বিশেষ নিরাপত্তা দিয়ে থাকে ট্যুরিস্ট পুলিশ। এবার ২০০ জনের মতো পর্যটক আটকা পড়েছিলেন। তাঁদের বিশেষ নিরাপত্তা দিয়ে নিরাপদে বাড়ি ফেরার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বান্দরবান নিয়ে নতুন পরিকল্পনা
বান্দরবানের পর্যটনকেন্দ্রগুলোয় নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা। শরতে পাহাড়ে পর্যটকের সংখ্যা বাড়বে বলে মনে করছেন অনেকে। এ সময়ই বান্দরবান নিয়ে নতুন পরিকল্পনার কথা জানালেন আপেল মাহমুদ। তিনি জানিয়েছেন, পর্যটকদের কাছে বান্দরবানকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে কাজ করছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যে বান্দরবানের সব স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে বসেছি।
পর্যটকদের আশ্বস্ত করে বলতে চাই, আপনারা নিশ্চিন্তে বান্দরবানে আসুন। আমরা ট্যুরিস্ট পুলিশ আপনাদের পাশে আছি। আপেল মাহমুদ, অতিরিক্ত ডিআইজি, ট্যুরিস্ট পুলিশ, বান্দরবান অঞ্চল
হোটেল-মোটেলের ভাড়া কীভাবে আরও কমিয়ে আনা যায়, সে বিষয়ে কাজ করছি। নিরাপত্তা যেহেতু বড় ইস্যু, তাই নিরাপত্তা কীভাবে আরও ডিজিটালাইজ করা যায়, সে জন্য আমরা বেশ কিছু নতুন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি।’ এসব পরিকল্পনার কিছু আলোর মুখ দেখেছে ইতিমধ্যে। আর কিছু বাস্তবায়নের কাজ চলছে। তিনি জানিয়েছেন, বান্দরবানের প্রবেশমুখে ট্যুরিস্ট গাইড পাওয়া যাবে। এর পাশেই থাকবে ট্যুরিস্ট পুলিশ বক্স।
» গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি পয়েন্টে অত্যাধুনিক ক্যামেরা বসানো হবে নিরাপত্তাজনিত মনিটরিংয়ের জন্য।
» প্রতিটি স্পটের পাশে থাকবে ট্যুরিস্ট পুলিশ ক্যাম্প।
» দুর্গম জায়গায় ড্রোনের মাধ্যমে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হবে।
» থাকবে বাটন সিস্টেমের ব্যবস্থা। কোনো জায়গায় পর্যটকেরা বিপদে পড়লে বাটন চেপে ট্যুরিস্ট পুলিশের সহায়তা পাবেন।
» যেসব জায়গায় এখনো নেটওয়ার্ক পৌঁছায়নি, সেই সব জায়গায় ওয়্যারলেস সিস্টেমে ট্যুরিস্টদের সঙ্গে যোগাযোগের ব্যবস্থা করা হবে।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ, মহামারি কিংবা রাজনৈতিক গোলযোগে সবচেয়ে বিরূপ প্রভাব পড়ে পর্যটনকেন্দ্রগুলোয়। করোনা মহামারির সময় তা বেশি স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল। আর এবারের ছাত্র-জনতার আন্দোলন এবং পরবর্তী ঘটনায় একই পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে। ইতিমধ্যে সারা দেশে যান চলাচল স্বাভাবিক হওয়ার পরেও পর্যটকশূন্য হয়ে পড়েছে তিন পার্বত্য জেলা। এতে আর্থিকভাবে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছে হোটেল-মোটেল, রেস্তোরাঁ ব্যবসাসহ পর্যটন খাতসংশ্লিষ্টরা।
কিন্তু বান্দরবান নিয়ে আশার কথা শোনালেন ট্যুরিস্ট পুলিশের বান্দরবান অঞ্চলের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ। তিনি বলেছেন, ‘ট্যুরিস্ট পুলিশ, জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ, বিজিবি এবং সেনাবাহিনী সমন্বিতভাবে কাজ করছে বান্দরবানে। এখানে সবকিছুই নিয়ন্ত্রণে আছে। দুর্গম স্পটগুলোয় ট্যুরিস্ট পুলিশের গাইডলাইন মেনে ভ্রমণের আহ্বান জানাচ্ছি পর্যটকদের।’
