রাশেদুজ্জামান, মেহেরপুর
মুজিবনগর কমপ্লেক্স
মেহেরপুর শহর থেকে মাত্র ১৪ কিলোমিটার দূরে মুজিবনগর আমবাগান। মাইক্রোবাস, অটোরিকশা, মোটরসাইকেলযোগে যাওয়া যায় সেখানে। মুজিবনগর কমপ্লেক্সে প্রবেশের পর দেখা মিলবে সারি সারি আমগাছ। সে বাগানে রয়েছে ১ হাজার ২৮১টি আমগাছ। এ বাগানের মধ্য দিয়ে কিছু দূর এগোতেই দেখা মিলবে স্মৃতিসৌধ। এখানে লাল রঙে চিহ্নিত জায়গাটিতে শপথ নিয়েছিল স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার। এখানেই বাংলাদেশের প্রথম সরকারকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়েছিল। এ স্মৃতিসৌধের পাশেই আছে বেশ কিছু ভাস্কর্য। সেগুলোতে ধরা আছে বাংলাদেশের বিভিন্ন ইতিহাস। এ কমপ্লেক্সে দেখা মিলবে দেশের বড় মানচিত্রটির। এতে ভাস্কর্যের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে পুরো মুক্তিযুদ্ধ।
স্বাধীনতা সড়কে
মানচিত্র দেখা শেষ করে রিকশাভ্যানযোগে যেতে পারেন স্বাধীনতা সড়কে। এ সড়ক দিয়েই ভারতের হৃদয়পুর হয়ে আমাদের জাতীয় নেতারা এসেছিলেন মুজিবনগরের আমবাগানে। শপথ শেষে এ পথ দিয়েই ফিরেছিলেন ভারতে।
আমঝুপি নীলকুঠি
নীল বিদ্রোহের জন্য বিখ্যাত আমঝুপি নীলকুঠি। মুজিবনগর কমপ্লেক্স থেকে এর দূরত্ব ২০ কিলোমিটার। এখানে আছে ব্রিটিশদের তৈরি নীলকুঠি, নীলগাছসহ বেশ কিছু নিদর্শন। এর পাশ দিয়ে বয়ে গেছে কাজলা নদী।
নীলকুঠিতে ঢুকতে জনপ্রতি ১০ টাকার টিকিট কাটতে হবে। এখানে আছে নাচঘর, সাজঘর, ফায়ার প্লেসসহ ইউরোপীয় বিভিন্ন নিদর্শন। রয়েছে একটি মৃত্যুকূপ। আর কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে একটি অভিশপ্ত নীলগাছ।
কুঠিবাড়ির পাশেই এখনো রয়েছে কাছারিবাড়ি। ইংরেজরা এই কাছারিবাড়ি থেকে খাজনা আদায় থেকে শুরু করে নানা ব্যবসা পরিচালনা করত।
কুঠিবাড়ির পাশেই আছে বেশ কিছু ধ্বংসাবশেষ। এখানে পাওয়া গেছে মোগল আমলের কিছু নিদর্শন।
ভাটপাড়া কুঠিবাড়ি
আমঝুপি কুঠিবাড়ি থেকে ৯ কিলোমিটার দূরে গাংনী উপজেলায় আছে ভাটপাড়া কুঠিবাড়ি। এটিও নীল বিদ্রোহের স্মৃতিবিজড়িত জায়গা। সেখানে তৈরি করা হয়েছে ডিসি ইকোপার্ক। শিশুদের বিনোদনের জন্য রয়েছে বেশ কিছু রাইড।
স্বামী নিগমানন্দের আশ্রম
ভাটাপাড়া কুঠিবাড়ি থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে কুতুবপুর গ্রামে আছে স্বামী নিগমানন্দের আশ্রম। তাঁর আসল নাম নলিনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়। সন্ন্যাস নেওয়ার পর তিনি পরিচিত হন স্বামী নিগমানন্দ সরস্বতী পরমহংস নামে। জ্ঞাতিসূত্রে নলিনীকান্ত ছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ভাইয়ের ছেলে।
যেভাবে যাবেন
দেশের যেকোনো জায়গা থেকেই যাওয়া যাবে মেহেরপুর। উত্তরবঙ্গ থেকে পাবনা ও কুষ্টিয়া দিয়ে যাওয়া যায় মেহেরপুর। সিলেট-চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা হয়ে যেতে হবে মেহেরপুর। ঢাকা থেকে মেহেরপুর যাওয়া যায় বাসে। এসি ও নন-এসি যেকোনো বাসেই যাওয়া যাবে। এ ছাড়া ব্যক্তিগত ও ভাড়ার গাড়িতেও যাওয়া যাবে মেহেরপুর।
মুজিবনগর কমপ্লেক্স
মেহেরপুর শহর থেকে মাত্র ১৪ কিলোমিটার দূরে মুজিবনগর আমবাগান। মাইক্রোবাস, অটোরিকশা, মোটরসাইকেলযোগে যাওয়া যায় সেখানে। মুজিবনগর কমপ্লেক্সে প্রবেশের পর দেখা মিলবে সারি সারি আমগাছ। সে বাগানে রয়েছে ১ হাজার ২৮১টি আমগাছ। এ বাগানের মধ্য দিয়ে কিছু দূর এগোতেই দেখা মিলবে স্মৃতিসৌধ। এখানে লাল রঙে চিহ্নিত জায়গাটিতে শপথ নিয়েছিল স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার। এখানেই বাংলাদেশের প্রথম সরকারকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়েছিল। এ স্মৃতিসৌধের পাশেই আছে বেশ কিছু ভাস্কর্য। সেগুলোতে ধরা আছে বাংলাদেশের বিভিন্ন ইতিহাস। এ কমপ্লেক্সে দেখা মিলবে দেশের বড় মানচিত্রটির। এতে ভাস্কর্যের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে পুরো মুক্তিযুদ্ধ।
স্বাধীনতা সড়কে
মানচিত্র দেখা শেষ করে রিকশাভ্যানযোগে যেতে পারেন স্বাধীনতা সড়কে। এ সড়ক দিয়েই ভারতের হৃদয়পুর হয়ে আমাদের জাতীয় নেতারা এসেছিলেন মুজিবনগরের আমবাগানে। শপথ শেষে এ পথ দিয়েই ফিরেছিলেন ভারতে।
আমঝুপি নীলকুঠি
নীল বিদ্রোহের জন্য বিখ্যাত আমঝুপি নীলকুঠি। মুজিবনগর কমপ্লেক্স থেকে এর দূরত্ব ২০ কিলোমিটার। এখানে আছে ব্রিটিশদের তৈরি নীলকুঠি, নীলগাছসহ বেশ কিছু নিদর্শন। এর পাশ দিয়ে বয়ে গেছে কাজলা নদী।
নীলকুঠিতে ঢুকতে জনপ্রতি ১০ টাকার টিকিট কাটতে হবে। এখানে আছে নাচঘর, সাজঘর, ফায়ার প্লেসসহ ইউরোপীয় বিভিন্ন নিদর্শন। রয়েছে একটি মৃত্যুকূপ। আর কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে একটি অভিশপ্ত নীলগাছ।
কুঠিবাড়ির পাশেই এখনো রয়েছে কাছারিবাড়ি। ইংরেজরা এই কাছারিবাড়ি থেকে খাজনা আদায় থেকে শুরু করে নানা ব্যবসা পরিচালনা করত।
কুঠিবাড়ির পাশেই আছে বেশ কিছু ধ্বংসাবশেষ। এখানে পাওয়া গেছে মোগল আমলের কিছু নিদর্শন।
ভাটপাড়া কুঠিবাড়ি
আমঝুপি কুঠিবাড়ি থেকে ৯ কিলোমিটার দূরে গাংনী উপজেলায় আছে ভাটপাড়া কুঠিবাড়ি। এটিও নীল বিদ্রোহের স্মৃতিবিজড়িত জায়গা। সেখানে তৈরি করা হয়েছে ডিসি ইকোপার্ক। শিশুদের বিনোদনের জন্য রয়েছে বেশ কিছু রাইড।
স্বামী নিগমানন্দের আশ্রম
ভাটাপাড়া কুঠিবাড়ি থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে কুতুবপুর গ্রামে আছে স্বামী নিগমানন্দের আশ্রম। তাঁর আসল নাম নলিনীকান্ত চট্টোপাধ্যায়। সন্ন্যাস নেওয়ার পর তিনি পরিচিত হন স্বামী নিগমানন্দ সরস্বতী পরমহংস নামে। জ্ঞাতিসূত্রে নলিনীকান্ত ছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ভাইয়ের ছেলে।
যেভাবে যাবেন
দেশের যেকোনো জায়গা থেকেই যাওয়া যাবে মেহেরপুর। উত্তরবঙ্গ থেকে পাবনা ও কুষ্টিয়া দিয়ে যাওয়া যায় মেহেরপুর। সিলেট-চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা হয়ে যেতে হবে মেহেরপুর। ঢাকা থেকে মেহেরপুর যাওয়া যায় বাসে। এসি ও নন-এসি যেকোনো বাসেই যাওয়া যাবে। এ ছাড়া ব্যক্তিগত ও ভাড়ার গাড়িতেও যাওয়া যাবে মেহেরপুর।
১৯৬০ সালের দিকে স্যাম পানাপুলোস এবং তাঁর ভাই ঐতিহ্যবাহী পিৎজায় এক নতুন উপাদান যোগ করার সিদ্ধান্ত নেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী পিৎজার উপাদানের সঙ্গে যুক্ত হলো প্যাকেটজাত আনারস। এর নাম রাখা হয় হাওয়াইয়ান পিৎজা। মাসখানেকের...
২ দিন আগেঅ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের জন্য নেপাল উপযুক্ত জায়গা। উঁচু পাহাড়ে ট্রেকিং থেকে শুরু করে প্যারাগ্লাইডিং কিংবা বাঞ্জি জাম্পিংয়ের মতো দুর্দান্ত সব কর্মকাণ্ডের জন্য এক নামে পরিচিত দেশটি। তবে এসব অ্যাকটিভিটি ছাড়াও সব ধরনের ভ্রমণপিয়াসির জন্য নেপালে কিছু না কিছু কর্মকাণ্ড রয়েছে।
৩ দিন আগেপাহাড় বলতে বান্দরবানই আমাকে বেশি মুগ্ধ করে। এর নৈসর্গিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মুখে বলে কিংবা ছবিতে দেখিয়ে শেষ করা যাবে না।
৩ দিন আগেপঞ্চাশ হাজার ফুলের বীজ থেকে তৈরি হয়েছে ৩৬০ বর্গমিটার দীর্ঘ একটি কার্পেট। এতে আরও যোগ হয়েছে ঐতিহ্যবাহী জ্যামিতিক নকশা ও মার্বেল পাথর। সেটি দেখতে ভিড় জমেছে পর্যটকের।
৩ দিন আগে