আপেল মাহমুদ জানিয়েছেন, শুধু এই পরিস্থিতিতে নয়, বান্দরবানে সব সময় বিশেষ নিরাপত্তা দিয়ে থাকে ট্যুরিস্ট পুলিশ। এবার ২০০ জনের মতো পর্যটক আটকা পড়েছিলেন। তাঁদের বিশেষ নিরাপত্তা দিয়ে নিরাপদে বাড়ি ফেরার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বান্দরবান নিয়ে নতুন পরিকল্পনা
বান্দরবানের পর্যটনকেন্দ্রগুলোয় নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা। শরতে পাহাড়ে পর্যটকের সংখ্যা বাড়বে বলে মনে করছেন অনেকে। এ সময়ই বান্দরবান নিয়ে নতুন পরিকল্পনার কথা জানালেন আপেল মাহমুদ। তিনি জানিয়েছেন, পর্যটকদের কাছে বান্দরবানকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে কাজ করছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। তিনি বলেন, ‘ইতিমধ্যে বান্দরবানের সব স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে বসেছি।
পর্যটকদের আশ্বস্ত করে বলতে চাই, আপনারা নিশ্চিন্তে বান্দরবানে আসুন। আমরা ট্যুরিস্ট পুলিশ আপনাদের পাশে আছি। আপেল মাহমুদ, অতিরিক্ত ডিআইজি, ট্যুরিস্ট পুলিশ, বান্দরবান অঞ্চল
হোটেল-মোটেলের ভাড়া কীভাবে আরও কমিয়ে আনা যায়, সে বিষয়ে কাজ করছি। নিরাপত্তা যেহেতু বড় ইস্যু, তাই নিরাপত্তা কীভাবে আরও ডিজিটালাইজ করা যায়, সে জন্য আমরা বেশ কিছু নতুন পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি।’ এসব পরিকল্পনার কিছু আলোর মুখ দেখেছে ইতিমধ্যে। আর কিছু বাস্তবায়নের কাজ চলছে। তিনি জানিয়েছেন, বান্দরবানের প্রবেশমুখে ট্যুরিস্ট গাইড পাওয়া যাবে। এর পাশেই থাকবে ট্যুরিস্ট পুলিশ বক্স।
» গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি পয়েন্টে অত্যাধুনিক ক্যামেরা বসানো হবে নিরাপত্তাজনিত মনিটরিংয়ের জন্য।
» প্রতিটি স্পটের পাশে থাকবে ট্যুরিস্ট পুলিশ ক্যাম্প।
» দুর্গম জায়গায় ড্রোনের মাধ্যমে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হবে।
» থাকবে বাটন সিস্টেমের ব্যবস্থা। কোনো জায়গায় পর্যটকেরা বিপদে পড়লে বাটন চেপে ট্যুরিস্ট পুলিশের সহায়তা পাবেন।
» যেসব জায়গায় এখনো নেটওয়ার্ক পৌঁছায়নি, সেই সব জায়গায় ওয়্যারলেস সিস্টেমে ট্যুরিস্টদের সঙ্গে যোগাযোগের ব্যবস্থা করা হবে।
১৯৫১ সাল। ইরানের রাজা রেজা শাহ পাহলভি এলেন পৃথিমপাশা জমিদারবাড়িতে। সে এক হুলুস্থুল ব্যাপার! এ বাড়ির পূর্বপুরুষেরা ইরান থেকে এসেছিলেন বলে জানা যায়।
১ দিন আগেশীতে কাপড় ভালো রাখতে সেগুলোকে যেমন রোদে মেলে দিতে হয়, সম্পর্ক উন্নয়নে মাঝেমধ্যে তেমনি ভ্রমণেও যেতে হয়। শীত চলে এসেছে। ভ্রমণপ্রেমীরা হয়ে উঠেছেন সরব।
১ দিন আগেপর্যটন বন্ধে কারফিউ! হ্যাঁ, তেমনটিই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। গ্রামের নাম বুকচন হ্যানোক। দক্ষিণ কোরিয়ার জংনো জেলায় এর অবস্থান। বুকচন হ্যানোক দেশটির ‘মাস্ট ভিজিট’ পর্যটন গন্তব্য।
১ দিন আগেভ্রমণের স্বাদ একবার রক্তে ঢুকলে, তা থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন। এক অদৃশ্য তাড়না কাজ করতে থাকে ভেতরে-ভেতরে।
১ দিন আগে